নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি চুমু বিষয়ক ত্যানা- আপনার জিএফ আছে তো? :-/ :-/

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

প্রথমেই একটা চুটকি দিয়ে শুরু করি। এটা বোধহয় সমকালে প্রকাশিত, কিংবা রসালোতে। আমি ফেবুতে পড়েছি।
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করছে-
“দোস্ত, ভ্যালেন্টাইন ডে কী?”
বন্ধুটি উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করলো, “আগে বল তোর গার্লফ্রেন্ড আছে?”
“না নাই। বয়ফ্রেন্ডও নাই!”
“তাইলে ভ্যালেন্টাইন ডে কিছু না। ওটা একটা সাধারণ রবিবার!”
এই হলো কাহিনী। ভ্যালেন্টাইন ডে হল শুধু প্রেমিক, প্রেমিকাদের জন্য।
গুরু বলেছেন, “কাপুরুষেরা জীবনে একটাই মাত্র প্রেম করে আর প্রেমিকাকেই বিয়ে করে; সাধারণ পুরুষেরা দুই তিনটা প্রেম করে বাবা মায়ের পছন্দ করা মেয়েকে বিয়ে করে বাচ্চা জন্ম দিয়ে মরে আর মহাপুরুষেরা ছ্যাকা খেয়ে কয়েকদিন কান্নাকাটি করে আরেকটা খুঁজে; এবং খুঁজে না পেয়ে দাঁড়ি রেখে ভাব নেয়”।
আপনি যদি আমার মতো মহাপুরুষ হন, অর্থাৎ সিঙ্গেল থাকেন তাইলে ঐদিন আপনার কাথা গায়ে দিয়ে, নাকে তুল দিয়ে ঘুমানো উচিৎ (আমার লেখা কোন পাঠিকা পড়ছেন যদি, একটু নড়েচড়ে বসুন। আপনি কোন দুই বাচ্চার জনক, চল্লিশোর্ধ্ব ব্লগারের পোস্ট পড়ছেন না। পোস্টদাতা পুরাই সিঙ্গাল এবং তার বুকে ‘এক-সিন্ধু’ ভালবাসা। সেখান থেকে কিছু পরিমাণ আপনাকে দিতে তার কোন প্রবলেম নাই! B-) ) ফেসবুকে পারতপক্ষে যাওয়ার দরকার নেই। সবাই নিজ নিজ জিএফের সাথে মাস্তি করবে আর আপনি ওদের লুতুপুতু স্ট্যাটাসে লাইক দিবেন, ওদের সেলফি দেখে জ্বলবেন, তার কোন দরকার আছে কি?
কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
কথা হলো, কথা তা না। আমি বলতে চাচ্ছি, চুমু নিয়ে। প্রকাশ্যে চুমু খাওয়ার একটা ইভেন্ট খোলা হয়েছে। এর পক্ষে বিপক্ষে অনেকে অনেক কথা বলছে। বিপক্ষেই বেশি। কারণ বেশির ভাগেরই জিএফ নাই। আপনার সংস্কৃতি, টংস্কৃতি ফেলেন। ওদের চুমু খাওয়ার কেউ নেই বলেই বিরোধিতা!
বাঙালি জাতিটাই এমন। প্রথমে কিছুই মেনে নিতে চায় না। প্রথম যখন বিদ্যাসাগর শিক্ষা প্রসারের জন্য গ্রামে গ্রামে গিয়ে স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে লেগে গেলেন, তখন কিছু লোক বলেছিল, “সাহেবদের টাকা খেয়ে আমাদেরও পৌনেসাহেব বানাইতে আসছে”! আর এখন দেখুন- গলিতে গলিতে স্কুল! যখন বিদ্যাসাগর হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহ চালু করতে গেলেন, তখন দুই শ্রেণির লোক তার বিরুদ্ধে গিয়েছিল। একটা পুরুত-ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়, আরেকটা লুল সম্প্রদায়। (এটা আমার গবেষণা!) পুরুতফুড়ুৎ বিপক্ষে গিয়েছিল কারণ প্রগতির বিপক্ষে যাওয়াই তাদের কাজ, না গেলে তাদের পেটের ভাত জোটে না এবং জুটলেও হজম হয় না। আর যারা ঐ বিধবাদের ভোগ করতো মুফতে, তারা গিয়েছিল বিপক্ষে। কিছু শিক্ষিত তরুণও বাঁধা দিয়েছিল কারণ ওরা পুরুতটাইপ।
আজ যারা এই প্রকাশ্যে চুমু খাওয়ার বিপক্ষে বলছে, তাদের প্রধান যুক্তি হলো- এটা আমাদের সংস্কৃতি না, পাশ্চাত্য সংস্কৃতি। এটা আমাদের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। ইত্যাদি ইত্যাদি।
মানলাম। অবশ্যই পাশ্চাত্য সংস্কৃতি। কিন্তু মামা, মধ্যপ্রাচ্যের হিজাব আমদানি করা যায়, পাকিস্তানের থ্রি-পিস আমদানি করা যায়, পাজামার নিচে আন্ডারওয়ার পড়া যায় অথচ প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া যায় না?
আপনি যদি বাংলা সংস্কৃতির ধব্জাধারী হন, তাহলে, আপনার মা, বোন, বৌকে বলুন শাড়ির সাথে যেন ব্লাউজ না পড়ে, ওটা বাঙালি সংস্কৃতি না। আগে বাঙালি নারী ব্লাউজ ছাড়াই শাড়ি পড়ত। ওটার আমদানি করে ঠাকুর পরিবার।
আপনি সাধারণ বাঙালি। আপনি-
“চারটি করে অন্ন খেয়ো,
দুপুরবেলা আপিস যেয়ো,
তাহার পরে টকশো ধেয়ো,
বাক্যানল জ্বালি-
কাঁদিয়া লয়ে দেশের দুখে
সন্ধেবেলা বাসায় ঢুকে
শালীর সাথে হাস্যমুখে
করিয়ো চতুরালি” (দেশের উন্নতি/ রবীন্দ্রনাথ। সামান্য পরিবর্তিত)
কিন্তু আপনি তো সংস্কৃতি না মেনে সন্ধেবেলা অপিস থেকে ফিরে শালীর সাথে সুখ দুঃখের আলাপ না করে ফেসবুকে পরজিএফ আর পরস্ত্রীর ফেস আর বুক দেখছেন, তাদের রিকু পাঠাচ্ছেন, চ্যাটিং করছেন (আস্তাগফিরুল্লাহ!)। এটাও বাংলা সংস্কৃতি নাহ।
আর মধ্যপ্রাচ্য থেকে গোটাল একটা লাইফস্টাইল ধার করে আনা গেল অথচ ‘চুমু’র বেলা ‘পাশ্চাত্য পাশ্চাত্য’ বলে নিজের পশ্চাৎ চাপড়াচ্ছেন! আসলে বাঙালির পুটু খুব সস্তা আর সবচেয়ে বড়ো ব্যাপার এদের সব ধরনের অনুভূতি পুটুতে থাকে। যখন তখন যে সে এসে পুটু মেরে দেয়। কিন্তু বাংলা সংস্কৃতি তো আর ধার্মানুভূতির মতো সস্তা না যে পুটুতে থাকবে। সেই যে পাল রাজাদের পর থেকে শুরু, পাকিস্তানে শেষ, বারেবারে এসেছে বিদেশী শাসক, বিদেশী সংস্কৃতি কিন্তু বাংলা টিকে ছিল, টিকে ছিল সংস্কৃতি। আর আজ স্বাধীন দেশে কীসের ভয়? এতো সস্তা আমাদের সংস্কৃতি?
আর প্রকাশ্যে চুমু খাওয়াটাকে যারা অশ্লীল বলছে, তারাই (কিংবা তাদের মতই কেউ) কিছুদিন আগে, তরুণ তরুণীর হাত ধরে হেঁটে যাওয়াটাকে ট্যাবু মনে করতো, ওটাই নাকি এমন অশ্লীল ছিল যে দেখেই ওদের ইয়ে হয়ে যেত! তখন হাত ধরাধরি দেখে ইয়ে হয়ে যেত, এখন চুমু খাওয়া দেখে হবে- একই ব্যাপার। একমাত্র পার্থক্যটা হলো, তখন কলিকাতা হারবাল ছিল না বোধহয়, এখন আছে। তখন তারা এ সমস্যায় ভুগেছে কিন্তু সমাধান পায়নি। কিন্তু আপনি লাকি, আপনার সমাধান আছে। এক ফাইলই যথেষ্ট!
সুতরাং, আপনার সমস্যা থাকলে চুপ করে থাকুন। বাঁধা দেবেন না।
অবশ্য পুলিশি পাহারায় না করাটাই সবচেয়ে ভাল হবে। ঐ ব্যাটারা ইয়াবা, গাঁজা, ফেনসিডিল থেকে শুরু করে সবকিছুরই ভাগ চায়। আপনি জিএফের ঠোঁটে নতুন জীবনের শক্তি খুঁজে নিচ্ছেন, এদিকে দুইতিন মিনিট পর পুলিশ এসে বলছে, “ব্যাটা, ভাগ দে!” কী করবেন তখন?
শেষ করার আগে কবি কালপুরুষ কাফকার একটা কবিতা শেয়ার করছি, (তার অনুমতি না নিয়েই), পড়ে ভাগেন-
“চুমু খাওয়ার জন্য দেয়ালের ঈশ্বরকে সরানোর
প্রয়োজন নেই
এমনকি যদি সে হয় বিশ্বস্ত বন্ধুর প্রেমিকা—
চুমু খাও তাকেই
ঠোঁট, কপাল, চিবুক হলে ভালো
কিংবা দেয়া যেতে পারে বুকে;
যদি জানালায় ঢোকে চাঁদের আলো
যদি সে কেঁদে ওঠে দুখে—
সান্ত্বনা দেবে? কী প্রয়োজন? গোল্ড লিফ দাও মুখে;
তাকে কাঁদতে দাও। সে কাঁদুক মহাসুখে”
হ্যাপি কিসিং!
:-/ :-/
সংযুক্তিঃ- অনেকেই বলছে, “তোমার বাবার সামনে, মা-বোনের সামনে চুমু খেতে পারবে?
সমস্যা কী জানেন? আমরা ভাবছি, “ও কী ভাববে, সে কী ভাববে, বাবা কী ভাববে” ইত্যাদি।
বাবার কথা বললেন। হ্যাঁ, ভাই আমার বাবা আমার প্রকাশ্যে চুমু দেখার জন্য প্রস্তুত নন। কিন্তু তাকে প্রস্তুত করতে হবে। বোঝাতে হবে, এর মধ্যে পাপের কিছু থাকতে পারে কিন্তু অশ্লীল কিছু নেই। আর তাছাড়া তিনি প্রস্তুত নন বলে আমি পিছিয়ে যাবো কেন?
আচ্ছা, ব্যান্ডের গানগুলির কথা ভেবে দেখুন। এখন অ্যাশেজের গান না শুনলে আমার রাতের ঘুম হয় না ভালভাবে, মনে হয় কিছু একটা মিস করে যাচ্ছি। কিন্তু আমার বাবা এটাকে কোন চোখে দেখে? তার কাছে এগুলো চিৎকার ছাড়া কিছুই নয়। তার মতে, আইয়ুব বাচ্চু থেকে শুরু করে জুনায়েদ ইভান পর্যন্ত সবাই শুধু চিৎকার করেই যায়, আর শ্রোতারা মিউজিক শুনেই লাফায়!
অথচ আমরা যারা নিয়মিত বিভিন্ন ব্যান্ডের গান শুনছি, তারা জানি, আমাদের এই নাগরিক জীবনকে তুলে ধরতে শুধু তারাই পেরেছে। আমার বাবা অ্যাশেজ শোনে না বলে কিন্তু আমি তাদের গান শোনা ছেড়ে দেইনি।
বাবার কান তৈরি হয়েছে কুমার বিশ্বজিৎ এর গান শোনার জন্য। তিনি তাকেই সেরা গায়ক মনে করেন, স্বাভাবিক।
চুমুর ব্যাপারটাও এমন। বাবার আমলে ছিল না এর প্রচলন। তখন হয়তো কারও হাত ধরে হাঁটা, দাঁড়িয়ে দুই মিনিট কথা বলা ইত্যাদিই ছিল বিশাল ব্যাপার, হয়তো ট্যাবু। তখন নিশ্চয়ই আপনার মতো কেউ বলেছে, “তুই তোর প্রেমিকাকে নিয়ে তোর বাবার সামনে হাতধরে হেঁটে যেতে পারবি? তোর বাবা কি এটা দেখার জন্য প্রস্তুত?”
কিন্তু আজ দেখুন! আজ শুধু হাত ধরে কেন, কেই যদি কোমর ধরেও হেঁটে যায় আমরা ভ্রূক্ষেপ করি না। কারণ, আমরা মানিয়ে নিয়েছি, সমাজ মেনে নিয়েছে, সেটা আর ট্যাবু না। সেদিন যদি আপনার কিংবা আপনার মতো কারও কথা শুনে ওরা পিছিয়ে যেত তবে আজ চুমু খাওয়ার বদলে “পুলিশি পাহারায় হাত ধরে হাঁটি” টাইপ ইভেন্ট আয়োজন করতে হতো।
প্রথম প্রথম কিছু এলে সবার চোখে লাগে, কিন্তু আস্তে আস্তে সহ্য হয়ে যায়।
আরেকটা কথা, অনেকে বলছে, এটা বাড়াবাড়ি। আরে, এটাই সময় উচ্ছ্বাসের। এ সময় কেউ যদি একটু বাড়াবাড়ি করেই, সেটা কি খুব ভুল? সমাজকে প্রতি নতুন প্রজন্মই ভাঙে। আমাদের আগেরটাও ভেঙেছে, আমরা ভাঙছি, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও ভাঙবে। হয়তো দেখা যাবে, পরবর্তী প্রজন্মের অগ্রগতিকে আমিই বাঁধা দিচ্ছি কারণ আমি তখন বৃদ্ধ হয়ে যাব মনে ও মননে। আর বৃদ্ধরাই এই ধরনের উচ্ছ্বাসকে বাঁধা দেয়।
অকালে বৃদ্ধ হবেন না।
হ্যাপি কিসিং

মন্তব্য ১১৯ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (১১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

তার আর পর নেই… বলেছেন: আমি মনে করি এসব যারা লিখবে তাদের বয়স অবশ্যই পঁচিশ পেরোতে হবে। আপনার কি পঁচিশ পার হয়েছে? ;)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নাহ! বাট ১৮+ B-)

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: আমাকে একজন বল্লো কয়লা পৃথিবীর সব জিনিস থেকে সুন্দর।আমি বিশ্বাস করেছি।কারণ তার কাছে যথেষ্ট যুক্তি ছিল।।
দোস্ত লেখা নিয়া কিছু কমু না।।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওকে। পোস্টে আসছ, সেই জন্য ধন্যবাদ

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনার নিশ্চয় সঙ্গী আছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :)

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া অপরাধ না, তবে শয়ে শয়ে জুটি একসাথে চুমু খাচ্ছে এটা দেখার মতো চোখ আমাদের এখনও তৈরি হয় নি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হয়ে যাবে। প্রথম প্রথম নতুন ধরনের গান যেমন কানে লাগে, এটাও চোখে লাগতে পারে

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

সবুজ২০১২ বলেছেন: পোনিজের একান্ত মূহূর্তগুলো প্রতাশে্য উদযাপনের উদ্যোগ নিন একবার,কেউ কিছু বলবে না; এটা আপনার সাংবিধানিক অধিকার

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার সাংবিধানিক অধিকার নিয়ে আপনার এতো সচেতনতা দেখে খুব ভাল লাগলো।
হ্যাপি কিসিং

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার মতেও ব্যাপারটা অতো ত্যানা প্যাচানোর মত কিছু না। দেশ গেল, জাত গেল যে রব উঠেছে তাতে পক্ষেই মত দিতে বাধ্য হচ্ছি। :|

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি এর পক্ষে থাকার কোন মানেই খুঁজে পাই না।
যাই হোক, এটা কোন মেজর ইস্যু না।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: ছোট ভাই, তোমার ফেসবুক ছবি না দেখলে আমি কোনদিন জানতামই তোমার বয়স এতো কম। তাই তুমি করেই বলছি। তোমার লেখা পড়ে তোমার বসয় বোঝা সম্ভব না। বয়সের তুলনায় অনেক ভালো লিখো তুমি। অনেক কিছু জানোও। একদিন অনেক বড় হবে তুমি। এটা অামার বিশ্বাস। শুভকামনা রইলো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ লিও কোড়াইয়া ভাই

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

বটপাকুড় বলেছেন: আমাদের এইচএসসি পাস বুদ্ধিজীবী মহামতি অন্যন্য আজাদ এর জার্মান ভিসার মেয়াদ শেষের পথে- তাই ওনাকে ভিসা মেয়াদ বাড়াতে দেখাতে হবে দেশের মানুষ ওনাকে খোঁজে আর ওনার বান্ধবীকে তো রাখতে হবে। তাই এই চুমু দেওয়ার ইভেন্ট।

বিদেশি সংস্কৃতি আনার বিপক্ষে নই আমি। খালি চুমু টা আনতে হবে কেন। অ্যারো তো কত জিনিস আছে , সেইগুলো আনা হবে তো। বিদেশে পোলাপান কিন্তু পড়া লেখার পাশাপাশি নিজের খরচ নিজে চালায়, আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন, চুমুর পাশাপাশি বিদেশী দের মত আমরা স্বনির্ভর হতে পারি কি না । একদিনের চুমুর মধ্যে কোন বাহাদুরি নাই, নিজের টাকা ইনকাম না থাকলে, সেই জি এফ আরেক জনের হাত ধরবে সামনের ১৪ ফেব্রুয়ারিতে B-)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ব্যাপারটা ভাবার মতো।
একেবারেই কী সব আসে? এটার বিরোধিতা করার দরকার কী?
অনন্য আজাদের ব্যাপারে আমি খুব কম জানি। ওর বাবাকেই চিনি শুধু।
এমন কাজ করলে জার্মান ভিসা পাওয়া যায়, এই ধারনা কবে থেকে হলো আপনার?

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

বটপাকুড় বলেছেন: এমন কাজ করলে কি জার্মান ভিসা পাওয়া যায়, এই প্রসঙ্গে বলছি, কারণ অনন্য জার্মানিতে আছে শরণার্থী হিসাবে। কারণ, তার কারণ দেখিয়েছেন দেশের মানুষজন তাকে হত্যা করবে, কারণ সে নাস্তিক। কিন্তু বাংলাদেশে এই সব বিশ্বয় নিয়ে আর মাথা ঘামানোর তেমন আচরণ দেখা যাচ্ছে না। স্বভাবত জার্মানি সে ক্ষেত্রে বলবে, তোমার দেশে আর কোন গোলযোগ নেই, দেশে ফিরে যাও। কিন্তু আমাদের অনন্য সাহেব দেশে এসে কি করবেন? ২০০৩-০৪ সালের দিকে অনন্য সাহেবের কাজ ছিল ফুলার রোডে বাসার সামনে থেকে বের হয়ে ইউ ল্যাব স্কুলের ক্যান্টিনে গিয়ে বিড়ি ফোঁকা আর আড্ডা দেয়া।

দেখেনত , অনন্য সাহেব যে কথা বলে বিদেশ গেছেন ( উনি নাস্তিক ) তারপর আর কোনও কাজ করেন কি না, সারাক্ষণ বসে উনার বান্ধবী সাম্মির সাথে লিভ ইন করা ছাড়া। এতো বিশাল বুদ্ধিজীবী হলে তো উনার ২-৪ টা কলাম দেখতাম পেপারে কিংবা নিজের ব্লগে এ। দেখেন উনারা কি সুন্দর বরফের মধ্যে আনন্দ করে বেড়াচ্ছেনএমন কাজ করলে কি জার্মান ভিসা পাওয়া যায়, এই প্রসঙ্গে বলছি, কারণ অনন্য জার্মানিতে আছে শরণার্থী হিসাবে। কারণ, সে কারণ দেখিয়েছেন দেশের মানুষজন তাকে হত্যা করবে, কারণ সে নাস্তিক। কিন্তু বাংলাদেশে এই সব বিশ্বয় নিয়ে আর মাথা ঘামানোর তেমন আচরণ দেখা যাচ্ছে না। স্বভাবত জার্মানি সে ক্ষেত্রে বলবে, তোমার দেশে আর কোন গোলযোগ নেই, দেশে ফিরে যাও। কিন্তু আমাদের অনন্য সাহেব দেশে এসে কি করবেন? ২০০৩-০৪ সালের দিকে অনন্য সাহেবের কাজ ছিল ফুলার রোডে বাসার সামনে থেকে বের হয়ে ইউ ল্যাব স্কুলের ক্যান্টিনে গিয়ে বিড়ি ফোঁকা আর আড্ডা দেয়া।

দেখেনত , অনন্য সাহেব যে কথা বলে বিদেশ গেছেন ( উনি নাস্তিক ) তারপর আর কোনও কাজ করেন কি না, সারাক্ষণ বসে উনার বান্ধবী সাম্মির সাথে লিভ ইন করা ছাড়া।দেখেন উনারা কি সুন্দর বরফের মধ্যে আনন্দ করে বেড়াচ্ছেন।

এতো বিশাল বুদ্ধিজীবী হলে তো উনার ২-৪ টা কলাম দেখতাম পেপারে কিংবা নিজের ব্লগে এ। আর দেশের সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে এই চড়া মূল্যের বাজারে নিজের আর পরিবার নিয়ে বেচে থাকতে।

আমরা সচেতন না দেখেই এদের পিছনে কারণ ছাড়া পাবলিসিটি করি

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনন্যকে নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই। ইভেন্ট ও খুলেছে, এটা ঠিক।
আমি প্রকাশ্যে চুমুর কথা বলছি, যেটা একটা দেয়াল ভেঙ্গে ফেলবে।
ও যে আজাদের মতো হবে তার কোন মানে নেই, হলে তো রবীন্দ্রনাথের মেয়ে বিশাল কিছু হতো।
ওর নাম কিন্তু হিটলিস্টে আছে। যে চারজন ব্লগারকে মৃত্যুর হুমকি দেয়া হয়েছে তার মধ্যে ও একজন। আশা করা যায়, আসিফ মহিউদ্দিনের মতো ও কিছু করবে না

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

আমিন আশরাফ বলেছেন: বিদেশি সংস্কৃতি আনার বিপক্ষে নই আমি। খালি চুমু টা আনতে হবে কেন। অ্যারো তো কত জিনিস আছে , সেইগুলো আনা হবে তো। বিদেশে পোলাপান কিন্তু পড়া লেখার পাশাপাশি নিজের খরচ নিজে চালায়, আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন, চুমুর পাশাপাশি বিদেশী দের মত আমরা স্বনির্ভর হতে পারি কি না । একদিনের চুমুর মধ্যে কোন বাহাদুরি নাই, নিজের টাকা ইনকাম না থাকলে, সেই জি এফ আরেক জনের হাত ধরবে সামনের ১৪ ফেব্রুয়ারিতে।
উপরে কথাগুলো যেই বলেছেন, তার কথায় যুক্তি আছে। আমি প্রকাশ্যে চুমুর বিপক্ষে না। আজকাল আড়ালে কতো কিছু করে ফেলেছে মানুষ। এক সময় তাসলিমা লিখেছিল, সে যেন তার ভাইয়ার মতো গেঞ্জি পড়ে বেলকনিতে কেন দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। আজকাল এর চেয়ে বেশি কিছুটাকে আরো কতো সহজ হয়ে গেছে জনগণের কাছে। প্রকাশে্য চুমু এর বেশি কী হলো। আমি নিজ চোখে দেখেছি সোহরাওয়ার্দিতে ঢাকা ভার্সিটির সন্তানরা আপত্তিকর অবস্থায় আছে, তাদের পাশ দিয়ে লোকজন আসা-যাওয়া করছে। তাদের কেয়ারলেস দেখে বুঝা যায় এদেশে আর কতো কিছু সম্ভব। আগে নিজেদের সংশোধন জরুরি। তারপর এসব আমদানি-টামদানি আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যাবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পার্কের ভিতরে যা হচ্ছে তাকেও বাঁধা দেয়ার কিছু নেই, এটাকেও না। সবাই নিজ নিজ মতো থাকলেই এনাফ। কেউ কারও কাজে বাঁধা না দিলেই হয়েছে।
আর বটএর কথার সাথেও একমত। কিন্তু এটা আনতে বাঁধা কোথায়? ওটা আসেনি বলে এটাও আসবে না?

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

মুনতাসিন মাহমুদ বলেছেন: ভাল লিখছেন বস । আমি যদি নাস্তেক হই তাইলে চুম্মা বিরোধী নিতি মানতে বাধ্য থাকুম কেন?
কালচার পরিবর্তনসীল , তাইলে চুম্মারে পরিবর্তিত কালচারের অংস মনে কইরা তা কায়েম করুম এটা আমার স্বাধীনতা । ধর্ম নষ্ট হই গেল আর কালচারের লুঙ্গি খুইলা গেল ধুয়া তুলা যুক্তি ছাড়া অন্য কোন যুক্তি তো আসতেছে না ।
প্রকাশ্যে সহবাস সম্পর্কে আপনের কি মতামত ?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: প্রকাশ্যে সহবাস করার ইচ্ছা আমার নেই। আপনার ইচ্ছা থাকলে করতে পারেন, বাঁধা দিতে যাবো না।
যারা একটা চুমু থেকেই সহবাসের চিন্তা করে, তাদের আর কী বলব, বলার কিছু থাকে না।
আর এটা সত্যি যে ধর্মের লুঙ্গি খুললেও আমার কিছু যায় আসে না

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

উল্টা দূরবীন বলেছেন: একজন গত কয়েকদিন আগে ছ্যাঁকা খাইছে। বিয়া হয়া গেছিলো প্রেমিকার। সেই প্রেমিকাই এখন ওই পোলারে দিনরাত ফোন দেয়। চোইদ্দ তারিখে তাদেরকে চুমাচুমি করার প্ল্যান নিজের কানে শুনছি। ওই মাইয়া স্বামী ফালাইয়া প্রেমিকরে খাইতে প্ল্যান করতেছে। আর পোলার এই সুখে অর্গাজম হয়া যাইতেছে। এসব দেইখা আমাদের ত্যানা প্যাঁচাইয়া যাইতেছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঐ স্বামীর কথা ভেবে আমরা একমিনিট নীরবতা পালন করতে পারি।
আর একজন মহিলা সম্পূর্ণ ব্যাপারটাকে তুলে ধরে না।
আমি অনেক নারীকে দেখেছি যারা বোরকা পড়ে এবং বিএফের সাথে নিয়মিত শয্যায় যায়, এর ব্যাপারে কী বলবেন? ওর গোপনীয়তার কী মূল্য?

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫২

প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: যদি কাউকে ভালবাসেন, তবে ভালবাসার প্রকাশ হিসেবে তাকে চুমু খেতেই পারেন, কেউ আপনাকে বাধা দেবে না। তাই বলে কোন উন্মুক্ত স্থানে উপস্থিত জনতার সামনে চুমু খাওয়াটা কি শালীনতার পরিচয়? সংস্কৃতির কথা বাদ দিন, শুধু বলুন আপনার কাছে বিষয়টা শালীন মনে হয় কিনা? যদি শালীন মনে হয়, তাহলে সঙ্গীনিকে সাথে নিয়ে উন্মুক্ত স্থানে মলমূত্র ত্যাগ করা বা সেক্স করাটাও শালীন মনে হওয়া উচিত।

দুজন অসুস্থ হিট সিকারের একটা ফালতু ইভেন্ট (যার লক্ষ্য শুধুই লাইম লাইটে আসা) এর সাথে তুলনা দিলেন বিদ্যাসাগরের স্কুল প্রতিষ্ঠা আর বিধবা বিবাহ প্রচলনের।

প্যাথেটিক।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনন্যর ইভেন্ট হিট সিকিং হতেই পারে।
কিন্তু মানসিকতার কথাটা একবার ভাবুন তো। এদেশে রাস্তাঘাটে প্রসাব করা যায়, কিন্তু চুমু খাওয়া যায় না!
রাস্তাঘাটে প্রসাব করাটা কতোটা শালীন? যখন কেউ রাস্তার পাশে প্রসাব করে তখন কিন্তু কেউ বাঁধা দিতে যায় না, সরকারও ব্যবস্থা নেয় না কোন!
অবশ্য ইভেন্ট খোলাটা বাড়াবাড়িই মনে হচ্ছে মাঝে মাঝে, সত্যি বলতে, আমি কাউকে চুমু খাবো, এতে কেউ বাঁধা না দিলেই হল। এটা ঘটা করে প্রচার না করলেও হত।
আবার একটা দিক ভাবলে এটা সঠিক, এতে দেয়াল ভেঙ্গে যাবে সংস্কারের

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯

সুমন কর বলেছেন: এ বিষয়ে একটি লেখাও পড়িনি। তবে বিষয়টি ভালো লাগেনি। প্রকাশ্যে খাওয়ার মধ্যে কি কোন বীরত্ব আছে !! আলাদা কোন অনুভূতি আছে !! তবে কেন এসব !

কিন্তু অন্যভাবে বললে, আপনার ইদানিং সময়ের রম্যগুলো দারুণ হচ্ছে। লেখা উপভোগ্য।

পোস্টে +।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কোন অলাদা অনুভূতি আছে কিনা জানি না কারণ প্রকাশ্যে কাউকে কোনোদিন চুমু খাইনি!
তবে কেউ করলে আমি বাঁধা দিতে যাবো না!
অনেক ধন্যবাদ প্লাসের জন্য।
হালকাভাবে লিখেছি রম্য হিসেবে, সেটাকে কেউ গুরুত্বই দিল না, সবাই পোস্টটাকে অতিরিক্ত সিরিয়াসলি নিয়েছে। অথচ আমি তেমনভাবে লিখিনি! সিরিয়াসলি লিখলে এতো ছোট লিখতাম!

১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩

মুনতাসিন মাহমুদ বলেছেন: বাধা না দিলে ভাল । সহবাস তো খারাপ কিছু না ।
সৌদিতে হাত ধরলে দররা ,দেশে চুমা খাইলে মাইর আবার ইতালিতে নুড বিচও আছে ।
প্রকাশ্যে হাগামুতা বাদ দিয়া সব করতে দেওয়া হোক

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য যে প্রকাশে রাস্তার ধারে প্রসাব করলে বাঁধা কেউ দেবে না, চুমু খেলে বাঁধা শুধু না মাইরও দেবে!

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ও কী! তুমি দেখছি প্রস্তাবের পক্ষে! অামাদের মত সিঙ্গেলদের জন্য তো ঐদিন শোক দিবস!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তা তো বটেই!
আমরা শোক পালন করবো ওরা চুমু খাবে। খাক। আমার কী!

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

বটপাকুড় বলেছেন: যাই হোক, আমার কথা হল, বাঙ্গালি আগেও চুমা দিত, এইটা নতুন কিছু না। কেন বললাম, কারণ ছিল আমার বাসা ধানমণ্ডি লেকের কাছে। সেই ২০০৬-২০০৭ সাল থেকেই দেখেই বড় আপামনি ভাইয়ারা রিকসা র হুড তুলে কি সব জানি করত। রিকসা ওই খানে ঘণ্টা হিসাবে ভাড়া করা যাইত। কিছু ভাইয়ারা আবার একটু সাহসী ছিল ;) , আর শনিবার তো কথাই না- কোডা নামে একটা কলেজ ছিল, জানি না এখন আছে কি না । সেখানের মেয়েরা শনিবার শাড়ি পরত আর ছেলেরা পাঞ্জাবী, তাদের ভালাবাসার দৃশ্য ছিল ধানমণ্ডি এর বিভন্ন রাস্তায়, পুরাই সিনেমা :D । ২০০৭ সালের দিকে দেশি এমসি দেশি র‍্যাপ । দেখেন গানের মধ্যে বলে, ধান মণ্ডি লেকের কথা

কেন যে ঢাকা কলেজে পড়তে গেছিলাম, তাই বলে কপাল চাপারাইতাম। এই ফালতু ইভেন্ট এ কেন যে মানুষ আলোচনা সরু করছে কেন বুঝলাম না। মাঝ খানে দিয়ে অনন্য আর শাম্মি এর পোয়া বারো। ভিসা এক্সটেনশন হয়ে যাবে :) :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: প্রকাশ্যে না করলেও 'ডূবে ডুবে' জল খাওয়া হয় অনেক দিন থেকেই!

১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এইটা কোন কথা হলো। ধুরররর... প্রকাশ্যে চুমু। এইটা সংকীর্ণ আধুনিকতা।

তবে রাখাল তোমার রম্য প্রশংসনীয়। +

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গোল্লায় যাক, আমার চুমু খাওয়ার কেউ নাই, আমি বেকার ওদের জন্য লাগাচ্ছি!
থ্যাংকইউ প্লাসের জন্য। আর রম্যটা লক্ষ্য করার জন্য, রাজপুত্র

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১

Ahmed Musa বলেছেন: তুমি তো ব্যাটা একটা *****
বিদেশী সংস্কৃতির বিপক্ষে নও ভাল কথা।
কিন্তু তোমার বাবা মা তথা পাবলিক প্লেসে ক্যামনে চুমু খাবা?

আমার কোন জিএফ নাই
তুমার *****

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি বড়ই লজ্জাহীন! আমার চুমু খাইতে কোন অসুবিধা নাই

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

Ahmed Musa বলেছেন: আর utsho তোমারও মনে হয় জার্মান যাওয়ার শখ হইছে।
সেইজন্যে এমন পোস্টের উদ্ভব হইতাছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ও আচ্ছা?
জার্মান ভিসাটা আপনি দেবেন?
আর আপনি আমার নাম জানলেন কী করে?
সে যাই হোক, নামটা বাংলায় লিখলে খুশী হতাম

২২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩২

আবু শাকিল বলেছেন: আজকে যাইগা রে - কাইল কা পড়মু।
শইল ডা বেশি ভালা না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অক্ককে। কিন্তু আগেই কচ্ছি, সিরিয়াসলি নেবেন না। ফান করে হালকাভাবে লিখেছি। সবাই সিরিয়াসলি নিয়ে বিশাল ত্যানা প্যাচাইছে। এদিকে যুক্তির ঠ্যালায় আমি মরছি B-)

২৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৪

অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: ওইদিন চুমু খাইলে কি উহারা আধুনিক হইতে পারবে ???
ভাইয়া , স্কুল - এফ বি , অন্যান্য ব্যপারের সাথে চুমু যায় কিনা এক্তু চিন্তা করবেন
আর হা একসাথে সবাই চুমু আমাদের দেশে কি আদৌ আপনার বাবা দেখার জন্য প্রস্তুত কিনা সেটা ভাবেন
যেখানে আপনার বোনের বি এফ এটা চাইবে আর আপনার বাবা মহতী এই ইভেন্ট দেখতে আসবে
( আপনি এখানে জাস্ট একটা এক্সাম্পেল , আপনি মানে আমরা বাঙ্গালিরা )

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার এই কমেন্টের জবাব আমি আধ-ঘণ্টা খরচ করে লিখেছি। কিন্তু শালার নেট চলে গিয়েছিল বলে সেটাও হারিয়ে গেল। বাধ্য হয়ে আবার লিখছি।
সমস্যা কী জানেন, আমরা ভাবছি, ও কী ভাববে, সে কী ভাববে, বাবা কী ভাববে ইত্যাদি।
বাবার কথা বললেন। হ্যাঁ, ভাই আমার বাবা আমার প্রকাশ্যে চুমু দেখার জন্য প্রস্তুত নন। কিন্তু তাকে প্রস্তুত করতে হবে। বোঝাতে হবে, এর মধ্যে পাপের কিছু থাকতে পারে কিন্তু অশ্লীল কিছু নেই। আর তাছাড়া তিনি প্রস্তুত নন বলে আমি পিছিয়ে যাবো কেন?
আচ্ছা, ব্যান্ডের গানগুলির কথা ভেবে দেখুন। এখন অ্যাশেজের গান না শুনলে আমার রাতের ঘুম হয় না ভালভাবে, মনে হয় কিচু একটা মিস করে যাচ্ছি। কিন্তু আমার বাবা এটাকে কোন চোখে দেখে? তার কাছে এগুলো চিৎকার ছাড়া কিছুই নই। তার মতে, আইয়ুব বাচ্চু থেকে শুরু করে জুনায়েদ ইভান পর্যন্ত সবাই শুধু চিৎকার করেই যায়, আর শ্রোতারা মিউজিক শুনেই লাফায়!
অথচ আমরা যারা নিয়মিত বিভিন্ন ব্যান্ডের গান শুনছি, তারা জানি আমাদের এই নাগরিক জীবনকে তুলে ধরতে শুধু তারাই পেরেছে। আমার বাবা অ্যাশেজ শোনে না বলে কিন্তু আমি তাদের গান শোনা ছেড়ে দেইনি।
বাবার কান তৈরি হয়েছে কুমার বিশ্বজিৎ এর গান শোনার জন্য। তিনি তাকেই সেরা গায়ক মনে করবেন, স্বাভাবিক।
চুমুর ব্যাপারটাও এমন। বাবার আমলে ছিল না এর প্রচলন। তখন হয়তো কারও হাত ধরে হাঁটা, দাঁড়িয়ে দুই মিনিট কথা বলা ইত্যাদিই ছিল বিশাল ব্যাপার, হয়তো ট্যাবু। তখন নিশ্চয়ই আপনার মতো কেউ বলেছে, “তুই তোর প্রেমিকাকে নিয়ে তোর বাবার সামনে হাতধরে হেঁটে যেতে পারবি? তোর বাবা কি এটা দেখার জন্য প্রস্তুত?”
কিন্তু আজ দেখুন! আজ শুধু হাত ধরে কেন, কেই যদি কোমর ধরেও হেঁটে যায় আমরা ভ্রূক্ষেপ করি না। কারণ, আমরা মানিয়ে নিয়েছি, সমাজ মেনে নিয়েছে, সেটা আর ট্যাবু না।
প্রথম প্রথম কিছু এলে সবার চোখে লাগে, কিন্তু আস্তে আস্তে সহ্য হয়ে যায়।
আরেকটা কথা, অনেকে বলছে, এটা বাড়াবাড়ি। হ্যাঁ, এটাই সময় উচ্ছ্বাসের। এ সময় কেউ যদি একটু বাড়াবাড়ি করেই, সেটা কি খুব ভুল? সমাজকে প্রতি নতুন প্রজন্মই ভাঙ্গে। আমাদের আগেরটাও ভেঙ্গেছে, আমরা ভাঙ্গছি, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও ভাঙ্গবে। হয়তো দেখা যাবে, তখন আমিই বাঁধা দিচ্ছি তাদের কারণ আমি তখন বৃদ্ধ হয়ে যাব মনে ও মননে। আর বৃদ্ধরাই এই ধরনের উচ্ছ্বাসকে বাঁধা দেয়।
জানি না, এই কমেন্ট আপনি পড়বেন কিনা, কিন্তু লিখে শান্তি পাচ্ছি। এটা অনেক আগেই লেখা উচিৎ ছিল। কিংবা যুক্ত কড়া উচিৎ ছিল পোস্টের সাথে। অবশ্য আমার পোস্টটা বেশিরভাগই পড়েনি, পুরোটা। যাদের ভাল লেগেছে, তারা হয়তো পড়েছে কিছুটা, যাদের লাগেনি, তারা তো দুই লাইন পড়েই বিরোধিতা করতে চলে এসেছে। (এই অংশটা আপনাকে উদ্দেশ্য করে লিখছি না)
হ্যাপি কিসিং

২৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৮

দিশাহীন দৃষ্টি বলেছেন: তোমার জি.এফ , তোমাদের ঠোট, তোমরা চুমু খাবা, আমার বাপের কি ?? নির্বোধ শিশু যদি চেতিয়া অগ্নিমুর্তি ধারন করে , তাহা হইলে স্বান্তনার হস্ত তো অপেক্ষমান রহিলই । :-P ;) B-)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ও আচ্ছা। সেটাই তো, যার জিএফ, যার ঠোঁট, যার চুমু- সব তো তারই- আমার কী

২৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৬

আহনাফ নীল বলেছেন: কিচ্ছু কমু না,,, দোষ দেশের না, সংস্কৃতির ও না, ধর্মের ও না,,,,, সব নষ্টের মূল সেই সব বাঙালি যারা তলে তলে টেম্পু চালায়। :-P

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জে। সবাই লুল

২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৬

টিন নোমবোর বলেছেন: ঘটনা কোন জায়গায় ঘটিবে বলিতে পারেন, ফ্রি কিসা কিসি দেখিতে খারাপ লাগিবে না। অবশ্য কোন কোন জায়গায় মেয়েরাও ছেলেদের ন্যায় উন্মুক্ত বক্ষের পক্ষে ইভেন্ট খুইলা বক্ষ প্রদর্শন করে, এই জিনিস আমদানী করতে পারলে চখের এক খানা সাধ মিটিত

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জি আপাতত ফ্রি কিসাকিসি দেখেন আর উম্মুক্ত বক্ষ তো ভাই প্রতিদিন পর্ন দেখার সময় দেখছেনই

২৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ জীবন শুরু করেছে প্রাকৃতিকভাবে, নাকি ইভেন্ট টিভেন্ট দিয়ে শুরু করেছিল?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মানুষ তো আর ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করেনি। বান্দরদের ফেসবুক থাকলে ওরাও ইভেন্ট খুলে বলতো, "চল মানুষ হই"

২৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১২

অচল জ্ঞানী বলেছেন: ঢিলে লোকের প্রকাশ্যে/গোপনে চুমু খাওয়া নিষেধ কারণ রাত্রিতে তাদের কাপড়ে বজ্রপাত হতে পাড়ে।
ধর্মীয় চিন্তা-বিজ্ঞান - এর এবং এরসাথে জড়িত বিধায় প্রকাশ্যে/গোপনে চুমু নিষেধ!!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। কমেন্টে প্লাস

২৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২২

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: দুধের সাধ ঘোলে মিটে ।তসলিমা নাসরিন বলছে এখন তো প্রকাশ্যে সেক্স করার সময় ।আর আমার এখনো চুমাচুমিতে পইড়া রইছে।কবে যে আমরা আধুনিক হমু .. ।:-P

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তসলিমা করতেই পারে কারণ ও এখন বুড়ি। প্রকাশ্যে কেন বাজারের মধ্যেও যদি করে কেউ ফিরেও তাকাবে না

৩০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

শরতের ছবি বলেছেন: আপনার মা-বাবা বোধ হয় আমেরিকান ।আপনি আমেরিকান বংশদ্ভোত ।আপনি বাংলাদেশ কে আমেরিকা বানাইবেন ,তা বুঝতে পারছি ।আপনার হাতে মশাল -আপনি এগিয়ে যান ,দেশ ও আপ্নের পিছে আছে ।ধর্মের কথা আপনার শোনার দরকার নাই ।আপ্নে আমাগ উবামা ।ইসলাম ধর্মের বদলে খ্রিস্টান অনুশাসন মানবেন ,ঠিক আছে না ?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এখানে একবারও ধর্মটর্ম নিয়ে বলেছি? বাঙালি সব বিষয়েই ধর্ম টানার ক্ষেত্রে খুব এক্সপার্ট।
আমেরিকা আমেরিকা করছেন, আপনার মতো হুজুরটাইপ আর কমিউনিস্ট ছেলেরাই আমেরিকান ভিসা পাইলে নাচতে নাচতে চলে যায়। দুই ধরনের লোককে তাই দুই চক্ষে দেখতে ইচ্ছা করে না। একটা- ফাঁকাবুলিবাজ ধার্মিক আরেকটা আঁতেল কমিউনিস্ট। জামাতি আর বামাতি সবচেয়ে দুর্গন্ধযুক্ত এখন।
বাঙালির সামান্য যদি হিউমর থাকতো তাহলে এতো হালকা একটা পোস্টে এমন ত্যানা প্যাচাইতে আসত না।

৩১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

আলী বলেছেন: কিন্তু মামা, মধ্যপ্রাচ্যের হিজাব আমদানি করা যায়, পাকিস্তানের থ্রি-পিস আমদানি করা যায়, পাজামার নিচে আন্ডারওয়ার পড়া যায় অথচ প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া যায় না?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে প্রসাব করা যায়!

৩২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

আলী বলেছেন: “চুমু খাওয়ার জন্য দেয়ালের ঈশ্বরকে সরানোর প্রয়োজন নেই
এমনকি যদি সে হয় বিশ্বস্ত বন্ধুর প্রেমিকা— চুমু খাও তাকেই
ঠোঁট, কপাল, চিবুক হলে ভালো কিংবা দেয়া যেতে পারে বুকে;
যদি জানালায় ঢোকে চাঁদের আলো যদি সে কেঁদে ওঠে দুখে—
সান্ত্বনা দেবে? কী প্রয়োজন? গোল্ড লিফ দাও মুখে;
তাকে কাঁদতে দাও। সে কাঁদুক মহাসুখে”

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এটা কালপুরুষ কাফকার কবিতা।
তার বই 'রোহিণীর জন্য একটি রাষ্ট্র' এবার বইমেলায় আসছে। ভাল লাগলে কিনে ফেলতে পারেন।
একটু বিজ্ঞাপন দিলাম, কিছু মনে করিয়েন না!
কালপুরুষ ব্লগেও আছেন- কালপুরুষ

৩৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চুমু খাওয়ার জন্য কোনো আনুষ্ঠানিকতার দরকার নাই ;) রম্য খুব ভাল্লাগছে আরণ্যক ভাই

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তা ঠিক, আনুষ্ঠানিকতার দরকার নেই, কেউ আনুষ্ঠানিক ভাবে চুমু খেলেও বাঁধা দেয়ারও দরকার নেই!
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৩৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: কোন সংষ্কৃতিকে সাংঘর্ষিকভাবে না নিয়ে সাংষ্কৃতিক সমন্বয়বাদিতা মেনে চলা জরুরী। হ্যাপি কিসিং

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এইতো মন মতো একটা কমেন্ট!
আমরা তো অনেক কিছুই মেনে নিয়েছি। মায়ানমারের লুঙ্গি এখন আমাদের জাতীয় পোশাকে পরিণত হয়েছে। জিন্স শার্ট এখন আমাদের শরীরে সারাক্ষণ লেপটে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের ধর্ম মেনে নিয়েছি, এটাও মেনে নেব। মানিয়ে যারা নিতে পারছেন না দেখবেন তাদের ছেলে মেয়েই তাদের সামনে বিএফ/জিএফকে চুমু খাবে!
হ্যাপি কিসিং!

৩৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: চুমো নিয়ে....মাতামাত.... আর না আর না....

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: করি না একটু মাতামাতি!
একবারই তো হচ্ছে

৩৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক সময় নানু আমাদের বাড়ী আসতেন বোরকা পরে তার উপর রিকশায় শাড়ি পেঁচিয়ে । আম্মা কোথাও জেতেন দুই দিকে দুই ছাতা ধরে ।

পরবর্তীতে আমার আম্মা , নানু শুধু বোরকা পরে বাইরে বেরিয়েছেন ।
তারও পরবর্তীতে বোন ভাবীরা বেরিয়েছেন উইদাউট বোরকা ।

অর্থাৎ সমাজ আস্তে আস্তে সহনীয় মাত্রা প্রশস্ত করছে ।
চুমুতো কোন ছার ! এদেশে ১৫ বছরের মধ্যে ওপেন সেক্স চালু হবে , কেউ ছাক বা না ছাক !
ততদিনে সমাজও তার সহনিয় মাত্রা প্রশস্ত করবে ।

যা হয়তো এখনি করছেনা ।


এইবার কামের কথায় আসি । আপনি বিরাট বদ মানুষ ।
আপনার জিএফ আছে তো? এই সাইন বোর্ড দেখে ভাবলাম , আরণ্যক ভাই মনে হয় জিএফ সাপ্লাইয়ের ধান্দা মান্দা শুরু করছে ! উনাকে হাতে বুকে ধরে বুড়া বয়সে একটা জুটিয়ে নিতে পারি কিনা দেখি ? :P
পোস্টে এসে দেখি মিয়া আপনি নিজেই কোলবালিশ পার্টি ! :-P

মাইনাস বাটন থাকলে আপনার খপর ছিল । =p~

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। কোলবালিশ পার্টি!
ঠিক বলেছেন, ১৫ বছরের মধ্যেই ওপেন সেক্স চালু হবে। হবেই
জিএফ সাপলাই দেয়ার ব্যবস্থা থাকলে ভালই হতো!

৩৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

আবু শাকিল বলেছেন: রম্য খুব ভাল হৈছে।এই পোষ্ট পড়ে জানতে পারলাম-তোর বয়স আরো কমে যাচ্ছে!! তাই ঠাডা উপকারী মহৌষধ। তাত্তারি চুমু খাওয়ার সংগী সাথী জুটক।

ফানি মন্তব্য- আমার জিএফ কে আমি প্রকাশ্যে চুমু খাব নাকি খাটের নীচে খাব।এইটা একান্তই আমার ব্যাপার।
ফ্রী কফি গিলতে গিলতে একটা দাচোআ ইভেন্ট খোলে দিলে আমাকে তার সাথে নাচতে হপে কেনু!
মনে রাখবা বন্ধুরা - এইটা ফেমাস হবার সুপ্ত বাসনা।
কেউ ঘোমটা দিয়ে ফেমাস কেউবা কাপড় খোলে।
আর আমি ইভেন্ট খোলে।
খুব খৈয়াল।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তাত্তারি চুমু খাওয়ার সংগী সাথী জুটক।[/sb
আপনার মুখে ফুলচন্দন পড়ুক।
আপনার ফানি কমেন্ট নিয়া আমি কিছু কব না। ওটা ফান হিসেবেই নিলাম।
রম্য ভাল লেগেছে, জেনে, খুব ভাল লাগলো

৩৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই এইবার ভালবাসা দিবস নিয়া একটু বেশি মাতা মাতি হইতাছে। বুঝলাম না অনেক লক এর বিপক্ষে। কিন্তু কেন আর সব কিছুতে সংষ্কৃতির টানাটানি কেন। এ জেন আর এক পাকিস্তান। পাকিস্তানিরা সব কিছুতে ধর্ম নিয়া টানে। যেমন ভাই থোরা দিসচউন্ত কারো থোরা রেহেম কারো হাম ভি মুসালমান তুম ভি মুসালমান। এই রকম কিছু পছন্দ না হইলেই সংষ্কৃতি বিরুদ। আর সারাদিন এ যখন সংষ্কৃতির মা বোইন কইরা ছারে তখন খেয়াল থাকে না। আমার ইচ্ছা আমি পালন করমু আপ্নের ইচ্ছা নাই আপনে কইরেন না। হুদাই সংষ্কৃতিরে টানেন কেন।

ভাই পোস্ট তা ভাল লাগছে।
আমিও সিংগেল কিন্তু নাই বইলা বিরোধিতা করি না। জারা এত ভাল কথা কয় তারা তো জিবনে ঠিকি প্রেম করছে এখন নাই তাই পুটু চুলকায়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পুরাই একমত।
আপনার কোলবালিশকাল কাটুক তাড়াতাড়ি।
সংস্কৃতি তো তারাই ইজারা রাখছে। একটু বেলাইন হইলেই সংস্কৃতি বিরোধী!
সব বেধর্মী, ইহুদি কাফেরে কাজকারবার!

৩৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: “ব্যাটা, ভাগ দে!” কী করবেন তখন?
--- ব্যাপারটা ভাইবা দেখার মত।

কদিন ধরেই দেখতেছি এইসব ইভেন্ট। ফালতু ইভেন্ট। আরেকটু লাইম লাইটে আসার জন্য এরা এইটা করছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :) :-B

৪০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: বাঙ্গালী চিপায় নিয়া পর-স্ত্রী সম্ভোগে রাজী আছে কিন্তু প্রকাশ্যে চুমাইতে আপত্তি!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। ঠিক বলেছে

৪১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

শরতের ছবি বলেছেন: উনি প্রকাশ্যে চুমু খাবার জন্য মাতা খুটে মরছে ,উনাকে পারমিশোন দেয়া হউক ।আপনি যদি চান -আমাদের দাওয়াত এবং ঠিকানা দিয়েন দেখতে যাবনে ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থাক দেখার লাগবে না। আপনি ঐদিন "কাছে আসার গল্প" দেখিয়েন =p~

৪২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো । ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৪৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

জেন রসি বলেছেন: নচিকেতার একটা গান মনে পড়ে গেল।

প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া এদেশেতে অপরাধ
ঘুষ খাওয়া কখনোই নয়!

এই ইভেন্ট নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অনেক তর্ক বিতর্ক হচ্ছে। কিন্তু কেন? মানুষ কেন চুমু দেয়? চুমুর সাথে কামনার সম্পর্ক কি? কামনার বহিঃপ্রকাশের সাথে সংস্কৃতির সম্পর্ক কি? এসব প্রশ্নের উত্তর জানলেই সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে। চুমু একটি শারীরিক প্রক্রিয়া যা ভালোবাসা এবং কামনার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। এখন সেটা ইভেন্ট খুলে কেন করতে হবে? এই ধারনাটাই একটা অযৌক্তিক রোমান্টিসিজম বলে মনে হচ্ছে। আবার যারা জাত গেল বলে খুব সরব তারাও ভণ্ডামি করে যাচ্ছেন। চুমুর মত একটা স্বাভাবিক ব্যাপারকে দুপক্ষই অস্বাভাবিক করে ফেলছে। যাইহোক, আমার মনে হয় এই ব্যাপার নিয়ে এত মাতামাতির কিছু নাই। যাদের চুমু খাওয়ার দরকার তারা এমনিতেই খাবে।

আপনার লেখা ভালো লেগেছে কারন আপনি কিছু যুক্তি দিয়ে ব্যাপারটি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কিছু ব্যাপারে দ্বিমতও আছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা সুন্দর।
দেখেন যদি ব্যাপারটার বিরোধিতা না করা হতো তবে কিন্তু ত্যানা পেচতো না।
ইভেন্ট খোলাটা বাড়াবাড়ি হতে পারে, কিন্তু এটা একটা গোঁড়ামির মূলে একটি আঘাত। এটাও ভেবে দেখতে হয়।
আগে চুমু খেলেও সেটা লুকিয়ে ছিল, ভয় ছিল তার মধ্যে। কিন্তু এই ইভেন্ট সফল হলে, আর সেই ভীতিটা কাজ করবে না।

৪৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

চেঙ্গিস খা বলেছেন: গতকাল রাতে দেখলাম, আমাদের আজাদ ভাই আর সাম্মী আপা এর ভিডিও কে জানি ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে। জানি না আজাদ ভাই শোকে পাথর হয়ে গেছেন কি না । বাঙ্গালি মানুষ হইলো না :))

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি দেখিনি। কী আছে যেহেতু জানি না তাই কিছু বলতে পারছি না।

৪৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নাজমুস সাকিব রহমান বলেছেন: এ বিষয় নিয়ে আমি নির্বিকার। কোন মতামত নেই। মহাপুরুষ তো!
অনেক কিছুই আমাদের সংস্কৃতির না, তবুও তো অনেকে পালন করছেন। সময়ের সাথে আরও অনেক কিছু যুক্ত হবে।
যেহুতু আমরা বাঙ্গালী, পক্ষে বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাবো।
আপনার সেন্স অব হিউমার আমাকে মুগ্ধ করে। শুভেচ্ছা রইল।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুগ্ধ হওয়ার জন্য :) :-B
হ্যাঁ, অনেক কিছুই যুক্ত হয়েছে, হচ্ছে, হবে। নির্বিকার থাকাটাই বুদ্ধিমানের। আমি নির্বিকার থাকতে পাড়লাম কৈ!

৪৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫

তানজির খান বলেছেন: আমার কেউ নেই, কেউ নেই, কেউ নেই

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: B-) :P !:#P =p~

৪৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

বনমহুয়া বলেছেন: আপনি ইভেন্টে যাবেন?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আগেই বলে রেখেছি, আমি সিঙ্গাল। তো যাওয়ার প্রশ্নেই আসে বা!

৪৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

বনমহুয়া বলেছেন: তো কিয়া হ্যায়? দেখতে যাবেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাল বুদ্ধি দিছেন! ওরা কিস করবো আর আমি ললিপপ খাবো X( X((

৪৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

ইয়েলো বলেছেন: হ্যাপী কিসিং :#)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাপি কিসিং :-P

৫০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার লেখা বেশ হয়েছে....
তবে

প্রেমিক প্রেমিকাদের চুমুর দৃশ্য আজ থেকে এক যুগ আগেও দেখেছি ঢাকা শহরের রাস্তাঘাটে। শুধু আড়াল হিসেবে থাকতো রিকশাওয়ালা নইলে উদ্যানের কোন গাছ বা লতাপাতা। যাই হোক এইটাকে ঢাকঢোল পিডায় লাইমলাইটে আনার কি আছে বুঝলাম না। আজাইরা দৃষ্টি আকর্ষনের বা উন্মাদনা সৃষ্টির পায়তারা ছাড়া কিছু না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হতে পারে লাইম লাইটে আসার জন্য করা। দেখুন, গোপনে তো হচ্ছেই, গোপনে কিছু করার মধ্যে একটা চুরি চুরি ভাব আছে। প্রকাশ্যে চুমুর ব্যাপারটা একবার চালু হয়ে গেলে কিন্তু আর রিক্সার হুড নামিয়ে, পার্কের চিপায় গিয়ে কিস করতে হবে না। এদিক ভাবলে কিন্তু ঠিক আছে। প্রকাশ্যে যে চুমু খাওয়া যায়, এটা অন্তত সবাই জানবে। :D
যাই হোক, আপনার ভাল লেগেছে লেখাটা, জেনে, আনন্দিত হলাম।
ভাল থাকবেন, সায়েম ভাই

৫১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

বাল্মিকী জেনার বলেছেন: জিএফ নাই তো কি হইছে ? প্রকাশ্যে চুমা চাই

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তাতো বাঁধা না দিলে হচ্ছেই!
আমি ঐদিন কাল কাপড় পরে শোক দিবস পালন করবো- ফেসবুকে যাবো না, টিভি দেখব না।
"কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে!"

৫২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: অকালে বৃদ্ধ হবেন না।
হ্যাপি কিসিং !:#P

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাপি কিসিং :-*

৫৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: জিএফ আছে, তয় কিস করবার চায় না!
এনি আইডিয়া? :`>

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার ব্রেকাপের সময় হয়ে গেছে B-)
ব্রেকাপ করুন- দেখবেন ঠিকই কিস করার ইচ্ছা করবে। দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম অনেকেই বোঝে না B-))

৫৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: কেন জানি মনে হল লেখাটা ......................।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :(

৫৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: লেখাটি পড়ে রিকশার পেছনে লেখা ডায়ালগটির কথা মনে পড়লো- ভালোবাসা গাড়িতে নয়, বাড়িতে ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভালবাসা সবখানেই থাকা উচিৎ

৫৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১

নীলপরি বলেছেন: আপনি এসব নিয়ে এতো ভাবনা চিন্তার সময় পেয়েছেন দেখে অভিভূত । :)
লেখাতে রম্যের ধরনটা ভালো লাগলো ।
পক্ষে বা বিপক্ষের যুক্তি সাজানোর সময় নেই । বাস্তবে এসব ঘটনা হাস্যকর । আপনার পাশ দিয়ে হেটে যেতে যেতে হঠাৎ করে কেউ যদি ফিল্মের মতো নেচে গেয়ে ওঠে তাহলে আপনার হাসি পাবে কি না ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার যেমনই লাগুক বাঁধা দেব না এটলিস্ট।
সমস্যা কী জানেন, ডিক্যাপ্রিও যখন চুমু খায় তখন হয় শিল্প আর আমাদের পাড়ার জগাই চুমু খেলে সেটা 'নেচে ওঠার' মতো অশ্লীলতা! (ভাববেন না, আমি ফিল্মি!) :D

৫৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

বিজন রয় বলেছেন: ভেরী ইন্টারেস্টিং।
++

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: শুভ নববসন্ত

৫৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

এযুগেরকবি বলেছেন: প্রথমেই একটা চুটকি দিয়ে শুরু করি। এটা বোধহয় সমকালে প্রকাশিত, কিংবা রসালোতে। আমি ফেবুতে পড়েছি।
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করছে-
“দোস্ত, ভ্যালেন্টাইন ডে কী?”
বন্ধুটি উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করলো, “আগে বল তোর গার্লফ্রেন্ড আছে?”
“না নাই। বয়ফ্রেন্ডও নাই!”
“তাইলে ভ্যালেন্টাইন ডে কিছু না। ওটা একটা সাধারণ রবিবার!”

আগা গোড়াই
সুন্দর
++++++++++

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

৫৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: Click This Link


চুমু একপ্রকার শিল্প

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ক্লিকাইছি

৬০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.