নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উযায়র

সাধারন মুসলমান

উযায়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজে বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই, নাভীর নীচে হাত বাধা সুন্নত

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

নামাজে বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই, বরং নাভীর নীচে হাত বাধার কথা সহিহ হাদীস দ্বারা, সহিহ সুত্রে প্রমাণিত।



হযরত আলী রা: বলেন, দুই হাত নাভীর নীচে বাধা অবস্হায় রাখা সুন্নত। আর সাহাবী থেকে কোন বর্ণনা সুন্নত হিসেবে ( মিনাস-সুন্নাহ ) বর্ণিত হলে , তা 'মরফু' তথা নবীজী থেকে প্রাপ্ত বলে সাব্যস্ত হয় ।



সুত্র : সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৭৫৬, মুসনাদে আহমাদ খন্ড -১, পৃষ্ঠা ১১০।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

খাটাস বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ, জানা ছিল না। তবে আর ও হাদিস থাকতে পারে। শুভ কামনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

উযায়র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আরো হাদীস আছে, আশা করি একে একে আলোচনা করব, তবে বুকের উপর হাত বাধার কোন সহিহ হাদীস -ই নেই।

তাই চার মাজহাবের কোন ইমাম-ই বুকের উপর হাত বাধার কথা বলেন নি।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

উযায়র বলেছেন: চার মাজ হাবের সিদ্ধান্ত অনুসারে হাত বাধার বিধান :

১। হানাফী মাজ হাবে হাত বাধা সুন্নত, এবং সেটা নাভীর নীচে ।

২। শাফেয়ীদের নিকট হাত বাধা সুন্নত, আর নাভীর উপর ও বুকের নীচে বাধা মুস্তাহাব ।

৩। মালেকিদের কাছে হাত না বেধে তা ছেড়ে দেওয়া মুস্তাহাব ।

৪। হাম্বলীদের নিকট নাভীর নীচে বা নাভীর উপর উভয় স্হানেই হাত বাধা যাবে ।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

provat বলেছেন: ভাইয়া অাপনি কোন পর্যায়ের অালেম ? অাপনি কি হাদীস বিশারদ ? অাপনি কিভাবে বললেন যে, বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই ? কাবা শরিফের ইমাম,বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ড়া জাকির নায়েক,বাংলাদেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মুফতি কাজী ইব্রাহিম সাহেবরা কোথায় হাত বাধে, ভালো করে খেয়াল করে দেখবেন । ধর্মীয় ব্যাপারে ভালোভাবে না জেনে কোন সিদ্ধান্ত দেবেন না প্লিজ । তাতে অাপনার লাভের চেয়ে লোকসানই বেশী হবে ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

উযায়র বলেছেন: চার মাজহাবের ইমামদের সিদ্ধান্ত-ই তো বলে দিলাম।

ভুল কিছু বলে থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন ।

ডাক্তার জাকির নায়েক সাহেব কোন পর্যায়ের আলম, ওনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি - তা দয়া করে বলবেন কি?

ডাক্তার সাহেব কি হাদীস বিশারদ? কোন হাদীস বিশারদের কাছ থেকে হাদীস চর্চার অনুমতি প্রাপ্ত ?

আর সহিহ হাদীসের বিপরীত আমল কোন ইব্রাহীম সাহেব থেকে পাওয়া গেলে, ডাক্তার সাহেব থেকে পাওয়া গেলে আপনি কোনটা অনুসরণ করবেন ?

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

আবদুল্লাহ ১৩ হোসেন বলেছেন: সহীহ মুসলিম শরীফ খুলে পড়ুন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

উযায়র বলেছেন: বুকের উপর হাত বাধার হাদীস সেখানে কয়টা আছে বলবেন কি ?
স হীহ মুসলিম থেকে বুকের উপর হাত বাধার হাদীস দেখাতে পারলে আপনাকে সারা জীবন ওস্তাদ মানব।

দয়া করে দেখাবেন কি ?

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ওয়ায়িল বিন হুজর (রাঃ) বলেন, “আমি নবী (সাঃ)-এর সাথে সালাত আদায় করেছি । তিনি তাঁর বাম হাতের উপর ডান হাত স্বীয় বুকের উপর রাখলেন ।” (সহীহ ইবনু খুযাইমাহ, হাদীস নং ৪৭৯; আবূদাঊদ, হাদীস নং ৭৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন্স)

হুলব আত-তাঈ (রাঃ) বলেন, “আমি নবী (সাঃ)-কে বাম হাতের জোড়ের (কব্জির) উপরে ডান হাতের জোড় স্বীয় বুকের উপরে রাখতে দেখেছি ।”(মুসনাদে আহমাদ ; তিরমিযী ৫৯পৃষ্ঠা, আরবী ; তিরমিযী, ১ম খন্ড, হাদীস নং ২৫২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)

ভাই এরকম বহু হাদিস আছে বুকের উপর হাত বাধার ব্যাপারে। তবে কি ভাই, কেউ যদি নাভির নিচে হাত বাধে তাতেও দোষের কিছু নাই। আবার অনেকে হাত না বেধেই নামাজ আদায় করে, এদের কি নামাজ হবে না!? হবে।

যেমনঃ পানি পানের ব্যাপারে, হাদিসে আছে দাড়িয়ে পানি পান করা যাবেনা, আবার দেখুন হযরত ওমর (রাঃ) বলেছেন আমি "জম জমের" পানি মুহাম্মদ (সঃ) কে দাড়িয়ে পান করতে দেখেছি। এখন আপনি কি বলবেন!? এখানে দাড়িয়ে বা বসে যেকোন ভাবেই পানি পান করা যাবে, তবে বসে পান করাটাই উত্তম।

ইসলাম কে কঠিন বানাবেন না মানুষের সামনে, এই অনুরোধ। ইসলামে এমন কোন নিয়ম নেই, "যে অমুক বাড়ীর কলা না হলে বিয়ে হবেনা।"

ভালো থাকবেন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

উযায়র বলেছেন: বুকে হাত বাধা সর্ম্পকে তনিটি রওেয়ায়তে আছে , তবে সবগুলোতে ‘কালাম ‘ ও আপত্তি রয়েছে ।

১) হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এর হাদসি, যা সহীহ ইবনে খুযাইমা-এ র্বণতি আছে কিতাবটি সর্ম্পকে বলা হয় যে, এটি সহীহ শুধু নামে ; এর বহু হাদীসই সহীহ নয় । যেমনটি আল্লামা সাখাবী (রহ: ) 'ফতহুল মুগীস' এ এবং শাইখ গুদ্দাহ (রহ: ) ‘আল আজবিবাতুল ফাযেলা'- এর টীকায় বিস্তারিত র্বণনা করছেনে ।

এছাড়া হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এরহ হাদীস সহীহ মুসলমি -এ আছে তাতে ‘বুকরে উপর রাখা‘ এই অতিরিক্ত অংশ নইে । আল্লামা ইবনুল কাইয়িম ‘ইলামুল মুয়াককিয়ীন ‘- একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করেন যে “বুকের উপর নবীজী হাত রখেছেনে “ কথাটুকু মুয়াম্মল ইবনে ইসমাঈল নামী জনৈক রাবীর নজিস্ব বৃদ্ধি, যাকে ইমাম বুখারী (রহ: ) ‘মুনকারুল হাদীস‘ সাব্যস্ত করেছেন । তাছাড়া সুফিয়ান ছাওরী (রহ: ) এর অন্যান্য শাগরেদ তাদের বরণিত এই হাদীসে এই অংশটুকু উল্লেখ করেননি ।

২. তাউসের মুরসাল রেওয়ায়েত, যা সুনানে আবুদাউদ -এ আছে এই সনদে সুলায়মান ইবনে মুসা একজন রাবী রয়ছেনে, যিনি মুত্যুর আগে স্মৃতশিক্তি লোপজনতি র্দুবলতায় পড়ছেলিনে। তাই তার হাদীস আর সহীহ থাকে নি।

৩. হযরত হুলবের হাদীস , যার রাবী সীমাক ইবনে হারব । প্রথমত তিনি র্দুবল রাবী, দ্বতিীয়ত তার উস্তাদ ভাই ইমাম ওয়াকী ও আবুল আহওয়াস-এর রেওয়ায়েতে ‘বুকরে উপর হাত রাখা‘ এর উল্লখে নইে । তাই সীমাকের রেওয়ায়েত ‘শায‘ তথা পরত্যিাজ্য ।

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: ইসলাম কে কঠিন বানাবেন না মানুষের সামনে, এই অনুরোধ। ইসলামে এমন কোন নিয়ম নেই, "যে অমুক বাড়ীর কলা না হলে বিয়ে হবেনা।"

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২

উযায়র বলেছেন: ইসলামকে কঠিন কে বানাচ্ছে ?

যারা সহিহ হাদীস মেনে নাভীর নীচে হাত বাধছে তারা ? তারা কি কখনও বলেছে বুকের উপর হাত বাধলে, এমনকি হাত না বাধলে , নামাজ হবে না ? নাকি ইসলামের কোন বিধানের বিষয়ে হাদীস বললেই ইসলাম কঠিন হয়ে যায় ?

উলটা হাদীস যারা মানে না তারাই তো দাবী করছে আমাদের নামাজ হয় না!

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় উযায়র, দয়া করে আপনার পড়াশোনার পূর্ব ইতিহাসটা যদি বলতেন তাহলে ভালো হতো।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

উযায়র বলেছেন: আপনার শ্রদ্ধার জন্য অসংখ ধন্যবাদ ।

আমাদের আহলে হাদীস ভাইদের মাঝে এই শ্রদ্ধাবোধ সচরাচর দেখা যায় না ।

তবে এই পোষ্টে আমার ব্যক্তিগত তথ্য আলোচনার আগ্রহ নেই, আলোচ্য হাদীসের বিষয়ে আলোচনার আমন্ত্রণ রইল ।

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

আবদুল্লাহ ১৩ হোসেন বলেছেন: দঃখিত এটা আবু দাউদ শরীফ এর হবে, আমার আরো সতর্ক হওয়া উচিত ছিল, আবু দাউদ শরীফ এর হাদীস-২৫৯ এ বুকে, হাদীস-২৫৭ এ বুকের নিচের কথা আছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

উযায়র বলেছেন: এই হাদীসগুলোকে আপনি কি সহিহ বলছেন ?

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

বিলাসী বলেছেন: উযায়ের ভাই, হাদিস গ্রন্থ ৬টি, ২টি সহিহ ৪টি সুনান। যেটা আমাদের দেশে সিহা সিত্তাহ বলে পরিচিত। এই ৬টির ভিতর আবু দাউদ ও তিরমিজিতে উল্লেখ আছে বুকের উপর হাত বাঁধা। তারপর ইবনু খুজাইমাতে সহিহ বলে মুহাদ্দিসগণ একমত পোষণ করেছেন। (সহীহ ইবনু খুযাইমাহ, হাদীস নং ৪৭৯; আবূদাঊদ, হাদীস নং ৭৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন্স) হুলব আত-তাঈ (রাঃ) বলেন, “আমি নবী (সাঃ)-কে বাম হাতের জোড়ের (কব্জির) উপরে ডান হাতের জোড় স্বীয় বুকের উপরে রাখতে দেখেছি ।”(মুসনাদে আহমাদ ; তিরমিযী ৫৯পৃষ্ঠা, আরবী ; তিরমিযী, ১ম খন্ড, হাদীস নং ২৫২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)। আপনি কোথাকার লালু আর বুলু যে এই সহিহ বলাকে রদ করতেছেন। আবার ডাঃ জাকির নায়েক ও মুফতি ইব্রাহিম কে নিয়ে কথা বলার স্পর্ধা দেখান। এতই যদি সহিহ হয়ে থাকেন, পারলে ওনাদের থামান, সারাদিনই তো তারা তাদের লেকচার প্রচার করতেছে যেখানে বিভিন্ন হাদিসের নং চ্যাপ্টার নং এমনকি পাতার নং পর্যন্ত উল্লেখ করে দিচ্ছেন, তাহলে বসে না থেকে উনাদের থামান।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

উযায়র বলেছেন: বাংলা পড়তে পারেন ?
বাংলা বুঝেন ?
বাংলা লিখতে পারেন ?

পারলে স হিহ হাদীসগুলা বাংলায় লিখে দেন ।

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

মোঃ রাকীব হাসান বলেছেন: বুখারি ও মুসলিম এর ২টি হাদিসে আসছে ডান হাত বাম হাতের উপরে রাখতে।
বুখারির ৭৪০ নাম্বার হাদিসে "ডান হাত বাম "যিরার" উপর রাখতে বলা হয়েছে।
যিরা বলতে বুঝানো হয় হাতের আঙুলের মাথা থেকে কনুই পর্যন্ত পুরো অংশকে।(কথাটা মাথায় রাখুন)
এবার আসি আবু দাউদে, আবু দাউদের ৭৫৬ আর ৭৫৮ নাম্বার হাদিসের রেফারেন্স যারা দেন তারা দয়া করে ভারতীয় ছাপার আবু দাউদ, মিশরীয় আবু দাউদ এবং ইস্লামি ফাউন্ডেশন এর আবু দাউদ দেখে রেফারেন্স টানবেন। ৭৫৬্৭৫৮ নাম্বার হাদিস ভারতী ছাপায় নেই,মিশরীয় তে আংশিক দেয়া আছে। আর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আবু দাউদে ইমাম আবু দাউদের মন্তব্য সহ দেয়া আছে। আর একটা কথা ৭৫৭ নাম্বার হাদিস টা অবশ্যই দেখবেন। ৭৫৭ নাম্বার হাদিস দেখলে লেখকের চোখের ছানি দূর হবে আসশা রস্খি।ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে মে, ২০২৩ ভোর ৬:০১

Amimul বলেছেন: আমি একমাত্র মাজহাবী অন্ধমুকাল্লীদ ছাড়া অন্য কাওকে দেখিনি হাদীস নিয়ে মিথ্যাচার করতে।
নাভীর নিচে হাত বাঁধার কোন সহীহ হাদীস নেই ১) আবু জুহায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আলী (রাঃ) বলেছেন, সুন্নাত হল সালাতের

মধ্যে নাভীর নিচে হাতের পাতার উপর হাতের পাতা রাখা।

-দুর্বল আঃ দাঃ-৭৫৬, যঈফ (তাহক্বীক আলবানী আঃ দাঃ), উক্ত সনদে আব্দুর রহমান

নামে একজন রাবী আছেন, যিনি সকল মুহাদ্দিসের ঐকামতে যঈফ (তানক্বীহ পূঃ ২৮৪, মুঃ

মুসলিম - ২১৪)।

২) আবু হুরাইরা (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ হাদীস দুর্বল। আবু দাউদ-৭৫৮, ঈমাম আবু দাউদ (রাঃ) বলেন আমি শুনেছি, ঈমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রাঃ) সনদের আব্দুর রহমান ইবনু ইসহাক আল কুফীকে দুর্বল বর্ণনা কারী বলেছেন। ১নং ও ২নং হাদীসের সনদে আব্দুর রহমান ইবনু ইসহাক কে এছাড়াও ইমাম বুখারী,

ইমাম বায়হাক্বী, ইমাম আবু হাতিম, ইমাম নাবাবী প্রমূখ সবাই যঈফ বলেছেন। (নাসবুর

রায়াহ-১/৩১৪, আঃ দাঃ পূঃ ৫০৬ )

৩) অনুরূপ হাদীস, ইবনু আবু শায়বার রিওয়ায়েতে তদীয় মূসান্নাফে যঈফ আল-মা মুহাম্মদ হায়াত সিন্ধী হানাফী স্বীয় "ফতহুল গফুর" গ্রন্থে লিখেছেন, "তাহতাস সুররাহ" (নাভীর নিচে) শব্দটি ইবনু আবু শায়বাহর আসল কিতাবে নেই। আল-মা নায়মুখী হানাফী বলেন, যদিও কোন কোন নুসখাতে এই অংশটুকু পরিলক্ষিত হয়েছে তথাপি ইহা অসংরক্ষিত এবং এবং সিকাহ রাফীদের বিপরীত বর্ণনা। (ইলাউস সুনান) [ আঃ দাঃ পূঃ ৫০৭

৪) আনাস (রাঃ) থেকে আরেকটু বিস্তৃত অনুরূপ হাদীস। জাল ও যঈফ তানক্বীহ (পৃঃ ২৮৫), তুহফাতুল আওয়াযী-১/২১৫, ইমাম ইবনু হাযম, আল মুহাল-1-৪/১৫৭, তানক্বীহ

পৃঃ ২৮৫। ৫) ওয়াইল ইবনু হুজর (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ হাদীসটিও জাল ও যঈফ, তানক্বীহ পৃঃ

২৮৫, তুহফাতুল আওয়ামী-১/২১৫ তুহফাতুল আওয়ামী-১/২১৪। এ ব্যাপারে বিভিন্ন প্রখ্যাত হানাফী আলেমগনের ভাষ্য, সৌদি আরবের বিখ্যাত আলেম

শায়খ সালিহ আল উসাইমিন (রাঃ), সৌদি আরবের প্রাত্তন গ্রান্ড মুফতি শায়খ আব্দুল আযীয বিন বায (রাঃ) সহ প্রমুখের এ ব্যাপারে দৃঢ় ভাষ্য রয়েছে এবং সবাই একমত যে সালাতে বুকের উপরে হাত বাধাটি শুদ্ধ পদ্ধতি। [ ৩৫৯, বুঃ মাঃ পূঃ ১৮0-1821

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.