নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

venus

সুন্দর চেহারা না থাকলেও সুন্দর একটা মন ছে যা দিয়ে জীবনটা গোধূলীর মত বর্নিল করতে চাই।

venus › বিস্তারিত পোস্টঃ

জান্নাতের সার্টিফিকেট প্রাপ্ত সাহাবী হযরত তালহা ও তার স্ত্রীর কাহিনী শুনে নবীজি কেদে ফেলেছিলেন ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

হযরত
তালহা (রা প্রতিদিন নবীজীর পেছনে
ফজরের নামাজ পড়েন। কিন্তু নামাজে
সালাম ফিরানোর সাথে সাথে
তিনি মসজিদে না বসে তাড়াতাড়ি
বাড়ি চলে যান। এভাবে কয়েকদিন
চলার পর অন্যান্য সাহাবিরা এটা
নিয়ে আলোচনা শুরু করলেন যে,
প্রতিদিন সালাম ফিরিয়েই তালহা
চলে যান। অথচ নবীজী (সা ফজরের পর
সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে বসে
বয়ান করেন। অন্যান্য সব সাহাবিরাও
রাসূলের কাছে বসে থাকেন। এক
পর্যায়ে এই কথা নবীজীর কানে
পৌছালো। নবীজী সাহাবিদের
বললেন, আগামিকাল ফজরের নামাজ
শেষে তালহা যেন আমার সাথে
দেখা করে। পরের দিন নামাজে
আসলে তালহাকে একথা জানিয়ে
দেয়া হল। ফজরের নামাজ শেষ। তালহা
বসে আছেন নবীজীর সাথে দেখা
করার জন্য। একপর্যায়ে নবীজী
তালহাকে ডাকলেন। নবীজী অতি
মোলায়েম কন্ঠে তালহাকে বললেন,
তালহা! আমি কি তোমাকে কোন কষ্ট
দিয়েছি? আমি কি তোমার কোন হক
নষ্ট করেছি? একথা শুনে তালহা কেদে
ফেললেন এবং বললেন, হে আল্লাহর
রাসুল (সা !
আমার জীবন আপনার জন্য উৎসর্গ হোক।
আপনি আমার কোন হক নষ্ট করেননি।
নবীজী (সা বললেন, তাহলে তালহা!
তুমি প্রতিদিন নামাজ শেষে আমার
কাছে না বসে চলে যাও কেন? তালহা
কেদে কেদে বললেন, রাসুল (সা !
আমার এবং আমার স্ত্রীর সতর ডাকার
জন্য একটি মাত্র জামা আছে। যেটা
পরে আমি যখন নামাজ পড়ি আমার
স্ত্রী তখন উলংগ থাকেন। স্ত্রী যখন
নামাজ পড়েন আমি তখন উলংগ থাকি।
এক্ষেত্রে ফজরের নামাজের সময় একটু
অসুবিধা হয়ে যায় ইয়া আল্লাহর রাসুল
(সা) । ফজরের নামাজে আসার সময় আমি
আমার স্ত্রীকে একটা গুহায় রেখে
আসি। এমতাবস্থায় আমি যদি নামাজ
শেষে এখানে বসে থাকি তাহলে
তো আমার স্ত্রীর নামাজটা কাজা
হয়ে যাবে ইয়া আল্লাহর রাসূল। এজন্য
আমি নামাজ শেষে দৌড়ে চলে যাই।
তালহার কথা শুনে আল্লাহর রাসুল দরদর
করে কেদে পেলেন। নবীজীর দাড়ি
বেয়ে বেয়ে চোখের পানি পড়তেছে।
সাথে সাথে নবীজী তালহাকে
জানিয়ে দিলেন, তালহারে! নিশ্চয়ই
তুমি জান্নাতে যাবে। আল্লাহু
আকবার।
(কাহিনী টি মুসনাদে আহমদে
বর্ণিত হয়েছে)।
সংগ্রহিত "।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২০

পাগলাগরু বলেছেন: " নবীজীর দাড়ি বেয়ে বেয়ে চোখের পানি পড়তেছে।" এটা মুসনাদে আহমদে কোথায় লিখা আছে প্রমাণ দিন। প্রমাণ দিতে না পারলে বানানো হাদিস দেয়া বন্ধ রাখেন।

৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

আনু মোল্লাহ বলেছেন: ঘটনাটি পড়ে খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে ছিলাম। খুবই সুন্দর একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ জানাই।
ভাল থাকবেন।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: বানানো গপ্পো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.