নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\" ইতিবাচক চিন্তা ইতিবাচক ফল বয়ে আনে ।\"

ভ্রমণ বাংলাদেশ

“ভ্রমণ বাংলাদেশ” ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। ভ্রমণ এবং এডভেঞ্চার এক্টিভিটিস এর পাশাপাশি সামাজিক বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে। আর সেই সূত্রে ভ্রমণ ও ফটোগ্রাফী সংক্রান্ত লেখালেখি’র জন্য আমাদের এই আইডি। FB Page: http://www.facebook.com/VromonBangladeshpage E-mail: [email protected] Website: www.vromonbangladesh.org আমাদের ফেসবুক গ্রুপ https://www.facebook.com/groups/vromonbangldesh

ভ্রমণ বাংলাদেশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদন

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪০

১. পাসপোর্ট এর মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস থাকতে হবে ২ টা পাতা খালি সহ ।
২. সব কিছু নির্ভুল ভাবে অনলাইনে ইন্ডিয়ার ভিসা আবেদন করতে হবে (রিসেন্ট সফট কপি ৩০০ পিক্সেল* ৩০০পিক্সেল)
৩. ল্যাপ প্রিন্ট (২ইঞ্চি * ২ইঞ্চি সাইজ) ছবি ১ কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে রিসেন্ট।
৩. জাতীয় পরিচয় পত্র (না থাকলে জন্ম নিবন্ধন)
৩. আপনার পেশার আইডি কার্ড ছাত্র হলে student id card ফটোকপি
৪. আপনি চাকুরিজীবি হলে NOC দিতে হবে ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স দিতে হবে।
৫. আপনার ঠিকানার বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানি বিলের কাগজ দিতে হবে
৬. নিজের বা বাবার ব্যাংক স্টেটমেন্ট সর্বনিম্ন ৩ মাস বা ৬ মাসের। লাস্ট ব্যালেন্স ২০ হাজার টাকা সহ।(ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভালো না হলে ব্যাংক থেকে সর্বনিম্ন ১৫০ ডলার ক্যাশ এডোসমেন্ট করে নিতে হবে, যা পাসপোর্ট এ পিছনে সিল দিবে সেটার ফটোকপি দিতে হবে,সাথে ডলার এনডোসমেন্ট সার্টিফিকেটও নিবেন!) এছাড়া নিজের ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থাকলে সেটাতে ডলার এন্ঢোসমেন্ট করে নিয়ে কার্ড এর ফটোকপি ও পাসপোর্ট এ পিছনে ব্যাংকের ডলার এনডোসমেন্টের সিল দিবে এক বছরে কত ডলার খরচ করবেন সেটা উল্লেখ করে, সেই পাতা ফটোকপি করে জমা দিলেও হবে)
৭.পাসপোর্ট এর মূল পাতার ফটোকপি
৮.স্টুডেন্ট না হলে কি করবেনঃ পেশা কৃষক দিতে পারেন সাথে জমির খরিয়ান/পর্চার বের করে এনে জমা দিবেন।
আবার পেশা unemployed দিয়েও ভিসা পাবেন এর জন্যে আপনার বাবার ভালো ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকতে হবে সাথে বাবা জব করলে তার আইডির কপি না করলেও সমস্যা নেই আপনি ১৫০/২০০ ডলার ক্যাশ এনডোসমেন্ট করে নিয়ে সেটার কপি দিলেই হবে।
৯. ভিসা জমা দেওয়ার জন্যে যে IVAC সিলেক্ট করেছেন সেটা অনুসারে ভিসা প্রসেসিং ফি ৮২৪ টাকা জমা দিতে হবে! বা যেকোনো IVAC এ যাওয়ার পরে সেখানেও জমা দিতে পারবেন!
১০. IVAC এ ভিড় দেখে ঘাবড়ানোর কিছু নেই ৫/১০/১৫ মিনিটেই আপনি IVAC এ মধ্যে ঢুকে পড়বেন (আগে ঢুকার জন্যে নানান দালাল থাকবে তাদের হুদাই ২০০/৩০০ টাকা দিয়ে আপনাকে আগে ঢুকানোর লোভ দিবে কিন্তু আপনি যার সাথে দাঁড়াবেন আগে গেলেও IVAC সেন্টারের আপনি ঢুকে দেখবেন ওই পাশের লোকও ঢুকল কিছুক্ষনের মধ্যেই শুধু আপনি ১০০/২০০/৩০০ টাকা মারা খাইলেন (এটা Dhaka IVAC এ হয়)
১১. IVAC এ যাবেন শুধু ফাইল নিয়ে যাওয়ার সাথে ব্যাগ নিয়ে গেলে ব্যাগ আবার বাহিরে জমা দিয়ে রেখে যেতে হবে টাকা খরচ এক্সট্রা। লাইনে দাঁড়াবেন ফাইল নিয়ে আপনাকে আপনার আবেদন জমা দেওয়ার জন্যে টোকেন দিবে সেটার সিরিয়াল নাম্বার সামনের যে কোনো মনিটরে শো করবে সে অনুযায়ী নিধারিত কাউন্টারের যাবেন জমা দিবেন আপনাকে ডেলিভারি স্লিপ দিবে (সেটা কোনো ভাবেই হারাবেন না। হারায়ে ফেললে এটার জন্যে থানায় জিডি করতে হবে ঝামেলা পোহাতে হবে আপনাকে) পাশের কাউন্টারে ছবি ও ফিঙ্গার নিবে তারপর আপনার কাজ শেষ।
* ফোনে এসএমএস আসবে যখন পাসপোর্ট ডেলিভারি দিবে তারপর গিয়ে নিয়ে আসবেন। এসএমএস না আসলে ডেলিভারির ডেট পার হয়ে গেলেও IVAC গিয়ে লাভ নেই।( ভিসা লেটের জন্যে মেইল করতে পারেন)
পাসপোর্ট ডেলিভারি দেয় দিনের ৩ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত
ভিসা আবেদন জমা নেয় ৯ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এবং পুরনো সব কয়টি পাসপোর্ট।

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:২৮

ফেনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। একটা হ্যাল্পফুল পোষ্টের জন্য।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছবির সাইজ ২"X২", *ল্যাব প্রিন্ট

আর লাস্ট ব্যালেন্স ২০ টাকা!!!!


কিন্তু ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং সেন্টার এর ওয়েবসাইটে বলা আছে, আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট** এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/ অথবা সর্বশেষ ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.