নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/w3cibrahim

সবার আমি, আমার দেশ।

পথের প্যাচালী

আজ দিন থেকে লেখালেখি থেকে বিচ্ছিন্ন। পড়াশুনা-পরীক্ষা আর ওডেস্কে কাজের চাপ থাকায় লিখা হয়নি। তা ছাড়া এই ব্লগ সাইটটিতে এটাই আমার প্রথম রেজিস্ট্রেশন এবং প্রথম পোস্ট। তাই আপনাদের ভালো লাগলেই লেখা চালিয়ে যাব। আমি মুলত একজন ওয়েব প্রোগ্রামার আর ফ্রিল্যান্সার। আমি আপনাদের ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সিং সহ মাকের্ট প্লেসে কাজ করার সফলতা আর ব্যর্থতার কারণ নিয়েই লিখবো। তাছাড়া আপনার জন্য থাকে সব পাওয়ার টিউটোরিয়াল। এতোদিন আমার সব টিউটোরিয়াল আমার ফেসবুক গ্রুফ https://www.facebook.com/groups/infonetbd/ এ লিখতাম। কিন্তু আমার মাত্র সাড়ে ছয় হাজার মেম্বার। সবার জন্য আজ থেকে টিউটোরিয়ালগুলো উমুক্ত করে দিতে এখন থেকে কিছু ব্লগ সাইট লিখব। তাছাড়া আমি একজন গল্পকার, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে দুকলম লিখি। ভালো হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। আপনাদের উতসাহই আমাদের অনুপ্রেরণা।

পথের প্যাচালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকাশের প্রতারণা থেকে সাবধান!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মোবাইল ব্যাংকিং বাংলাদেশের থ্রি-জি এর মতই অনেক সম্ভাবনার হাতছানি দিয়েছিল।

কিন্তু সেই সম্ভাবনাগুলো কি সত্যি সম্ভাবনা নাকি 'সম্ভব না'.. তা নিয়ে দ্বিধায় ফেলছেন আমাদের। ইনফোনেট (http://www.infonetbd.org) এর রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিকাশ একাউন্ট তথা ডাচ-বাংলা নিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা হলো।

সবচেয়ে বড় প্রতারণা যেখানে বিকাশই মানুষের সাথে করছেন,

তার মধ্যে অন্যতম হলো-

১. প্রথমে সেন্ড মানি 2 টাকা করে বিজ্ঞাপন দিলেও, লক্ষ লক্ষ গ্রাহক হওয়ার পর এখন গোপনে সেখানে ৫ টাকা করে কাটছে!!

২. দেশের জেলা-ভিত্তিক কোন প্রকার কাস্টমার কেয়ার না দিয়ে, পথে ঘাটে ফ্লেক্সিলোডের দোকানদারদেরকে দিয়ে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করে নিচ্ছেন এরা। ডাচ-বাংলায় নেটওয়ার্ক সমস্যা হলেও সেখানে বুথ এবং এজেন্টদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলনে কোন চার্জ নেই। অথচ এরা ৫০,০০০ টাকায় প্রায় ১০০০ টাকা কেটে নিচ্ছে!!! যেখানে তাদের কোনপ্রকার খরচই নেই!!! তার উপর কোন কোন ফ্রেক্সিলোড রুপী স্বাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন দোকানদারগণ বাড়তি চার্জের পাশাপাশি কাস্টমারদের নানা রকম হয়রানির স্বীকার করেন।

৩. দেশের কোন জায়গায় তাদের সাথে যোগাযোগ করার মত কোন মাধ্যমে নেই। অনেক হতাশ হয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কেয়ারে ফোন দিলেও তারা বলেন, বিকাশ সর্ম্পকে তারা কিছু জানেন না!!

৪. টাকা পাঠানোর পর রিসিভারের কাছে একটা মেসেজ আসার কথা যেখানে ট্রান্সাকশন আইডিটি কিংবা মোবাইল নাম্বারটি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ কারণ আমাদের ইনফোনেট এর কথা চিন্তা করলে; এখানে প্রতি ঘন্টার অনেকেই টাকা পাঠান কিন্তু যদি মেসেজ না পাওয়া যায় তাহলে আমি কিভাবে নির্ধারণ করবো যে এটা কে পাঠিয়েছেন?? তারা সেই মেসেজটিও মাঝে মাঝে পাঠানই না। আবার অনেক সময় পাঠালেও গ্রাহককে ২/৩ ঘন্টা সময় গুনতে হয়।

৪. বর্তমানে বেশির ভাগ এজেন্টরা অন্য এজেন্টে টাকা পাঠান না যার ফলে গ্রাহককে চরম ভোগান্তি নিয়ে এক এজেন্ট থেকে অন্য এজেন্ট এ দোড়াদোড়ি করতে হয়!!

পাহাড় সমান সমস্যার আর রমরমা ব্যবসার এই মোবাইল ব্যাংকিটি এখনো কিভাবে টিকে আছে???

আমার ফ্রেন্ডলিস্টের সাংবাদিক ভাই এবং অন্যান্য গুরুত্বপুর্ণ ব্যক্তিদের কাছে জানতে চাই,

সকল প্রকার পত্রিকা এবং পাবলিক ফিগারগণ এই ব্যাপারটা জেনেও নিশ্চুপ কেনো??

অবিলম্বে এ ব্যাপারে আপনাদের আশু পদক্ষেপ চাই।

১. ক্যাশআউট চার্জ ফ্রি এবং সেন্ড মানি ঘোষনা অনুযায়ী ২ টাকা করে,

২.প্রতিটি থানা পর্যায়ে একটা করে কাস্টমার কেয়ার

৩. লুকোলুরি বাদ দিয়ে সহজেই যোগাযোগের জন্য একটি নিদির্ষ্ট নাম্বার

৪. প্রতিটি ট্রান্সাকশনের জন্য ট্রান্সাকশন নাম্বারসহ দ্রুত মেসেজ পাঠানো ।

৫. বিকাশ লিমিট মাসে ১০০ তে উন্নিত করা।

যারা আমার দাবিগুলোর সাথে একমত তারা শেয়ার করে এদের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতি প্রতিবাদ জানান।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৫

মদন বলেছেন: +++++++++++

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৮

লিখেছেন বলেছেন: bkash ও dutch bangla bank এর মধ্যে best service at less cost which one?

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৯

হাসিব০৭ বলেছেন: সবই ঠিক আছে কিন্তু একটা জায়গায় দ্বিমত মানে বিকাশ যদি ক্যাশ আউটে টাকা না রাখে তাহলে ওরা কিভাবে ব্যবসা করবে। মানে ওদের প্রফিটটা কিভাবে আসবে আর ওরাইবা কিভাবে এজেন্টদেরকে কমিশন দিবে এটা ক্লিয়ার না।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪২

দি সুফি বলেছেন: আপনার দাবির অযৌক্তিকতাগুলো দেখুনঃ

আপনি বলছেনঃ ১. ক্যাশআউট চার্জ ফ্রি এবং সেন্ড মানি ঘোষনা অনুযায়ী ২ টাকা করে,
আবার বলছেনঃ ২.প্রতিটি থানা পর্যায়ে একটা করে কাস্টমার কেয়ার

১ নম্বর পয়েন্ট থেকে আসলে, যদি ক্যাশআউট ফ্রি করে দেয়, তাহলে তারা আয় করবে কিভাবে? আয় না করতে পারলে তারা প্রতিটি থানা পর্যায়ে একটা করে কাস্টমার কেয়ার সেন্টার কি করে খুলবে এবং কেনই বা খুলবে?

আবার যদি ২ নম্বর পয়েন্ট থেকে আসি, অর্থাৎ প্রতিটি থানা পর্যায়ে একটা করে কাস্টমার কেয়ার সেন্টার করতে যায়, তাহলে তাদের অপারেটিং খরচ আরো বেড়ে যাবে, যার ফলে ক্যাশাউট চার্জ আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভবনা আছে!

কোনভাবেই আপনাদের দাবি ধোপে টিকবে না, এবং কেউ কোন দিন মেনেও নিবে না।

বিকাশের সাথে যোগাযোগ করার অপশন এখানে দেখুনঃ http://bkash.com/support/contact-us

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেমটা ভাল কিন্তু আমার কাছে খুব এক্সপেন্সিভ মনে হয়েছে। খুব দরকারি বা ২/১ বার ছাড়া বিক্যাশ বা মোবাইল ব্যাংকিং এ টাকা লেনদেন করা এক্সপেন্সিভ।

যেমন প্রতি হাজার টাকা পাঠাতে বা তুলতে খরচ হয় ১৮.৫ টাকা। ১০হাজার টাকা পাঠালে বা তুলতে খরচ হয় ১৮৫ টাকা। এর সাথে ব্যাংক সার্ভিস চার্জ বাবদ ৫ টাকা কেটে নেয় এবং এজেন্টের দোকান গুলোতে ২০/৩০ টাকা আলাদা দিতে হয়।ব্যাংক গুলো বলে যে মোবাইল একাউন্ট চালাতে কোন খরচ হয় না একদম ফ্রী কিন্তু একটা সাধারণ হিসাব করুন যে মিনিমাম আপনি ১লাখ টাকা সারা বছরে ১০বার ১০ হাজার টাকা করে ট্রানজেকশন করলে আপনার খরচ হবে ১৮৫০টাকা এবং এর সাথে ৫টা করে ৫০টাকা সার্ভিস চার্জ। এবং দোকান গুলো ২০টাকা করে নিলে ১০বারে ২০০টাকা করে নেয়। তার মানে শুধুমাত্র ১লাখ টাকা ট্রানজেকশনে আপনার খরচ ২১০০টাকা।এবং মোবাইল ব্যাংক লিমিটেড একাউন্ট।

আমি মনে করি সাধারনত যারা শহরে থাকে তাদের উচিৎ ব্যাংকে লেনদেন করা।বিভিন্ন ব্যাংক আজকাল ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু করেছে সেখানে অন্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা যায় সহযেই।এছাড়াও স্টুডেন্ট ব্যাংকিংও চালু হয়েছে।

যেমন আমি প্রাইম ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং করি যেখানে ইন্সট্যান্টলি প্রাইম ব্যাংকের যে কোন একাউন্টে দিনে সর্বোচ্চ ৩লাখ টাকা পাঠানো যায় সেকেন্ডের মধ্যেই।এবং অন্য যার প্রাইম ব্যাংকে একাউন্ট আছে তিনি সাথে সাথেই কার্ড দিয়েই বুথ থেকে টাকা উত্তলোন করতে পারবেন।এই টাকা পাঠাতে ভ্যাট সহ লাগে ১০টাকার মতন। আপনি ১০০টাকা ট্রান্সফার করেন আর ১লাখ টাকা ট্রান্সফার করেন চার্জ ঐ ১০টাকা। আর ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর সার্ভিস চার্জ বছরে ৫০০টাকা।আপনি ২৪ ঘন্টা টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। এবং একই ব্যাংকের গ্রাহক সাথে সাথেই ২৪ঘন্টা যেকোন বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।এখন হিসাব করে দেখুন কোন সার্ভিসটা ভাল এবং খরচ কম।শুধু প্রাইম ব্যাংক না বরং আপনি অন্য ব্যাংকের সারা দেশে যে কোন একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন অবশ্য এখানে সময় লাগবে ২৪ঘন্টা। মানে আজকে পাঠালে কালকে দুপুর ২টার পর জমা হয়ে যাবে। তাছাড়া অনেক ব্যাংকে এখন ইভিনিং ব্যাংকিং আছে বা ডিপোজিট মেশিন আছে যেখানে রাতেও টাকা জমা দিলেও পরের দিন টাকা জমা হয়ে যায়। আর ইন্সট্যান্টলি তো ইন্টারনেট ব্যাংকিং আছেই।
আরো একটা তথ্য হল প্রায় সারা বাংলাদেশের পোস্ট অফিস গুলোতে মোবাইলের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়। সেখানে প্রথম ১হাজার ২০টাকা এবং পরের হাজার ১০টাকা করে নেয়। এটা গ্রামের পোস্ট অফিস গুলোতেও আছে। যেটা আগে মানিঅর্ডার বলতো সেটা এখন এই সিস্টেমে চলে এসেছে।

আমি হয়তো প্রাইম ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যাবহার করি কিন্তু অন্য ব্যাংকেগুলোতেও এরকম সার্ভিস আছে।তাই আমার মনে হয় একদম রিমোট এরিয়াতে যারা থাকেন বা যাদের কাছে অন্য প্রাইভেট ব্যাংক নাই তারা ছাড়া অন্যরা এই সার্ভিসগুলো ব্যাবহার করতে পারেন।
এবিষয়ে আমার একটা লেখা আছে পড়ে দেখতে পারেন।কাজে লাগতে পারে।প্রাইম ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০১

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: আমার কাছে এই বিকাশ এমনিতেই সুবিধার মনে হয় না। যেখানে সেখানে মুদির দোকানে বিকাশের সার্ভিস। অনেকের কাছেই ক্যাশ আউটের টাকা থাকে না।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

লিখেছেন বলেছেন: My family member's bkash account has 10,000/00 Taka in it. Is it safe? Is there any possibility of account balance vanishing?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.