নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিন বছরের মেয়েরা ধর্ষণ হয় কেনো???
তারাও কি পর্দা না করার কারণে ধর্ষণ হয়???
উপরের প্রশ্ন গুলা করে থাকে কথিত আধুনিক মেয়ে ও কিছু প্রগতিশীল ছেলেরা। এটাও একটা সুশীলীয় প্রশ্ন বটে।
উত্তর টা দিয়েই দিই। ছোট্ট একটা গল্প বলি।
করিম সাহেব। এলাকার বিত্তশালীদের একজন। তার টাকা পয়সার অভাব নাই। এলাকাতেও অনেক দাপট। তার মেয়ে মিতা। এ যোগের মেয়ে। ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। চলা ফেরাও করে নিজের ইচ্ছা মত। টাইট ফিটিং কাপড় পড়ে। তার প্রিয় পোষাক টিশার্ট, জিন্স, টপস। আবার বিভিন্ন অনুষ্টানে সেভ লেস পাতলা ব্লাউজের সাথে নাভীর নিচে শাড়ী পড়তে ভিষণ পছন্দ করে। যেকোন অকশনে নিজেকে আলাদা ভাবে উপস্থাপন করার মজায় আলাদা। সবাই দেখে বাহবা দিতে হবে। মানুষ তার দিকে এক পলকে চেয়ে থাকতে হবে। তাই নিজেকে সবার থেকে আলাদা ভাবেই উপস্থাপন করে মিতা।
এদিকে মিতার এমন চাল চলনে মাথা খারাপ এলাকার বখাটে ছেলেদের। তারা প্রতিদিন মিতাকে দেখে বিভিন্ন কিস্তি খেউর কাটে। অবশ্য সামনাসামনি কিছু বলতে পারে না। কেনো না মিতার বাবা অনেক প্রভাবশালী। কিন্তু মিতার চাল চলন তাদের আরো হিংস্র করে তোলে দিন দিন। যতই দিন যায় তাদের লালসা বাড়তে থাকে। কিন্তু মিতার দিকে সামনাসামনি তাকালেও খবর আছে এদের। তাই মিতাকে কিছু করতেও পারে না। আবার নিজেদের কন্ট্রোল ও করতে পারে না।
এলাকার আরেক বাসিন্দা রহিম উদ্দিন। দিন মজুরের কাজ করে কোনভাবে সংসার চালায়। রহিম উদ্দিনের ছোট একটা মেয়ে আছে। বয়স ৪ বছর কি একটু বেশি হবে। ছোট একটা ঝোপড়িতে বউ মেয়েকে নিয়ে বসবাস রহিম উদ্দিনের। পরীর মত দেখতে ছোট্ট মেয়েটার নাম ও রাখছে পরী। রহিম উদ্দিনের বাড়ীর কাছে আবার বখাটের আড্ডাখানা। তারা সারাদিন সেখানে আড্ডা দেয়, নেশা করে। পরী সারাদিন বাড়ীর আশে পাশে খেলা করে।
একদিন হঠাৎ করে রহিমের মেয়ে পরীকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেই সকালে খেলা করতে বের হয়ে পরী আর ঘরে আসেনি। রহিমের বউ আর রহিম পুরা এলাকা তন্নতন্ন করে খুঁজেও মেয়েকে পাইনি। সন্ধ্যার দিকে খবর আসলো কামাল সাহেবের পরিত্যক্ত বাড়ীটে রহিমের মেয়ে পরী কে পাওয়া গেছে। কিন্তু পরী আর বেচে নেই। সকালে যখন পরী খেলা করতে বের হয় তখন এলাকার বখাটেরা তাকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে ফুসলিয়ে নিয়ে যায় কামাল সাহেবের পরিত্যক্ত সেই বাড়ীতে। করিম সাহেবের মেয়ে মিতা উগ্র ও অর্ধউলঙ্গ চলা ফেরা করে হিংস্র করে তোলা বখাটেরা তাদের লালসা মিটায় ছোট্ট পরীকে ধর্ষণ করার মাধ্যমে। পালাক্রমে ধর্ষণের ফলে মারা যায় ছোট্ট পরী।
করিম সাহেব প্রভাবশালী (মিতার বাবার আছে দাপট, মিতার আছে পেশীশক্তি। সেই কারনে মিতাকে ধর্ষণ করা খুব সহজ ছিলো না) হওয়ার কারনে তার মেয়ে উগ্র চলা ফেরা করলেও তাকে ধর্ষণ করার সাহস হয়নি বখাটেরা। কিন্তু তাকে দেখে দেখে দিন দিন হিংস্র থেকে হিংস্র হয়ে উঠে বখাটেরা। দিন দিন বাড়তে থাকে তাদের লালসা। তাদের সেই লালসা মিটায় রহিমের ছোট্ট মেয়ে পরীকে ধর্ষণ করে। কারণ রহিম উদ্দিন দিন মজুর ( রহিমের নাই কোন প্রভাব, আবার পরীর নাই কোন পেশীশক্তি। ছোট্ট একটা মেয়ে। পেশীশক্তি থাকার প্রশ্নই আসে না। তাই পরীকে ধর্ষণ করা ছিলো একদম সহজ)।
গল্পটা এখানেই শেষ। গল্পের মূল কথা গুলা যেকোন বিবেকবান মানুষেরা এর মধ্যে বুঝে গেছেন।
পরী ধর্ষণ হওয়ার পিছনে কে দায়ী??? পরী পর্দা করেনি সেটা নাকি মিতার উগ্র চলাফেরা??? বখাটেদের দিন দিন হিংস্র করে তোলার পিছে দায়ী কে??? ছোট্ট পরী নাকি মিতার অর্ধউলঙ্গ চলা ফেরা???
এরপরেও সেই পতিতারা এই কথা গুলা মানবে না। কেনোনা তারা চাই তাদের দেখে মানুষ নিজেদের কামনা মিটাক। তারা চাই তাদের দেখে মানুষ তাদের প্রতি আকৃষ্ট হোক। তারা চাই মানুষ তাদের দেখে বিভিন্ন মন্তব্য করুক।
তারা নিজেরা লাঞ্চিত হবে। তাদের জন্য ছোট্ট পরীরা ধর্ষণ হবে। তারপরেও তারা নিজেদের চেঞ্জ করবে না। পর্দা করবে না। অর্ধউলঙ্গ হয়ে চলা ফেরা করবে। কারন তারা চাই ই তাদের দেখে পুরুষরা লালা ফেলুক। যদিও ভালো কোন ছেলে এইসব মেয়েদের দিকে থাকানো দূরে থাক। এদের উপর থুথু ও পেলেনা।
সেইসব আধুনিক (!) মেয়েদের বলছি। ফিরে আসুন ইসলামের পথে। পালন করুন ফরজ বিধান পর্দা। আপনারা পর্দা করলে মানুষ আপনাদের দিকে থাকাবে না। আপনাদের কামনার দৃষ্টিতে নয় সম্মানের চোখে দেখবে। একবার চেঞ্জ হয়ে দেখুন। তারপরের ফলাফল নিজের চোখে দেখতে পাবেন।
(সংকলিত নিবন্ধ)
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: টাইট ফিটিং কাপড় পড়া, জিন্স টপস, নাভীর নিচে শাড়ী পড়া কখনোই সনাতনী পোষাক ছিলো না। অতএব, আপনার এদাবী অবান্তর।
দ্বিতীয় আপনার মূল্যবান স্বর্ণ-রৌপ্য কি বিলিয়ে রাখবেন????
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০২
টি এম মাজাহর বলেছেন: আপনার লেখার সারমর্ম ঠিক আছে, নিয়ন্ত্রিত পোষাকে চলাফেরা করায় ধর্ষনের রিস্ক কমে আসে।
কিন্তু এরকম চিন্তা কিন্তু ধর্ষকদের উৎসাহিতই করা হয়। মনে যদি ময়লা থাকে, তাহলে কয়েক প্রস্থ ঢাকনাও যথেষ্ট হবে না। বাংলাদেশ এবং ঢাকা শহরে কিন্তু শতকরা ৯৮ ভাগ মেয়েই অত্যন্ত মার্জিত ভাবেই চলাচল করে। বখাটেরা যদি টার্গেট করে, তাহলে কিন্তু কঠোর ভাবে পর্দা করা হিজাব-বোরকা পড়া মেয়েরাও রক্ষা পায় নি।
আপনার এই যুক্তিটা অন্যতম একটা সহযুক্তি হতে পারে, কিন্তু মূল যুক্তি হতে পারে না। মূল যুক্তিতে পরিণত করলে তা উপরন্তু অপরাধকে আরও বেশী করে উৎসাহিত করে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: এখানে মূল কথা হলো অপরাধীরা তখনই করে যখন অপরাধ করার জন্যে তাকে উস্কে দেয়া হয়।
সমাজের সবাই বখাটে নয়, আসুন তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির মুখোমুখি করি।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
নতুন বলেছেন: উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে না চাপিয়ে একেবারে সোলাইমানের ঘাড়ে চাপাবেন?
বাংলাদেশ আর আমাদের সমাজই পৃথিবি না....
আমাদের দেশের মেয়েদের পোষাক খুবই শালীন.... বাইরের দেশের তুলনায়...আমাদের দেশের মেয়েরা হিজাবই পড়ে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: বাইরে দেশে আইন আছে, আইনের তড়িত প্রয়োগও আছে। কিন্তু আমাদের দেশে আইন আছে মাগার প্রয়োগ নাই। প্রয়োগ থাকলে ধর্ষণের সেঞ্চুরী উদযাপন করার সাহস হতো না। তেমনি পরবর্তী প্রজন্ম ধর্ষণের কিংবা লিটনের ফ্লাটের কথাও চিন্তা করতো না।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
নিজাম বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মূল্যবান লেখাটার জন্য। আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আসলে আমাদেরকে যিঁনি সৃষ্টি করেছেন তিঁনিই ভাল জানেন আমাদের নিরাপত্তা কোথায়। সুতরাং তাঁর হুকুমের অবাধ্য হলে আমাদেরই ক্ষতি।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
ফয়সালরকস বলেছেন:
আরেকটা জিনিস...
কুন ভাবে মাথা গরম হলে তাদের ধর্ষন করতেই হবে।
তার মাথার কুন দোষ নাই...তারা তাকাইয়া দেখবো...আর গরম করবো!
ফলাফল...ধর্ষন!
বিচার করতে গেলে একটাই কথা ওই শালীরে আগে ধরেন...তারপর আমারে!
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: যে ধর্ষণ করতে উস্কানী দেয়, আর যে ধর্ষণ করে দুজনই সমান অপরাধী।
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: "তিন বছরের মেয়ে কেন ধর্ষিত হয়?" কারন " করিম সাহেবের মেয়ে মিতা । টাইট ফিটিং কাপড় পড়ে। তার প্রিয় পোষাক টিশার্ট, জিন্স, টপস। আবার বিভিন্ন অনুষ্টানে সেভ লেস পাতলা ব্লাউজের সাথে নাভীর নিচে শাড়ী পড়তে ভিষণ পছন্দ করে। "
গণ্ডমূর্খের বাচ্চা গণ্ডমূর্খ, এই হচ্ছে তোর যুক্তিবোধ । এইসব যুক্তি দিয়ে তুই পর্দা এবং ধর্মকে পচাঁনোর মিশনে নামছিস ?
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ধর্ম এত তুচ্ছ বস্তু নয় যে আমার কথায় তা পঁচবে! ধর্ম মহান ধর্মকে ধর্মের জায়গায় রাখুন। শালীনতা শিখুন।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়। আপনার এই ভাষার ব্যবহার দিয়ে আপনার পিতা-মাতার পরিচয় দিচ্ছেন।
সুন্দর ভাষায় সংস্কারমুলক সমালোচনা করতে আগ্রহী হোন।
সমাজের সবাই বখাটে নয়, আসুন তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির মুখোমুখি করি।
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
মিতক্ষরা বলেছেন: বোরখাধারী নারীরা আক্রমনের শিকার হয়না - এইটা আপনার সবচেয়ে বড় ভুল বিশ্বাস।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আপনি আমার বিশ্বাস বুঝতে পারেন নি। আমার বিশ্বাস হলো যারা বোরখাধারীরা বখাটেদের ধর্ষণের জন্যে উস্কে দেয় না।
৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ভাই, সমস্যাটা পোষাকের চেয়ে মনের বেশি। শিক্ষার আর মুল্যবোধের বেশি।
ধরেন, আপনি পুরাপুরি ধর্ম মানতেছেন। এরপর সুইজারল্যান্ডে কাজে গেলেন, যাইতেই পারেন। ওইখানে হয়তো আমাদের দেশের চেয়েও কম কাপড়ে মেয়েরা ঘুরে যদি ওই কম কাপড় দেইখা আপনার মনে পশু জাইগা উঠে তাইলে এইটা আপনারই দোষের ব্যাপার হবে বেশি। আপনারেও তো বলা হইছে দৃস্টি সংযত রাখতে। নিজেরটা না কইরা অন্যেরটা ঠিক করার চিন্তা করাটা তো ঠিক হবেনা। নাইলে যেকোন ভুল মুহুর্তে আসল রুপ প্রকাশ পাইয়া যাইতে পারে। উইজারল্যান্ডে কিন্তু রেপের হার কাপড় চোপর অনেক উন্মুক্ত থাকার পরেও এই দেশের চেয়ে কমই।
আগে নিজের মনরে নিয়ন্ত্রনে আনেন, নিজের দৃস্টিরে সংযত করেন, নাইলে বোরখা পড়ুক আর বিকিনি, পাশবিক মনটা চান্স পাইলেই আপনারে যেকোন মুহুর্তে পশু বানাইয়া দিতে পারে।
মানুষের মধ্যে যদি ঘাপলা না থাকতো, ভালো মন্দ নিজেই বুইঝা চলতো তাইলে পর্দাও লাগতোনা অথবা খুটিনাটি ব্যাপারে এতো এতো ধর্মের বিধান।
ধন্যবাদ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের দুটি অংশ।
১। সুইজারল্যান্ডে কম কাপড় পরার পরও ধর্ষণের সংখ্যা বাংলাদেশের চেয়ে কম।
ঃ- এর কারণ হলো সে দেশে আইন আছে, আইনের তড়িত প্রয়োগও আছে। কিন্তু আমাদের দেশে আইন আছে মাগার প্রয়োগ নাই। প্রয়োগ থাকলে ধর্ষণের সেঞ্চুরী উদযাপন করার সাহস হতো না। তেমনি পরবর্তী প্রজন্ম ধর্ষণের কিংবা লিটনের ফ্লাটের কথাও চিন্তা করতো না। তাই বাংলাদেশে বেশি কাপড় পরার পরও ধর্ষণের সংখ্যা বেশি।
২। নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণে আনা।
মনকে নিয়ন্ত্রণের জন্যে ধর্মীয় অনুশাসন মানা অপরিহার্য্য। আমরা কয়জন মেননে চলি? অথচ কুরআনে বলা হয়েছে- পুরুষগণ তোমরা তোমাদের দৃষ্টি অবনত রাখো আর লজ্জাস্থানের হেফাজত করো। তদ্রুপ বলা হয়েছে হে নারীগণ তোমরা তোমাদের দৃষ্টি অবনত রাখো লজ্জাস্থানের হেফাজত করো।
কুরআনে সুন্দর জীবন-যাপনের সব কিছু দেয়া আছে। খতনাধারী+নামধারী মুসলমানরা যদি সে বিধান অনুযায়ী না চলে তাহলে দোষ কার? ইসলাম ধর্মের না সেই খতনাধারী + নামধারীদের?
একটা কথা মনে রাখবেন সমাজের সবাই বখাটে লুচ্চা না। অল্প কিছু সংখ্যক মাত্র। যদি ইসলামের অনুশাসন মানতে বা মানাতে না পারেন, তবে এই বখাটেদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির মুখোমুখি করুন।
ইনশাআল্লাহ ধর্ষণের হার কমে আসবে।
৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: মায়ের সাথে শপিং করতে বেড়িয়েছে নাবিলা
নীল একটা ড্রেস খুব
পছন্দ হয়েছে তার
১২০০ টাকা দাম,মাকে অনেক বুঝিয়ে শেষ পর্যন্ত
নিতে পেরেছে তবে আর
কারো জন্য কিছু
কিনতে পারেন নি মা।
ফিরে আসার সময়
রাহেলা বেগমের মুখে আলো থাকলেও মন
কালো রাহীর জন্য
কিছু কেনা হয় নি দুটো টি শার্ট পড়ে থাকে সারাক্ষণ,
রাহি নাবিলার বড় ভাই
কলেজে পড়তে গিয়ে বখে যাওয়া ছেলেদের লিডার
হয়ে ফিরে এসেছে এখন
গলির মুড়ে বসে আড্ডা দিয়ে সময় কাঁটে।
মধ্যবিত্য ঘরের মেয়ে এবার কলেজে নতুন
উঠেছে তাই শখ করে নতুন ড্রেস কেনা!!!
আমিন সাহেব চিন্তিত
রাহী এখনো ফেরেনি ঘড়িতে ১টা বেজে ২৫
মিনিট এর মধ্যে রাহেলা বেগম এর সাথে এক
পশলা ঝগড়া করা শেষ
ছেলে কার তা নিয়ে!!
রাতে আর ফেরেনি রাহী..
এরকম বরাবরই হয়
নতুন কিছু না!!
আমিন সাহেব বাসা থেকে বেরহয়ে গেলেন অফিসের
উদ্দেশ্যে সামান্য
সরকারি কর্মকর্তা বড়বাবু
আসার আগেই তাকে পৌঁছতে হবে....
নাবিলা ও কলেজে যাবার জন্য বের হয়েছে রাহেলা বেগম ছেলের অপেক্ষা করছেন.....
নাবিলা লজ্জায় ঘেন্নায়
কুকড়ে হাঁটছে পেছন
থেকে তিন চারটা ছেলে একজন আরেক জন
কে বলছে দুস্ত জো*
একটা মা* যাচ্ছে......
নাবিলা হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে কিন্তু
কান্নার গতি বাড়ায়
নি চোখ তার নিজের
ইচ্ছাতেই বাড়িয়ে নিচ্ছে পিছনের একটা কন্ঠ যে তার খুব চেনা!!
নীলাম্বরী কোথায়
যাচ্ছো একা আমাদের
নিয়ে যাও বলে হাত ধরলো একটা ছেলে নাবিলা পিছন ফিরে তাকালো সাথে সাথে হাত
ছেড়ে পিছনে চলে গেল
রাহী নাবিলা তার সমস্ত শক্তি দিয়ে থু থু মারে দৌড়ে চলে গেল জন্মের পর থেকে মানুষ নামে জেনে আসা অমানুষ
টার মুখে !!!
পাশ থেকে সুজন বলে উঠলো কি রে রাহী তুই
কিছু বলছিস না মেয়েটা তোর মুখে থু থু দিয়ে চলে যাচ্ছে!!
রাহী কিছু না বলে চলে এসেছে বিকেলে বাসায়
ফিরেছে লাশগাড়ি দিয়ে জীবিত ঘরে ফেরার তার
অধিকার নেই হারিয়ে ফেলেছে সে.....!!
মেয়ে শুধু মাল হয়না
মা হয়!
বোন হয়!!
কন্যা হয়!!
এদের মধ্যে কেউ হয়
কারো মক্কা!!
ভাংগা হাতের কাল্পনিক লিখা হলেও এরকম ঘটনা বাস্তবে ঘটছে!!!
১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
নওরিন হোসেন বলেছেন: "উধর পিন্দি বুধোর ঘারে" বেপারটা সেরকম হয়ে গেল না? বেপর্দায় চলার চেয়ে ধর্ষণ নিশ্চয় বেশি গুনাহগারি । যারা ধর্ষক তারা পশু, আর যারা পশু তাদের ঐ ইন্দ্রিয় শুধু বাইরের মিতা নয় ঘরের মা কে দেখে ও জাগ্রত হতে পারে ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: একটা কথা মনে রাখবেন সমাজের সবাই বখাটে লুচ্চা না। অল্প কিছু সংখ্যক মাত্র। যদি ইসলামের অনুশাসন মানতে বা মানাতে না পারেন, তবে এই বখাটেদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির মুখোমুখি করুন।
ইনশাআল্লাহ ধর্ষণের হার কমে আসবে
১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন:
সবকিছুর মূলকথা হলোঃ
সব শিয়ালেই মুরগীর স্বাধীনতা চায়,
কারণ মুরগী
স্বাধীন হলেই, শিয়াল ভাল খাবার
পায় ! তেমনিভাবে
সব লুইচ্চারাই. নারীর স্বাধীনতা
চায়, কারণ নারী
স্বাধীন হলেই, লুইচ্চারা লুইচ্চামির
সুযোগ পায়।
"পর্দাই নিরাপদ আশ্রয়" ঝিনুকের
ভিতর মুক্তো
যেমন সুরক্ষিত থাকে, তেমনি নারীরা
সুরক্ষিত
থাকে. পর্দায়...
১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৩
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: ওয়া্লী আশরাফ ভাই,অনেক ভালো লিখেছেন।আল্লাহর কাছে দোয়া করি,যাতে আপনি সকলের কাছে এভাবেই ইসলামের সৌন্দর্যকে তুলে ধরতে পারেন।আপনার লেখার আরো ধার বারুক এই কামনাই করি।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৩১
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আপনার উৎসাহমুলক মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৫৬
রাফা বলেছেন: খলের কোন অভাব হয়না ছলের।এই মানসিকতার পরিবর্তন যতদিন না হবে এটা চলতেই থাকবে।ইসলামের অপব্যাখ্যা এভাবেই হোতে থাকবে আপনার মত শিয়ালরা যতদিন এই সমাজে অবাদে ঘুরে বেড়াবে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ইসলামের ব্যাখ্যাটা কি বলেন তো?
আর আমি কোন অপব্যাখ্যা করলাম তা সংশোধনের উদ্দেশে দেখিয়ে দিলে খুশি হব।
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মিতক্ষরা বলেছেন: ধর্ষনের বিষয় না হয় বুঝলাম যে ধর্ষনের জন্য মূলত দায়ী বেপর্দা নারীরা। এবার বৌ পেটানো আর খুন নিয়ে লিখুন। বেচারা পুরুষগুলো বেয়াদব বৌদের আদব কায়দা শেখানোর জন্যে লাঠি পেটা করে। সেখানে বাধ সেধেছে বাংলাদেশের আইন। তা নিয়ে কিছু লিখুন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৫৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে তুলনামুলক বিচার করতে গেলে বাংলাদেশে ধর্ষণের মূল কারণ যা বেরিয়ে আসে তা হল- আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন না করা। বর্হিবিশ্বে পর্দা কয়জনে করে কিন্তু ধর্ষণের হার অনেকাংশে কম কারণ সেখানে আইন কঠোর প্রয়োগ করা হয়। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে ধর্ষকরা ধর্ষণের সেঞ্চুরী উদযাপন করে বড়ই জাকজমকভাবে, এতে করে পরবর্তী প্রজন্ম ধর্ষনের প্রতি আকৃষ্ট হওয়াটা স্বাভাবিক।
অতএব, আইনের যেহেতু বাস্তব প্রয়োগ করা হয় না তাই নারীদের পর্দার মাধ্যমে নিজেদের ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। কারণ আপনি বখাটেদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি করতে পারছেন না। নারীদের জন্য আজ স্লোগান হলো "নারী তোমার সতিত্ব তুমি রক্ষা করো" আমরা পুরুষ হয়েও মা-বোনের ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দিতে অক্ষম।
বৌ পেটানো আর খুন তো নারী নির্যাতনের অন্তর্ভুক্ত।
সর্বশেষ একটা কথাই বলব-
" হয় আইন প্রয়োগ করুন নয়ত ইসলামী অনুশাসন মেনে চলুন।"
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৩
নতুন বলেছেন: হুম বুঝলাম নারীই দায়ী ধ`ষনের জন্য.....
তেমনি আমার বাড়ী ডাকাতি হইলে তার জন্য ডাকাত নয় ঐ আসলে আমিই দায়ী....
কারন আমি ভাল বাড়ী বানিয়েছি....গাড়ী কিনেছি...আমার পরিবারের সবাই ভাল পোষাক পরে... তার মানে আমাদের অনেক টাকা পয়সা আছে...
তাই যদি ডাকাত বাড়ীতে আসে আর সবকিছু নিয়ে যায় তবে তো আমারই দোষ.... তাই না..
আসলেই ছিন্তাইকারী/ডাকাত/চোর এদের কোন দোষ নাই... জনগন তাদের জিনিস লুকিয়ে রাখলেই এই সমস্যা থেকে বাচতে পারে....
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৭
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আমাদের দেশে ধর্ষণের জন্যে প্রধানত দায়ী হলো প্রশাসন, যারা ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি বাস্তবায়ন করে না। যদি করতো তবে এরকম পোস্টও দিতে হতো না।
ডাকাত/চোরগণ যখন দেখে যে ডাকাতি/চোরি করলে তেমন কোন শাস্তি হয় না। বরঞ্চ বাড়ীর মালিককে উল্টো হুমকি ধমকি দিয়ে দৌড়ের উপর রাখা যায়। তাহলে ত ডাকাতি/চোরি হতেই থাকবে। এবং হচ্ছেও।
এখানে দোষকার? বাড়ীওয়ালার না ডাকাতের না প্রশাসনের?????
তদ্রুপ ধর্ষণের ক্ষেত্রে দোষকার? ধর্ষিতার না ধর্ষকের না প্রশাসনের????
১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৫
নাজিয়া ফেরদৌস বলেছেন: মেয়েদের পোষাকের দোষ দেওয়ার সাথে সাথে যদি পুরুষদের দৃষ্টিকে নত রাখার পরামর্শটাও দিতেন তবে বোধহয় লেখাটা পরিপূর্ণতা পেতো। এক হাতে তো আর তালি বাজে না তাই না?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২০
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
পোস্টের গল্পে বখাটেরা এতদিন ছোট্ট পরীকে ধর্ষণ করেনি কিংবা ধর্ষণের কথাও চিন্তা করেনি। কিন্তু যখন মিতার পোষাকের বাড়াবাড়ি তাদের ধর্ষণের দিকে তাড়িত করলো তখনই এরা পরীদের উপর শকুনের থাবা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছে।
ঘটনার মূল যেহেতু মিতার পোষাক, তাই পোষাককেই দায়ী করা হয়েছে।
আপনি আমার পরবর্তী কমেন্টগুলো পড়লে, দোষটা যে উভয় পক্ষের তা বুঝতে পারতেন। ধন্যবাদ।
১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩৯
মাসূদ রানা বলেছেন: @ওয়ালী আশরাফ
লেখা ভালো লাগলো .......
আর যারা ধর্ষনের পেছনে কেবল পুরুষদের মেন্টালিটিকেই দ্বায়ী করার প্রবনতা দেখান তারা হয়ত জানেন না বিখ্যাত নাস্তিক অপরাধবিদ সিজার ব্যাকারিয়া এ ব্যপারে কি বলেছেন ......
তিনি বলেছেন :: ধর্ষন ঘটার জন্য দ্বায়ী সমাজে যৌনবিকৃত পুরুষের উপস্থিতি ...... আর যৌনবিকৃত পুরুষরা যেহেতু জন্ম থেকেই বিকৃত নয় ...... তাদের বিকৃতির পেছনে দ্বায়ী সামাজিক সংষ্কৃতি আর পরিমন্ডলে নারীদের অশ্লীল বিচরন, সমাজে যৌনতার উন্মুক্ত প্রচারনা ......
সুতরাং সমাজেকে সু্স্থ করতে চাইলে সবার আগে সমাজ থেকে অশ্লীলতা দুর করতে হবে ..... তার পরেও যদি কোন পুরুষ ধর্ষন করে, তখন তাদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে ........ তাহলেই কেবল সমাজ থেকে নারী নির্যাতনের মত বেহায়াপনা দুর করা সম্ভব ......
মহান আল্লাহ পাক আমাদের বোঝার তৌফিক দান করুন ........
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০০
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আল্লাহ সবাইকে বোঝার মানসিকতা দান করুক, আমীন।
১৮| ০১ লা মে, ২০১৫ রাত ১২:০৭
নতুন বলেছেন: এখানে দোষকার? বাড়ীওয়ালার না ডাকাতের না প্রশাসনের?????
তদ্রুপ ধর্ষণের ক্ষেত্রে দোষকার? ধর্ষিতার না ধর্ষকের না প্রশাসনের????
আপনার থিউরি অনুযায়ী ৩ বছরের মেয়ে ধষ`নের শিকার হয় মিতার পোষাকের কারনে....
তেমনি দোষতো বাড়ীওয়ালার ই হবার কথা তাইনা...
তাই আমাদের উচিত প্রশাসনের উপরে চাপ প্রয়োগ না করে বাড়ীওয়ালাকে বলা সে যেন বস্তিতে বসবাস করে আর তার নিজেও লোপ্রফাইল থাকে...ছেড়া কাপড় পড়বে যাতে ডাকাতের চোখ না পড়ে....
তেমন সব মেয়ে কে তালেবানী বোরখায় ঢাকলেই মনে হচ্ছে ধষ`ন মুক্ত সমাজ পাব আমরা...
১৯| ০১ লা মে, ২০১৫ রাত ২:৩৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন:
@নতুন-কে বলছিঃ
তিলকে তাল করে দেখেন ক্যান???
আমার গল্পে পরীর ধর্ষণে উস্কানী দাতা হিসাবে মিতার পোষাককে দায়ী করা হয়েছে।
আপনার প্রথম মন্তব্যের উত্তরেই তো বলেছি ধর্ষণের জন্য প্রশাসনই দায়ী। মন্তব্য ভাল করে পড়ে তারপর মন্তব্য করবেন।
বলেছেন প্রশাসনকে চাপ দিতে!!!!!
জান না, আপনি প্রশাসনকে চাপ দেন। কি করছেন শুনি? ঢাবির টিএসসিতে নারী ধর্ষিত লাঞ্চিত হলো, কয় আপনাদের তো দেখিনি প্রশাসনকে চাপ দিতে?? কয়েকজন গেছিল, পুলিশ কি বলছে শুনছেন তাদের কাছে কোন প্রমাণ নেই, ইত্যাদি ইত্যাদি।
কয়েকজনকে ধরার পরও ছেড়ে দিছে, ছাত্রলীগের কর্মী তাই। অতএব, আপনি এই প্রশাসনকে চাপ দিয়ে ৪২বছর পর ধর্ষকদের শাস্তি দিতে দিতে দেখবেন, বিচারপ্রার্থী ধর্ষিতাদের আরও বিশাল অংশ অপেক্ষায় আছে বিচারের। আর এদিকে আপনি আশায় বসে আছেন ধর্ষণ বন্ধ হওয়ার!!!!
যে দেশে আইনের সুষ্ট প্রয়োগের অভাব, সে দেশে আমার আপনার কর্তব্য হলো- ছেলেদের নৈতিকতার উপর সচেতনতা ও মেয়েদের যৌন উত্তেজক পোষাক পরিচ্ছেদের সতর্কতার প্রতি প্রাতিষ্টানিক ও পারিবারিক শিক্ষার অবকাঠামো গঠনে সচেষ্ট হওয়া।
প্রথমদিকের মন্তব্যগুলো আপনি ভাল করে পড়লে বুঝতে পারতেন, বহির্বিশ্বে আমাদের দেশের চেয়ে কম পোষাক পরেও ধর্ষণের হার কম কেনো? কারণ সে দেশগুলোতে আইনের প্রয়োগ আছে।
আর আমাদের দেশে যেহেতু আইনের প্রয়োগ হয় না, তাই বাড়িওয়ালা কিংবা ধর্ষিতা যদি নিজেকে ধর্ষণের হাত থেকে বাচাতে চায়, তবে নিজের সতিত্ব নিজেকেই রক্ষা করতে হবে।
তালেবানী রাষ্ট্রে কি এমন ধর্ষণ কখনও হয়েছিল???? কখনও কি সেখানে কেউ ধর্ষণের সেঞ্চুরী উদযাপন করেছিল??? আজ টিএসসিতে আমার যে মা-বোন ধর্ষিতা লাঞ্চিতা হলো তারা যদি তালেবানী রাষ্ট্রে থাকত তবে কি তাদের এ অবস্থা হতো???
পুনশ্চঃ
যদি ইসলামী অনুশাসন মানতে বা মানাতে না পারেন তবে বখাটেদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যবস্থা করুুন। তা কি পারবেন??????
২০| ০১ লা মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
নতুন বলেছেন: ওয়ালী আশরাফ বলেছেন:
@নতুন-কে বলছিঃ
তিলকে তাল করে দেখেন ক্যান???
আমার গল্পে পরীর ধর্ষণে উস্কানী দাতা হিসাবে মিতার পোষাককে দায়ী করা হয়েছে।
আপনার প্রথম মন্তব্যের উত্তরেই তো বলেছি ধর্ষণের জন্য প্রশাসনই দায়ী। মন্তব্য ভাল করে পড়ে তারপর মন্তব্য করবেন।
বলেছেন প্রশাসনকে চাপ দিতে!!!!!
জান না, আপনি প্রশাসনকে চাপ দেন। কি করছেন শুনি? ঢাবির টিএসসিতে নারী ধর্ষিত লাঞ্চিত হলো, কয় আপনাদের তো দেখিনি প্রশাসনকে চাপ দিতে??
রাগ হন কেন ভাই...
লেখক বলেছেন: অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে তুলনামুলক বিচার করতে গেলে বাংলাদেশে ধর্ষণের মূল কারণ যা বেরিয়ে আসে তা হল- আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন না করা। বর্হিবিশ্বে পর্দা কয়জনে করে কিন্তু ধর্ষণের হার অনেকাংশে কম কারণ সেখানে আইন কঠোর প্রয়োগ করা হয়।
লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের দুটি অংশ।
১। সুইজারল্যান্ডে কম কাপড় পরার পরও ধর্ষণের সংখ্যা বাংলাদেশের চেয়ে কম।
ঃ- এর কারণ হলো সে দেশে আইন আছে, আইনের তড়িত প্রয়োগও আছে। কিন্তু আমাদের দেশে আইন আছে মাগার প্রয়োগ নাই।
সুইজারল্যান্ডে ধম` 38.2 ক্যাথলিক এবং 21.4 % কোন ধম` মানে না...
এরা যদি আইনের শাসন বানাতে পারে ... তবে আমাদের ৯০% মুসলমানের দেশে কেন সম্ভন হইতেছেনা??
কারন আমাদের মাঝে ভন্ডামী বেশি... বক ধামিক` বেশি...
০১ লা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার প্রধান অন্তরায় ক্ষমতাসীনদের স্বার্থপরতা ও স্বেচ্ছাচারিতা। হয়ত এদের প্রতিহত করুন নয়ত সংশোধন করুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
কলাবাগান১ বলেছেন: বাংলাদেশের কয়টা মেয়ে কে দেখেছেন যে "অর্ধউলঙ্গ হয়ে চলা ফেরা করে"
আপনাদের মনটাই নাপাক। আমাদের মা-বোনেরা যে সনাতন কাপড়-চোপড় পড়ে তা আপনাদের চোখে অর্ধউলঙ্গ???? হিজাব না পড়লেই অর্ধউলঙ্গ????
মেয়েদের পোষাকের দিকে না তাকিয়ে নিজের চোখ কে সংযত করুন, প্রশান্তি পাবেন।
একজন বলল যে মশা আছে জেনেও কেন কাপড় না পড়ে সেখানে গেল- তাই মশার কোন দোষ নাই। হায়রে লজিক.....এই লজিক কি মাদ্রাসায় শিখানো হয়???