নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যুদ্ধমন্ত্রীর ঘরে আপনাকে স্বাগতম! ব্লগ: https://www.blog.nahidsultan.xyz

যুদ্ধমন্ত্রী

Jack of all trades, master of none!

যুদ্ধমন্ত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানিকগঞ্জের বালিয়াতি জমিদার বাড়িতে একদিন

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:১৮


গোবিন্দ রাম সাহা নামে একজন লবণের ব্যবসায়ী সেই ১৮ শতকের মাঝামাঝিতে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াতিতে জমিদার পরিবারের গোড়াপত্তন করেন এবং ১৯ শতকের দিকে বাড়িটি নির্মান করেন। এই প্রাসাদ চত্বরটি প্রায় ১৬,৫৫৪ বর্গমিটার জমির উপর ছড়িয়ে থাকা ৭টি দক্ষিণমুখী দালানের সমাবেশ। ১৯ থেকে ২০ শতকের প্রথমভাগ পর্যন্ত জমিদার পরিবারের উত্তরসূরীরা প্রাসাদটি সম্প্রসারণ করেন। রেনেসা যুগে নির্মিত স্থাপত্যকৌশল ব্যবহারে নির্মিত এই প্রাসাদটি ২০ একরেও বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত। আসলে এই প্রাসাদটি একই রকম দেখতে কিন্তু পাচটি স্বতন্ত্র ব্লকের সমন্বয়ে গঠিত যার সর্ব পূর্বদিকের একটি ব্লক ব্যতিত বাকি চারটি ব্লক এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে চারটি ব্লক আছে যার মধ্যে মাঝের দুইটি ব্লক, যার একটি দ্বীতল বিশিষ্ট এবং আরেকটি টানা বারান্দা বিশিষ্ট যা তিনতল বিশিষ্ট।

এই প্রাসাদের চারটি ব্লকের পিছন অংশে চারটি আলাদা আভ্যন্তরিণ ভবন বা অন্দর্মহল আছে। উত্তরদিকে কিছুদূরে অবস্থিত পরিত্যক্ত ভবনটি হল বহির্মহল যা কাঠের কারুকার্য সম্পন্ন। এই ভবনে প্রাসাদের চাকর বাকর, গাড়ি রাখার গ্যারেজ, ঘোড়াশাল ছিল বলে ধারনা করা হয়। এই বিশাল প্রাসাদটির চারপাশ সুউচ্চ দেয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই প্রাসাদের তিনটি প্রবেশপথ আছে। যার প্রত্যেকটিতে অর্ধবৃত্তাকার খিলান আকৃতির সিংহ খোদাই করা তৌরণ বিদ্যমান। এছাড়াও পেছনের দিকে আছে বড় একটি পুকুর। শান বাঁধানো ছয়টি ঘাট আছে এ পুকুরের চার পাশে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর। এই প্রাসাদটি বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত।








সাটুরিয়া থেকে বালিয়াতি যাওয়ার পথেই পরবে এই ব্রিজটি

উৎসঃ উইকিপিডিয়া ও ছবিগুলো আমার

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুন্দর

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: এখানে কি সিনেমার শুটিং হয়?

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: হ্যাঁ, বেশ কয়েকটি সিনেমা ও নাটকের শ্যুটিং হয়েছে এখানে।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮

মহানাম বলেছেন: এটা কি এখন পরিত্যক্ত সম্পত্তি না এদের কোন উত্তরাধিকারী এখানে বাস করে তা তো বললেন না ! না কি কোন দয়াল মুসলমান ব্যক্তি তা দখলে নিয়েছেন ?

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: ন্যবাদ, পোস্টে ইডিট মেরেছি। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর। এই প্রাসাদটি বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত।

“না কি কোন দয়াল মুসলমান ব্যক্তি তা দখলে নিয়েছেন ?”
:D :D

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাগুলো অব্যবস্থাপনায় ধ্বংসের মুখে আছে। পরবর্তী প্রজন্ম হয়ত এগুলো আর দেখতে পাবে না।

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১১

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: তা যা হয় আরকি, আমাদের সরকারের নির্দিষ্ট বিভাগ সুনির্দিষ্টভাবে যদি সদয় দৃষ্টি দেন তাহলে হয়ত সেগুলোভালোভাবে সংরক্ষণ করা যেতে। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ দায়িত্ব নেয় ঠিকি কিন্তু তা দায়িত্ব নেওয়া পর্যন্তই!

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: যাবো যাবো করে হয়নি যাওয়া।
জানিনা আর যাওয়া হবে কিনা।

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১২

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: ভালো জায়গা সময় করে যাবেন একদিন। না হলে মিস :(

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার তথ্য এবং ছবি সমৃদ্ধ পোস্ট। !:#P

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ !:#P

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ভাইয়া। ছবিগুলো সুন্দর। :)

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু চমৎকার মন্তব্যের জন্য :)

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: খুব সুন্দর এক টি জায়গা।ভ্রমণ করার সাধ জাগিল মনে।

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: বিভূতিভূষণ বাবুর আরণ্যক উপন্যাসের রাজুর কাছে শুনেছিলাম, “শহর বড় খারাপ জায়গা, চোর গুণ্ডা জুয়াচোরের আড্ডা শুনেছি।” এই আড্ডা ছেড়ে প্রাচীন জমিদারি দেখতে দোষ কোথায়।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো
যাওয়া হয়েছে কয়েকবার

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: দুইবার গিয়েছি, আবারো ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ১৯ শতকের স্থাপনাগুলি রড বিহীন , চুন সুরকী দিয়েই তৈরি হত ।যা এক বিস্ময় ! এটার নির্মাণ শৈলীও অনুরূপ হওয়ার কথা ।
আপনার ছবি আর বর্ণনায় সুদুর অতীতে ফিরে গিয়েছিলাম ।
চমৎকার পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: আগের ভবনগুলোর নির্মাণ শৈলীও মারাত্বক ছিল, এখন দেশে ইঞ্জিনিয়ার বেশি হয়েছে বটে কিন্তু আর্টটা হারিয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকেও :)

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাগুলো অব্যবস্থাপনায় ধ্বংসের মুখে আছে। পরবর্তী প্রজন্ম হয়ত এগুলো আর দেখতে পাবে না।

২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: কথা সত্য!

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: এরিয়ো বাইচা, হিয়ানো যায়া আর মাথাডা ঘুরি গেছে। হেতেরা এতো রুম দি কি কইরছে?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১২

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: তাগোর রাণীরতো আর অভাব আছিল না ;)

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দুবার গিয়েছি এখানে, আরো একবার যাওয়ার ইচ্ছে আছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১১

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: আমারে জানাইয়েন :)

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

কালীদাস বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১০

যুদ্ধমন্ত্রী বলেছেন: থ্যাংকু :D

১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি গিয়েছি। এখানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.