![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অনেকদিন যাবতই অসুস্হ তাই ব্লগে বসা হয়না। কিন্তু আজ সামান্য সময়ের জন্য ব্লগে এসে আমার "সাদাচোখে বিশ্লেষণ: "যয়নাব বিনতে জাহাশ (রাঃ) এর সাথে মুহাম্মাদ ﷺ এর বিয়ে কি অজাচার (Incest) ছিল, নাকি ইতিহাস নিয়ে ইসলাম বিদ্বেশী মহলের চরম মিথ্যাচার?" লেখায় নীলজ্ঞনা নামক মুক্তমণার বাড়াবাড়ি রকম কমেন্ট দেখে কিছু লিখতে বাধ্য হলাম, যদিও মেরুদন্ডের হাড়টার সমস্যার জন্য ইতিমধ্যেই ব্যাকপেইন শুরু হয়ে গেছে। নীলাজ্ঞনা আমার পোস্টে মন্তব্য করেছেন:
"কথায় বলে, ধান ভানতে শিবের গীত!! আরবের তথাকথিত বংশমর্যাদা, পোষ্যপুত্র উত্তরাধিকার প্রথা বিলপের জন্য কোরানের একটি আয়াত নাজিল করে দিলেই যথেষ্ট ছিল। কিন্তু তা না করে কতই না ধানাইপানাই যুক্তি। মানুষ কি এতো বোকা যে নারী লোভি মোহাম্মদের আসল মতলব বুঝে না। নবীর একটি কুকর্ম ধামাচাপা দেয়ার জন্য বেহুশের মত এখন বংশমর্যাদা, দাসের মর্যাদা, মরুচারী বেদুইন.......... এসব নিয়ে আবল/তাবল কথা বলে বরংচ আপনি ইসলাম ধর্মের মানব বৈষম্য, বংশ বৈষম্য, দাস বৈষম্য কে অপকটেই স্বীকরার করে নিলেন। আবার এই আপনারাই বলেন ইসলাম ধর্মে নাকি সবাই সমান, কোন ভেদাবেদ নেই। আশ্চর্য কারবার!!"
এটি আমার ব্লগপোস্টটির লিংক Click This Link
আমার উত্তর:
এজন্যই আল্লাহ ১৪০০ বছর আগে বলেছেন, যখন তাদেরকে বলা হয়, লোকেরা যেরূপ ঈমান এনেছে তোমরাও অনুরূপ ঈমান আন; তখন তারা বলে, নির্বোধেরা যেরূপ ঈমান এনেছে আমরাও কি সেরূপ ঈমান আনব? সাবধান! নিশ্চয়ই এরাই নির্বোধ কিন্তু তারা সে ব্যাপারে অবগত নয় (সূরা বাকারা আয়াত: ১৩)
আপনার মত নির্বোধের সাথে কুতর্কে আমি যেতে চাইনা। আর আপনি যে হাদিস এর অংশ বিশেষ কাটাছেড়া করে ও মিথ্যা শব্দমালা যুক্ত করে হাদিসের নামে মিথ্যাচার করেন, সেটাও এর আগে হাতেনাতে ধরেছি। কাজেই মিথ্যাবাদী, নির্বোধের সাথে কথা বলাটাই বোকামী। কি সুন্দর যুক্তি আপনার, "এত ধানাই পানাই না করে একখানা আস্ত কোরান আসমান থেকে পাঠিয়ে দিলেই তো হত!!"
এজন্যই আল্লাহ আপনার জন্মের ১৪০০ বছর আগেই বলেছিলেন,
হে মুহাম্মাদ! যদি আমি কাগজের উপর লিখিত কোন কিতাব তোমার প্রতি অবতীর্ণ করতাম, অতঃপর তারা তা নিজেদের হাত দ্বারা স্পর্শও করতো; তবুও কাফির ও অবিশ্বাসী লোকেরা বলত যে, এটা প্রকাশ্য যাদু ছাড়া আর কিছুই নয়। (সূরা আনআম:৭)
তারা কোরানের প্রতি বিশ্বাস স্হাপন করবেনা এবং অতীতে তাদের পূর্ববর্তীগণেরও আচরণ এরূপই ছিল। যদি তাদের জন্য আকাশের দুয়ার উন্মুক্ত করে দেই এবং তারা সারাদিন তাতে আরোহণ করতে তাকে, তবুও তারা বলবে,আমাদের দৃষ্টি সম্মোহিত করা হয়েছে, না, বরং আমরা জাদুগ্রস্হ হয়ে পরেছি। (সুরা হিজর, আয়াত:১৩,১৪,১৫)
জ্বি! একটিভ ফর্মে লিখলে লেখা যায়, মুহাম্মাদ ﷺ ১৩ জন নারীকে বিবাহ করেছিলেন মুমিনদের মাতা হিসেবে মর্যাদা দেয়ার জন্য। যাদের অধিকাংশই ছিলেন বিধবা-বয়ষ্কা ও অসহায়।
এটাকে প্যাসিভ ফর্মে লিখলে হবে, ১৩ জন বিধবা-বয়ষ্কা ও অসহায় নারী মুহাম্মাদ ﷺ কে বিবাহ করেছিলেন মুমিনদের মাতা হবার মর্যাদা অর্জনের জন্য।
অর্থাৎ উভয়টিই সত্যি। আর এর পেছনে রয়েছে সামাজিক, ধর্মীয়, রাজনৈতিক ইত্যাদি কারণসমূহ, যৌনতা নয়। যৌন স্বাধীনতার প্রচারক আপনারা, মুহাম্মাদ ﷺ না। আর আপনি যে নির্বোধ সেটা আপনার লেখায়ই প্রমাণ দিয়েছেন। বংশমর্যাদা, দাস প্রথা, মরুচারী বেদুইন এর নিম্ন মর্যাদা ইত্যাদি ছিল তৎকালীন আরব মুশরিকদের সামাজিক ও ধর্মীয় কুসংষ্কারের অংশ, তা মোটেও ইসলামের অংশ ছিলনা। আর ইসলামের আগমণ হয়েছে তার বিলুপ্তি সাধনের জন্য, তার লালনের জন্য নয়।
জ্বি! মানুষ আপনার মত বোকা নয় বলেই মুসলিমরা বুঝে যে, মুহাম্মাদ ﷺ প্রচারিত ধর্মই সত্য। ফিলিস্তিনের ৪,৫৫০,৩৬৮ মুসলিম জানে আজ যদি তারা ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করে নেয়, তবে আজ থেকেই সমস্ত অত্যাচার বন্ধ হয়ে যাবে, ইজরাইল তাদের আরো পুরষ্কৃত করবে। কিন্তু তারা কেন মুহাম্মাদের ﷺ এর প্রচারিত ধর্ম ইসলাম ত্যাগ করেনা?? কারণ তারা আপনার মত নির্বোধ না, বোকা না, তাই শত নির্যাতন তাদের মুহাম্মাদ ﷺ এর প্রচারিত ধর্ম থেকে ফেরাতে পারেনা। তারা ফীরতে চায় আল্লাহর কাছে, বিচার দেয় তার কাছে।
মায়ানমারের ৮ লাখ রোহিঙ্গা জানে, আজ যদি তারা ইসলাম ত্যাগ করে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করার ঘোষণা দেয়, তবে আজ থেকেই সব অত্যাচার বন্ধ হয়ে যাবে, তারা মায়ানমারের নাগরিকত্ব পেয়ে যাবে, কিন্তু তারা কেন মুহাম্মাদ ﷺ এর প্রচারিত ইসলাম ত্যাগ করেনা? কারণ তারা আপনাদের মত বোকার অন্তর নিয়ে বসবাস করেনা, ইসলামকেই তারা নিয়তি বানিয়ে নিয়েছে কারণ তা সত্য।
সেন্ট্রাল আফ্রিকার মুসলিমরাও জানতো, তারা যদি খৃষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে নিত, তবে ১০,০০০ মুসলিমকে খৃষ্টানরা ধর্মের নামে এভাবে নির্মমভাবে হত্যা করতোনা। কিন্তু তবুও তারা মুহাম্মাদ ﷺ এর প্রচারিত ধর্ম ত্যাগ করেনি। আলজাজিরা খুলে দেখুন সেন্ট্রাল আফ্রিকান মুসলিম নারীরা আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন, হে আল্লাহ! আমাদের মৃতদের শহীদ হিসেবে কবুল কর। কারণ তারা বোকা না।
চীনের উইঘুরের মুসলিম, কাশ্মিরের মুসলিম, গুজরাটের মুসলিম, আফগানিস্তানের মুসলিম, ইরাকের মুসলিম, সিরিয়ার মুসলিম, বসনিয়া, চেচনিয়া, মালির মুসলিম সবাইকে প্রশ্ন করেন, তোমরা কেন বোকামী করছ? পৃথিবীর মানুষের বানানো ধর্ম গ্রহণ করে নাও। তোমাদের প্রতি সব সহিংসতা আজই বন্ধ হয়ে যাবে, তোমরা সমৃদ্ধির ছোয়া পাবে। কিন্তু তারা আপনাদের চোখে চোখ রেখে উচ্চস্বরে বলবে: আমি সাক্ষ দেই আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই, মুহাম্মাদ ﷺ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। কারণ তারা আপনাদের মত নির্বোধনা, বরং তারাই প্রকৃত বুদ্ধিমান। এই পৃথিবীর মাটি তারা কামড়ে ধরে আজীবন বাঁচার স্বপ্ন দেখেনা। তারা বিশ্বাস করেছে কিয়ামত হবেই, তাদের প্রতি পৃথিবীবাসীর নির্যাতনের বদলা একদিন আল্লাহ অবশ্যই নিবেন। কিন্তু আপনারা অতি চালাকেরা অট্ট হাসিতে গর্ব করে বলেছেন, ভুয়া! সব ভুয়া! ধর্ম হল আদিকালের গালগপ্প। আপনারা আল্লাহর উপর ঈমান আনেননি, নতুন ধর্ম আনলেন যার নাম, বিজ্ঞান। ঈমান আনলেন ডিডেরট, বেরন ডি হোলবাখ, ডারইউন, কাল মার্কস, দুরখেইম, নাৎসে, ফ্রয়েড, এঙ্গেলস এর মত বস্তুবাদিদের উপর। গর্ব করে তারা প্রচার করতে লাগলেন, সব নির্বোধেরা এবার বিজ্ঞান নামক ধর্মে বিশ্বাস আনবে। ডারউইন বলেই বসলেন, আল্লাহ বলে কিছুই নেই সবই বিবর্তনের ফল।
সত্যিই তা ছিল আশার বাণী কারণ স্রষ্টার অসারতা প্রমাণ হলে পৃথিবীর মানুষের মাঝে ধর্মের জন্য যে হানাহানি, তা বন্ধ হয়ে যাবে, সকলে বিজ্ঞান নামক ধর্মে ঈমান এনে ভাই ভাই হয়ে যাবে। মুসলিমরা জলাশয়ের দিকে তাকিয়ে বলে: এই হল পানি, কিন্তু হিন্দু বলে, নাহ! এতো জল। কিন্তু এবার সবাই বলবে, এ হল, H2O যা কিনা ১০০% নির্ভুল ও সত্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় আপনাদের ধর্ম ভাই এডউইন হাবল প্রমাণ করে বসলেন "বিং ব্যাং থিওরী" অনেক বিতর্কের পর আপনার অন্য ভাইয়েরাও তা মানতে বাধ্য হল মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং তা এগিয়ে চলেছে "Endless expansion অথবা Big crunch" নামক ভয়াবহ ধ্বংশযজ্ঞের দিকে। কিয়ামত সত্য প্রমাণ হয়েই গেল। আপনারা এবার শেষ আশা হিসেবে ডারউইনের প্রচারিত ধর্ম "বিবর্তন থিওরী" এর দিক চেয়ে রইলেন। কিন্তু জীবাশ্ন বিজ্ঞান (paleontology), প্রাণরসায়ণ (Biochemistry), অঙ্গব্যবচ্ছেদবিদ্যা (anatomy), বংশগতিবিদ্যা (genetics) সব আশায় পানি ঢালল। বিজ্ঞান ধর্মের এসব শাখা প্রশাখা আপনাদের ধর্ম গুরুদের ভাগ করল দুভাগে।
১. The theory of intelligent design
২.the theory of evolution.
একদল পূর্বপুরুষদের theory of evolution কে আকড়ে ধরে থাকতে চাইছেন যদিও তা অসার। আবার আরেকদল ধর্ম সংষ্কারের জন্য theory of intelligent design কে সত্য প্রমাণ করতে চাইছেন, পূর্বপুরুষদের ভুল বলছেন।
আপনারা নিজেরাই আজ নানাভাগে বিভক্ত। ওহে! নিজেদের সমস্যার সমাধান করে আসুন অতঃপর মুসলিমদের কান্ডজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন। মুসলিমরা আল্লাহকেই অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে, তাদের জীবন-মরণ সবই আল্লাহর হাতে তিনিই যথেষ্ট অভিভাবক হিসেবে। জ্বি! মুহাম্মাদ ﷺ ই আমাদের নেতা যাকে ১৩ জন নারী বিবাহ করেছিলেন যারা আমাদের মা এবং পৃথিবীতে ও জান্নাতেও মুহাম্মাদ ﷺ এর স্ত্রী ও আমাদের মা। আমরা একে অপরের জন্য, আমরাই আপনজন। ওহে দূর্ভাগা ইসলাম বিদ্বেশীর দল! তোমাদের সাথে সম্পর্ক শেষ করলাম। আল্লাহই মহান।
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে থাকি বলেছেন: জ্বি ভাইয়া! ঠিক বলেছেন এজন্যই সম্ভবত আল্লাহ বলেছেন, সুতরাং, তাদের সামান্য হাঁসতে দাও, অতঃপর তারা অনেক বেশি কাঁদবে, এটা হল তাদের (কৃতকর্মের) পুরস্কার যা তারা উপার্জন করতো। (সুরাহ তওবাহ, ৮২)"
বাংলাদেশে নাস্তিক ২ প্রকারের। ১. নকল নাস্তিক এরা মূলত উগ্র হিন্দু এরা নিজেদের ধর্মীয় উগ্রতার জন্য নাস্তিক সেজে ইসলাম নিয়ে গালাগালি করে। ২. স্বল্প জ্ঞানের মূর্খ্য। কিয়ামত পূর্ব সময়ে এদের আধিক্য বেড়ে যাবে।
হাসান ইবনে সাব্বাহ (রঃ)..আনাস বিন মালিক (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,(কিয়ামতের আলামত হল) লোকেরা পরস্পরে প্রশ্ন করতে থাকবে যে, আল্লাহ যদি সবকিছুরই স্রষ্টা হন, তবে তার সৃষ্টিকর্তা কে? (বুখারী: ৬৭৯৮, ১০ম খন্ড)
কোরানের ভাষ্যমতে এরা কখনো ঈমান আনবেনা কারণ তারা অহংকারী। এরা কোন যুক্তি মানবেনা। আর এরা হেদায়েতও পাবেনা বরং পাক্কা জাহান্নামী।
অতএব কাফিরদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে অবকাশ দাও কিছুকালের জন্য।(সুরা আলা:১৭, ৩০ পারা)
অনন্তর যেদিন আমি তাদেরকে একত্রিত করব-যাতে কোন সন্দেহ নেই, তখন তাদের কি দশা হবে? এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যা অর্জন করেছে, তা সম্যকরূপে প্রদত্ত হবে এবং কারো প্রতি অত্যাচার করা হবেনা (সুরা আল ইমরান, আয়াত:২৫)
কাজেই এরা হতাশ এক সম্প্রদায়।
২| ২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
আলনূর বলেছেন: হেদায়েত আল্লাহ্র পক্ষ থেকে আসে। যারা গাফেল হয়ে গেছে তাদেরকে হাজার বুঝিয়েও লাভ নেই। আর এ ধরণের লোকদের জন্যই প্রস্তুত করা হয়েছে জাহান্নাম। তাদেরকে দাওয়াত পৌছাঁনই শুধু আমাদের দায়িত্ব। বাকীটা আল্লাহ্ তায়ালাই ব্যবস্থা করবেন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে থাকি বলেছেন: জ্বি ভাইয়া! ঠিক বলেছেন এজন্যই সম্ভবত আল্লাহ বলেছেন, সুতরাং, তাদের সামান্য হাঁসতে দাও, অতঃপর তারা অনেক বেশি কাঁদবে, এটা হল তাদের (কৃতকর্মের) পুরস্কার যা তারা উপার্জন করতো। (সুরাহ তওবাহ, ৮২)"
বাংলাদেশে নাস্তিক ২ প্রকারের। ১. নকল নাস্তিক এরা মূলত উগ্র হিন্দু এরা নিজেদের ধর্মীয় উগ্রতার জন্য নাস্তিক সেজে ইসলাম নিয়ে গালাগালি করে। ২. স্বল্প জ্ঞানের মূর্খ্য। কিয়ামত পূর্ব সময়ে এদের আধিক্য বেড়ে যাবে।
হাসান ইবনে সাব্বাহ (রঃ)..আনাস বিন মালিক (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,(কিয়ামতের আলামত হল) লোকেরা পরস্পরে প্রশ্ন করতে থাকবে যে, আল্লাহ যদি সবকিছুরই স্রষ্টা হন, তবে তার সৃষ্টিকর্তা কে? (বুখারী: ৬৭৯৮, ১০ম খন্ড)
কোরানের ভাষ্যমতে এরা কখনো ঈমান আনবেনা কারণ তারা অহংকারী। এরা কোন যুক্তি মানবেনা। আর এরা হেদায়েতও পাবেনা বরং পাক্কা জাহান্নামী।
অতএব কাফিরদেরকে অবকাশ দাও, তাদেরকে অবকাশ দাও কিছুকালের জন্য।(সুরা আলা:১৭, ৩০ পারা)
অনন্তর যেদিন আমি তাদেরকে একত্রিত করব-যাতে কোন সন্দেহ নেই, তখন তাদের কি দশা হবে? এবং প্রত্যেক ব্যক্তি যা অর্জন করেছে, তা সম্যকরূপে প্রদত্ত হবে এবং কারো প্রতি অত্যাচার করা হবেনা (সুরা আল ইমরান, আয়াত:২৫)
কাজেই এরা হতাশ এক সম্প্রদায়।
৩| ২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
গান পাগলা বলেছেন: লাস্ট এই পোস্ট টা করছি দেখে আমাকে মডু আংকেল আটকে দিয়েছ।ব্লগে গালাগালি করছি এইটা কন, আর করুমনা।
তবে পোস্ট আটকানোর মানে কি, সামুতে না আসলে কি মইরা যামু, ডুকলামনা আপনাদের ৭০-৮০ জন ব্লগারের ব্লগে।
আপনাদের এরকম মন মানসিকতার কারনেই এখন অনলাইনে ৭০-৮০ জনের বেশী থাকেনা।
অথচ আরো ২ বছর আগেও অল টাইম ২৫০-৩০০ ব্লগার অনলাইনে থাকতো।
আমরা কষ্ট করে লিখি, পড়ি আপনাদের এত ভাবস কেন????
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে থাকি বলেছেন: ভাইরে এজন্য আমিও এই ব্লগে বসিনা। ৪বছর ধরে ব্লগিং করি। এর আগে সামুতে একটা একাউন্ট ছিল কিন্তু মনের দুখে তা বাদ দিছিলাম। এটা নিউ আইডি তাও বসিনা। সামু এখন মাথামোটাদের খোয়াড়ে পরিণত হইছে কিছুই করার নাই।
৪| ২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
জুলহাস খান বলেছেন: অসাধারন লেখা। এগিয়ে যান। আরো এভাবে লেখা চাই। ধন্যবাদ।
০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে থাকি বলেছেন: জুলহাস খান ভাইয়া উৎসাহ প্রদানের জন্য জাঝাক আল্লাহ। আসলে নানান কারণে এই ব্লগটার প্রতি মায়া নষ্ট হয়ে গেছে এখন হটাৎ করে উদয় হই আবার ডুব মারি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
রেজওয়ান26 বলেছেন: ভাল, সুন্দর, সঠিক আর সত্যকে খারাপ, অসুন্দর, বেঠিক আর মিথ্যারা সবসময় হিংসা করে। তাই ইসলাম বিদ্বেষীদের নিয়ে নারাচারা না করাই ভাল। কারন ওরা জেগে জেগে ঘুমায়। যত ডাকা ডাকিই করে ওদের ঘুম কোন দিনই ভাঙবেনা।