নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ক একমাত্র ব্লগ

ওয়াজীহ উদ্দীন

ওয়াজীহ উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শূন্যস্থান পূরণ  অংশ-১

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৩৭

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ গণিত বিষয়ের নির্বাচিত পাঠ্যসূচি থেকে শূন্যস্থান পূলণ আলোচনা করব।

প্রশ্ন: নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে, ভাজক = (ভাজ্য-ভাগশেষ) — —। উত্তর: নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে, ভাজক = (ভাজ্য-ভাগশেষ) — ভাগফল।

প্রশ্ন: নিঃশেষে বিভাজ্যের ক্ষেত্রে, ভাজক = — — ভাগফল।

উত্তর: নিঃশেষে বিভাজ্যের ক্ষেত্রে ভাজক = ভাজ্য — ভাগফল।

প্রশ্ন: নিঃশেষে বিভাজ্যের ক্ষেত্রে ভাজ্য = ভাজক – —।

উত্তর: নিঃশেষে বিভাজ্যের ক্ষেত্রে ভাজ্য = ভাজক – ভাগফল।

প্রশ্ন: ৮ ডজন খাতার দাম ২৪০০ টাকা হলে, ১টির দাম—।

উত্তর: ৮ ডজন খাতার দাম ২৪০০ টাকা হলে ১টির দাম ২৫ টাকা।

প্রশ্ন: কোনো ভাগ অঙ্কে ভাজক ৭৮, ভাগফল ২৫ ও ভাগশেষ ৬৩ হলে ভাজ্য —।

উত্তর: কোনো ভাগ অঙ্কে ভাজক ৭৮, ভাগফল ২৫ ও ভাগশেষ ৬৩ হলে ভাজ্য ২০১৩।

প্রশ্ন: ১টি চেয়ারের মূল্য ৬৭৫ টাকা হলে ৬টির দাম —।

উত্তর: ১টি চেয়ারের মূল্য ৬৭৫ টাকা হলে ৬টির দাম ৪০৫০ টাকা।

প্রশ্ন: এক অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা—।

উত্তর: এক অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯।

প্রশ্ন: এক অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা—।

উত্তর: এক অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১।

প্রশ্ন: তিন অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা—।

উত্তর: তিন অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯৯।

প্রশ্ন: তিন অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা—।

উত্তর: তিন অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০।

প্রশ্ন: চার অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা—।

উত্তর: চার অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০০।

প্রশ্ন: ছয় অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা—।

উত্তর: ছয় অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯৯৯৯৯।

প্রশ্ন: চার অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা—।

উত্তর: চার অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯৯৯।

প্রশ্ন: ছয় অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা—।

উত্তর: ছয় অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০০০০।

প্রশ্ন: ৬৫৮২কে ৩০৮ দিয়ে গুণ করলে গুণ ফলের এককের ঘরে বসবে—। উত্তর: ৬৫৮২কে ৩০৮ দিয়ে গুণ করলে গুণফলের এককের ঘরে বসবে ৬।

প্রশ্ন: ৯৯৯৯কে ৪২৫ দিয়ে গুণ করলে গুণফলের শতকের ঘরে বসবে—।

উত্তর: ৯৯৯৯কে ৪২৫ দিয়ে গুণ করলে গুণফলের শতকের ঘরে বসবে ৫।

প্রশ্ন: ৯৮০২৭কে ১৩২ দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল— ভাগশেষ—।

উত্তর: ৯৮০২৭কে ১৩২ দিয়ে ভাগ করলে ভাগফল ৭৪২ ভাগশেষ ৮৩।

প্রশ্ন: ১টি জিনিসের দামকে নির্দিষ্ট সংখ্যা দিয়ে— করলে ওই নির্দিষ্টসংখ্যক জিনিসের দাম পাওয়া যায়।

উত্তর: ১টি জিনিসের দামকে নির্দিষ্টসংখ্যা দিয়ে গুণ করলে ওই নির্দিষ্টসংখ্যক জিনিসের দাম পাওয়া যায়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৭

ওয়াজীহ উদ্দীন বলেছেন: # সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও।
প্রশ্ন: ১ ডজন কলার দাম ৩০ টাকা হলে ৩ ডজন কলার দাম— টাকা।
উত্তর: ১ ডজন কলার দাম ৩০ টাকা হলে ৩ ডজন কলার দাম ৯০ টাকা।
প্রশ্ন: ১০টি ডিমের দাম ৪০ টাকা হলে ১টির দাম— টাকা।
উত্তর: ১০টি ডিমের দাম ৪০ টাকা হলে ১টির দাম ৪ টাকা।
প্রশ্ন: ৬টি পেনসিলের দাম ২৪ টাকা হলে ১টির দাম— টাকা।
উত্তর: ৬টি পেনসিলের দাম ২৪ টাকা হলে ১টির দাম ৪ টাকা।
প্রশ্ন: ১টি পেনসিলের দাম ৪ টাকা হলে ৩টি পেনসিলের দাম— টাকা।
উত্তর: ১টি পেনসিলের দাম ৪ টাকা হলে ৩টি পেনসিলের দাম ১২ টাকা।
প্রশ্ন: ৩টি ঝুড়িতে ধরে ৪৮টি আম। ১টি ঝুড়িতে ধরে— টি আম।
উত্তর: ৩টি ঝুড়িতে ধরে ৪৮টি আম। ১টি ঝুড়িতে ধরে ১৬টি আম।
প্রশ্ন: ১টি ঝুড়িতে ধরে ৮টি আম। ৯টি ঝুড়িতে ধরে— টি আম।
উত্তর: ১টি ঝুড়িতে ধরে ৮টি আম। ৯টি ঝুড়িতে ধরে ৭২টি আম।
প্রশ্ন: গড়–রাশির সংখ্যা = —।
উত্তর: গড়–রাশির সংখ্যা = রাশিগুলোর যোগফল।
প্রশ্ন: ১০, ১১, ১২, ১৩ ও ১৪-এর গড়—।
উত্তর: ১০, ১১, ১২, ১৩ ও ১৪-এর গড় ১২।
প্রশ্ন: একাধিক সংখ্যার কোনো সাধারণ মৌলিক গুণনীয়ক না থাকলে তাদের গসাগু হয়—।
উত্তর: একাধিক সংখ্যার কোনো সাধারণ মৌলিক গুণনীয়ক না থাকলে তাদের গসাগু হয় ১।
প্রশ্ন: গুণনীয়কের অপর নাম—।
উত্তর: গুণনীয়কের অপর নাম উৎপাদক।
প্রশ্ন: ভাগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গসাগু নির্ণয়ের প্রক্রিয়া— নামে পরিচিত।
উত্তর: ভাগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গসাগু নির্ণয়ের প্রক্রিয়া ইউক্লিডীয় প্রক্রিয়া নামে পরিচিত।
প্রশ্ন: ইউক্লিডীয় প্রক্রিয়ার একটি প্রয়োগে কেবল— সংখ্যার গসাগু নির্ণয় করা যায়।
উত্তর: ইউক্লিডীয় প্রক্রিয়ার একটি প্রয়োগে কেবল দুটি সংখ্যার গসাগু নির্ণয় করা যায়।
প্রশ্ন: ২১৬ সংখ্যাটি ১৮, ২৪ ও ২৭-এর—।
উত্তর: ২১৬ সংখ্যাটি ১৮, ২৪ ও ২৭-এর লসাগু।
প্রশ্ন: গণিতে বিভিন্ন প্রকারের— ব্যবহার করা হয়।
উত্তর: গণিতে বিভিন্ন প্রকারের প্রতীক ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন: সংখ্যা লেখায় ব্যবহূত প্রতীককে— বলা হয়।
উত্তর: সংখ্যা লেখায় ব্যবহূত প্রতীককে অঙ্ক বলা হয়।
প্রশ্ন: অজানা সংখ্যা নির্দেশ করতে— প্রতীক ব্যবহার করা হয়।
উত্তর: অজানা সংখ্যা নির্দেশ করতে অক্ষর প্রতীক ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন: বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর প্রতীকসংবলিত গাণিতিক বাক্যকে— বলা হয়।
উত্তর: বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর প্রতীকসংবলিত গাণিতিক বাক্যকে খোলাবাক্য বলা হয়।
প্রশ্ন: >(বড় নয়)-এর সমার্থক প্রতীক—।
উত্তর: >(বড় নয়)-এর সমার্থক প্রতীক (ছোট অথবা সমান)।
প্রশ্ন: ৬/৭ একটি ভগ্নাংশ যার লব ও হর যথাক্রমে— ও —।
উত্তর: ৬/৭ একটি ভগ্নাংশ যার লব ও হর যথাক্রমে ৬ ও ৭।
প্রশ্ন: একাধিক ভগ্নাংশের লঘিষ্ঠ সমহর তাদের হরের—গুণিতক।
উত্তর: একাধিক ভগ্নাংশের লঘিষ্ঠ সমহর তাদের হরের সাধারণ গুণিতক।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৫

ওয়াজীহ উদ্দীন বলেছেন: # সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও।
প্রশ্ন: একাধিক ভগ্নাংশের হর একই হলে যে ভগ্নাংশের—বড়, সেই ভগ্নাংশটি বড়।
উত্তর: একাধিক ভগ্নাংশের হর একই হলে যে ভগ্নাংশের লব বড় সেই ভগ্নাংশটি বড়।
প্রশ্ন: ছোট থেকে বড় ক্রমে ভগ্নাংশ পরপর লিখে সাজানোকে—বলা হয়।
উত্তর: ছোট থেকে বড় ক্রমে ভগ্নাংশ পরপর লিখে সাজানোকে ঊর্ধ্বক্রমে সাজানো বলা হয়।
প্রশ্ন: লব একই হলে যে ভগ্নাংশের—ছোট, সেই ভগ্নাংশটি বড়।
উত্তর: লব একই হলে যে ভগ্নাংশের হর ছোট, সেই ভগ্নাংশটি বড়।
প্রশ্ন: যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে ছোট, তা—ভগ্নাংশ।
উত্তর: যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে ছোট. তা প্রকৃত ভগ্নাংশ।
প্রশ্ন: যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে বড়, তা—ভগ্নাংশ।
উত্তর: যে ভগ্নাংশের লব হরের চেয়ে বড়, তা অপ্রকৃত ভগ্নাংশ।
প্রশ্ন: যে ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যার সঙ্গে প্রকৃত ভগ্নাংশ যুক্ত থাকে, তা—ভগ্নাংশ। উত্তর: যে ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যার সঙ্গে প্রকৃত ভগ্নাংশ যুক্ত থাকে, তা মিশ্র ভগ্নাংশ।
প্রশ্ন: সাধারণত মিশ্র ভগ্নাংশের পূর্ণ অংশকে—পড়া হয়।
উত্তর: সাধারণত মিশ্র ভগ্নাংশের পূর্ণ অংশকে সমস্ত পড়া হয়।
প্রশ্ন: .৫ থেকে .০০১ বিয়োগ করলে বিয়োগ ফল হয়—।
উত্তর: .৫ থেকে .০০১ বিয়োগ করলে বিয়োগ ফল হয় ৪.৯৯৯।
প্রশ্ন: দশমিক সংখ্যাকে পূর্ণসংখ্যা দিয়ে গুণ করা—।
উত্তর: দশমিক সংখ্যাকে পূর্ণসংখ্যা দিয়ে গুণ করা সুবিধাজনক।
প্রশ্ন: যেকোনো পূর্ণ সংখ্যাকে—হরবিশিষ্ট ভগ্নাংশের আকারে লেখা যায়।
উত্তর: যেকোনো পূর্ণ সংখ্যাকে ১ হরবিশিষ্ট ভগ্নাংশের আকারে লেখা যায়।
প্রশ্ন: ১১/৫ একটি—ভগ্নাংশ।
উত্তর: ১১/৫একটি অপ্রকৃত ভগ্নাংশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.