নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সদা সুন্দর চিরন্তন

অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির ভয়ে কাপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর। -নজরুল

ওয়েলকামজুয়েল

লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।

ওয়েলকামজুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী ব্যাংকের টাকা নিয়ে ধুম্রজাল

১৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫০

‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ অনুষ্ঠানের জন্য ইসলামী ব্যাংকের কাছ থেকে অনুদান নেওয়া নিয়ে ধুম্রজাল তৈরি করেছেন সরকারের দুই মন্ত্রী। অনুষ্ঠানের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলছেন, অনুদান নেওয়া হয়নি। মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, “এটা শতভাগ নিশ্চিত যে লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা তহবিলে ইসলামী ব্যাংকের কোনো চেক গ্রহণ করা হয়নি। ইচ্ছা করলে আপনারাও যাচাই করে দেখতে পারেন।’অন্যদিকে একইদিন বাংলা একাডেমির অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, “জামায়াতে ইসলামী ও যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিষ্ঠানের টাকায় জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি হতে পারে না।”তিনি বলেন, “আমি মনে করি, টাকা ফেরত দেয়া উচিত। আমি জানি না, আমার কী হবে? ইসলামী ব্যাংকের টাকা দিয়ে জাতীয় সংগীত হবে না। টাকা ফেরত দেয়া হবে।”ইনু বলেন, “জাতীয় সংগীত গাওয়ার অনুষ্ঠানের প্রচারে একটি টিভিতে লাইভ প্রোগ্রাম আছে, সেখানে আমাকে থাকতে হবে। জানি জাতীয় সংগীতের অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের টাকা নেওয়ার বিষয়টি সমালোচিত হচ্ছে।”ইনু আরো বলেন, “শেখ হাসিনা সরকারের ভুল ত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক হওয়ার সেই সুযোগ, সেই ছায়াটা এই সরকারই দিচ্ছে।”উল্লেখ্য, ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে রাজধানীর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে গাওয়া হবে জাতীয় সংগীত। তিন লাখের বেশি মানুষ এতে অংশ নেবেন।ওই অনুষ্ঠান আয়োজনের পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য গত ১৪ মার্চ গণভবনে বিভিন্ন টেলিকম প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি ব্যাংকএবং বীমা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তার চেক গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) নেতারাও ওইদিন প্রধানমন্ত্রীর হাতে সহায়তার চেক দেন, যাদের মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের একজন শীর্ষ কর্মকর্তাও ছিলেন।সংবাদমাধ্যমে ওই খবর প্রকাশিত হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্যাপক সমালোচনা হয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.