নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
কথায় কথায় এখন আওয়ামী লীগ সরকার বলছে, তালপট্টি দ্বীপের কোনো অস্তিত্ব নেই। অথচ জিয়াউর রহমানের শাসনামলে ১৯৭৫ সালে এ সংক্রান্ত মানচিত্র প্রকাশ করা হয়েছিলো। রিয়ার এডমিরাল খুরশেদ সাহেব ওই সময়ে নৌবাহিনীতে কাজ করতেন। তিনি নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ নিয়ে তালপট্টিতে অবস্থান নিয়েছিলেন। সেখানে একটি লাইট হাউজও স্থাপন করা হয়েছিলো। এখন তিনি ভিন্ন কথা বলেছেন। ১৯৭৫ সালের পরে জিয়াউর রহমান সার্ভে শুরু করলে ভারতীয় নৌবাহিনী কানাডিয়ান সার্ভে জাহাজকে তাড়া করে। পরে প্রেসিডেন্ট জিয়া দক্ষিণ তালপট্টির দিকে বাংলাদেশের নৌবাহিনীকে পাঠানোর উদ্যোগ নেন। ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই’র সাথে জিয়াউর রহমানের এ ব্যাপারে আলোচনা হয়। তখন বাংলাদেশ সরকার তালপট্টির ব্যাপারে একটি যৌথ সমীক্ষার প্রস্তাব দেয়। তবে তালপট্টির মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রথমবিরোধ দেখা দেয় ১৯৮০ সালে। পরে ১৯৮০ সালে এক যৌথ বিবৃতি দেয় দু’দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তাতে বলা হয়,
The question of the newly emerged island(s) (New Moore/South Talpatty/Purbasha) at the estuary of the border river Hariabhanga was also discussed. The two sides agreed that after study of the additional information exchanged between the two governments, further discussion would take place with a view to settling it peacefully at an early date..’
কিন্তু সেই বিবৃতি ভুলে ১৯৮০ সালের ২০ ডিসেম্বর ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের রাজ্য সভায় ঘোষণা করেন, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ভারতের। এর জবাবে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শামসুল হক ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে বলেন, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ বাংলাদেশের। এরপর ১৯৮১ সালের ৯ মে ভারত দক্ষিণ তালপট্টিতে আইএনএস সন্ধ্যায়ক নামে নৌ-বাহিনীর এক জাহাজ পাঠিয়ে ভারতের পতাকা উত্তোলন করে। বাংলাদেশ এর তীব্র প্রতিবাদ করে। তার কিছু পরে ভারত সেখান থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে। তবে পরবর্তী সময়ে দু’দেশের শীর্ষ বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় জাতিসংঘের ল’ অব দ্যা সি অনুযায়ী’ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা মীমাংসিত হবে। এরপর ২৩ মে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বিএনপি’র জাতীয় কমিটির বর্ধিত সভায় বলেছিলেন, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের সমস্যা সমাধানে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এরপর ৩০ মে তিনি চট্টগ্রামে মর্মান্তিকভাবে শাহদাত বরণ করেন।
বিএনপি শাসনামলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আলাদা মেরিটাইম সেল, দক্ষ জনবল নিয়োগ, একটি আলাদা ভবনসহ বিশেষজ্ঞদের যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলো। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশেই মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে একটি জাতীয় কমিটিও গঠন করা হয়েছিলো। যাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পেট্রোবাংলা, নৌবাহিনী, জরিপ অধিদপ্তর, ম্পার্সোসহ ৭টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত ছিলো। ওই সময়ে সমুদ্রের বিষয়ে কোনো প্রকৃত তথ্য ছিলো না। কেবল তাই নয়, সেময় সমুদ্রে জাহাজ নিয়ে জরিপও চালানো হয়েছিলো।সোচ্চারের পর নমনীয় বিএনপি প্রসঙ্গে বলেন, তালপট্টি আমাদের জাতীয় সম্পদ। ভারত এই সীমানার দাবি করে আসছিলো; কিন্তু গত ৪০ বছর আমরা তা মেনে নেইনি। আজ জাতীয় সম্পদ নিয়ে জাতীয়ভাবে সোচ্চার হওয়ার কথা ছিলো। কারণ এটি আমাদের কাছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের আমানত। দেশের স্বার্থ দেখার দরকার ছিলো। এই সংক্রান্ত বিষয়ে বিজ্ঞ এই আইনজীবীর ভাষায় তোষামোর রাজনীতিতে জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন চলছে।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১২
াহো বলেছেন:
সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে
প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা
(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.
The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.
Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link
==============================
Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?
===========================
ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত
হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq
====================================
সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের
১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq
অধিকাংশ গ্যাস ব্লক
বাংলাদেশের
বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq
Source
Ittefaq
Click This Link
===========================
তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link
=============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.
2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.
3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.
4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.
5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.
6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.
7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.
8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৮
াহো বলেছেন:
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
যাযাদি ডেস্ক
জাতিসংঘ ট্রাইব্যুনালের যুগান্তকারী রায়ের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের কাছে ভারত পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল হারিয়েছে। এই সমুদ্র এলাকা নিয়ে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় থেকেই দুই দেশের বিরোধ চলছিল। নয়াদিলি্ল যে অঞ্চলকে বিরোধপূর্ণ মনে করেছিল এবং যেটা ভারতের অধীনেই থাকা উচিত, বঙ্গোপসাগরের সেই ১ লাখ ৭২ হাজার ২২০ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে
১ লাখ ৬ হাজার ৬০৩ বর্গকিলোমিটার জাতিসংঘের স্থায়ী সালিশি আদালতের রায়ে বাংলাদেশ পেয়ে গেছে। ওই আদালতের ভারতীয় প্রতিনিধি রায়ের ব্যাপারে অন্য বিচারকদের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করলেও সেটা সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকদের ভোটে টেকেনি। তবে সরকারিভাবে দুই দেশই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সৈয়দ আকবর উদ্দিন বলেছেন, ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিষয়ের সুরাহা হওয়ায় দুই দেশের পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সদিচ্ছা আরো জোরদার হবে। পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ।
তবে এই রায়ের ফলে সমুদ্রের যে এলাকা ভারত বাংলাদেশের কাছে হারাল সেখানে আর ভারতীয় জেলেরা যাওয়ার সুযোগ পাবে না। ভারতের তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস করপোরেশন ওই এলাকার যেসব স্থানে তেল ও গ্যাসের মজুদ রয়েছে বলে চিহ্নিত করেছিল সেখান থেকে আর তেল ও গ্যাস সম্পদ আহরণ করতে পারবে না। পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ রায় প্রদানের ক্ষেত্রে যেসব যুক্তি গ্রহণ করে সেটাও ভারতের পক্ষে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের জন্য বিব্রতকর। এ ছাড়া রয়েছে পূর্ব উপকূলীয় রাজ্য সরকারগুলোর দিক থেকে বিরোধিতার শঙ্কা। পররাষ্ট্র নীতিনির্ধারকদের জন্য সেটাও কম উদ্বেগের নয়।
ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন একজন পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা দ্য টেলিগ্রাফকে বলেন, সত্য বলতে কি, এ রায় ভারতের জন্য ভালো নয়। বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক। তাদের সিদ্ধান্তের পক্ষে অবাস্তব যুক্তি দেয়া হয়েছে। সমুদ্রসীমা চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে দুটি প্রতিবেশী সার্বভৌম দেশের সমুদ্র এলাকা সুনির্দিষ্ট করা হয় উপকূল থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল (এক নটিক্যাল মাইল ১৮৫২ মিটার) এবং সমুদ্রে আরো ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকা।
যদিও কোনো দেশের এই নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকার ওপর টেরিটরিয়াল সভরেন্টি থাকে না এবং সেখানে যে কোনো দেশের জাহাজ অবাধে চলাচল করতে পারে। তবে যে দেশটির এই নিজস্ব অর্থনৈতিক এলাকা থাকে তারা সেখানে অর্থনৈতিক সম্পদ অনুসন্ধান, আহরণ ও ব্যবহারের পূর্ণ কর্তৃত্ব লাভ করে। বঙ্গোপসাগরে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ওএনজিসি ২০০৫ সাল থেকে তেল ও গ্যাস সম্পদ অনুসন্ধান করছে। কয়েক দফা অসফল আলোচনার পর বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২০০৯ সালে জাতিসংঘ আরবিট্রেশন কোর্টের দ্বারস্থ হয়। ভারতও তাদের কার্যক্রমে অংশ নিতে রাজি হয় এবং পাঁচ সদস্যের বিচারক প্যানেলে শুনানির জন্য প্রেমরাজা শ্রীনিবাস রাওকে মনোনীত করে। বাংলাদেশ মনোনীত করে ঘানার টমাস এ মেনশাহকে। ভারতের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে যুক্তি উপস্থাপন করেন তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল জিই বাহানভাতি।
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমে ভারত জোর দিয়ে বলে যে, কেবল বাংলাদেশ ও বাংলার দক্ষিণাঞ্চলকে সমুদ্রসীমা চিহ্নিত করার জন্য বিবেচনায় নিতে হবে। এ এলাকার আয়তন ১ লাখ ৭২ হাজার ২২০ বর্গকিলোমিটার যা বাংলার আয়তন ৮৮ হাজার ৭৫২ বর্গকিলোমিটারের দ্বিগুণ।
অপরপক্ষে বাংলাদেশ দাবি করে যে, উড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশের সীমানা সংলগ্ন সমুদ্র এলাকাকেও বিতর্কিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে। ফলে বিতর্কিত এলাকা দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬ হাজার ৮৩৩ বর্গকিলোমিটার যা উত্তর প্রদেশ, বাংলা ও আসামের আয়তনের সমান। এ ধরনের সংজ্ঞার কারণে বিতর্কিত জলসীমা উড়িষ্যা উপকূল থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তমের কাছে স্যান্ডি পয়েন্টের কাছাকাছি পর্যন্ত পেঁৗছে গেছে। ভারতের প্রতিনিধি এতে আপত্তি উত্থাপন করেন কিন্তু ভোটে হেরে যান।
শুনানিতে ভারতের কেবল সামান্য সান্ত্বনার জয়, সুন্দরবনের দক্ষিণে অগভীর সমুদ্র এলাকা থেকে সীমানা চিহ্নিত করার সূচনাবিন্দু ধরা। এ জয়ের কারণে ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে। ভারত সমদূরত্ব নীতিমালা অনুসরণের দাবি করে। ট্রাইব্যুনাল কিছু ক্ষেত্রে ভারতের মত সমর্থন করে কিন্তু তারা এটা প্রয়োগ করেছে কেবল উপকূলের কাছের এলাকার জন্য। বিতর্কিত বাদবাকি এলাকার ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশের মতকেই সমর্থন দেয়। তারা বাংলাদেশের প্রস্তাব থেকে অতি সামান্য সরে ১৭৭ ডিগ্রি কোণ অনুসরণ করে দাগ টানে। রায়ের মাধ্যমে ভারত পেয়েছে ৩ লাখ ২২০ বর্গকিলোমিটার এবং বাংলাদেশ ১ লাখ ৬ হাজার ৬১৩ বর্গকিলোমিটার যা বাংলাদেশের প্রায় তিন গুণ, এ ধরনের ব্যাখ্যা বিভ্রান্তিকর। কারণ এতে এমন সমুদ্র এলাকা অন্তর্ভুক্ত করে দেখানো হয়েছে যা কখনো বিতর্কিত ছিল না।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে।
- See more at: Click This Link
=====================
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩২
াহো বলেছেন: #
ভারতীয় দ্য টেলিগ্রাফ
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩
াহো বলেছেন: #
ভারতীয় দ্য টেলিগ্রাফ
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৩৯
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: তালপট্টি নিয়ে প্রশ্ন তোলা আসলে দেউলিয়া রাজনীতির প্রকাশ। জিয়া যে তালপট্টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সেটাও ছিল রাজনৈতিক। ভারত বিরোধীতার একটি ক্ষেত্র তৈরি করা মাত্র।
বরং এখন বাংলাদেশ যা অর্জন করেছে সেটি অর্থনৈতিক ও নৈতিক দিক থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১. অনেক বেশি সীমানা পেয়েছে
২. গ্যাস ক্ষেত্রের সম্ভাবনা বেড়েছে
৩. প্রতিবেশীর সাথে একটি বিষয়ে উত্তেজনা প্রশমন করা গেছে।
১৯৯১ থেকে ১৯৯৬, আর ২০০১-২০০৫ এর মাঝে কোনো সরকার তালপট্টি ইস্যু কোনো দেশীয় বা আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলেছে বলে মনে পড়ে না। আজ একটি তলিয়ে যাওয়া দীপের জন্য মায়া কান্না আসলে রাজনৈতিক। যৌক্তিক নয়।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৪৪
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: একটা আর্ন্তজাতিক আদালতের রায়কে অবজ্ঞা করতে বলছেন?
৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: বাংলাদেশের সাথে ভারত আর মায়ানমারের অমীমাংসিত অফশোর ব্লক আছে ২৮ টা।আওয়ামী লিগ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় ৮ টি DS ব্লক মায়ানমারকে ছেড়ে দিয়েছে. Which are DS-08-13, 16,17,18, 22, 23, 27, 28আর ভারত কে ছেড়েছে total ১১ টি। Which are SS-01, 05 and DS-09, 10, 11, 14, 15, 19, 20, 24, 25. সুতরাং বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় মোট ব্লকের ছাড় সংখ্যা ১৯ । উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে কৃত বিডিং এ বাংলাদেশ এই ২৮ টি ব্লক দাবি করেছিল, যার থেকে ২০১২ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ১৯ টি ব্লকের দাবি নিজ থেকেই বাদ দিয়ে ফেলে। তাহলে বাংলাদেশ নিজেরাই ৬৮% ব্লক ছেড়ে দিয়েছে। ব্লকের বিবেচনায় অলরেডি দাবি ছেড়ে আমরা হেরে গেছি। আসন্ন এই রায়ে বিশেষ কিছু আসে যায় না ।আর বাকি থাকে ১২ নটিকাল মাইল contiguous zone, তারপর ২০০ নটিকাল মাইল Exclusive Economic Zone (EEZ), শেষ আরো ১৫০ মাইল পর্যন্ত কন্টিনেন্টাল শেল্ফ। দেখা যাক এই তিন ব্যাপারে রায় কি বলে । গ্যাস এক্সপার্ট রা বলেন ২০১৫ সালের মধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ গ্যাস এর চাহিদা মেটাবার ক্ষমতা আমদের আর থাকবেনা, চাই নতুন ব্লক থেকে গ্যাস উত্তোলন । সম্প্রতি বাংলাদেশ পাঁচটা অবিতর্কিত ব্লক এর জন্য প্রডাকশন শেয়ারিং কন্ট্রাক্ট করেছে। SS-11 with Santos-Kris energy, SS-4 & 9 with Indian state owned Videsh Ltd, DS- 10 & 11 with Conoco. কোনো কোনো কন্ট্রাক্ট শুধুমাত্র ড্রাফট, আর কোনো কাজ এখন পর্যন্ত শুরু হয় নি । তিন টা ব্লক DS 12, 16, 21 এর জন্য টেন্ডার ডেকে তেমন সাড়া পায় নি নিজেদের মাত্রাতিরিক্ত নিয়ম নীতির কারণে। মাত্র দুইটি কোম্পানি টেন্ডার জমা দেয়ায়, নতুন করে, নিয়ম বদলিয়ে আবার টেন্ডার ডেকেছিল। কিন্তু তাতে এবার সাড়া দিয়েছে শুধুমাত্র Conoco. তাই টেন্ডার বাতিল । এদিকে ভারত আর মায়ানমার তাদের অবিতর্কিত ব্লকের hydrocarbon এর অনুসন্ধানের কাজ শুরু করে দিয়েছে।
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
স্বাধীনতা_bd বলেছেন: ব্লগে নতুন মন্তব্য করার মত সাহসী হতে সময় লাগবে...
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১০
লাতি বলেছেন: যেই যা বলুক তা কিছু আসে যায় না, কথা হল বি,এন,পি দীর্ঘ্য দিন ক্ষমতায় ছিল তখন তারা কি করে ছিল? এটি একটি আর্ন্তর্জাতিক আদালতের রায়, মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই, যতদুর জেনেছি প্রকিৃত জয় বাংলাদেশেরই হয়েছে, কিন্তু এত বড় অর্জন বি,এন,পির মনের জ্বালা সৃষ্টি হয়েছে তারই বর্হিপ্রকাশ যা আপনার লেখায়ও ফুটে উঠেছে