নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি হত্যাকান্ডের কারণে দেশটির সঙ্গে ইতিপূর্বে সম্পাদিত ভিসামুক্ত যাতায়াত চুক্তি বাতিল করে দিয়েছে ল্যাটিন আমেরিকার বামপন্থী সরকার পরিচালিত দেশ বলিভিয়া। একই সঙ্গে ইহুদিবাদী বর্বর ইসরাইলকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছেন বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস। চলতি মাসের শুরুর দিকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে বলিভিয়া এমন সিদ্ধান্ত নেয় বলে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ পত্রিকা। একদল শিক্ষাবিদের সঙ্গে বৈঠককালে সরকারের ইসরাইলবিরোধী পদক্ষেপের বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রেসিডেন্ট মোরালেস। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেন, এর অর্থ হচ্ছে আমরা ইসরাইলকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করছি। ১৯৭২ সালের একটি চুক্তি অনুযায়ী, বলিভিয়ায় ভিসামুক্ত চলাচলের সুযোগ পেত ইসরাইলের নাগরিকরা। এই সুযোগও আর থাকছে না। গাজা ভূখন্ডে বেশুমার নিরীহ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু হত্যার প্রতিবাদে এই পদক্ষেপ নেয়া হয় বলে জনানো হয়েছে। গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন প্রসঙ্গে বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, গাজায় ইসরাইলের অভিযান প্রমাণ করছে দেশটি নিয়মনীতির তোয়াক্কা করে না। তারা জীবন ও মানবাধিকারেরও কোনো গুরুত্ব দেয় না, যা বিশ্বে জাতিগুলোর সহঅবস্থানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় এক মাস ধরে গাজায় সেনা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল। আকাশ, স্থল ও নৌ-বাহিনীর বোমার আঘাতে গাজায় ১৯শ’র বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, যাদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। এছাড়া, গাজায় বিধ্বস্ত হয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী শিবির, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মসজিদসহ অনেক বেসামরিক স্থাপনা এবং এতে বহু মানুষের প্রাণহানিও ঘটেছে। গাজায় ইসরাইলের তৎপরতা যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে অনেক মানবাধিকার সংগঠন হুঁশিয়ার করেছে। উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজা এলাকায় বর্বর সামরিক অভিযান চালিয়ে জায়নিস্ট ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যে নির্মম হত্যাকা- চালায় তাতে সেখানে মোট ১৯শ’ মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অন্তত ৯ সহ¯্রাধিক লোক। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি হত্যাকান্ডের কারণে দেশটির সঙ্গে ইতিপূর্বে সম্পাদিত ভিসামুক্ত যাতায়াত চুক্তি বাতিল করে দিয়েছে ল্যাটিন আমেরিকার বামপন্থী সরকার পরিচালিত দেশ বলিভিয়া। একই সঙ্গে ইহুদিবাদী বর্বর ইসরাইলকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছেন বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস। চলতি মাসের শুরুর দিকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে বলিভিয়া এমন সিদ্ধান্ত নেয় বলে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ পত্রিকা। একদল শিক্ষাবিদের সঙ্গে বৈঠককালে সরকারের ইসরাইলবিরোধী পদক্ষেপের বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রেসিডেন্ট মোরালেস। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেন, এর অর্থ হচ্ছে আমরা ইসরাইলকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করছি। ১৯৭২ সালের একটি চুক্তি অনুযায়ী, বলিভিয়ায় ভিসামুক্ত চলাচলের সুযোগ পেত ইসরাইলের নাগরিকরা। এই সুযোগও আর থাকছে না। গাজা ভূখন্ডে বেশুমার নিরীহ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু হত্যার প্রতিবাদে এই পদক্ষেপ নেয়া হয় বলে জনানো হয়েছে। গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন প্রসঙ্গে বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, গাজায় ইসরাইলের অভিযান প্রমাণ করছে দেশটি নিয়মনীতির তোয়াক্কা করে না। তারা জীবন ও মানবাধিকারেরও কোনো গুরুত্ব দেয় না, যা বিশ্বে জাতিগুলোর সহঅবস্থানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় এক মাস ধরে গাজায় সেনা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল। আকাশ, স্থল ও নৌ-বাহিনীর বোমার আঘাতে গাজায় ১৯শ’র বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, যাদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। এছাড়া, গাজায় বিধ্বস্ত হয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী শিবির, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মসজিদসহ অনেক বেসামরিক স্থাপনা এবং এতে বহু মানুষের প্রাণহানিও ঘটেছে। গাজায় ইসরাইলের তৎপরতা যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে অনেক মানবাধিকার সংগঠন হুঁশিয়ার করেছে। উল্লেখ্য, অবরুদ্ধ গাজা এলাকায় বর্বর সামরিক অভিযান চালিয়ে জায়নিস্ট ইসরাইলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যে নির্মম হত্যাকা- চালায় তাতে সেখানে মোট ১৯শ’ মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অন্তত ৯ সহ¯্রাধিক লোক।
২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
শেখ মফিজ বলেছেন:
আমরা নিজেরাই কি প্রতিবাদ করতে পেরেছি ?
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
ইউরো-বাংলা বলেছেন: আমাদের দেশে আমরা কবে এরকম শাসক পাবো ?