নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
৩ নভেম্বরে জিন্দানখানায় নিহত চার শীর্ষ নেতার মধ্যে একমাত্র তাজউদ্দীন আহমদেরই রাষ্ট্রনায়ক হবার মতো সম্মোহনী ক্ষমতা ও সার্বিক সক্ষমতা ছিল। আজ জেলহত্যার চার দশক পর একজন তরুণ প্রজন্মের বাংলাদেশী হিসেবে আমি ভাবছি, সেদিন যদি তাজউদ্দীন বেঁচে যেতেন, তাহলে আওয়ামী লীগের বর্তমান অবস্থা কী হতো? অথবা আওয়ামী লীগের কারণে ১৯৮১ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধি দেশের ইতিহাসে যেসব ঘটনা ও দুর্ঘটনা ঘটেছে, শেখ পরিবারের বদলে তাজউদ্দীন যদি আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকতেন তাহলেও কি সেসব ঘটতো? দেশের রাজনীতির পরিবারতন্ত্রের স্বরূপই বা কেমন হতো...?
©somewhere in net ltd.