নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
নোয়াখালী নামটা সবার কাছে পরিচিত হলেও নোয়াখালী সম্পর্কে একটি তথ্য অনেকেই জানেনা। আর তা হচ্ছে, সত্যি করে বলতে গেলে নোয়াখালী নামে কোন স্থানই নেই!
আসল নোয়াখালী শহর ১৯৪২ সাল থেকে ১৯৫১ সালের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে বিলীন হয়ে যায়। ১৯৪৮ সালে নোয়াখালী জেলা প্রশাসন ও বিচারবিভাগ স্থানান্তরিত হয় সুধারাম থানার মাইজদীতে, যা তখনো একটি বর্ধিষ্ণু গ্রাম্য বাজারের চেয়ে বেশি কিছু ছিলোনা।
শুনেছি নোয়াখালী শহরটি অনেক নয়নাভিরাম ছিলো। এখানে ব্রিটেনের পল্লী এলাকার ম্যানশনের মতো স্থাপত্যের বেশ কিছু বাংলো বাড়ী ছিলো। এসব বাড়ীর লাল টালির ছাদ ছাওয়া থাকতো বোগেনভিলিয়ার ঝাড়ে। আদালত ভবনটির স্থাপত্য ছিলো অভিজাত, অনেকটা স্কটিশ দুর্গের মতো। শহরের প্রধান সড়কের দুই ধারে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে ছিলো উঁচু পাম, মিমোসার মতো বিদেশী গাছ।
©somewhere in net ltd.