নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
আমাদের দায়িত্বশীল সাংবাদিক মহল অন্য পত্রিকার মাধ্যমে সুন্দরবনে সাড়ে তিনলাখ লিটার ফার্নেস অয়েল ছড়িয়ে ইতিহাসের ভয়বহতম পরিবেশ বিপর্যয়ের খবর জেনে সুন্দরবনে প্লেজার ট্রিপে যায়। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকসহ আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো যখন পরিবেশ বিপর্যয়ের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করে, তখন তাদের কেউ কেউ কয়েকটা মরা কাঁকরা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না। সেটা নিয়ে ফলাও করে তারা আবার কলামও লেখে!
হিরোসিমা-নাগাসাকিতে নিউক্লিয়ার বোমা মারার পর এবং ভুপালে ইউনিয়ন কার্বাইড কোম্পানীর রাসায়নিক দুর্ঘটনার পরও তাৎক্ষনিক বিপর্যয় শেষে এমন কিছু মিডিয়াকর্মী প্রতিবেদন করেছিলো পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আজো পর্যন্ত সেইসব এলাকায় মানুষসহ অন্যান্য জীবরা বিকলাঙ্গ এবং অসূস্থ্য বংশধর পয়দা করে প্রমান রেখে যাচ্ছে যে, পরিবেশ বিপর্যয় কেবল চোখে দেখার বিষয় না।
এইসব অপসাংবাদিকতাকে ধিক্কার ছাড়া আর কিছু দিতে পারছি না।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: এরা এখনো উপলব্ধি করিতে পারছে না কত ভয়ানক বিপর্যয় আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। যুগ যুগ ধরে আমাদের এর কুফল বয়ে বেড়াতে হবে। বিশেষ করে উপকুলিয় অঞ্চল গুলোতে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
লক্ষীপেঁচা বলেছেন: অপসাংবাদিকতার নীল ছোবলে আজ সমাজ বিপন্ন। ওইসব বেয়াদব, কুকুরসম মানসিকতাভাবাপন্ন,অর্বাচিনদের চিহ্নিত করে তাদেরকে এই মহান পেশা থেকে বিতারিত করার উদ্যোগ নেয়ার দাবী জানাচ্ছি। নইলে মহান পেশার রক্ষকরা একদিন হারিয়ে যাবে অপসাংবাদিকতার গ্রাসে।
আপনার উপলব্ধির জন্য ধন্যবাদ।
টিভিতে যখন সুন্দর বনের বিপর্যয় নিয়ে খবর দেখি তখন অনেকটা হাসি পায়। বোদ্ধাদের আলোচনা যখন শুনি তখন নিজেকে পাগল মনে হয়। ধন্যবাদ।