নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
বিশ্ববিদ্যালয়টি সাধারণভাবে ধর্মনিরপেক্ষ হলেও এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একটি ধর্মীয় স্কুল হিসেবে। এখনো একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডিউকের পরিচিতি নিয়ে ক্যাম্পাসের ভিতরে ও বাইরে জোর বিতর্ক চলে।
আমেরিকান মুসলমানদের ৬৫ শতাংশ প্রথম প্রজন্মের অভিবাসী। মুসলিম হিসেবে চিহ্নিত আমেরিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ ধর্মকে তাদের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ মনে করে। মার্কিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে মুসলিম দেশগুলো থেকে বিপুল সংখ্যক আন্তর্জাতিক ছাত্র নেয়া হচ্ছে। গত ১৫ বছরে মার্কিন কলেজগুলোতে মুসলিম ছাত্রের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। এর ফলে খ্রিস্টিয় ঐতিহ্য থেকে উদ্ভূত ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ই শুধু নয়, সকল বিশ্ববিদ্যালয়ই আজ সে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে গোটা আমেরিকাকেই কিনা যা অবশ্যই মোকাবেলা করতে হবে। গত শতকের ’৬০-এর দশক থেকেই মুসলমানরা তাৎপর্যপূর্ণ সংখ্যায় আমেরিকায় অভিবাসী হচ্ছে। কিন্তু ৯/১১ উত্তর আমেরিকায় এ দেশের সমাজে কোথায় তারা উপযুক্ত? আর মুসলমানরা প্রত্যেকের জন্য যে ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলে তা কি মুসলিম-অমুসলিম আমেরিকানরা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক?
ডিভাইনিটি স্কুলের ডিন রিচার্ড হেস ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ে আযানের সিদ্ধান্তের আলোকে গত শুক্রবার তিন পৃষ্ঠার এক চিঠি লিখেছেন। তিনি বলেন, চ্যাপেল টাওয়ার থেকে আযান দেয়ার অনুমতির ব্যাপারে প্রজ্ঞা ও কর্তৃত্ব সম্পর্কে গুরুতর প্রশ্ন ওঠে যেহেতু চ্যাপেল হচ্ছে খ্রিস্ট ধর্ম ও মিশনের পরিচয়বাহী। তিনি বলেন, খ্রিস্ট ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক উত্তেজনা বিদ্যমান। চ্যাপেল টাওয়ার থেকে আযান দেয়া হলে বিশ্বব্যাপী তার প্রতিক্রিয়া হবে।
কিন্তু আযান দেয়ার পরিকল্পনাকারী মহিলা ডিন ক্রিস্টি লর স্যাপসহ ডিউকের কর্মকর্তারা তার সাথে একমত নন। তিনি চ্যাপেল কম্যুনিটির পক্ষ থেকে বলেন, খ্রিস্টানদের এখানে প্রতিদিন (যদি তাদের বিয়ের কথা ধরা যায়) প্রার্থনা করার জায়গা আছে। কিন্তু এটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়, তাই ধর্মনিরপেক্ষ হতে হবে।
চ্যাপেলের বেল টাওয়ার থেকে আযান দিতে না দেয়ার সিদ্ধান্তে মুসলিমরা সবাই হতাশ হওয়া সত্ত্বেও শুক্রবার (২৩ জানুয়ারি) চ্যাপেলের সিঁড়ি থেকে দেয়া আযান শোনার জন্য প্রায় ৪শ’ লোক জড়ো হয়। লর স্যাপ বলেন, শুক্রবারের এ সমাবেশ ছিল হৃদয়স্পর্শী ও সুন্দর।
এ ৪শ’ লোকের সবাই মুসলিম ছিল না। তাদের মধ্যে কতিপয় অমুসলিম ছাত্রসহ ডিভাইনিটি স্কুলের ছাত্ররাও ছিল যারা আযানের পক্ষে সমর্থন জানাতে এসেছিল। উমার আহমেদ বলেন, ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্ভাব্য অনিরাপদ পরিবেশে ডিভাইনিটি স্কুলের ছাত্রদের সমর্থন আসলেই অভিভূত করার মত।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০২
খেলাঘর বলেছেন:
উমার আহমেদই কয়েকদিন পর পকেটে বোমা নিয়ে ঘুরবে।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: চোরের মনে পুলিশ পুলিশ।
চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী।
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫১
খেলাঘর বলেছেন:
চোরেরা বানয়েছে অনেক কাহিনী।
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৯
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: হ!
দ্বিতীয় মুষ্টি যোদ্ধা।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: কিবোর্ড ধর্মান্ধ লোকজনের যে শিক্ষার অভাব তা এই একপেশে পোস্ট দেখেও বুঝা যায়। আমার প্রফেশনাল লাইফের একটা বিরাট অংশ এই ডিউক ইউনিভার্সিটির সাথে জড়িয়ে আছে.... এই বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য সবচেয়ে বেশী সুযোগ সুবিধা দিয়েছে... বিশ্ববিদ্যালয় এক জন ইমাম কে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল টাইম স্টাফ হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে, চ্যাপেলের মধ্যে আলাদা রুম দিয়েছে নামাজ পড়ার জন্য, জামাতে পড়ার জন্য..... মুসলিম স্টুডেন্ট ক্লাব কে অর্থ সাহায্য করা সব হচ্ছে... এখন মুসলিম গ্রুপ রা চ্যাপেলের মাইক ব্যবহার করে আযান দিতে চায়... তার ও অনুমতি দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু অন্য গ্রুপের সমালোচনায় সেই অনুমতি বাতিল করে পরে।
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২১
কলাবাগান১ বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় তো পড়ার জন্য মাইকে আযান দেওয়ার জন্য না। মাইকে আজান দেয় মসজিদে বিশ্ববিদ্যালয়ে না।
৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: এতো দিন পর কৈতে আইলা ভাই?
তুমি না থাকলে কেমন যেন খালি খালি লাগে।
হা হা হা হা ......
আর আমি কি লেখছি?
কথাতো একই নাকি?
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০০
খেলাঘর বলেছেন:
আজানের অনুমতি চাইলে ভ্যাটিকানেও দেবে; সমস্যা হলো, আজানের কয়েকদিন পরে, বোমা পড়ার শুরু হবে।