নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
এলিয়েন আছে, এলিয়েন নেই-
গবেষণা, , জল্পনা, কল্পনার শেষ নেই বিষয়টি নিয়ে। সম্প্রতি চালানো গবেষণায় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা, তারা মহাশূন্যের অন্য গ্রহে এলিয়েনদের অস্তিত্ব রয়েছে- এ সংকেত পেয়েছেন।
তারা এই সূত্রটি পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সিএস আইআরও এর রেডিও টেলিস্কোপের মাধ্যমে।৫.৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে বাষ্পীভূত কালো গর্ত দেখা গেছে। প্রচুর শক্তি সম্পন্ন এই রেডিও টেলিস্কোপটি মাত্র কয়েক মিলি সেকেন্ডের মধ্যে বিস্ফোরিত হয়। তবে জোতির্বিধদের ধারণা ছিল এটি সারদিনে সূর্যের আলোর মতো শক্তিধর।
বিস্ফেরিত এই রেডিওটি ২০০৭ সালে আবিষ্কার করা হয়। তবে আজ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞানীই এমন রূদ্ধশ্বাস বিস্ফোরণ নিজ চোখে দেখেননি। অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ নিউ ওয়েলসের এই রেডিওটি আর্কাইভ বা অসংযুক্ত ডাটা সংরক্ষণ করতো।আসুন দেখি আল কোরআন কি বলেঃ পৃথিবী ব্যাতিত আর কোন গ্রহে এখন পর্যন্ত কোন প্রানের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়নি।প্রানের সন্ধানে পৃথিবীর বাঘা বাঘা সব বিজ্ঞানী মকাশ জুড়ে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন। পৃথিবীর বাইরে অনেক গ্রহই আবিষ্কৃত হয়েছে।কিন্তু এদের সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না কারণ এদের অনেকেই তাদের নক্ষত্রের খুব কাছে অবস্থিত। যার কারনে এত দূর থেকে আলোর মাধ্যমে এদের বৈশিষ্ট্য বোঝা কঠিন।আমাদের বর্তমান প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অতি শীঘ্রই যে আমরা এসব জানতে পারব তাতে কোনই সন্দেহ নেই। কোন একটা গ্রহে যদি প্রানের সন্ধান পাওয়া যায় তা কি খুব বিস্ময়কর হবে ?
“And among His signs is the creation of the heavens and the earth and the living creatures that
He has scattered through them and He has power to gather them together when He wills”
“তাঁর ইঙ্গিত সমুহের একটি –নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের সৃষ্টি এবং এদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া জীব। তিনি যখন ইচ্ছা এদেরকে একত্র করতে সক্ষম।” (আস শুরাঃ ২৯)
“Allah is He Who created the seven heavens and the earth in equal number
“তিনি আল্লাহ যিনি সপ্ত আকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং সমসংখ্যক (৭টি) পৃথিবীও সৃষ্টি করেছেন।” ( তালাক্বঃ ১২) সুবহানআল্লাহ !! এই আয়াত দুটো হতে কি বোঝা যায়? পৃথিবীতে জীবন ধারনের জন্য যেমন পরিবেশ রয়েছে, এমন পরিবেশ বিশিষ্ট আরও অন্তত ৬টি গ্রহ এই মহাকাশে আছে।
যেখানে তিনি প্রাণ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি চাইলেই এদের সবাইকেই একত্র করতে সক্ষম। এই গ্রহ গুলো আমরা এখনও আবিষ্কার করতে পারিনি। যাই হোক, এটা তো স্পষ্ট যে এলিয়েন বা ভিনগ্রহের প্রাণী নিশ্চয়ই আছে ।
যা একদিন আবিষ্কৃত হবেই। এত নিদর্শন থাকার পরও যারা ইসলামকে উপলব্ধি করতে পারছে না, তাদের চেয়ে বড় দুর্ভাগা আর কে আছে ?
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
চলন বিল বলেছেন: কি জানি কি অবস্থা। আমার তো কেমন কেমন সন্দেহ হয়
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪২
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: খেলাঘর@শুধু মাত্র গীতাতে আছে।
তাই না?
সত্য সমাগত।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
ওয়েলকামজুয়েল বলেছেন: অযথা নিজেকে দার্শনিক ভাবা ঠিক না।
পড়ুন বুঝুন চিন্তা চেতনা দিয়ে উপলব্ধি করুন। নিদর্শন আপনার চারদিকে ছড়িয়ে আছে।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
এবং অভ্র বলেছেন: post ta valo laglo.
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
খেলাঘর বলেছেন:
আদিকাল থেকে মানুষ ভেবে আসছে, মহাবিশ্ব হয়তো প্রাণ থাকতে পারে, হয়তো।
এখানে ইসলামের কিছু নেই, বাইবেলের বা তোরার কিছু নেই; মানুষের কথাই ধর্মের বইগুলোতে মানুষই লিখেছে।