নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি পেশা নয় নেশা। তাই শত প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ছাড়তে পারি না। লিখেছি লিখছি লিখব। কিছুটা আবেগী হওয়ায় মনের রাগ ক্ষোভ দমিয়ে রাখতে পারিনা বিধায় কিছুটা প্রতিবাদী হয়ে যাই। লিখার ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করা হয় না। তাই অনেকে খেপাটে ও বলতে দ্বিধাবোধ করে না।মনে মাঝে আঘাতটাকে শক্তিতেই রুপান্তরিত করি।চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয়ে লিখতে। হয়তো সফল হয়তো বিফল। কিন্তু সবার ভালবাসা ই আমার প্রেরণা।
কলকাতার প্রিয় নায়ক প্রসেনজিত সাব আমাদের কটাক্ষ করে নিজের পেজে লিখেছেন বেড়াল কে ভুল করে বাঘ না ভাবাই ভাল। বাঘের কিন্তু জাত আলাদা হয়। আসেন দেখি কলকাতার বাবু মশাইদের জাত কেমন
ব্রিটিশ আমলের কথা। বাংলাদেশীরা কলকাতায় গেলে তখন ঘটি কলকাতার দাদারা ছ্যে ছ্যে বলে নাক কুচকাত। বাঙ্গালী কে অবজ্ঞ্যা করে ডাকত বাঙ্গাল। বাংলাদেশের মানুষের আঞ্চলিক টানে প্রাণচঞ্চল বাংলা ভাষা কে উত্তর কলকাতার ঘটি বাঙ্গালীরা ডাকত মচ্ছবের ভাষা। তেনাদের ও গো দাদাআআআ ছিল প্রকৃত বাংলা ভাষা। দেশ ভাগ হল আমরা আলাদা হলাম। উত্তর কলকাতার নাক উচু ঘটি বাঙ্গালীরা বলল না আমরা হিন্দুস্থানের সাথেই থাকব। বাংলাদেশ অকা বলে চলে আসল ৫২ তে ক্ষেত বাংলা বলা এই বঙ্গ দেশের মানুষেরাই বাংলা ভাষার জন্য রক্ত দিয়ে বাংলা ভাষার অধিকার ওপার থেকে এপারে নিয়ে আসল। কলকাতার ঘটিরা তখন দা বটি নিয়ে নকশাল নকশাল খেলায় ব্যাস্ত ৭১ এ শালা এই ক্ষেত বাঙ্গাল রাই বাংলাদেশ নামে একটা দেশেরই জন্ম দিয়া দিল। আজকে যে দেশে আসতে পোসেনজিত বাবু,আপনারও পাসপোর্টের দরকার হয় আমাগো এই ক্ষেত বাঙ্গালের ক্ষেত লেখক হুমায়ূন আহমেদের বই কিনতে সল্ট লেকে লাইন পইড়া যায় দাদারা। আপনাগো সুনীল বাবু বলিতে বাধ্য হন এক শরত ছিল তার পর হুমায়ূন মেছো বাঙ্গালদের প্রধানমন্ত্রী আজকে সমগ্র ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে যায়। পদমর্যাদা সমান কিনা। মমতা দিদি তখনো কিন্তু জল খসায়নি সেদিনের সে ক্ষেত বাঙ্গালের ক্ষেত ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা যখন সমগ্র ভারতের
অধিনায়ক ধোনির সাথে টস করতে নামে আপনারা তখন বড় একটা নিশ্বাস ফালাইয়া দেখেন আপনাগো পিরিতের ইন্ডিয়া দলে একজন কলকাতার প্লেয়ার নাই আয় হায় কলকাতা হায় হায় কলকাতা। ৫২ তে ভাষা কিনা নিলাম, ৭১ এ বাংলার নামে দেশ বানাইলাম , ২০১৫ তে সে বাংলাদেশই বিশ্বকাপ জেতব এই বাংলাদেশই যখন একটার পর একটা নতুন ইতিহাসের জন্ম দিব আপনারা দাদারা তখন মিঠুন চক্রবর্তী কফি হাউস প্রেসিডেন্সির মত পুরান ইতিহাস আকড়াইয়া ধইরা দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। প্রিয় পোসসেনজিত বাবু, বাঘেদের চাপা মারার টাইম থাকেনা। বাঘেরা যখন শিকারে ব্যাস্ত থাকে বিড়ালেরা তখন এলাকায় এনাউন্স করে চিনে রাখ আমি বাঘ। সেইটা শুইনা জনগণ মুখ টিপে বলে,আগে একটা ৫২র জন্ম দিয়া দেখা ব্যাটা। পরে বাঘের হাফপ্যান্ট ধোয়ার চকরি পাবি।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৪০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সোজা প্রিয়তে।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৩২
নিস্পাপ একজন বলেছেন: কথায় বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে। আগেও নাকানি চুবানি দেয়া হয়েছে। মাঠেই বুঝা যাবে কে বাঘ আর কে বিলাই।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
পদ্মপুকুর বলেছেন: দুর্দান্ত! অনেকদিন এরকম জোস লেখা দেখিনি ব্লগে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১২
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আপনার অনুধাবন ও প্রতিক্রিয়া! সব ঠিক, তবে "লোকে কি বলল, তা আমরা কাজে - কর্মে জওয়াব দিব"।
দেশ গড়ার জন্য আপনার এই উপলব্ধি ও উদ্দীপনা সহায় হোক।