![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল আমার খরগোশ ২টা বাচ্চা দিছে।কিন্তু ওরা কি খাই, আর কিভাবে খাওয়াবো কোন ধারনা নাই। মায়ের কোন খেয়াল নাই বাচ্চাদের দিকে। এখন মায়ের চাইতে মামার চিন্তা বেশি হয়ে গেছে। আমি বাচ্চা ২ টাকে বাঁচাতে চাই। কেও টিপস দিয়ে সাহায্য করলে চিরকৃতজ্ঞ থাকব।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৬
শোকার্ত উপকূল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খালেদ ভাই
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৩
এম. সৌরভ বলেছেন: প্রথম দশ দিন এই বাচ্চাগুলোর বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। যেমন- মা খরগোশ হতে দুধ খেতে সাহায্য করা, প্রয়োজনে ফিডারে করে দুধ খাওয়ানো, ভাতের মাড় বা দুধে বিস্কুট ভিজিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। প্রথম দশ দিন নরম কাপড় দিয়ে বাচ্চাগুলোকে অবশ্যই ধরতে হবে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৬
শোকার্ত উপকূল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
আমি আবুল হুসেঈন বলতেছি বলেছেন: আপনার শিশুকে টিকা দিন, ৬টি মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করুন।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
শোকার্ত উপকূল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: ভালো লাগলো সবার লেখা পড়ে। ব্লগ আসলে অনেক কাজের। সব বিষয়ে জানা যায়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শোকার্ত উপকূল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
সিবাক বলেছেন: বাবা খরগোশ কে বাচ্চার কাছাকাছি না রাখাই ভাল, যতদিন পর্যন্ত না বাচ্চা একটু বড় হয়, এর কারন বাবা খরগোশ চলাফেরা করার সময় বাচ্চার গায়ে আঘাত লাগতে পারে, এমনকি মৃত্তু হতে পারে।
বাচ্চাকে অতিরিক্ত পানি যা বাচ্চাকে যথেষ্ট ভিজিয়ে দিতে পারে, তা থেকে দূরে রাখুন।
**(২টা বাচ্চা সামলানো একটু ঝামেলা হতে পারে, তাই আমাকে একটা দিয়ে দিতে পারেন)
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শোকার্ত উপকূল বলেছেন: একটা না চাইলে পুরা ফ্যামিলি দিয়ে দিব।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫২
পক্ষী খালেদ বলেছেন: খরগোশ প্রথমবার বাচ্চা দিলে বাচ্চার দিকে তার খেয়াল খুব একটা থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে হাতে ধরে খাওয়াতে হবে। এক হাতে মা খরগোশের কানজোড়া আর সামনের একটা পা ধরে অন্য হাতে পেছনের পাজোড়া শক্ত করে ধরে সামান্য কাত করে বাচ্চাগুলো মায়ের পেটের কাছে রাখতে হবে (একটু ব্রুটাল কিন্তু কিছু করার নেই)। ওরা আপনাআপনিই দুধের বোঁটা খুঁজে চুষতে শুরু করবে। বাচ্চা খুব দুর্বল হলে কারও হেল্প নিয়ে বাচ্চাগুলোকে বোঁটার কাছে ধরে রাখতে হবে। একদিন পরে পরীক্ষামূলকভাবে একরাত মায়ের সাথে রেখে দেখতে পারেন। সকালে যদি দেখেন বাচ্চাগুলোর পেট ফোলা ফোলা, পেটের চামড়া কুঁচকানো নেই, শব্দ করে ডাকছে না তাহলে বুঝবেন মা দুধ খাওয়াচ্ছে। খরগোশ প্রকৃতিগতভাবেই ২৪ ঘণ্টায় কেবল একবার বাচ্চাদের দুধ খাওয়ায়, তাও আবার রাতে। খরগোশের দুধের পুষ্টিমান খুব বেশি। সেজন্য একবার খাওয়ালেই চলে যায়। আর আপনি যদি হাতে ধরে খাওয়ান, তবে দিনে তিন-চারবার খাওয়ালেই হয়। ১০-১২ দিনে ওদের চোখ ফুটে যায়, তখন নিজেরাই দুধ খেতে পারে। ১৫ দিনের দিন শাক-পাতা খেতে শুরু করে। একমাস বয়স পর্যন্ত ওরা দুধ খায়