নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ একই সুত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। তাই বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে কোন ভাবেই বাংলাদেশের কথা কল্পনা করা ও অসম্ভব। জীবনে বহু ত্যাগের বিনিময় বঙ্গবন্ধু নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৭১ সালে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়ে গেছেন । তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান সেই বাংলাদেশে বেশিদিন বাঁচতে পারেন নাই। জাতি হিসেবে যা আমাদের জন্য বেদনা, লজ্জা ও কলংকের। আর সেই কালো অধ্যায় রচিত হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সুবহে সাদিকের সময়। সেই দিন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু উচ্চাভিলাষী বিপথগামী সদস্যের হাতে জীবন দিতে হয়েছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান ও তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্য সহ ২৬ জনকে। তবে দুর্ভাগ্য হলে ও সত্যি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের এই কলংকিত অধ্যায়ের ঠিক ঐ দিনেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণ করেন বঙ্গবন্ধুই ঘনিষ্ঠ সহচর খন্দকার মোস্তাক আহমেদ।খন্দকার মোস্তাকের মন্ত্রীসভার অধিকাংশ সদস্য ই ছিলেন তৎকালীন আওয়ামীলীগের সদস্য তাদের অনেকেই আবার বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী পরিষদের ও সদস্য ছিলেন। মোস্তাক সরকার গঠনের ৪১ দিনের মাথায় অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর জারি করা হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি কালো আইন। যে আইনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান সহ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ খুন হওয়া সকলের খুনিদের দায় মুক্তি দিয়ে ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করা হয়। যা ১৯৭৫ সালের অধ্যাদেশ নং ৫০ নামে অভিহিত ছিল। পরে ১৯৭৯ সালে সংসদ কর্তৃক এটি অনুমোদন করা হয়। এর ই ফলশ্রুতিতে এটি একটি আনুষ্ঠানিক আইন হিসেবে অনুমোদন পায়। ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশ সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর পর সংশোধিত আইনে এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
দীর্ঘ ২১ বছর পরে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ ১৯৯৬ সালে একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারে অধীনে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহন করার পর জাতির বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারকার্য শুরু হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির রিসেপশনিস্ট কাম রেসিডেন্ট পিএ আ ফ ম মহিতুল ইসলামের ধানমন্ডি থানায় হত্যা মামলার মধ্য দিয়ে । ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর মামলার যাবতীয় কার্যক্রম শেষে ১৫ জন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়। দন্ডপ্রাপ্ত আসামি পক্ষের ১৫ জন উচ্চ আদালতে আপিল করার সুযোগ পান। উক্ত আপিলে ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল এবং ৩ জনকে খালাস প্রদান করা হয়। ইতোমধ্যে ৬ জনের ফাঁসি কার্যকর হলেও বাকী ৬ জনের ৫ জন বিদেশে পালাতক ও এক জনের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তবে ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর আ ফ ম মহিতুল ইসলামের মামলার আগেই ঠিক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামিলীগ সরকার ক্ষমতায় গঠনের পর পরই ১৯৯৬ সালের ৩১ আগস্ট প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে সুদূর রাজশাহী থেকে ঢাকায় ছুটে এসেছিলেন দুই যুবক। সেই কথা আমাদের অনেকের ই হয়তো অজানা। কারন বর্তমান রাজনীতিতে নীতি ও আর্দশের পরিবর্ততে চাটুকারিতার প্রভাবই বেশি। তাই আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র ও রাজনীতি প্রতিটি ক্ষেত্রে নৈতিকতার মুল্যায়ন খুব কম বলে ই সেই সময়ে অর্থাৎ ১৯৯৬ সালের ৩১ আগস্ট রাজশাহী থেকে ঢাকায় ছুটে এসে ধানমন্ডি থানায় বঙ্গবন্ধু খুনিদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করা সেই দুই যুবকের নাম আমাদের প্রায় সকলের ই অজানা।
১৯৯৬ সালের আগস্ট মাসের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ আগস্ট রাজশাহী আইন কলেজের ছাত্র তাঈদ উদ্দিন খান ও তার বন্ধু মহসিনুল হক ধানমণ্ডি থানায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং শাস্তির আওতায় আনার অনুরোধ জানিয়ে মামলা দায়েরের উদ্দেশ্যে একটি এজাহার করেন। ধানমণ্ডি থানা এজাহারটি গ্রহণ করলে ও তেমন অগ্রগতি চোখে পড়েনি। সেই সময়ের সকল পত্রিকা এমনকি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে এই ঘটনা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়। এমনকি কিছুদিন আগেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আবদুল মান্নান ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে এই ঘটনার উল্লেখ করেন। এ ছাড়া অধ্যাপক ড. নীলিমা ইব্রাহিম এক বক্তৃতায় এই ঘটনার উল্লেখ করেছিলেন। সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজের " বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ও বিচার " গ্রন্থে ও ঐ এজাহারের কথা উল্লেখ আছে। এই এজাহার পত্রে মন্তব্য করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ৫৬ নম্বর সাক্ষী ও এজাহার গ্রহীতা ঐ সময়কার ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শফিক উল্লাহ এজাহার পত্রে লিখেছিলেন, " অত্র গণহত্যার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের প্রয়োজন রহিয়াছে বিধায় আপাততভাবে নিয়মিত মামলা রুজ্জু না করিয়া উহা বিবেচনার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহিত আলোচনাক্রমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। "
সেই দিন তাঈদ উদ্দিন খান ও তার বন্ধু মহসিনুল হক ধানমণ্ডি থানায় যে অভিযোগপত্রটি দায়ের করেছিলেন সেটি কেবল একটি সাধারন অভিযোগপত্র ই ছিল না। এটি ছিল একটি বিশেষ দিক নির্দেশনা ও বটে। বাংলাদেশের সংবিধানের নানা অনুচ্ছেদের চুম্বক অংশ তুলে ধরে তারা প্রমাণ করতে সচেষ্ট হয়েছিলেন যে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমান ও তার পরিবারের অন্যান সদস্য সহ যাদের হত্যাকরা হয়েছিল সেটি একটি সাধারন হত্যাকান্ড নয় এটি ছিল একটি গণহত্যা ও একটি জঘন্য মানবতাবিরোধী অপরাধ। সংবিধানের ৪৭(৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, " এই সংবিধানে যাহা বলা হইয়াছে তাহা সত্ত্বেও গণহত্যাজনিত অপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ বা যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য কোন সশস্ত্র বাহিনী বা প্রতিরক্ষা বাহিনী বা সহায়ক বাহিনীর সদস্য কিংবা যুদ্ধবন্দীকে আটক, ফৌজদারিতে সোপর্দ কিংবা দণ্ডদান করিবার বিধান সংবলিত কোন আইন বা আইনের বিধান এই সংবিধানের কোন বিধানের সহিত অসামঞ্জস বা তাহার পরিপন্থী, এই কারণে বাতিল বা বেআইনী বলিয়া গণ্য হইবে না কিংবা কখনো বাতিল বা বেআইনী হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে না। " সংবিধানের প্রস্তাবনার চতুর্থ প্যারাতে বলা হয়েছে, " আমরা দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করিতেছি যে, আমরা যাহাতে স্বাধীন সত্তার সমৃদ্ধি লাভ করিতে পারি এবং মানবজাতির প্রতি প্রগতিশীল আশা-আকাঙ্ক্ষার সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে পূর্ণ ভূমিকা পালন করিতে পারি, সেইজন্য বাংলাদেশের জনগণের অভিব্যক্তিস্বরূপ এই সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুণ্ন রাখা এবং ইহার রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধান আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। "
সংবিধানের এরকম অনেক উদ্ধৃতি ব্যবহার করে লিখিত হয়েছিল অভিযোগপত্রটি। অভিযোগপত্রে বেশ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল । তারা হলেন মেজর দেওয়ান এশায়েতউল্লাহ সৈয়দ ফারুক রহমান, মেজর খন্দকার আবদুর রশিদ, মেজর (অব) শরিফুল হক ডালিম, মেজর আজিজ পাশা, মেজর শাহরিয়ার, মেজর বজলুল হুদা, মেজর রশিদ চৌধুরী, মেজর মহিউদ্দি, মেজর নূর, চৌধুরী মেজর শরিফুল হুসাইন, ক্যাপ্টেন কিসমত হোসেন, লে. খায়রুজ্জামান,এবং লে. আবদুল মজিদ; সকলের পিতার নাম অজ্ঞাত দেখানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে আজিজ পাশা নাকি জিম্বাবুয়েতে মারা গেছেন বলে শোনা যায়।
উল্লেখ্য যে বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বর বাড়ির বিশেষ কর্মকর্তা এবং পিএ আ ফ ম মহিতুল ইসলামের দায়ের করা মামলার অন্তত এক মাস আগে এই অভিযোগটি দায়ের করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে মহিতুল ইসলামের মামলাটির রেশ ধরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়। এখন পর্যন্ত ছয় জন অভিযুক্তের ফাঁসি কার্যকর হয়, বাকি পাঁচ আসামী পলাতক ও একজন স্বাভাবিক মৃত্যু বরন করেছেন। কেন সেদিন অভিযোগপত্রটি দায়ের করেছিলেন, এর জবাবে অন্যতম অভিযোগ দায়েরকারী তাঈদ উদ্দিন খান বলেন, সাংবিধানিকভাবে বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতির পিতা। তাই জাতির পিতার সন্তান হিসেবে হৃদয়ের তাগিদ থেকে আমরা অভিযোগপত্রটি দায়ের করেছিলাম। তিনি আরো বলেন, আমরা যে কাজ করেছিলাম এ দেশের প্রতিটি নাগরিকেরই এই দায়িত্ব পালন করা উচিত ছিল। তিনি মনে করেন, পলাতক সকল আসামিকে দেশে ফিরিয়ে এনে এই রায় শতভাগ কার্যকর করতে হবে। মানবাধিকারের দোহাই তোলা যেসব দেশ বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের আশ্রয় দিয়েছে; তাদের কাছে বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার অনুরোধ তারা যেন খুনিদের বাংলাদেশের আইন ও বিচার বিভাগের কাছে ফিরিয়ে দেয়। অভিযুক্ত সকল খুনির শাস্তি কার্যকর করতে পারলেই বাংলাদেশ অভিশাপমুক্ত হবে।
বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ বর্তমান সময়ে এক টানা প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা পরিচালনার দায়িত্বে আছে। দীর্ঘ এই সময় আওয়ামিলীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকায় আজ সারা দেশে একটি আওয়ামী ঢল। এদের একটি বিরাট অংশ ই বর্তমান আওয়ামী মনোভাব ও সমর্থন শুধু মাত্র ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার কথা বলতে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামিলীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় বলেছিলেন, " এত বড় একটা ঘটনা (বঙ্গবন্ধু হত্যা), বাংলাদেশের কোনো লোক জানতে পারল না? কেউ কোনো পদক্ষেপ নিল না? লাশ পড়ে থাকল ৩২ নম্বরে! সেই কথা আমি এখনও ভাবি। এত বড় সংগঠন, এত নেতা- কোথায় ছিল তখন? মাঝে মাঝে আমার জানতে ইচ্ছে করে, কেউ সাহসে ভর করে এগিয়ে আসতে পারল না? বাংলার সাধারণ মানুষ তো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিল। " তার মানে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও কিন্তু বুঝেন কেন আজ আওয়ামিলীগে এত লোকের ছড়াছড়ি। তাদের ভিড়েই হয়তো হারিয়ে গেছে তাঈদ উদ্দিন খান ও মহসিনুল হক নাম। বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগকারী তাঈদ উদ্দিন খান ও মহসিনুল হক সেদিন শুধু মাত্র বঙ্গবন্ধু সহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা ই জ্ঞাপন করেন নাই বরং বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি ও সম্মান দেখিয়েছেন। নিজেদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রকৃত সৈনিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের আদর্শ ছিল আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, গনতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। ৩১ আগস্ট ১৯৯৬ তারিখে তাঈদ উদ্দিন খান ও মহসিনুল হক ধানমন্ডি থানায় এজাহার দায়েরের মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার যে অনন্য উদ্যোগ নিয়েছেন তার জন্য জাতীর তরফ থেকে তারা অবশ্যই ধন্যবাদ প্রাপ্য।
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
কামাল১৮ বলেছেন: যাদের বিচার হয়েছে তারা ছিলো সামনের লোক।পিছনের লোকদের খুঁজে বের করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখায় তো অবাক করে দেবার মতো কোনো তথ্য খুঁজে পেলাম না।
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: @ অকপটে,যারা স্বীকার করেছে তারাই ঘাতক।চামরা দিয়ে যারা জুতা বানাতে চেয়েছিলো তারা ঘাতক নয়।এখন হাসিনার নামে অনেকে অনেক রকম স্লোগান দেয়, এটা রাজনৈতিক ব্যক্তব্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
অক্পটে বলেছেন: অসম্পূর্ণ লেখা। এতবড় লেখা অথচ জিয়ার কোন বদনাম নেই তা সহ্য করার মতো নয়।
নাহ আপনাকে দিয়ে হবেনা। ইনু মতিয়ার কারণে বঙ্গবন্ধু সব সময় অতিষ্ঠ থাকতেন।
বঙ্গবন্ধুকে সব সময় তটস্ত রাখতে ইনুর জাসদের ভুমিকা সবই ভুলে গেলেও আমরা ভুলিনাই।
তখন বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে যারা জুতো বানাতে চেয়েছিল তারা এখন আমলীগের সঙ্গে সরকারে।
বঙ্গবন্ধুর আত্মা কষ্ট পেলেও তার কন্যার আত্মা কষ্ট পায়না।