নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে চলমান আলোচনায় তিনটি নাম বেনজির, আজিজ ও আজীম সবচেয়ে আলোচিত। এই তিনটি নাম তিনটি ঘটনটা যা জাতি হিসেবে আমাদের অনেকটাই হেয় করেছে। অবশ্য জাতি হিসেবে আমাদের অবস্হান অনেক ক্ষেত্রেই ক্রমে নীচু হয়ে আসছে। সাম্প্রতিক আলোচিত ঘটনাগুলির মধ্যে যেই ঘটনা সবচেয়ে লোমহর্ষক ও বেদনাদায়ক তা হলো ঝিনাইদহ- ৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের খুন। গত ১২ মে ভারতে নকি চিকিৎসা করাতে যান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার। আর সেখানেই খুন হন তিনি। সংবাদ মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী ১৩ মে তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে কলকাতার নিউটাউন এলাকার সঞ্জিভা গার্ডেন নামের একটি বিলাসবহুল আবাসিক ভবনে হত্যা করাহয় সংসদ সদস্য আনারকে। এর পর তার মরদেহ টুকরো টুকরো করে বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেয় হত্যাকারীরা। গত ২৮ মে নিউ টাউনের সঞ্জিভা গার্ডেনের যে ফ্লাটে খুন করা হয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে সেখানকার সুয়ারেজ লাইন থেকে কিছু মাংস, চুল, চামড়া এবং হাড় উদ্ধার করেছে কোলকাতার সিআইডি পুলিশ সংবাদমাধ্যমের ভাষ্য অনুযায়ী যার পরিমান চার কেজি। এই হত্যাকান্ড নিয়ে প্রতিদিন ই নতুন নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য আমাদের সমানে হাজির হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমের দেয়া তথ্য অনুযায়ী স্হানীয় আওয়ামীলীগের কয়েকজন নেতা ও নাকি এই খুনের সাথে সম্পৃক্ত।
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের এই নৃশংস খুনের ঘটনা সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বদৌলতে বিস্তারিত অনেকটাই আমরা জেনেছি। খুনের পিছনের ঘটনা ও অনেকটা সামনে এসেছে। তারপর ও আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আরো একটু বিশ্লেষণের চেষ্টা করছি। সর্ব প্রথম জানার প্রয়োজন খুন হওয়া সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের অতীত সম্পর্কে। আনোয়ারুল আজীম আনারের জন্ম ১৯৬৮ মালের ৩ জানুয়ারি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার নিশ্চিন্তপুর মধুগঞ্জ বাজার এলাকায়। আনার ছিলেন তুখোড় ফুটবল খেলোয়াড়। এরশাদ সরকারের আমলেই আনার যখন মাধ্যমিকের ছাত্র তখন ই সীমান্ত এলাকায় প্রভাব তৈরি করে সীমান্তে চোরাচালানের ব্যবসায় জরিয়ে পরেন আনার। পরবর্তীতে তার স্হানীয় প্রভাবে মুগ্ধ হয়ে ১৯৮৮ সালে তৎকালীন বিএনপি নেতা আবদুল মান্নান তাকে বিএনপি তে টেনে আনেন। সেই আবদুল মান্নান যখন ১৯৯৫ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন, তখন তাঁর সঙ্গে আনোয়ারুল আজীমও আওয়ামী লীগে আসেন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এলে আনোয়ারুল আজীম ভারতে চলে যান। সেখানে দীর্ঘদিন অবস্থানকালে তিনি ২০০৪ সালে কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তিনি কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এর পর ২০১৪ সালের দশম, ২০১৮ সালের একাদশ ও ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা জমা দিয়েছেন , তাতে তিনি নিজের বিরুদ্ধে ২১টি মামলা থাকার কথা উল্লেখ করেন। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে মামলাগুলোর কোনোটিতে খালাস, কোনোটিতে অব্যাহতি পান তিনি, সে বিষয়টিও হলফনামায় তুলে ধরেন। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী ২০০৮ সাল পর্যন্ত , হুন্ডি ব্যবসা, সোনা চোরাচালানসহ বিভিন্ন অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ ও দেশের আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকায় ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাকি আওয়ামিলীগের দলীয় মনোনয়ন পাননি। তবে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ইন্টারপোলের রেড নোটিশ থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়।
আনোয়ারুল আজীম আনারের নৃশংস হত্যার পেছেনে মুল কারন হিসেবে আমাদের দেশের ও ভারতীয় গণমাধ্যম গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে যেই তথ্য দিয়ে আসছে তার মধ্যে হুন্ডি ব্যবসা, সোনা চোরাচালান, নারী পাচার, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের কথাই উঠে আসছে। এখানে প্রশ্ন আসে পূর্বে যেই সকল অভিযোগে ভিত্তিতে আনোয়ারুল আজীম আনারের বিরুদ্ধে ইন্টারপোল রেড নোটিশ জারি করে ও আমাদের আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে তা সম্পুর্ন ভাবে সঠিক ছিল। আওয়ামীলীগ সরকার ২০০৮ সালের নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এলে তাদের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করতেই আনোয়ারুল আজীম আনারের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের জারি করা রেড নোটিশ সহ দেশীয় আদালতের সকল মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় । আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার কাছে যখন তথ্য ছিল যে আনোয়ারুল আজীম আনার হুন্ডি ব্যবসা, সোনা চোরাচালান, নারী পাচার, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের অন্যতম হোতা সেখানে তিনি কিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচনে অংশগ্রহণের তিন বার মনোনয়ন পান কিভাবেই বা সংসদ সদস্য হন?
আরেক আলোচিত নাম পুলিশের সাবেক আইজি বেনজির আহমেদ যিনি ইতোমধ্যে সকলের নাকের ডগা দিয়ে নিজের অবৈধ আয়ের শত শত কোটি টাকা নিয়ে নাকি দেশ থেকে সটকে পরেছেন বলে প্রচার হচ্ছে। প্রতিদিন ই সংবাদমাধ্যমে তার অজানা সম্পত্তির সন্ধান মিলছে। ইতোমধ্যে মাননীয় আদালত তার সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করার নির্দেশ ও দিয়েছেন। তাকে নিয়ে আমাদের সংবাদমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ চায়ের টেবিল খুবই গরম। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত তার শত শত বিঘা জমি, হালিতে- হালিতে ফ্ল্যাট সকলকে নাকি তাক লাগিয়ে দিয়েছে। তবে এই নিয়ে অবাক হওয়ার তেমন কিছুই নাই। আমাদের দেশে এমন হাজারো বেনজির বিদ্যমান। বেনজির আহমেদকে নিয়ে এর আগে মুখ খোলার সাহস তেমন কারো ছিল না। আর সেই সাহস থাকার ও কথা না। এক সময় তিনি দুর্দান্ত প্রতাপে ঢাকার পুলিশ কমিশনার তার পর র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাব এর মহাপরিচালক এর পর পুলিশের আইজি। দায়িত্বে থাকা অবস্হায় এই বেনজির ও কিন্তু নীতির কথা কম বলেন নাই। র্যাবের মহাপরিচালক থাকাকালে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি বলেতেন জঙ্গি, মাদক ও দুর্নীতির সঙ্গে কোনো আপস নেই। আইজিপি হয়ে পুলিশের নীবন সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণার ডাক ও দিতে শোনা গেছে তাকে। অথচ এই বেনজির র্যাব এর মহাপরিচালক থাকা অবস্হায় র্যাব ছিল চরম আতংকের নাম। গুম হত্যা সহ এমন কোন অপকর্ম নাই যা র্যাব দ্বারা সংগঠিত হয় নাই। আর এই সব অপকর্মের দায়ে প্রতিষ্ঠান হিসেবে র্যাব আর সাবেক মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন সহ বেশ কয়েকজন র্যাব কর্মকর্তাকে নিষেধাজ্ঞা দেয় মার্কিন সরকার। কথিত আছে টেনাফের পৌর কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা মো. একরামুল হককে র্যাবের কথিত ক্রসফায়ারে নামে হত্যার পিছনে বেনজির আহমেদের জমিজমা সংক্রান্ত বিষয় ও নাকি ছিল। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন দেখে যে কেউই বিস্মিত হবেন, যে গোপালগঞ্জে ছেলে বেনজির আহমেদ শুধু গোপালগঞ্জে ই নয় দেশ বিদেশের বহু জায়গায় অঢেল সম্পত্তির মালিক হয়েছে নানা দুর্নীতি আর অনিয়মের মাধ্যমে। সম্প্রতি হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত বেনজির আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন তিনি নাকি হিন্দুদের শত শত বিঘা জমি জবরদখল করেছেন। রানা দাশ গুপ্তের অভিযোগ শত ভাগই সত্য। তবে আমি যত টুকু জানি বেনজির কতৃক হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সম্পত্তি জবর দখল নিয়ে অনেকেই রানাদাশ গুপ্ত ও তার সংগঠনের কাছে আগেই অভিযোগ দিয়েছেন। তখন হয়তো তারা বেনজির ক্ষমতার ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাননি। বেনজির শুধু ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সম্পত্তি জবর দখল করেন নাই তার হাত থেকে খোদ তার নিজ এলাকার মানুষ ও রেহাই পান নাই। বেনজিরের ক্ষমতার মূুল উৎস ই ছিল তার পদ পদবী। বর্তমান তথাকথিত নির্বাচনে বেনজিরাই হলেন সরকারের ক্ষমতার মুল উৎস। তাদের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য বেনজিদের বিকল্প এই মুহুর্তে ক্ষমতাসীনদের কাছে আর কিছুই নাই। তাই বেনজিরের উপর সুপ্রিম পাওয়ারের আশীর্বাদ ই ছিল বেনজির আহমেদের ক্ষমতা তথা সকল অপকর্মের মূলমন্ত্র।
বেনজির আহমেদ ও তার পরিবারকে নিয়ে যে হৈচৈ হচ্ছে তা সাময়িক। কিছুদিন পর এই ঘটনা করো মনেই থাকবে বলে মনে হয় না। যেমনটি হয়েছিল সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বেলার। সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদকে দুর্নীতির দায়ে তাকে ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইতোমধ্যে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আজিজ ও তার পরিবারকে নিয়ে সমালোচনা নতুন নয়। ২০২১ সালে কাতার ভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে আজিজ ও তার তিন ভাই সহ পরিবারের সদস্যদের নানান দুর্নীতি ও অপকর্ম নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রচার করলে ও তার কোন সুরাহা হয় নাই বা করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করে নাই সরকার। এর ই ফলশ্রুতিতে আজিজ পরিবারের উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা। বর্তমান ক্ষমাতাশীনদল তথা আওয়ামিলীগের একটি বিশেষ গুন হলো তারা যে কোন অঘট অপকর্মকে পাশ কাটিয়ে অন্যের উপর বিশেষ করে বিএনপি জামাতের উপর দায় দিয়ে নিজেদের দায় মুক্ত করতে খুবই পারদর্শী। দেশের জনগণ সেই দায় চাপানো কে কি ভাবে গ্রহন করবে তা আর এখন তারা পরোয়া করেন না। পর পর তিন বার জনগনকে উপক্ষা করে তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যামে ক্ষমতায় এসে ক্ষমতাশীনদের কাছে জনগনের মূল্য প্রায় শূন্যের ঘরে। তবে আজীম, আজিজ ও বেনজিরের ঘটনার দায় বর্তমান সরকারি দল অনেক চেষ্টা করে ও আগের পরের ঘরে দিতে পারে নাই। যদি ও বলার চেষ্টা করছে বেনজির ও আজিজের দায় সরকারের না। আজীম, আজিজ ও বেনজিরের ঘটনায় বহি বিশ্বে বাংলাদেশ ভাবমূর্তি কোথায় দাড় করিয়েছে? জেনারেল ( অবঃ) আজিজ আহমেদকে দুর্নীতির দায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তার মানে আজিজ আহমেদর জন্য দেশের ভাবমূর্তি কোথায় তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আনোয়ারুল আজীম আনার ভারতে গিয়ে খুন হবার পর থেকেই ভারতের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জোরালো ভাবে প্রচার করে আসছে আনোয়ারুল আজীম আনার একজন স্বর্ন চোরাকারবারি ও হুন্ডি ব্যবসায়ী তার জের ধরেই খুন হন তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন আসে একজন চোরাকারবারি হুন্ডি ব্যবসায়ী কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে পরিচয় দেওয়া আওয়ামীলীগের টিকেটে পর পর তিন বার সংসদ সদস্য হন? বেনজির, আজিজ আর আজীমদের জন্য ই কি আমাদের অগ্রজের নিজেদের জীবন যৌবন উৎসর্গ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশে সৃষ্টি করে দিয়ে গেছেন? না মোটেই না একটি শোষণ দুর্নীতি সন্ত্রাস মুক্তি বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে আমাদের অগ্রজের আমাদের সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। কিছু নিলজ্জ ক্ষমতা লোভীদের ক্ষতার লোভ আর ব্যক্তি স্বার্থের কাছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আমাদের অগ্রজদের উৎসর্গ সবই বৃথা। তাই বাংলাদেশে আজ শুধুই বেনজির, আজিজ আর আজীমদের ই রাজত্ব।
২| ১৯ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৪:৪৩
প্রহররাজা বলেছেন: সাহস আর সুযোগ থাকলে দেশের বেশীর ভাগ মানুষই হতো।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
কাঁউটাল বলেছেন: চারটি নাম, বেনজির, আজিজ, আজীম এবং রাসেলস ভাইপার। শেষেরটা সম্ভবত সবচেয়ে নিরীহ।
৪| ২০ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: বাকশালীদের কর্মকান্ড এইরকমই। ১৯৭২-১৯৭৫ পর্যন্ত এভাবে লুটপাট করেছিল এরা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন,
শুধু এরা তিনজনই নয়, আমাদের সব হ্যাডমওয়ালাদের কাজকামেই বিশ্বে আমাদের হেয় হতে হয়! এরাই রাজত্ব করে ১৮কোটি মানুষের ঘাড়ে চেপে।
নতুন কিছু নয়..................