নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও বিশেষ ভাবে ভাইরাল হয়েছে যা পরবর্তীতে আমরা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ও দেখেছি। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী গোছোর লোক অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের পথ আটকে তাকে গায়ে দেয়ার চেস্টা করছেন। বারবার তার দিকে তেড়ে আসছে তার পথ অবরুদ্ধ করে ঘিরে ধরছেন। তার সাথে নানান বাজে ভাষায় কথা বলছেন। ভিডিওতে দেখা যায় এ সময় ড. আসিফ নজরুল বলছেন, " আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন? এভাবে কথা বলতে পারেন না। আপনি অনেক খারাপ ভাবে কথা বলছেন, খারাপ ব্যবহার করছেন। আপনাদের ল্যাঙ্গুয়েজ এমন কেন? আপনারা আসেন, কথা বলব। " তখন হেনস্তাকারীরা বারবার তর্ক করতে থাকেন। তাদের একজন বলেন, আমরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। স্বাধীনতার পক্ষের লোক, আপনারা বিপক্ষের লোক। এরপর আসিফ নজরুল বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে যান। হেনস্তাকারীরা তখনও তার পিছু নেন। " পাকিস্তানি রাজাকার বাংলাদেশ সরকার, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু " বলে স্লোগান দিতে থাকেন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে সুইজারল্যান্ডের জেনেভাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন জানিয়েছে, জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে গত ৭ নভেম্বর সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে দেশে ফেরত যাওয়ার পথে জেনেভা বিমানবন্দরে বাহিরে এমন ন্যক্কার জনক ঘটনা ঘটে যা সত্যি নিন্দনীয় তো বটেই আশ্চর্যজনক ও বটে।
এই ঘটনার পরে জেনেভাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন জানিয়েছেন তাদের প্রোটকলেই দূতাবাসের গাড়িতে করে আসিফ নজরুল জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন রাষ্ট্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে বিদেশ ভ্রমণের সময়ের বিভিন্ন কাজের সময় সুচী দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বাহিরে অন্য কারো জানার কথা নয়। এখানে উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের জেনেভা বিমান বন্দরে যাওয়ার সময় সূচী বহিরাগত লোকের জানলো কিভাবে? বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জেনেভা বিমান বন্দরের পৌঁছানোর মিনিট পাঁচেক আগে নাকি আওয়ামী সন্ত্রাসীবাহী বিমান বন্দরের উপস্থিত হয়েছেন। এই সময় উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের প্রোটিলের দায়িত্বে ছিলেন জেনেভাস্হ বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রোটকল অফিসার সহ তিন জন ভিডিওতে যাদের ভুমিকা দেখা গেল আওয়ামিলীগের উপস্থিত পান্ডাদের মতই। তারা আসিফ নজরুলকে রক্ষায় কোন ব্যবস্হা নেন নাই বা দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেছেন বলে আমার মনে হয় নাই। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা যেন ঘটনাটা উপভোগ করছেন। আর দূতাবাস কর্মকর্তাদের ভুমিকা এমনটি হবেই না কেন তাদের তো নিয়োগ কর্তা ছিলেন পতিত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। তার ই আশীর্বাদে হয়তো যথাযথ যোগ্যতার বাহিরেই ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগের দলীয় কোটায় তারা এখনে নিয়োগ পেয়েছেন। আর যেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তা করছে তারা ছিল তাদের বিশেষ সহযোগী। তাই রক্তের সাথে কি আর দূতাবাসের কর্মকর্তারা বেইমানি করতে পারেন?
এবার আসি কারা উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের পথ অবরুদ্ধ করে তাকে শারীরিক ভাবে আক্রমণের চেষ্টা চালিয়েছে? গণমাধ্যম সুত্রে জানা যায় , বিমানবন্দরে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তাকারীরা সকলেই স্বৈরাচারী গণহত্যার মুল হোতা শেখ হাসিনার সুইজারল্যান্ডস্হ দোসর এর মধ্যে আওয়ামীলীগের সুইজারল্যান্ড শাখার সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান সহ বেশ কয়েক আওয়ামী পান্ডা উপস্হিত ছিলেন। ড. আসিফ নজরুলকে কি কারনে জেনেভা বিমান বন্দরের হেনস্তা করা হয়েছে তা পরিস্কার নয়। তবে হেনস্তাকারীরা পোশাকে স্যুটেড-বুটেড হলেও ওদের আচরণ বাংলাদেশের রাস্তার টোকাইদের চেয়েও যে নিকৃষ্ট তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কারন তারা যদি যুক্তিবাদী জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হতেন তাহলে আসিফ নজরুল যখন তাদের সাথে আলোচনার বলার প্রস্তাব করেছিলেন তাহলে অবশ্যই তারা আসিফ নজরুলের সাথে বসে আলোচনা করতেন। তাদের যৌক্তিক কোন দাবী থাকলে তা নিয়ে আসিফ নজরুলের সাথে আলাপ করতে পারতেন। তা না করে তারা নেড়িকুকুরের মত ঘেউ ঘেউ করে সুইজারল্যান্ডের মত একটি শান্তিপ্রিয় মানুষের দেশে একজন ভিআইপিকে হেনস্তা করতে মোটেও দ্বিধা করে নাই। আর এই সকল কার্যক্রম ই যে ফ্যাসিষ্ট হাসিনা ও তার রাজনৈতিক দলের বিগত সময়ের আর্দশ ছিল এটাই তার প্রমান। এছাড়াও এখানে একটি দায়বদ্ধতা ও কৃতজ্ঞতার ব্যাপার ও আছে। গত পনের বছর স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার শাসনামলে দেশের ভিতরে থাকা দোসররা যেমন নানা অনৈতিক সুবিধা নিয়েছে ঠিক তেমনি বিদেশে থাকা দোসররা ও এর বাহিরে নয়। তাই সুইজারল্যান্ডে থাকা খুনি হাসিনার দোসররা ও সেই অবৈধ সুবিধা হতে বঞ্চিত নয়। হয়তো তাদের কারো কারো মাধ্যমে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কোন কোন সদস্য বা সকল সদস্যই সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশের লুণ্ঠিত টাকা জমা রাখার ব্যবস্হা করে নিজেরা কিছু অবৈধ সুবিধা নিয়েছে। এখন এক দিকে যেমন অবৈধ সুবিধা হাত ছাড়া হওয়ার শোক অপর দিকে স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনা প্রতি কিছু কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই হয়তো ড. আসিফ নজরুলকে সুইজারল্যান্ডের মাটিতে আওয়ামী পান্ডারা দূতাবাসের ভিতরে থাকা শেখ হাসিনার পেতাত্মাদের সহায়তায় হেনস্তা করার মত সাহস দেখাতে পেরেছেন।
ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানে মধ্যদিয়ে স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনা দিল্লী পলায়নের পর থেকেই শেখ হাসিনা ও তার দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। যার প্রমান বিভিন্ন সময় ফাঁস হওয়া শেখ হাসিনার ফোনালাপ। সম্প্রতি শেখ হাসিনার সঙ্গে আওয়ামিলীগের কোন এক নেতার ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরেছে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে হেয় করার জন্য তারা নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ট্রাম্প কার্ড হিসেবে ব্যবহার করার মত ঘৃন্য পরিকল্পনা করতে ও কুণ্ঠা বোধ করে নাই। শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী স্বৈরশাসক এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করা শহীদ নুর হোসেনের মৃত্যু দিবস উপলক্ষে এক ভয়ংকর পরিকল্পনার কথা আমরা শুনলাম যা রীতিমতো শেখ হাসিনার বিকৃত রুচি ও মস্তিষ্কেরই প্রমান। যেখানে ভারতে বসে শেখ হাসিনা তার নেতাকর্মীদের নতুন একটি বিক্ষোভের নির্দেশনা দেন। এতে তিনি নেতাকর্মীদের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবিসহ প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে বিক্ষোভ করতে বলেন। যদি তারা বাধাপ্রাপ্ত হয় সেগুলোর ছবি-ভিডিও তুলে তাকে পাঠাতে বলেছেন। তিনি সেটা ট্রাম্পকে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবেন। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী আওয়ামিলীগ , যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও প্রস্তুতি নেয়। যেই প্রস্তুতি ইতোমধ্যে আমাদের ছাত্র- জনতা ভেস্তে দিয়েছে। গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে জিরো হয়েই ফিরতে হয়েছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিয়ে ব্যবসা করা শেখ হাসিনার দোসররা। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো শেখ হাসিনার দোসররা বিদেশের মাটিতে ও আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অবমাননা করে রাষ্ট্রের দায়িত্বে একজন উপদেষ্টাকে হেনস্তা করতে। শেখ হাসিনা গত জুলাই-আগস্টের এত হাজার হাজার নিরীহ মানুষকে হত্যা করলো পঙ্গু করলো তার জন্য কি তাদের একটু ও অনুশোচনা হয় না? তারা কি সত্যিকারের মানুষ নাকি মানুষ রুপি ভয়ংকর জানোয়ার? হাসিনাকে আশ্রয় ও প্রশ্রয় দেওয়া ভারতীয় গণমাধ্যম শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী সংবাদ প্রচার করে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে বির্তকিত করার জন্য আদা-জল খেয়ে নেমেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে শেখ হাসিনার পরিকল্পনা নিয়ে একটি মিথ্যা গুজব সংবাদ সম্প্রচার করেছে, যেখানে বলা হয়েছে, " সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার নিন্দা জানানোর পর বাংলাদেশে ট্রাম্পের সমর্থকদের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে "। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শেখ হাসিনা ও ভারতীয় কিছু গণমাধ্যমের পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্হান থেকে মার্কিন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি সম্বলিত ব্যানার ও ফেস্টুন বেশ কয়েক জনকে গ্রেপ্তার করেন।
যেই নুর হোসেনকে নিয়ে আজ স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের এত মায়াকান্না যেই স্বৈরশাসক এরশাদকে হঠানোর জন্য নুর হোসেন জীবন উৎসর্গ করেছিলেন সেই স্বৈরাচারী এরশাদকে সহযোগী হিসেবে নিয়েই আওয়ামী জোট তথা শেখ হাসিনা গত সাড়ে পনের বছর বাংলাদেশকে এক ভয়ংকর রাষ্ট্রে পরিনত করেছিল শেখ হাসিনা পরিনত হয়েছিল এক ভয়ংকর স্বৈরশাসকে। যার সর্বশেষ পরিনতি জুলাই- আগস্টের গনহত্যা। এই নুর হোসেনকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করার পর ও জাপার নেতা শেখ হাসিনার অন্যতম দোসর মশিউর রহমান রাঙ্গার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহন করা হয় নাই। ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দিল্লীর আশ্রয় প্রশ্রয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রের লিপ্ত হয়েছেন। তাই শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করার জন্য দ্রুত ব্যবস্হা গ্রহন করতে হবে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে। তা না হলে ভবিষ্যতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস সহ অন্য যে কোন উপদেষ্টাকে বিদেশের মাটিতে দূতাবাসের প্রটোকলের মধ্যেই হেনস্তা শিকার হতে হবে। দেশের ভিতরে কোন না কোন উছিলায় অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেই যাবে শেখ হাসিনা, তার দোসররা ও শেখ হাসিনার সুবিধাভোগী কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম । বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মনে রাখতে হবে হাজারো ছাত্র- জনতার জীবন ও ত্যাগের বিনিময়ে তাদের হাতে এসেছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা। তাদের প্রতি বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের পুর্ন সমর্থন ও সহযোগিতা আছে তবে এই সমর্থন ও সহযোগিতা তারা কত দিন ধরে রাখতে পারবেন তা সম্পুর্ন নির্ভর করছে তাদের কর্মের উপর। তাদের উপর ই নির্ভর করছে জাতীর আগামীর ভবিষ্যৎ। তারা যদি কোন কারনে ব্যর্থ হন এর দায় জাতীকে ভবিষ্যতে আরো কতকাল বহন করতে হবে তা বলা মুশকিল হয়ে পরবে। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি দেশের সাধারন মানুষের আকাংখা তারা প্রশাসন সহ দেশ ও বিদেশের মাটিতে ঘাপটি মেরে থাকা স্বৈরাচারের পেতাত্মাদের খুঁজে বের করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্হা নিতে হবে। ভারতে আশ্রয় নেওয়া খুনি শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর জন্য দ্রুত কুটনৈতিক ব্যবস্হা গ্রহন করতে হবে সেই সাথে খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের দ্রুত বিচারের মাধ্যমে যথাযথ শাস্তির ব্যবস্হা করতে হবে। সেই সাথে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া রাষ্ট্রকে সর্তক করে দিবে হবে যাতে শেখ হাসিনা তাদের আশ্রয়ে থেকে আমাদের প্রানপ্রিয় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র না করে। আর যদি এমনটি হয় এর জন্য দেশে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে তা হলে এর সম্পুর্ন দায় স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া রাষ্ট্রের নিতে হবে।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:০২
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
এই ভাতিজা দুনিয়ার যেখানেই যাবে সেখানেই চড়থাপ্পড় খাবে।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:১০
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
ভাতিজা
ইহা একটি বালপাকনা পোস্ট ব্যতীত আর কিছুই নহে।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১৫
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
বাংলাদেশে আলীগ একদিকে ।
বাকি সবাই এন্টি আলীগ।
আপনি বিম্পি।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: জেনেভাস্থ বাংলাদেশ দুতাবাস এর কর্মকর্তা কর্মচারীরাই জড়িত ছিল বলে জানা গেছে। শর্ষের মাঝের সব ভুতদের তাড়াতে হবে।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: গুন্ডামী রপ্তানি কারক লীগ....বাংলাদেশ থেকে বিশ্বজুড়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামী অব্যাহত।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০২
আহরণ বলেছেন: নাহ!! জনগনের মন জয় করতে জান-পরাণ দিয়ে ডিমপারা মুরগি আসিফ নর-জুল কে এ ভাবে হেনেস্তা করা ঠিক হয় নি। আমি নিতান্তই দুঃস্কিত......... @ ভাইয়া?