![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুভি ক্রিটিক ব্লগ
পিরিয়ড চলাকালীন রোজা রাখার বিধান নেই।
তবুও বাংলাদেশে অনেক নারী তথাকথিত চক্ষু লজ্জার কারণে রমজানে পিরিয়ড চলাকালীন না খেয়ে থাকেন অথবা পুরুষদের আড়ালে লুকিয়ে খান।
আমাদের সমাজ-সংস্কৃতি এমন কিছু লজ্জা মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে নারীদের উপর, যা ইসলামের প্রাথমিক যুগেও ছিল না।
এইসব অনাবশ্যকীয় লজ্জা ঝেড়ে ফেলুন। নারীরা পিরিয়ড চলাকালীন রোজা রাখবেন না, সেহরি খেতে হবে না, দিনে স্বাভাবিকভাবে পানাহার করুন।
ঘরের বা অফিসের পুরুষরাও খেয়াল করুন, আপনাদের কারণে কোন নারীকে যেন বাধ্য হয়ে পিরিয়ডের সময় উপবাস না করতে হয়।
যে সব ক্ষেত্রে শরীয়তে রোজা রাখার বিধান নেই, সেসব ক্ষেত্রে না খেয়ে থাকলে রোজা হবে না। এটি লজ্জার, ধামাচাপা দেবার, বা ঠাট্টা-উপহাসের বিষয় না।
প্রশ্নের জবাবে একজন ম্যাচিউরড নারী যদি বলেন, "আমার পিরিয়ড চলছে তাই রোজা রাখছি না", এটা শুনে একজন পুরুষ ম্যাচিওর আচরণ করবেন বলে আশা করি।
- সাইফ সামির
২২ মার্চ ২০২৩
২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:০১
রানার ব্লগ বলেছেন: পিরিয়ড একজন নারীর স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। একে স্বাভাবিক হিসেবেই দেখা ভালো।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
রোজার সময় শয়তানকে বেঁধে রাখা হয়, পিরিয়ডকে ১ মাস বন্ধ করে দিলে হয়; ১ মাস পরে হলে, অসুবিধা কোথায়?
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:১০
নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলার সমাজ বলে কথা।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৩
বিটপি বলেছেন: সনাগাজী সাহেব তো ব্যাপক যুক্তি দিয়ে সবাইকে কাত করে ফেইলচেন। আল্লাহ এখন করবেন টা কি দেখার বিষয়!
কিন্তু শয়তানকে বেঁধে রাখলেও তো মানুষ পাপ কাজ করা থামায় না। আল্লাহ যদি একমাস পিরিয়ড বন্ধ রাখেন, তাহলে কি বিশ্বের সব নারী রোজা রাখবে?
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
পিরিয়ড চলাকালীন রোজা রাখার বিধান নেই।
তবুও বাংলাদেশে অনেক নারী তথাকথিত চক্ষু লজ্জার কারণে রমজানে পিরিয়ড চলাকালীন না খেয়ে থাকেন অথবা পুরুষদের আড়ালে লুকিয়ে খান।
কোনো একটা বিষয় ভালোভাবে না জেনে ধুম করে কিছু একটা লিখে ফেললেই হলো?
এই ধরনের শারীরিক বিশেষ কারণে রোজা না রাখা গেলে বা রোজা রাখার পরে কোনো কারণে রোজা ভেঙ্গে গেলে সেই ব্যক্তিকে জীবনের ঝুঁকি না থাকলে রোজার হালোতেই থাকতে হয়। এটাই ইসলামের বিধান। এখানে চক্ষু লজ্জার বিষয় নেই।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: দেখুন, নগ্নতা এখন স্বাধীনতা। ফেসবুক-ইউটিউব-টিকটক-ইন্সটাগ্রাম সহ বিভিন্ন প্লাটফর্মে একটা ছেলেকে যেখানে লাখ ফলোয়ার পেতে ইন্টারনেটে প্রচুর ঘাটাঘাটি করে এক একটা ভিডিও বানাতে হয়, সেখানে নারীরা একটা ভাজ দেখালেই কাজ হয়ে যায়। তার মানে এই নয় যে সব নারীই এই রকম করে ভাজ দেখিয়ে বেড়াবে।
ঠিক তেমনি সব পুরুষও যদি পিরিয়ডের বিষয়ে সচেতন হয়, সব নারীই কি পারবে রোজাদারের সামনে পানাহার করতে? পারবে না। নিজেদের লজ্জাশীলতা বলেও একটা কথা আছে। ভাইয়ের স্ত্রী আছে, ভাই জানে মেয়েদের পিরিয়ড হয়, তাই বোন তো ভাইয়ের কাছে নিজের পিরিয়ডের ফিরিস্তি দিয়ে বেড়াবে না।
সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। তাতে করে পুরুষেরা সহানুভূতিশীল হবে, আর নারীরা রিলাক্স পাবে।
কিন্তু সচেতনতা সৃষ্টি করতে গিয়ে নারীবাদীদের মত দোষ চাপিয়ে বেড়ালে তাতে হিতে বিপরীত হবে।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: রোজা রাখা ধর্মীয় বিষয়। পিরিয়ডের সময় ধর্মীয় বিধান যেটা আছে, সেটাই মানতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল বলেছেন তবে,
আমাদের সমাজ-সংস্কৃতি এমন কিছু লজ্জা মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে নারীদের উপর, যা ইসলামের প্রাথমিক যুগেও ছিল না।
~ এ ব্যাপারে কতটুকু নিশ্চিত আপনি?