![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একটি সরকারী ব্যাংকে চাকরি করি। অবসরে ক্রিকেট খেলি, বই পড়ি। রাজনীতি পছন্দ করি না। ঘুরতে ফছন্দ করি কিন্তু ঘুরার সামর্থ্য নেই।
আজকাল অনেকেই জ্বিনের অস্তিত্ব নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে। তারা মনে করে দুনিয়াতে জ্বিন বলে কিছু নেই। আসলে এটা ভ্রান্ত ধারণা। জ্বিন আছে এবং জ্বিনের অস্তিত্বও বিজ্ঞান সম্মত। আমরা এখানে সেটা নিয়েই আলোচনা করব।
প্রথমে আমরা জানব জ্বিন সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে কি বলা হয়েছেঃ
সুরা আল জ্বিনে বলা হয়েছেঃ
বলুন, আমার প্রতি ওহী নাযিল করা হয়েছে যে, জ্বিনদের একটি দল কোরআন শ্রবণ করেছে, অতঃপর তারা বলেছেঃ আমরা বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি। (আয়াত-০১)
অথচ আমরা মনে করতাম মানুষ ও জ্বিন কখনও আল্লাহতা’আলা সম্পর্কে মিথ্যা বলতে পারে না। (আয়াত-০৫)
আর যখন আল্লাহতা’আলার বান্দা তাকে ডাকার জন্যে দন্ডায়মান হল, তখন অনেক জ্বিন তার কাছে ভিড় জমালো। (আয়াত-১৯)
জ্বিন জাতির ইতিহাসঃ
কুরআন অনুসারে জিন জাতি মানুষের ন্যয় আল্লাহ্ তা'য়ালার এক সৃষ্ট একটি জাতি। পৃথিবীতে মানব আগমনের পূর্ব থেকেই তাদের অস্তিত্ব ছিল; এখনও তাদের অস্তিত্ব রয়েছে। মানুষের চর্মচক্ষে তারা দৃষ্টিগ্রাহ্য নয়। তবে জিনরা মানুষকে দেখতে পায়। তারা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। তাদের মধ্যেও মুসলিম এবং কাফির ভেদ রয়েছে। তারা মসজিদে নামাজ পড়তে আসে। তাদেরও সমাজ রয়েছে। তারা আয়ূ মানুষের চেয়ে অনেক বেশী। উদাহরনস্বরূপ, তারা ৩০০ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। ঈমাম ইবনে তাইমিয়ার মতে জিন জাতি তাদের অবয়ব পরিবর্তন করতে পারে।
ইসলামের মতে জিন জাতি এক বিশেষ সৃষ্টি। কুরআনের ৭২তম সুরা আল জ্বিন এ শুধু জিনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা আন নাস এর শেষ অংশে জিন জাতির উল্লেখ আছে। কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে জিন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। হযরত সুলায়মান (আঃ) এর সেনাদলে জিনদের অংশগ্রহণ ছিল বলে কুরআনে উল্লেখ আছে। ইসলামে আরো বলা আছে "ইবলিশ" তথা শয়তান প্রকৃতপক্ষে জিন জাতির একজন ছিল। ইসলামের মতে, শয়তান হচ্ছে দুষ্ট জিনদের নেতা। ইবলিশ বা শয়তান ছিল প্রথম জিন যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করেছিল।
কুরআনে উল্লেখ আছে যে, ইবলিশ এক সময় আল্লাহর একনিষ্ঠ বান্দা ছিল । কিন্তু আল্লাহ যখন হযরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করলেন, তখন হিংসার বশবর্তী হয়ে ইবলিশ আল্লাহর হুকুম অমান্য করে। এ কারণে ইবলিশ কে বেহেশত থেকে বিতাড়িত করা হয় এবং এরপর থেকে তার নামকরণ হয় শয়তান। ইসলাম পূর্ব আরব উপকথা গুলোতে জ্বিন সদৃশ সত্ত্বার উল্লেখ আছে। প্রাচীন সেমাইট জাতির জনগণ জিন নামক সত্ত্বায় বিশ্বাস করতো। তাদের মতানুসারে নানাপ্রকারের জিন পরিলক্ষিত হয়। যেমন, ঘুল (দুষ্ট প্রকৃতির জিন যারা মূলত কবরস্থানের সাথে সম্পর্কিত এবং এরা যেকোন আকৃতি ধারণ করতে পারে), সিলা (যারা আকৃতি পরিবর্তন করতে পারতো) এবং ইফরিত (এরা খারাপ আত্মা)। এছাড়া মারিদ নামক এক প্রকার জিন আছে যারা জিন দের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। প্রাচীন আরবদের মতে জিন রা আগুনের তৈরি।
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ব্যাখাঃ আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান জ্বিন জাতির অস্তিত্ব অস্বিকার করে না। অস্বিকার করার মত কোন যুক্তি বা মতবাদও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বরং এ্যন্টি ম্যাটার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে যুক্তি ততই প্রগাড় হচ্ছে।
আসুন জানি এ্যন্টি ম্যাটার কিঃ
পৃথিবীতে যেমন বস্তু রয়েছে। তেমনভাবে অবস্তুও থাকতে পারে। আসুন দেখি এন্টিম্যাটার সম্পর্কে উইকিতে কি বলা হয়েছেঃ
পার্টিক্যাল ফিজিক্সে এ্যন্টি ম্যাটারেরর ধারণা প্রতিপদার্থের ধারণা রুপ নিয়েছে। ধারণা করা হয়েছে যেভাবে কণা দ্বারা পদার্থ গঠিত হয় ঠিক তেমনিভাবে প্রতিকণা দ্বারা প্রতিপদার্থ গঠিত হয়। উদাহরণস্বরুপ, একটি প্রতিইলেকট্রন (পজিট্রন) এবং একটি প্রতিপ্রোটন মিলিত হয়ে গঠন করে একটি প্রতিহাইড্রোজেন পরমাণু, যেমন করে একটি ইলকট্রন ও প্রোটন মিলে তৈরি করে একটি হাইড্রোজেন পরমাণু। উপরন্তু কণা এবং প্রতিকণা মিলিত হলে যেভাবে পূর্ণবিলয়ের মাধ্যমে সকল শক্তি বিমুক্ত হয়, তেমনি পদার্থ এবং প্রতিপদার্থের মিলনে পূর্ণবিলয়ের সৃষ্টি হয় বলে ধারণা করা হয়েছে। এ ধরণের পূর্ণবিলয়ের ফলে প্রকৃতপক্ষে উচ্চ শক্তির ফোটন (গামা রশ্মি) এবং বহু কণা-প্রতিকণা জোড়ার সৃষ্টি হয়। এই পূর্ণবিলয়ে বিমুক্ত কণাগুলোর মধ্যে বিপুল পরিমাণ শক্তি থাকে। এই শক্তির মান পূর্ণবিলয়ের ফলে সৃষ্ট বস্তুসমূহের নিশ্চল ভর এবং মূল পদার্থ-প্রতিপদার্থ জোড়ার অন্তর্ভুক্ত বস্তুসমূহের নিশ্চল ভরের পার্থক্যের সমান।
অর্থাৎ আমাদের মহাবিশ্বে যত পার্টিক্যাল আছে ঠিক তত পরিমান এ্যন্টি পার্টিক্যাল আছে। শক্তির নিত্যতা সূত্রানুযায়ী।
এ্যান্টিপার্টিকেল অদৃশ্য। এগুলোর মুভমেন্ট কোন যন্ত্র দ্বারা পর্যবেক্ষন করা যায় না। কিন্তু বিজ্ঞান এগুলোর অস্তিত্বকে অস্বিকার করতে পারছে না।
পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে বিজ্ঞান বোঝার তৌফিক দিন, আমীন।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৬
তুফান মেইল বলেছেন: এসব টপিক্স কোন খান থেকে টোকায়া আনেন। মাইন্ড খায়েন না
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৬
আমি অবুঝ বলেছেন: thanks...
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: শুকরিয়া।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৬
আমি অবুঝ বলেছেন: thanks...=+
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনার জ্ঞানকে আরো শানিত করুন। আমীন।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩১
মুজিব রহমান বলেছেন: স্রেফ প্রতারণা, মিথ্যাচার। এগুলো করে কি সুখ পান? কেন করেন? বিজ্ঞান বুঝেন না ভাল কথা, বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে মানুষকে বিজ্ঞানবিমূখ করছেন কেন?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোন যুক্তি নেই অথচ গালাগালি করে গেলেন।
আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: metaphysics বলে আর একটা জিনিস আছে যা ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য নয়।
আমাদের লুলু পাগলার specialization কি জানতে মন চায়। সে তো দেখি সব জায়গায় আছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আসলে অনেকেই আছে যারা বিজ্ঞানের 'ব'ও বুঝে না। অথচ আল্লাহ বিধানকে উপহাস করে। তাদের জন্যে খারাপ লাগে।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
সাই নির্ভয় বলেছেন: বিজ্ঞানের দোহায় দিয়ে অবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য.....
মগা গদাম মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ
বিজ্ঞানের অবমাননা বন্ধ কর.....
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
অনিগিরি বলেছেন: মুজিব রহমান বলেছেন: স্রেফ প্রতারণা, মিথ্যাচার। এগুলো করে কি সুখ পান? কেন করেন? বিজ্ঞান বুঝেন না ভাল কথা, বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে মানুষকে বিজ্ঞানবিমূখ করছেন কেন?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোন যুক্তি নেই অথচ গালাগালি করে গেলেন।
আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪
মোস্তাক খসরু বলেছেন: মুজিব রহমান বলেছেন: স্রেফ প্রতারণা, মিথ্যাচার। এগুলো করে কি সুখ পান? কেন করেন? বিজ্ঞান বুঝেন না ভাল কথা, বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে মানুষকে বিজ্ঞানবিমূখ করছেন কেন?সহমত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোন যুক্তি নেই অথচ গালাগালি করে গেলেন।
আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
রাতমজুর বলেছেন: জ্বীনের ছবি কোই থেকে তুলছেন? ক্যামেরা মডেল কি?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ইন্টারনেট থেকে নিয়েছি।
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫০
সোহরাব সুমন বলেছেন: তুই কার থিক্কা বিজ্ঞান পরসসরে ?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভাই, এটা কি ধরণের ব্যবহার?
একজন মুসলমান হয়ে এধরনের আচরণ করতে আপনার দ্বিধা হলো না?
আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম। আশা করি আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করবেন। আমীন।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫১
রাতমজুর বলেছেন: বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল, তাই বিজ্ঞানে যদি কোনদিন এন্টিম্যাটার তত্ব ভুল প্রমানিত হয়, তবে আপনি জ্বীন আর জ্বীনের উল্লেখ করা সুরাকে অবাস্তব বলবেন? সুরাটা কিন্তু আল-কোরানের, এটা মনে রেখে প্রাসংগিক জবাব দিবেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বিজ্ঞানের কোন তত্ত্ব ভবিষ্যতে ভুল প্রমানিত হতে পারে। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু একই সাথে বিজ্ঞান নিত্য নতুন তত্ত্বেরও সৃষ্টি করে। মহান আল্লাহ তার বানীকে সত্য প্রমানিত করবেন।
১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
নতুন বলেছেন: জীনরা কি খায়?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধারনা করি জ্বিনদের খাদ্যাভাস মানুষের মতই। বস্তুত, প্রত্যেক প্রানীরই রয়েছে নিজস্ব খাদ্য।
১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
অবয়ব বলেছেন: আপনার কাছে হকিং আইন্সটাইন ফেল
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অমুসলিম বিজ্ঞানীরা জেনে শুনে এমন ভুল তত্ত্ব প্রচার করে থাকেন যাতে প্রমানিত হয় কোরআন মিথ্যা। এগুলোকে প্রতিহত করতেই মুসলিম বিজ্ঞানীদের এগিয়ে আসা উচিৎ।
১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
জাকির সজিব বলেছেন: you are same as delwar hossain saidee. actually u r better than saidee.
u r same as zakir nayek. amazing.
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: সাইদী ধর্ম প্রচার করে রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে। তাছাড়া এটা তার পেশা। আমি ইসলাম সম্পর্কে কথা বলি আল্লাহ আমাকে হেদায়েত দিয়েছেন বলে।
১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
মঈনউদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এক পোষ্ট দেওয়ার জন্য
++++++++++++++++++++++++++++++++++
জ্বিন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস বইটি পড়ুন
আর এখানে কিছু আবাল আছে তাদের মন্তব্য এর উত্তর না দেওয়া বাল
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আসলে অনেকেই আছে যারা বিজ্ঞানের 'ব'ও বুঝে না। অথচ আল্লাহ বিধানকে উপহাস করে। তাদের জন্যে খারাপ লাগে।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
লুলু পাগলা বলেছেন: আফনে একলাই বিজ্ঞান পইড়্যা মহা বিজ্ঞানী হইয়া গেছেনগা। আমরাতো অহনও দুদু খাই!!!
হারামজাদা আবাল। তুই কোত্থেইক্ক্যা কোন ডিগ্রী নিছস, হেইডা ক আগে
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভাই, এটা কি ধরণের ব্যবহার?
একজন মুসলমান হয়ে এধরনের আচরণ করতে আপনার দ্বিধা হলো না?
আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম। আশা করি আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করবেন। আমীন।
১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০০
শাহরিয়ার হোসেন বলেছেন: আপনি মূর্খ্য নাকি জ্ঞানপাপী সেইটা বুঝার জন্য সময় ব্যয় করতে চাচ্ছি না; তবে একটা কথা না বলে থাকতে পারছি না, কোরআনের বক্তব্য প্রমাণ করার জন্য বিজ্ঞানের দারস্থ হচ্ছেন কেন? কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত। সেই অর্থে আপনি এবং আপনার মতো আর যারা যেমন জাকির নায়েক/নায়িক প্রকৃত দীনর আলো থেকে নিজেদেরকে সরিয়ে নিচ্ছেন, আপনারা বেঈমান হয়ে যাচ্ছেন। আল্লাহ আপনাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুক।
পুনশ্চ: আপনি যেদিন ঈমানদার হবেন সেইদিন আপনাকে দেয়া 'মাইনাস' খানা প্রত্যাখান করে নেবো, তবে সে পর্যন্ত মাইনাস বলবত্ থাকুক!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনার অন্তরকে সিল গালা করে দিয়েছেন।
১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
নতুন বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল, তাই বিজ্ঞানে যদি কোনদিন এন্টিম্যাটার তত্ব ভুল প্রমানিত হয়, তবে আপনি জ্বীন আর জ্বীনের উল্লেখ করা সুরাকে অবাস্তব বলবেন? সুরাটা কিন্তু আল-কোরানের, এটা মনে রেখে প্রাসংগিক জবাব দিবেন
--- ভাইয়া এতো কটিন কটিন প্রশ্ন করেনা..... ব্যচারার মাথাতে এতো চিন্তা করার মতন ঘিলু থাকলেতো.... জীন বিশ্বাস করতো না...
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বুঝলাম, পোস্টের বক্তব্য পড়ে সেটা বোঝার সামর্থ্য আপনার নেই।
২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
নষ্ট কবি বলেছেন:
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন:
২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৬
রাতমজুর বলেছেন:
@নতুন ভাই, ইসলাম ধর্ম খারাপ এই টাইপ ধারনা তৈরি করে ওসামা, আর মুসলিমেরা বেকুব এই ধারনা তৈরি করে এই সব তলাগাছি আধা শিক্ষিত বেকুবরা। এদের কারনেই ইসলাম আজকে বিতর্কিত।
@ লেখক, কাল মাহফুজের পোষ্টে তার সাথে একটা ব্যপারে একমত হইছিলাম, তার কু-যুক্তির সাথে পাল্লা দেওয়া কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব না, আপনার কাছেও আগাম মাফ চাইলাম, ইসলামকে আর বেকুবির ধর্ম প্রমানে উঠে পড়ে লাগবেন না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনারাই ইসলাম সম্পর্কে বিশ্বের মানুষের মনে খারাপ ধারনা দিচ্ছেন। আপনারা যদি আল্লাহ বিধান ও রাসুলের হাদিসকে ফলো করতেন, তাহলে মুসলমানদের সম্পর্কে বিশ্ব শ্রদ্ধার দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করত।
২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
মাসুদ রশিদ বলেছেন: কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অবশ্যই কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত। কিন্তু জ্ঞানার্জনকে ইসলাম উৎসাহিত করেছে।
২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কয়েক দিন আগে এক ভদ্রলোক জ্বীনের চিকিৎসকের খবর দিছিল। আমি ওই জ্বীনের চিকিৎসা নিতে চাই।
আপনার তত্ত্ব অনুযায়ী আমার বিপরীতে একজন জ্বীন আছে। উনার কি আমার মতোই চেহারা মোবারক ? ভগ্যিস উনি অদৃশ্য। নইলে আমার নাম কইরা কত কত আকাম কইরা আমারে ফাসাইয়া দিত।
পদার্থ বিজ্ঞানের থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে্ও ব্যবহারযোগ্য ? এন্টি ম্যাটার থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে ব্যবহারযোগ্য ? বুঝে শুনে এই কথাগুলো লিখেছেন তো ?
আর সবাইকে বলে বেড়াচ্ছেন, আপনি বিজ্ঞানে ছাত্র নন। আপনে তো বিজ্ঞানের মাস্টার। আশা করি, আমার প্রশ্নের উত্ত দেবেন। নাহলে বুঝে নেব আপনে হুদাই ক্যাচাল করতে চান।
http://en.wikipedia.org/wiki/Anti-matter
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিন জাতি মানুষের চিকিৎসা করতে পারে কি না সেটা এই পোস্টের আলোচ্য বিষয় নয়। সে বিষয়ে আমার জানাও নেই। করতেও পারে আবার নাও পারে। সেটা বড় কোন ইস্যূ নয়। জ্বিন আছে এটা প্রমানিত।
২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আরেকটা লিংক
http://en.wikipedia.org/wiki/Antiparticle
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিন জাতি মানুষের চিকিৎসা করতে পারে কি না সেটা এই পোস্টের আলোচ্য বিষয় নয়। সে বিষয়ে আমার জানাও নেই। করতেও পারে আবার নাও পারে। সেটা বড় কোন ইস্যূ নয়। জ্বিন আছে এটা প্রমানিত।
২৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
সাদাচোখ বলেছেন:
নেন, তালগাছটা আপনার। আর আমরা কেউ বিজ্ঞান বুঝি না।
ঠিক আছে? খুশি হৈছেন?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: যেখানে ইসলামে সেখানেই বিরোধীতা না করলে হয় না?
২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
রাজনীতির কবি বলেছেন: ছবিটা জব্বর দিছেন মামা।
২৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: মোস্তাক খসরু বলেছেন: মুজিব রহমান বলেছেন: স্রেফ প্রতারণা, মিথ্যাচার। এগুলো করে কি সুখ পান? কেন করেন? বিজ্ঞান বুঝেন না ভাল কথা, বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে মানুষকে বিজ্ঞানবিমূখ করছেন কেন?সহমত।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোন বিষয় বুঝতে না পারলে তাতে কোন গ্লানি নেই। কিন্তু না বুঝে উপহাস করা খুব খারাপ।
২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
সাইমুম বলেছেন: বিজ্ঞান যা বলে, তা সত্য প্রমাণ করার জন্য কুরআন নাযিল হয়নি। কুরআনের কোনো বক্তব্যের সাথে যদি বৈজ্ঞানিক মতের মিল দেখা যায়, তাহলেও বিস্মিত হবার কিছু ন্ই। কারণ এই মুহূর্তের বৈজ্ঞানিক সত্য পর মুহূর্তে মিথ্যাও হয়ে যেতে পারে।
কুরআন কিন্তু তা নয়। বিজ্ঞান ও কুর আনকে একাকার করতে গেলে সময়ের ব্যবধানে কুরআনকেও পাল্টাতে হবে, যা সম্ভব নয়। অথচ বিজ্ঞানে এ মুহূর্তে যে জিনিসটি 'সুপারন্যাচারাল' পর মুহূর্তে তা 'ন্যাচারাল' হয়ে যেতে পারে।
বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়, 'সম্ভাবনা' নিয়ে, নিশ্চয়তা নিয়ে নয়।
কুরআনের কোনো বিষয়ের সঙ্গে বিজ্ঞানের চলতি মতের বিরোধ দেখা দিলে কোনটাকে প্রাধান্য দিতে হবে? কুরআনকে কুরআনের জায়গায় এবং বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় রাখলে সমস্যা থাকার কথা নয়।
কুরআন 'অবৈজ্ঞানিক গ্রন্থ'--এটা প্রমাণ করাও বিজ্ঞানের দায়িত্ব নয়।
মানুষ অতীত ভুলে যায়। ভবিষ্যতটা সে জানে না। বর্তমানটাই তার জ্ঞানের চৌহদ্দী। মানুষ এক সাথে ত্রিকালদর্শী হতে পারলে হয়তো কুরআন ও বিজ্ঞানকে আরেকটু বেশি বুঝতে পারতো।
এন্টি-ম্যাটার বিশেষত মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে বিজ্ঞানের গবেষণা যত বেশি বাড়ছে, ততই এমন কিছু আপাত ব্যাখ্যাহীন বিষয় বা সমস্যা এবং কিছু সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে, যা প্রচলিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দিয়ে ব্যাখ্যা করা বহুলাংশেই সম্ভব নয়। ধর্মীয় বা অতিপ্রাকৃতিক ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর চেষ্টা এখান থেকে শুরু হতেই পারে। কসমিক স্ট্রিং নিয়ে বলাবলি হচ্ছে। বিজ্ঞানমনস্করা তা বিশ্বাসও করেন। অতি উচ্চাঙ্গের গাণিতিক থিউরীর উপর তত্ত্বটি প্রতিষ্ঠিত। অথচ তত্ত্ব মানেই প্রমাণ নয়। বোঝা যাচ্ছে, কোনো কোনো বিন্দুতে এসে খোদ বিজ্ঞানই আস্তিক সাজছে (অদৃশ্যে বিশ্বাসী অর্থে)।
তারপরও বিজ্ঞান বিজ্ঞানই এবং কুরআন কুরআনই।
প্রকৃতির কাছে আমরা এতোটাই অসহায় যে, ভয় দেখানোর জন্য জিন আমাদের কাছে আসে না, আমরাই জিনের কাছে ছুটে যাই ভয় পাবার জন্য। সেই জিন ধর্মীয় জিন হোক আর মনের ভূত হোক।
বিশেষ পরিস্থিতিতে ভয় পেতে জিন লাগে না, জিনে বিশ্বাসও লাগে না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বিজ্ঞান যা বলে, তা সত্য প্রমাণ করার জন্য কুরআন নাযিল হয়নি। কুরআনের কোনো বক্তব্যের সাথে যদি বৈজ্ঞানিক মতের মিল দেখা যায়, তাহলেও বিস্মিত হবার কিছু ন্ই। কারণ এই মুহূর্তের বৈজ্ঞানিক সত্য পর মুহূর্তে মিথ্যাও হয়ে যেতে পারে।
কুরআন কিন্তু তা নয়। বিজ্ঞান ও কুর আনকে একাকার করতে গেলে সময়ের ব্যবধানে কুরআনকেও পাল্টাতে হবে, যা সম্ভব নয়। অথচ বিজ্ঞানে এ মুহূর্তে যে জিনিসটি 'সুপারন্যাচারাল' পর মুহূর্তে তা 'ন্যাচারাল' হয়ে যেতে পারে।
সহমত
২৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৩
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র না। বিজ্ঞান এখনো বুঝেন নাই। বিজ্ঞান আর অলৌকিকতা এক জিনিস না।
আপনি কি জানেন, পার্টিক্যাল আর আন্টিপার্টিক্যাল এক জায়গাতে থাকলে কি হবে? জানলে আপনার পোস্ট থেকেই বিশ্লেষণ করেন; কোন মসজিদ অথবা যুদ্ধক্ষেত্রে জ্বীন থাকলে কি হতে পারে?
পবিত্র কোরানের কোথায় বলা আছে বা হিন্টস আছে যে, জ্বীনেরা এন্টিপার্টিক্যালে তৈরী? এটা তো আপনি মনগড়া একটা জিনিস বললেন। আবার পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীদের দোষ ধরলেন। হ্যাডম থাকলে নিজে কিছু করেন (যদিও আপনার দৌড় বুঝা গেছে)। এমন মনগড়া থিওড়ী এবং ইসলামকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য মাইনাস।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: পবিত্র কোরআনে জ্বিন জাতি সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। এই পোস্টের শুরুতেই সে সংক্রান্ত তিনটি আয়াত উল্লেখ করেছি। কোরআনে সব বিষয় ভেঙ্গে ভেঙ্গে বলা থাকে না। মূল নির্যাস থাকে।
৩০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৪
সন্যাসী বলেছেন: জ্বীনেরা কি কন্ট্রাসেপটিক ইউজ করে?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অমুসলিম সন্যাসীরা ইসলামকে আক্রমন করবে সেটাই স্বাভাবিক।
৩১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৭
জাকির সজিব বলেছেন: Summary
1. কোরআনের বক্তব্য প্রমাণ করার জন্য বিজ্ঞানের দারস্থ হচ্ছেন কেন?
2. পবিত্র কোরানের কোথায় বলা আছে বা হিন্টস আছে যে, জ্বীনেরা এন্টিপার্টিক্যালে তৈরী?
3. পদার্থ বিজ্ঞানের থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে্ও ব্যবহারযোগ্য ? এন্টি ম্যাটার থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে ব্যবহারযোগ্য ?
good observation by other bloggers.
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ১) কোরআন সম্পূর্ণ বিজ্ঞান নির্ভর। এই মহাগ্রন্থে এমন কোন বিষয় নেই যা অবৈজ্ঞানিক।
২) পবিত্র কোরআনে জ্বিন জাতি সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। এই পোস্টের শুরুতেই সে সংক্রান্ত তিনটি আয়াত উল্লেখ করেছি। কোরআনে সব বিষয় ভেঙ্গে ভেঙ্গে বলা থাকে না। মূল নির্যাস থাকে।
৩) অবশ্যই ব্যবহারযোগ্য। মানুষ, উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রানীর শরীর কি অপদার্থ? নিশ্চয় নয়। এগুলো পদার্থ। কিন্তু এগুলোর কার্যক্রমকে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় আলোচনা করা হয় যেমনঃ এনাটমি, ফিজিওলজি, জুলজি, বোটানি......ইত্যাদি।
এখন কি বলবেন যে বোটানিতে সব অপদার্থ নিয়ে আলোচনা হয়? নাকি প্রানী বা উদ্ভিদ দেহের উপর পদার্থ বিজ্ঞানের তত্ত্ব প্রযোজ্য হয় না?
এই মামুলী জ্ঞানও যখন নেই, তখন কি করে আলোচনা করতে আসেন বুঝি না। আগে পড়াশুনা করুন। তারপর সমালোচনা করুন।
এই জ্ঞান নিয়ে নাস্তিক্যের চর্চা করলে তো নাস্তিকদের মান ইজ্জত ডুববে।
৩২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
নতুন বলেছেন: বরং এ্যন্টি ম্যাটার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে যুক্তি ততই প্রগাড় হচ্ছে।
আপনার এন্টিম্যাটার দিয়া জীনের ব্যখ্যা খুজে পাওয়া.. একটি অভাবনীয় বিষয়.... আপনিই এক মাত্র ব্যক্তি যে এই বাখ্যা খুজে পাইছেন...
এইটা লিইখা তত্ব আকারে পাব্লিস করেন... বিঙ্গানী হিসেবে আমাদের দেশের নাম উজ্জল করবেন আশা করি,,,,
আপনারে আল্লাহ আরো গ্যায়ান দান করুন...
সবাই বলেন আমিন,,,
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আমাদের প্রিয় নবী ও সাহাবীগণকেও তৎকালীন কিছু মূর্খ উপহাস করেছিল। তারা আজ আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। কিন্তু নবী আজও কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রয়েছেন।
৩৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৮
আলিম আল রাজি বলেছেন: তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: মোস্তাক খসরু বলেছেন: মুজিব রহমান বলেছেন: স্রেফ প্রতারণা, মিথ্যাচার। এগুলো করে কি সুখ পান? কেন করেন? বিজ্ঞান বুঝেন না ভাল কথা, বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে মানুষকে বিজ্ঞানবিমূখ করছেন কেন?সহমত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনাদের জ্ঞানের বহর সম্পর্কে ধারনা পাচ্ছি।
৩৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
মারুফ৫৭১ বলেছেন: কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অবশ্যই কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত। কিন্তু জ্ঞানার্জনকে ইসলাম উৎসাহিত করেছে।
৩৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৪
ইমন কুমার দে বলেছেন: শিক্ষিতের বেটা অশিক্ষিত। আইছে জিন লইয়া।
তুমি সহ জিনের চৌদ্দ গোস্টীরে মাইনাস.....
তোমার নামটা ইয়াজিদ সিকান্দার না হয়া ইয়া-জিন ছি-বান্দর হইলে এই পোস্টের সাথে মানাইতো। নাম টা চেঞ্জ করো।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি অমুসলিম। আপনি কোরআনের মাহাত্ম বুঝবেন না। দয়া করে অন্য মুসলমান ভাই যারা বিভ্রান্ত আছে, তাদেরকে আর বিভ্রান্ত করবেন না।
৩৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৬
তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: হাদিসে পড়েছি ঝিনেরা নাকি মানুষের মলমূত্র খায়। কথা হইল এ্যন্টি ম্যাটার, ম্যটার খায় ক্যামনে???
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: তারা যে খাদ্য খায় সেগুলোও এ্যন্টিম্যাটার।
৩৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
কলমবাঁশ বলেছেন:
পেলাচ সহকারে ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: শুকরিয়া।
৩৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধারণা করা হয়েছে যেভাবে কণা দ্বারা পদার্থ গঠিত হয় ঠিক তেমনিভাবে প্রতিকণা দ্বারা প্রতিপদার্থ গঠিত হয়
ভাই আপনার কনসেপ্টে ভুল আছে। এ্যান্টিম্যাটার তত্ব যদি কোয়ান্টাম গ্রাভিটেশনাল ল দিয়ে ব্যাখ্যা করেন তাহলে মাল্টি ভার্সের ব্যাখ্যায় দাড়ায়। আর সেক্ষেত্রে আপনার মতোই একজন যে হুব হু আপনি হবে সেটা এরকম যে আপনার আর তার চার্জ শুধু ভিন্ন হবে। আপনার ডান হাত তার বাম হাত এমনকি আপনার সমান তার সবকিছুই শুধু এমন যে অন্য প্যারালালে।
ভাই দয়া করে সব থিওরী বুঝে পোস্ট দেন!"
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: সব থিওরি বুঝেই পোস্ট দিয়েছি।
আমার অবিকল আরেকজন 'প্রতি আমি' থকবে এমনটা আমি দাবী করি নাই। কিন্তু আমার মধ্যে যত বস্তুকণা আছে সেগুলো সমপরিমান 'প্রতি-বস্তুকণা'ও আছে।
হয়ত একটা হাতীর সমান প্রতি বস্তুকণা বিভাজিত হয়েছে কয়েকটি 'প্রতি-হরিনে'। শক্তির নিত্যতা মেনেই সব কিছু আছে।
আমি সহজে বোঝানোর জন্যে বলেছিলাম। কঠিন করে বললে অনেকেই বুঝবে না। কিন্তু সহজ করে বললেও অধিকাংশ নাস্তিক কিছুই বুঝে না।
৩৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এ্যান্টিপার্টিকেল অদৃশ্য। এগুলোর মুভমেন্ট কোন যন্ত্র দ্বারা পর্যবেক্ষন করা যায় না।
দয়া করে ফার্মিল্যাব এর টেভাট্রন সম্পর্কে পড়েন, ভাই পড়াশুনা করতে তো আমি কোনো প্রবলেম দেখি না, কিন্তু আপনারা পড়ালেকা না করে এসব পোস্ট কেন দেন? নিজেদের শিক্ষা ব্যাবস্হার দৈনতা কিএভাবেই শো করবেন? ছিঃ!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনারা মনে করেন যেন আপনারা সবকিছু জানেন। আসলে আপনাদের ধারনা ভুল। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করুন।
৪০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
এস. এম. রায়হান বলেছেন: লেখক বলেছেন: একজন মুসলমান হয়ে এধরনের আচরণ করতে আপনার দ্বিধা হলো না? >>>হুমম...আপনি কীভাবে নিশ্চিত হলেন যে তারা মুসলিম! মুসলিম নামধারী হলেই যে ইসলামে বিশ্বাসী হয় না - তা কি জানেন না। Click This Link
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে আমার ভুল ভাঙ্গলো। থ্যাঙ্কস।
আমি ভেবেছিলাম এরা মুসলমান। হায় আল্লাহ! কত বড় ভুলের মধ্যে ছিলাম।
৪১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
শহিদুল ইসলাম শ্যামল বলেছেন: জ্বিন আছে, প্রেতাত্না আছে, মামদো ভুত আছে, ঘোড়ার ডিম আছে, এরকম হাজার হাজার জিনিষ আছে। সব এন্টিম্যাটার
মানুষ থিয়োলজি আর সায়েন্সের ঘুটা খাইলে আপনার মত গর্দভে পরিনত হয়
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভুত প্রেতের কথা আসছে কেন?
ভুত প্রেত শ্রেফ মানুষের কল্পনা। কিন্তু জ্বিন আছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
৪২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
এস.বি.আলী বলেছেন: মুসলমান হিসেবে আমি অবশ্যই জ্বীনে বিশ্বাস করি...কিন্তু আপনি না বুঝে যে পোস্ট টা দিলেন সেটা আপাত হাস্যকর। এভাবে আপনি ইচ্ছামত ব্যাখ্যা দিতে পারেন না। খুবই দুঃখজনক। ----
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভাই, আমার বক্তব্য হয়ত আপনার বুঝে আসে নাই। হয়ত একটু সংক্ষিপ্ত করে বলেছি বলে বুঝতে পারেননি। তবে আমি নিজরে মন গড়া যুক্তি দেই নাই। যা বিজ্ঞান সম্মত কেবল সেটাই বলেছি।
৪৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: রিভার্স মনে হয়!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: প্রকৃত মুমিন দৃঢ়চেতা, সত ও নির্ভিক হয়ে থাকে। আমার ভয়ের কিছুই নেই। তাই যা বুঝি সেটা প্রকাশ করতে দ্বিধান্বিত নই। আপনি পারলে নিজ নামে আসুন।
৪৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪২
এজি মাহমুদ বলেছেন: বিজ্ঞানের অবমাননা বন্ধ কর.....
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভাই, আমার বক্তব্য হয়ত আপনার বুঝে আসে নাই। হয়ত একটু সংক্ষিপ্ত করে বলেছি বলে বুঝতে পারেননি। তবে আমি নিজরে মন গড়া যুক্তি দেই নাই। যা বিজ্ঞান সম্মত কেবল সেটাই বলেছি।
৪৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
আশীষ কুমার বলেছেন: পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
এত কষ্ট না করে বিজ্ঞানটাকেই তবে ধর্ম মানেন না কেন? এন্টি পার্টিক্যাল আছে কিন্তু এন্টি মানুষ এর কথাতো বলে নাই। পার্টিকেল কি জিনিস বুঝেন? পার্টিকেল আর বস্তু/মানুষ এক না। মনে হয় ফার্স্ট ইয়ারে পড়েন। দুই লাইন বিজ্ঞান পড়ে বিজ্ঞানী হয়ে গেছেন?
আজকেতো পত্রিকায় পড়লাম হকিং সাহেব বলতেছেন সবকিছু শূন্য থেকেই সৃষ্টি যা ১৯৮৬ সালে তিনি বলেছিলেন যে গড থাকলেও থাকতে পারেন।
কোয়ান্টাম মেকানিক্সতো অনেক ধার্মিক স্যার পড়ান না ইচ্ছা করেই (সবাই না)। কনফ্ক্টি করে।
জ্ঞান অর্জন করে বিতরনে নামুন।
শুভ কামনা।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনার কাছ থেকে জ্ঞান নেয়ার কোন খায়েশ আমার নেই। দুনিয়াতে প্রচুর বই পুস্তক আছে, ইন্টারনেট আছে। জ্ঞান নেয়ার জন্যে আপনার মত একজন জ্ঞানপাপীর কাছে যাওয়া অন্যায়।
৪৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার প্রতি কনা কিসের ভিত্তিতে জ্বীনের সংকলন নেবে, সেটা কোন থিওরী অনুযায়ী হবে সেটা আমাকে বলেন তাহলে আমিও একটু ফিজিক্স জানতাম কারন আমাদের প্রতি কনা কি হবে সেটা অনেক আগেই বিজ্ঞানীরা বলে দিয়েছে তবে আমার মনে হয় আপনি আরো ভালো কোনো থিওরী আবিষ্কার করছেন তাইলে আমিও জানতাম।
আপনার মতো জ্ঞানি গুনীরা কেমনে যে এইসব থিওরী আর ক্যালকুলেশন বালিশের তলায় রাইখা আমাগো নোবেল প্রাপ্তির হাত থিকা বন্ঞ্চিত করতাছেন বুঝি না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি আগের কমেন্টে বলা আমার বক্তব্যই বুঝতে পারেননি।
আমার অবিকল আরেকজন 'প্রতি আমি' থকবে এমনটা আমি দাবী করি নাই। কিন্তু আমার মধ্যে যত বস্তুকণা আছে সেগুলো সমপরিমান 'প্রতি-বস্তুকণা'ও আছে।
হয়ত একটা হাতীর সমান প্রতি বস্তুকণা বিভাজিত হয়েছে কয়েকটি 'প্রতি-হরিনে'। শক্তির নিত্যতা মেনেই সব কিছু আছে।
আমি সহজে বোঝানোর জন্যে বলেছিলাম। কঠিন করে বললে অনেকেই বুঝবে না। কিন্তু সহজ করে বললেও অধিকাংশ নাস্তিক কিছুই বুঝে না।
৪৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭
নিশাচর নাইম বলেছেন: জ্বীন আছে নাকি নাই এইটার প্রমানের জন্য বিজ্ঞানের দরকার নেই।পবিত্র কোরআনে বলা আছে জ্বীন আছে এইটাই সত্য।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অবশ্যই। তবে জ্ঞানার্জনে বাধা নেই। বরং ইসলামে জ্ঞানার্জনকে উৎসাহিত করা হয়েছে।
৪৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
মনপবন বলেছেন: "পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য। "
মানলাম আপনার প্রতি পদার্থ থিওরি।কিন্তু আপনি তো মূলত কাজটা করছেন অবৈগ্গানিক,অন্ধের মত।প্রতি পদার্থ তো প্রতি পদার্থই।এগুলোকে আবার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে "জিন" নাম দিচ্ছেন কেন?৬৫০ কোটি মানুষের যদি৬৫০ কোটি প্রতি মানুষ থাকে তারা নিশ্চয়ই আসল মানুষদের চেয়ে বেশি শক্তিশালী হবেনা।তাহলে তারা জিন হয় কেমন করে।জিনের মাত্র ১ টা বৈশিস্ট্য তারা ধারণ করবে-অদৃশ্যতা,আরগুলা?সেই প্রতি মানুষগুলো কী জীনদের মত শক্তিশালী এবং আকার প্রকৃতি পরিবর্তন করতে পারবে?নিশ্চয়ই না।
এবার লাইনে আসেন,আপনি যেমন বৈগ্গানিক তথ্য দিয়ে প্রমান করতে চেয়েছেন যে জিন আছে,আমিও তেমনি আপনার খোড়া যুক্তি খন্ডন করে দিলাম,জিন নেই।
এইসব গাজাখুড়ি ছাড়েন,মনে হচ্ছে শিকখিত।বুদ্ধিটাকে ভাল ও সৃজনশীল চিন্তায় কাজে লাগান।নয়তো আপনি বড়জোর গ্যানপাপী ছাড়া আর কিছু হতে পারবেননা।আর সেখেত্রে আপনার জন্য ১টাই বিশেষন খাটে-বিষফোড়া।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আমার অবিকল আরেকজন 'প্রতি আমি' থকবে এমনটা আমি দাবী করি নাই। কিন্তু আমার মধ্যে যত বস্তুকণা আছে সেগুলো সমপরিমান 'প্রতি-বস্তুকণা'ও আছে।
হয়ত একটা হাতীর সমান প্রতি বস্তুকণা বিভাজিত হয়েছে কয়েকটি 'প্রতি-হরিনে'। শক্তির নিত্যতা মেনেই সব কিছু আছে।
আমি সহজে বোঝানোর জন্যে বলেছিলাম। কঠিন করে বললে অনেকেই বুঝবে না। কিন্তু সহজ করে বললেও অধিকাংশ নাস্তিক কিছুই বুঝে না।
৪৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: খুব সহজ একটা জিনিস শোনেন ।
ধর্ম হলো পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন ।
বিজ্ঞান হলো সম্পূর্ণ যুক্তিবিন্যাস ।
ধর্মের ব্যাপারগুলোকে বিজ্ঞান দিয়ে প্রকাশ করতে যাওয়াটাই এক ধরণের দূর্বলতা । আপনার বিশ্লেষণের হাস্যকরতার বিস্তৃতি বোঝানো গেলে ভালো হতো , কিন্তু আপনি বুঝবেন না সেটা ।
মাইনাস ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধর্ম হলো পূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন ।
বিজ্ঞান হলো সম্পূর্ণ যুক্তিবিন্যাস ।
এটা সম্পূর্ণ অপপ্রচার। অন্যান্য ধর্মগুলো থেকে ইসলামের মৌলিক পার্থক্য হলো এই যে, এখানে কো অবৈজ্ঞানিক বা অযৌক্তিক কিছুর স্থান নেই। তাই ইসলামের সবকিছুই বিজ্ঞান দ্বারা ব্যাখা করা সম্ভব।
৫০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০
দ্রীঘাংচু বলেছেন: অভুত(জ্বীন)পূর্ব আভিষ্কারের্লিগা আপ্নেরে ণুভেইল পুরীষ্কার দিওনের লাইগা তীব্র ডাবি ঝনঝনায়া জানায়া গ্লাম।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে মিথ্যা ও নোংরা অপপ্রচারের নামই কি নাস্তিক্য?
৫১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
প্লাব২০১০ বলেছেন: নন পার্টিকেল হলে কি তাদের ওজন থাকবে না? তাদের কি পাখা আছে , থাকলে কত বেগে যেতে পারে? তারা কি বিজ্ঞান বোঝে না। জ্বীনরা কি মানুষের সাথে যোগাযোগ করত না । আর মারা মাঝে মাঝে শুনে থাকি ওমুক কবিরাজ, পীর, ভন্ড এর কাছে জ্বীন আছে । কোন শিক্ষিত বা জ্ঞানি ব্যাক্তির সাথে কি জ্বীনদের যোগাযোগ হয়না । জ্বীন কি শুধু ভন্ড আর অশিক্ষিত দের নাকি সবার কাছে স্বীকৃত ?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ওজন থাকবে। তবে পাখার কথা আসছে কেন? এধরণের কুযুক্তি নিয়ে হাজির না হলে চলে না?
জ্বিনরা মানুষের কাছাকাছি থাকে। তবে মানুষের সাথে যোগাযোগ করে কিনা সেটা জানা নেই। করলেও করতে পারে। আবার নাও পারে। যেহেতু ইবলিশ একটা জ্বিন হয়ে যোগাযোগ করতে পারে, তাই অন্যরাও হয়ত করতে পারে।
৫২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩
কাকপাখি ২ বলেছেন: বৈজ্ঞান মানুষের মগজ আর ইন্দ্রিয়ের সীমিত ক্ষমতার উপর নির্ভরশীল একপ্রকার বিদ্যা, কাজেই ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য নয় এমন বিষয় বৈজ্ঞানের আওতার বাইরে থাকবে সবসময়।
বৈজ্ঞান দিয়া প্রমান করতে না পারলেই কোন কিছু নাই হয়ে যায় না। বৈজ্ঞানের বাইরেও অনেক কিছু আছে।
যেমন "প্রান" কি জিনিস তা এখনও বৈজ্ঞানের আওতা বহির্ভূত ব্যাপার।
প্রানের সংজ্ঞা ঠিক কি হবে সেই ব্যাপারে সারা পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক আর দার্শনিকরা এখনও একমত হইতে পারেন নাই। কারন "প্রান" মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয়। মানুষের পক্ষে প্রানের উপস্থিতির কারনে একটা জৈবিক বডিতে কি কি একিভিটিস হয় তা ব্যাখ্যা করা সম্ভব হইলেও খোদ "প্রান" কি জিনিস তা ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয় নাই। বিশ্বাস না হইলে উইকিপিডিয়াতে কি লিখছে দেখেন:
It is still a challenge for scientists and philosophers to define life in unequivocal terms. Defining life is difficult —in part— because life is a process, not a pure substance.
আবার মৃত্যুর সংজ্ঞা দিতে গিয়া কি লিখছে দেখেন:
One of the challenges in defining death is in distinguishing it from life. Death would seem to refer to either the moment at which life ends, or when the state that follows life begins. However, determining when death has occurred requires drawing precise conceptual boundaries between life and death. This is problematic, however, because there is little consensus over how to define life.
যেহেতু প্রান মানুষের অস্তিত্বের সাথে জড়িত, তাই মানুষ "প্রান" কে অস্বিকার করতে পারে না। জ্বীনও সেইরকম একটা ব্যাপার। কিন্তু আলাদা একটা সৃষ্টি হওয়ায় এবং মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না হওয়ায় বস্তুবাদি বেওকুবরা জ্বিন মানে না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। বস্তুবাদি বেওকুবরা জ্বিন মানে না। আল্লাহ আপনাকে শান্তি দিন। আমীন।
৫৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বিরাট তামশা
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের কাছে বিজ্ঞানও আজকাল তামশা হয়ে উঠছে
৫৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
৫৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
আশীষ কুমার বলেছেন: ভাই কই গেলেন, আমিতো বইসা আছি। ইফতারের পরে আইসেন কোয়ান্টাম মেকানিক্স নিয়া একটু বাতচিত করুমনে। ঐটা আমি আবার একটু ভাল বুঝিতো? যুবকালে কয়েকবছর পড়ছিলাম.....
দাওয়াত রইল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনার কাছ থেকে জ্ঞান নিয়ে আমি জ্ঞানপাপী হতে চাই না।
৫৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
নাগরিক বলেছেন:
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: তালগাছের ব্যবসা আপনি করুন। আর দয়া করে ইসলামের নামে কুৎসা রটনা থেকে বিরত থাকুন। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিন। আমীন।
৫৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
পরমানন্দ বলেছেন: আপনি রিসেন্টলি 'এন্জেলস এন্ড ডিমনস' দেখছেন মনে হয়।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভুল। আমি কোন মুভি দেখি না।
৫৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
লড়াকু বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: জ্বীনেরা কি কন্ট্রাসেপটিক ইউজ করে?
ছি ছি ছি কি যে বলেন! জ্বীনেরা পলিথিন বাইন্ধা কাম সারে।
৫৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০
সাপিয়েন্স বলেছেন: আজকাল প্রায় সারক্ষণই মন খারাপ থাকে। কিন্তু আপনার এই পোস্ট পড়ে এত আনন্দ পেলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!
যখনই সে টের পেয়েছিল আমি জ্বিন, তখন থেকেই আমাকে এড়িয়ে চলে। দূর থেকে বলে, 'কণা-প্রতিকণা কাছে এলে পরস্পরকে এনাইহিলেট করে ফোটন যাবে। কাছে এসো না।'
আমি তাকে দূরে থেকে 'দিল সে' ছবিটা দেখালাম, বললাম, 'ক্ষতি কি, ধ্বংস হয়ে এক হয়ে গেলে?' বলল, 'মাথা খারাপ, এক জ্বিনের জন্য আমার অত ভালোবাসা নেই। আমাকে আব্বা ঈদের ছুটিতে বরিশালে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। খবরদার, ফলো করবে না। জ্বিন উঠলে লঞ্চে বিস্ফোরণ হবে, এমনিতেই তো ডুবে যায় মাঝে মাঝে।'
আপনার লেখা পড়ে ভাবলাম তাকে দেখিয়ে বলি, 'এই যে এই বুজর্গ লিখেছেন জ্বিন ও মানুষের সহাবস্থান সম্ভব।' কিন্তু এত বিরুদ্ধ কমেন্ট এখানে!
আমি বরং বলতে পারি, 'আমি ডার্ক ম্যাটারে তৈরি; তাই রংটাও একটু শ্যামলা, তোমার মত উজ্জ্বল না।'
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: প্রাসঙ্গিক আলোচনা করুন।
৬০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০
দ্রীঘাংচু বলেছেন:
লড়াকু বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: জ্বীনেরা কি কন্ট্রাসেপটিক ইউজ করে?
ছি ছি ছি কি যে বলেন! জ্বীনেরা পলিথিন বাইন্ধা কাম সারে।
ধুর্মিয়া। আপ্নে যে কি কন্না?? হেরা না আন্টিমেটার? হেরা কাম্কর্লেই তো বাইচ্চা কাইচ্চা হৈবো না।
মাইন্ষে কন্ডম্দি্যা কাম্কর্লে যেই বাইচ্ছা গুলা আটকায়া যায়, হেগ্লা সব জিনৈয়া জর্মায়
৬১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৪
কালীদাস বলেছেন:
সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। সকল প্রসংশা তার যিনি সৃষ্টি করেছেন।
৬২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১
পিটার প্যান বলেছেন: বিনোদনের উপরে বিনোদন। চরম বিনোদন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন।
৬৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৩
আলিম আল রাজি বলেছেন: হুজুর এখন কৈ? জিন সাহেব্দের কাছ থেকে তালিম আনতে গেছেন নাকি!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন।
৬৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৯
আমি স্যাম বলেছেন: আসলেই আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন...............আর পারি না, এসব ধার্মিক আবালদের হাত থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন
৬৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩০
রেড ওয়াইন বলেছেন: শালা আবাল। এ্যন্টি ম্যাটার হইলো জ্বিন? মাইনাস।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিন যে এ্যন্টি ম্যাটার না সেটা কোথাও লেখা আছে?
৬৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০২
হোদল রাজা বলেছেন: আজকে ব্লগে আইসা শিখলাম সামুতে কত গেনি মানুষ আছে!
আমরা অশিক্ষিত মানুষ বুজুম না আপনার থিরি মাগার আপনে বুজলেই হইলো! গেনি মানুষের কতা বড় ভালু লাগে! আপনি লিখা যাইয়েন.... থামাইয়েন্না কলাম,গ্রু!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: দোয়া করবেন।
৬৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮
সিস্টেম বলেছেন: আমার একটা সুন্দরি জীন দরকার, মোর লগে থাকপে। নাকি পরি লগবে।
সমস্যা নাই , সুন্দরি হৈলেই হবে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করুন। আল্লাহ চাইলে কোন প্রত্যাশাই অপূর্ণ থাকবে না।
৬৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পদার্থ বিজ্ঞানের থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে্ও ব্যবহারযোগ্য ? এন্টি ম্যাটার থিওরি কি জীব বিজ্ঞানে ব্যবহারযোগ্য ?
খালি এই দুইটা প্রশ্নের উত্তর দেন। এড়িয়ে যাবেন না দয়া করে। দরকার হলে আপনার বক্তব্যের সপক্ষে প্রমাণ বা লিংক দেবেন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অবশ্যই ব্যবহারযোগ্য। মানুষ, উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রানীর শরীর কি অপদার্থ? নিশ্চয় নয়। এগুলো পদার্থ। কিন্তু এগুলোর কার্যক্রমকে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় আলোচনা করা হয় যেমনঃ এনাটমি, ফিজিওলজি, জুলজি, বোটানি......ইত্যাদি।
এখন কি বলবেন যে বোটানিতে সব অপদার্থ নিয়ে আলোচনা হয়? নাকি প্রানী বা উদ্ভিদ দেহের উপর পদার্থ বিজ্ঞানের তত্ত্ব প্রযোজ্য হয় না?
এই মামুলী জ্ঞানও যখন নেই, তখন কি করে আলোচনা করতে আসেন বুঝি না। আগে পড়াশুনা করুন। তারপর সমালোচনা করুন।
এই জ্ঞান নিয়ে নাস্তিক্যের চর্চা করলে তো নাস্তিকদের মান ইজ্জত ডুববে।
৬৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৮
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হা হা হা!
মুক্বাদ্দার কা সিকান্দার! পুরান তাল্গাছ ভাত পায় না নতুন তাল্গাছের আমদানি!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: তালগাছের ব্যবসা ছাড়া কি আর কিছু জানা নেই?
৭০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৪
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: পোস্টে যে জ্বীনের ছবিডা দিছেন হেডি কেডায় তুলছে? :-&
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: এটা কি কোন প্রাসংগিক আলোচনা হলো?
৭১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৮
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: আমি কিন্তুক পিলাচ দিচি
৭২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৯
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: এবং সরাসরি প্রিয়তে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৫
কলুর বলদ বলেছেন: জ্বীনদের বংশবৃদ্ধি কিভাবে হয় জানতে চাই। তাদের জন্যও কি এক ঠাপ এক নেকি সিস্টেম প্রযোজ্য ?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বলদের মুখে এর চেয়ে শালীন ভাষা আশা করা যায় না।
৭৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৫
সোহরাব সুমন বলেছেন: jin ki banker volt r onner accaunt thika taka sorai !
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিনদের মধ্যেও ভালো মন্দ আছে।
৭৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: সাইমুম বলেছেন: বিজ্ঞান যা বলে, তা সত্য প্রমাণ করার জন্য কুরআন নাযিল হয়নি। কুরআনের কোনো বক্তব্যের সাথে যদি বৈজ্ঞানিক মতের মিল দেখা যায়, তাহলেও বিস্মিত হবার কিছু ন্ই। কারণ এই মুহূর্তের বৈজ্ঞানিক সত্য পর মুহূর্তে মিথ্যাও হয়ে যেতে পারে।
কুরআন কিন্তু তা নয়। বিজ্ঞান ও কুর আনকে একাকার করতে গেলে সময়ের ব্যবধানে কুরআনকেও পাল্টাতে হবে, যা সম্ভব নয়। অথচ বিজ্ঞানে এ মুহূর্তে যে জিনিসটি 'সুপারন্যাচারাল' পর মুহূর্তে তা 'ন্যাচারাল' হয়ে যেতে পারে।
বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়, 'সম্ভাবনা' নিয়ে, নিশ্চয়তা নিয়ে নয়।
কুরআনের কোনো বিষয়ের সঙ্গে বিজ্ঞানের চলতি মতের বিরোধ দেখা দিলে কোনটাকে প্রাধান্য দিতে হবে? কুরআনকে কুরআনের জায়গায় এবং বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় রাখলে সমস্যা থাকার কথা নয়।
কুরআন 'অবৈজ্ঞানিক গ্রন্থ'--এটা প্রমাণ করাও বিজ্ঞানের দায়িত্ব নয়।
মানুষ অতীত ভুলে যায়। ভবিষ্যতটা সে জানে না। বর্তমানটাই তার জ্ঞানের চৌহদ্দী। মানুষ এক সাথে ত্রিকালদর্শী হতে পারলে হয়তো কুরআন ও বিজ্ঞানকে আরেকটু বেশি বুঝতে পারতো।
এন্টি-ম্যাটার বিশেষত মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে বিজ্ঞানের গবেষণা যত বেশি বাড়ছে, ততই এমন কিছু আপাত ব্যাখ্যাহীন বিষয় বা সমস্যা এবং কিছু সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে, যা প্রচলিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দিয়ে ব্যাখ্যা করা বহুলাংশেই সম্ভব নয়। ধর্মীয় বা অতিপ্রাকৃতিক ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর চেষ্টা এখান থেকে শুরু হতেই পারে। কসমিক স্ট্রিং নিয়ে বলাবলি হচ্ছে। বিজ্ঞানমনস্করা তা বিশ্বাসও করেন। অতি উচ্চাঙ্গের গাণিতিক থিউরীর উপর তত্ত্বটি প্রতিষ্ঠিত। অথচ তত্ত্ব মানেই প্রমাণ নয়। বোঝা যাচ্ছে, কোনো কোনো বিন্দুতে এসে খোদ বিজ্ঞানই আস্তিক সাজছে (অদৃশ্যে বিশ্বাসী অর্থে)।
তারপরও বিজ্ঞান বিজ্ঞানই এবং কুরআন কুরআনই।
প্রকৃতির কাছে আমরা এতোটাই অসহায় যে, ভয় দেখানোর জন্য জিন আমাদের কাছে আসে না, আমরাই জিনের কাছে ছুটে যাই ভয় পাবার জন্য। সেই জিন ধর্মীয় জিন হোক আর মনের ভূত হোক।
বিশেষ পরিস্থিতিতে ভয় পেতে জিন লাগে না, জিনে বিশ্বাসও লাগে না।
এই কমেন্টটা দেখলেই বুঝা যায় ছাইমোম একটা জামাতি ধর্মব্যবসায়ী
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। এদের জন্যেই আজ ইসলাম সম্পর্কে মানুষ বাজে ধারনা করে।
৭৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২০
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
সম্ভবত এটা একটা ফানপোষ্ট...
৭৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪০
সজীব আকিব বলেছেন: সামু ছাড়া এত বিনুদন কিভাবে পেতাম??
৭৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৫৯
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
ব্লগার হাবিবমহাজনের
যৌনাকাঙ্খাই অসহনীয় মাথাব্যথার কারণ
পোষ্টটা প্রিয়তে গিয়েছিলো, প্রায় একই কারণে এইটা ও প্রিয়তে গ্যালো। নির্মল বিনোদনের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
৭৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:১৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ছাগুমামার পোস্ট দেখি হিট!
৮০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
বিলীন অরণ্য বলেছেন: সুবাহানাল্লাহ!!!!!!
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
আচ্ছা, জ্বীনের আছর সম্পর্কে কিছু লিখুন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: পরে কোন পর্বে জ্বিনের আছর সম্পর্কে লেখার ইচ্ছে আছে। ধন্যবাদ।
৮১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
প্রলাপ বলেছেন: ইসলামসম্মত বিজ্ঞান নামে বিজ্ঞানের একটা নতুন শাখা চালু করেন!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: সমগ্র ইসলামই পরিপূর্ণভাবে বিজ্ঞান সম্মত। তাই আলাদা কোন শাখার দরকার নেই। পারলে আপনারা নাস্তিক বিজ্ঞান নামে শাখা খুলতে পারেন।
৮২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৫
আরিফ কাইস্ট বলেছেন: ব্যাফক বিনোদন
ভাইজান কমেন্টে একবার ধারনা করলেন, জিনদের খাদ্য মানুষের মত আবার আর এক জায়গায় বললেন তাদের খানাপিনাও অ্যান্টিম্যাটার, ঘটনা বুঝলাম না।
"আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান জ্বিন জাতির অস্তিত্ব অস্বিকার করে না। অস্বিকার করার মত কোন যুক্তি বা মতবাদও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বরং এ্যন্টি ম্যাটার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে যুক্তি ততই প্রগাড় হচ্ছে।"
আপনার কথা শুনে মনে হয়, বিস্তর গবেষনা করে বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে জিনের অস্তিত্ত নিয়ে নিশ্চিত হয়েছে। এখন আপনিই বলেন, বিভ্রান্তিটা আসলে কারা ছড়ায়?? উত্তর ১টাই, আপনার মত ধার্মিক আবালরা।
ভাইজান একি থিওরিতে আপনার ভুত প্রেতে বিশ্বাস করতে সমস্যা কি?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন।
৮৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:০৯
সত্যচারী বলেছেন: মানুষের মধ্যে কিছু ছাগল আছে, তাদের ছাগু বলে ডাকা হয়, এন্টিপার্টিকাল সূত্রমতে জ্বিনদের মাঝেও কি ছাগু আছে?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: পোস্ট ভালো করে পড়ুন। বিস্তারিত উল্লেখ করা আছে।
৮৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৬
আশাহত বলেছেন: সোন্দর পুস্টের জন্য দৈন্যবাদ! পইড়া খুবই ভালা লাগল। মাঝেমধ্যে এমন বিনোদনের দরকার আছে।
আপনার মত এমন বিজ্ঞানী লুকজন থাকতে আইজকার দুনিয়ায় মুসলমানেরা এত গাইল খায় কেন জানতে মনে চায়।
৮৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৮
পারভেজ আলম বলেছেন: এন্টি পার্টিকেল বিষয়ক কোন বিজ্ঞানী বলেছেন বা বিজ্ঞানের বইয়ে আছে যে মানুষের মতো এন্টি মানুষ থাকবে সম সংখ্যায়? সোর্স টা দিবেন কি?
৮৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪১
শুভ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ বিনোদিত করার জন্য।
৮৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪
শুভ রহমান বলেছেন: আ'ফ'নের বানান জ্ঞান আমাকে বিমোহিত করেছে।
প্রোফাইল থেকে
'.... ঘুরতে ফছন্দ করি কিন্তু ঘুরার সামর্থ্য নেই।'
৮৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
সন্যাসী বলেছেন: দ্রীঘাংচু বলেছেন:
লড়াকু বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: জ্বীনেরা কি কন্ট্রাসেপটিক ইউজ করে?
ছি ছি ছি কি যে বলেন! জ্বীনেরা পলিথিন বাইন্ধা কাম সারে।
ধুর্মিয়া। আপ্নে যে কি কন্না?? হেরা না আন্টিমেটার? হেরা কাম্কর্লেই তো বাইচ্চা কাইচ্চা হৈবো না।
মাইন্ষে কন্ডম্দি্যা কাম্কর্লে যেই বাইচ্ছা গুলা আটকায়া যায়, হেগ্লা সব জিনৈয়া জর্মায়
লেখক বলেছেন: অমুসলিম সন্যাসীরা ইসলামকে আক্রমন করবে সেটাই স্বাভাবিক।
আমি ভাই জানতে চেয়েছিলাম তারা কন্ট্রাসেপটিক ইউস করে কীনা। এতে ইসলামকে আক্রমনের কী দেখলেন? জ্বীনরা যদি কন্ট্রাসেপটিক ইউজ না করে তাহলে তো পৃথিবী জ্বীনময় হয়ে যাওয়ার কথা। মানুষকে আরো বেশি জ্বীনে পাওয়ার কথা। কিন্তু এখন মানুষকে আগের মত জ্বীনে ধরে না। কারণ মানুষ এখন আর চিকিৎসার জন্য মোল্লাদের কাছে দৌড়ায় না, ডাক্তারের কাছে যায়।
৮৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১
ইমন কুমার দে বলেছেন: ঐ বলদা টা ব্যাংকে চাকরি পাইল ক্যামনে? মনে হয় জিনে পরীক্ষা দিয়ে দিছিল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: প্রাসঙ্গিক আলোচনা করতে না পেরে এই সব আবোল তাবোল কথা বলছেন। আমার যোগ্যতা ছিল বলেই আমি চাকরি পেয়েছি। কিন্তু এগুলো কি পোস্টের বিষয়?
৯০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
সন্যাসী বলেছেন: **শব্দটি কন্ট্রাসেপটিভ হবে।
৯১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: জ্বিনের কোন পর্ণক্লিপ নাই?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: প্রাসংগিক আলোচনা করুন। না হলে বিরক্ত করবেন না।
৯২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৩
অথই দীঘির জল বলেছেন: হালা অশিক্ষিত গন্ডমুর্খ সব বিজ্ঞান বুঝে বসে আছে, তারে কিসু কইয়া লাভ নাই, আইন্সটাইন নিউটন সব এর কাছে কাইত
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ভদ্র আচরণ করতে শিখুন। নাস্তিক্য মানেই কি অভদ্রতা?
৯৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
আরিফ কাইস্ট বলেছেন: আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবে কিনা এইটা নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নাই, কিন্তু ক্ষমা আপনি পাবেন তো? আমি যতটুকু জানি কুরানে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ানোকে সমালোচনা করা হয়েছে।
পুনশ্চঃ আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন। ঃ)
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ সৎ ও প্রকৃত ঈমানদার মানুষের পক্ষে আছেন।
৯৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯
বক্ররেখা বলেছেন: প্রত্থমেই একখান পিলাচ লন।
জ্বিন অবশ্যই আছে। নাহলে ইয়াজিদদের জম্ম হতো কিভাবে?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিনের সাথে মানুষের জন্মের কোন সম্পর্ক নেই। আশা করি আজে বাজে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন।
৯৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
অবিরাম বাংলার মুখ বলেছেন: অদৃশ্য কিছুর অস্তিত্ব প্রমাণে এমন সূত্র কাজে লাগাইলে তো সবার আগে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ করার সম্ভব। অগ্নির তৈরি এই বিশেষ সম্প্রদায়টির আকার কি? ফেরেশতারাও অগ্নির তৈরি। এরা কি ইচ্ছামতো আকার ধারণ করতে পারে? এদের কি ইচ্ছা মতো চিন্তার ক্ষমতা দেওয়া হইছে? যদি তাই হয় তাহইলে তো এরা গুনে ও মানে মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। তাইলে আশরাফুল মখলুকাত থিওরিটার মূল্য কি থাকে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: মহান আল্লাহ এ্যন্টি ম্যাটার নন। আর আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব অবশ্যই বিজ্ঞান সম্মত। এ বিষয়ে আমার একটা পোস্ট আছে। পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে আল্লাহ অস্তিত্বকে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করা হয়েছে।
Click This Link
৯৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
প্রলাপ বলেছেন: এই বলদটা যেই ব্যাংকে চাকরি করে সেই ব্যাংকে কেউ টাকা রাইখেননা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বলদ যে কে সেটা তো কমেন্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
৯৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
অবিরাম বাংলার মুখ বলেছেন: ইসলামে আরো বলা আছে "ইবলিশ" তথা শয়তান প্রকৃতপক্ষে জিন জাতির একজন ছিল। ইসলামের মতে, শয়তান হচ্ছে দুষ্ট জিনদের নেতা। ইবলিশ বা শয়তান ছিল প্রথম জিন যে আল্লাহর বিরুদ্ধাচরণ করেছিল।
শুনছিলাম শয়তান বা ইবলিশ বা আজাজীল একসময় আল্লাহর প্রিয় ফেরেশতাদের একজন ছিলো। তাইলে ফেরেশতা আর জিনের তফাতটা কি? নাকি ফেরেশতারাও জিন, তারাও মানুষের মতো দেখতে।
বুঝা গেলো ব্রক্ষা যতটা স্বাধীনতা তার দেবতাগো দিছিলেন, খোদা তার ফেরেশতাগো অতটা দেন নাই।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ফেরেস্তা আর জ্বিন একই উপাদানে তৈরী। যদিও চারিত্রিক বৈশিষ্টে ভিন্নতা আছে।
৯৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪০
মাসুদুল হক বলেছেন: অ্যান্টি ম্যাটার জ্বীন???? !!!
আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, তাহলে দয়া করে এইসব ভাড়ামি বন্ধ করেন, নামাজ রোযা করেন, মূল যে ধর্মজ্ঞান তা অর্জনের চেষ্টা করেন, আল্লাহ আপনার ভাল করবো....
বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, আপনি এখন যেটা করছেন তা একধরনের ইসলামবিরোধী কাজ, কারন আপনি যা নিশ্চিত জানেন না বা যেটা আপনার পক্ষে জানা সম্ভব না তা নিয়ে কথা বলছেন...
দয়া করে এ ধরনের লেখা আর লেইখেন না....
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোন একটা বিষয় কিছু লোকে না বুঝলেই লেখা বন্ধ করে দিতে হবে? এটা কেমন কথা?
৯৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৮
সৌম্য বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভ কামনার জন্য।
১০০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৮
দুরের পাখি বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভ কামনার জন্য।
১০১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৪
সন্যাসী বলেছেন: দুরের পাখি বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভ কামনার জন্য।
১০২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৭
শিরোনামহীন বলেছেন: Ami na kichui bujhlam na.. :S
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: মনযোগ দিয়ে পড়লে ঠিকই বুঝতে পারতেন।
১০৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২২
রাতমজুর বলেছেন: @ডল, ইনি নতুন তালগাছি
১০৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৮
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আইচ্যা হুজুর, আপ্নেরা কতায় কতায়, বিজ্ঞান রে লয়া টানাটানি করেন কেন? যেমনঃ
বিজ্ঞানের আলোকে কোরান।
আল্লাহর অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাক্ষা।
জ্বীনের অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাক্ষা।
আপ্নের আল্লায় কি কইছে সেইটা প্রমান করান জন্য বিজ্ঞান নিয়া আসতে হয় কেনো?? আপনাদের ঈমান এতো দুর্বল কেন? খোদার বানী কে প্রমান করার জন্য বিজ্ঞান এর প্রয়োজন হয় কেনো শুনি? খোদায় কি কইছে তার উপর বিশ্বাস নাই?
ব্যাটা বলদ কোনহানকার...
(পড়ালেখা কতদুর? বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানা আছে, যে বিজ্ঞান লয়া টানাটানি করো?)
১০৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৩
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আরে বোকচোদ তোমার খোদা সয়ং কয়া দিসে, জ্বীন আগুনের তৈরি, এ্যন্টি ম্যাটার এর না!
(এখন যদি আবার কন, কোরানে এ্যন্টি ম্যাটার কে রুপক হিসেবে আগুন বলছে, তাইলে লাইথ্যায়া তোমার...)
১০৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫২
মুস্তাফা সাধ বলেছেন: জ্বিনের অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক প্রমাণের সাথে ঈমানের প্রশ্ন জড়িত নয়। আল্লাহ্র বানীতে বিশ্বাস আনলে সবই বিশ্বাস হয়… তখন কুরানের সাপেক্ষে বিজ্ঞানে খন্ডাতে বসে মানুষ… আর বিশ্বাস দুর্বল হলেই বিজ্ঞান দিয়ে কুরানের সত্যের যথার্থতা প্রমাণ করার দরকার পরে।
আপনার দেয়া জ্বিনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পছন্দ হয় নাই। আমার কাছে বরং ৪র্থ স্থানিক মাত্রা, বা অন্য কোন ব্যাখ্যা অধিক গ্রাহ্য মনে হয়। আপনি বলেছেন প্রতিটি মানুষের প্রতিমানুষ আছে - যা জ্বীন… কিন্তু জ্বীন তো মানুষের আগে তৈরি বলেই আমরা বিশ্বাস করি; সুতরাং প্রতিপদার্থ যুক্তি খুব একটা যাচ্ছে না। আসলে জ্বিনদের স্বরূপ সঠিক ভাবে মনে হয় না এখনই বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারবে… সুতরাং অহেতুক বাতচিৎ করে অবিশ্বাসীদের সাথে প্রলাপ করে লাভ নাই। জ্বিন আছে এটা জানাই যথেষ্ট কেমন আছে কিভাবে আছে জানা নিতান্ত অবান্তর… প্রয়োজন হলে আল্লাহ আমাদের সেটুকু জ্ঞান দিতেন বা পরে দরকার হলে দিবেন।
আরেকটা ব্যাপার, আপনার ব্যাখ্যা অনেক বিশ্বাসীরই দেখলাম তেমন পছন্দ হয় নাই কারন ব্যাখ্যা অপূর্ণ…
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: "পবিত্র কোরানের কোথায় বলা আছে বা হিন্টস আছে যে, জ্বীনেরা এন্টিপার্টিক্যালে তৈরী?" কোরানে মানুষ ও জ্বিনের অনেক ইন্টারেকশন এর কথা বলা হইছে, কিন্তু জ্বিন এন্টি ম্যাটার হলে তা সম্ভব না… আপনি কি জানেন, পার্টিক্যাল আর আন্টিপার্টিক্যাল এক জায়গাতে থাকলে কি হবে?
আপনি আপনার তত্ত্বকে সত্য বলার জন্য অনেক ঈমানদারকেও গালমন্দ করছ্ন, এটা ঠিক না… আপনার ব্যাখ্যায় ভুল আছে বলেই তারা তা ধরিয়ে দিচ্ছেন… কিন্তু তারা তো বলছেন না যে জ্বিন নাই। ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সেটাকে ইসলামের নামে চালিয়ে দিতে চাওয়া ঠিক না, বিজ্ঞান তো অনেক বিষয়েই ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম→ তাই বলে কি মুমিনরা তা বিশ্বাস করে না… কিন্তু যা আমি বিশ্বাস করি তার অবিশ্বাস্য ব্যাখ্যা আমি বানাবো কেন?
আপনি অনেককেই বলছেন, "আপনারা মনে করেন যেন আপনারা সবকিছু জানেন। আসলে আপনাদের ধারনা ভুল।" → প্রশ্ন হল, আপনি একাই কী সব জানেন?
"নিশাচর নাইম বলেছেন: জ্বীন আছে নাকি নাই এইটার প্রমানের জন্য বিজ্ঞানের দরকার নেই।পবিত্র কোরআনে বলা আছে জ্বীন আছে এইটাই সত্য।" সহমত… কিন্তু, আপনার মন্তব্য মেনে জ্ঞানার্জন করতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেল তো বিপদ।
মাসুদুল হক বলেছেন: "অ্যান্টি ম্যাটার জ্বীন???? ‼!আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, তাহলে দয়া করে এইসব ভাড়ামি বন্ধ করেন, নামাজ রোযা করেন, মূল যে ধর্মজ্ঞান তা অর্জনের চেষ্টা করেন, আল্লাহ আপনার ভাল করবো….বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, আপনি এখন যেটা করছেন তা একধরনের ইসলামবিরোধী কাজ, কারন আপনি যা নিশ্চিত জানেন না বা যেটা আপনার পক্ষে জানা সম্ভব না তা নিয়ে কথা বলছেন…দয়া করে এ ধরনের লেখা আর লেইখেন না…." যথার্থ বলেছেন।
যাই হোক, সবার ঈমান ও আমল উন্নত হোক এই প্রত্যাশাই করি
১০৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৯
-ছন্নছাড়া- বলেছেন: মহিলা জীনের লগে প্রেম করতে মন্চায়, ভাই একটা ব্যবস্হা করেন...পিলিজ
১০৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪১
প্রভাষক বলেছেন: ভাই... আমি একটু জ্ঞান সন্ধানী... প্রিয়-তে নিলাম... কাজে লাগবে...
আর... আপনার জন্য রইলো অগ্রীম শুভেচ্ছা... নোবেল এবার ঠেকায় কে!!!... লাগবা বাজি???...
ধন্যবাদ...
১০৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫৬
মজারু বলেছেন: কি আশিক মিয়া, তোমার আবালামি এখনও যায়নাই তাইলে...ধর্মের গন্ধ পাইলে গিয়া শুঁকতে ইচ্ছা হয়?
নিজের নাম দিছো প্রভাষক!!! মনে পড়ে আমগোর গ্রামে এক লোক আছে ট্রলারের স্যালো মেসিন সারায়, দোকানের সাইনবোর্ডে তার নামের আগায় লাগাইছে ইন্জিনিয়ার সামাদ মিয়া, তোমার কান্ডে সেইরাম মনে হইল!
এই পোস্টের যেই মেরিট তাতে তোমাগো মত লোকের প্রিয় পোষ্টে যাইতে পারে ভাবি নাই! জানো কি তুমি এই ব্লগের সবচে ছ্যাচড়া নাস্তিক !
ব্যক্তি আক্রমন করলাম, মাইন্ড খাইয়োনা, সত্য কতা তিতা খুব!
১১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১৮
একটি শিশিরবিন্দু বলেছেন: ইসলামের অপব্যখ্যা করার নাম মুনাফেকি। ইসলামকে ব্যাবহার করে ব্লগে সস্তা জনপ্রিয়তা পাবার প্রচেষ্টা আরেকবার। কেয়ামতের দিন আল্লাহয় আপনাকে কোন দলে ফেলে দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
আল্লাহ কই বলছে যে জীন এন্টিম্যাটার দিয়ে তৈরি। এমন হইতে পারে না, জীন হইতেছে এলিয়েন্ গ্যালাক্সির আরেক প্রান্তে থাকে। ফার্স্টে আল্লাহ এদের বানাইছিল, তারপর যখন ইব্লিসের কারনে প্রজ়েক্ট ফেল মারছে, তখন আরেকটা প্রজাতি বানাইছে। জীন জাতির সভ্যতা যেহেতু আমাদের থেকে পুরানা, তাদের হাইপার ডাইভ দেয়ার মত স্পেস-শিপ আছে, তারা মাঝে মাঝে খালাতো ভাইদের দেখতে আসে। আপ্নে আপনার মতো বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করছেন, আমি আমার মতো করলাম।
১১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৪
ইমন কুমার দে বলেছেন: বক্ররেখা বলেছেন: প্রত্থমেই একখান পিলাচ লন।
জ্বিন অবশ্যই আছে। নাহলে ইয়াজিদদের জম্ম হতো কিভাবে?
১১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০০
অথই দীঘির জল বলেছেন: ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আইচ্যা হুজুর, আপ্নেরা কতায় কতায়, বিজ্ঞান রে লয়া টানাটানি করেন কেন? যেমনঃ
বিজ্ঞানের আলোকে কোরান।
আল্লাহর অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাক্ষা।
জ্বীনের অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাক্ষা।
আপ্নের আল্লায় কি কইছে সেইটা প্রমান করান জন্য বিজ্ঞান নিয়া আসতে হয় কেনো?? আপনাদের ঈমান এতো দুর্বল কেন? খোদার বানী কে প্রমান করার জন্য বিজ্ঞান এর প্রয়োজন হয় কেনো শুনি? খোদায় কি কইছে তার উপর বিশ্বাস নাই?
ব্যাটা বলদ কোনহানকার...
(পড়ালেখা কতদুর? বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানা আছে, যে বিজ্ঞান লয়া টানাটানি করো?)
১১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৭
অথই দীঘির জল বলেছেন: আরে বেটা আমি যদি নাস্তিক হই তাইলে তুই আমার চেয়ে বড় নাস্তিক।। আল্লাহ তোকে মাফ করুক
১১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২১
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: আমি একজন মুসলমান এবং জীনে বিশ্বাস করি।
কিন্তু আপনার এই পোষ্টে মাইনাস।
১.কোরআন ও বিজ্ঞান ২টি সম্পূর্ণ আলাদা।এদের ১টির সাথে আর একটির হঠাত কখনো মিলে যায়।
২.কোরআন সম্পূর্ণ বিশ্বাসের উপর আর বিজ্ঞান সম্পুর্ন প্রমানের উপর।
৩.পবিত্র মিরাজ কে আপনি বিজ্ঞান দ্বারা প্রমান করতে পারবেন না।আপনি যদি মিরাজের পক্ষে একটা যুক্তি দেন অন্য একজন এর বিপক্ষে এক হাজারটা যুক্তি দিতে পারবে।আমরা কিন্তু মিরাজের ঘটনাকে বিশ্বাস করি।
৪.কেউ আপনার বিরোধীতা করলে তাকে অমুসলিম বলবেন,বলবেন আল্লাহ যেন তাকে হেদায়েত দেন---এগুলো কি রকম কথা।
কোন নাস্তিক যদি আপনার বিরোধীতা করে--তখন আপনি বলেনতাকে যেন আল্লাহ হেদায়েত দেন.।আপনাকে কি মহান আল্লাহ হেদায়েত দিয়েছে।?
আপনি এমন একটা থিওরী নিয়ে বসে আছেন---সেটার মধ্যে কি কোন ভুল আছে সেটা মানছেন না।
আপনি নিজেকে খুবই বড় একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে জাহির করলেন।আপনি জানেন এখানে অনেকে আছেন যারা আপনার মতো ১০/১২ জনকে বিজ্ঙানের উপর কোচিং ক্লাস করাতে পারবে?
১১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৬
মামদোভুত বলেছেন: মামদোভুতের অনেক দিনের শখ মামদোভুত একটা আস্ত জ্বীন খাবে।
অন আ সিরিয়াস নুটঃ আপ্নের কাছে সুশ্রী কুনু পরীর সন্ধান আছে? মামদোভুত তার ১২৮ নম্বর বিবির তালাস করতেছে
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোরআন ও সুন্নাহ'র পথে থাকুন, কোন প্রত্যাশাই অপূর্ণ থাকবে না।
১১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৭
শুভ্রতার পূজারী বলেছেন: ও রে ইয়াজিদ রে!!!!!!!
পোস্ট তো সেরাম হিট!!!!!
কি যে ফু্তি পাইছি................
চালাইয়া যাও....তোমারে দিয়াই হবে.....
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে সত্য উপলব্ধির ক্ষমতা দিন।
১১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৯
তুফান মেইল বলেছেন: আমার আর বলার কিছু নেই আশা করি ১১৭, ১১৮ এবং এইরকম উপোরিউক্ত আরো কমেন্টস দ্বারা আপনার উত্তর পেয়েগেছেন।
১১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৮
নিউটন বলেছেন: ওরে ইয়াজিদ রে। পুষ্ট তো সেইরকম হিট হৈছে। সাব্বাস মামা। আরো কিছু থিওরি চাই। কমেন্ট পরতে ভালাই লাগে গো।
আল্লাহ আমাগো হেদায়েত দেক। আপনারে ইয়াজিদি কাজকাম থাইক্কা বাচাইয়া রাখুক।
১১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
গরম কফি বলেছেন: আসাধারন প্রায় দুস্প্রাপ্য চাগু তাই সংরক্ষন করা হলো ! প্রিয়তে ।
হে আল্লাহ আমরারে বেজ্ঞানের ছবহত দ্যান!!
১২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৪
নাজনীন১ বলেছেন: এর চাইতে তো শক্তিশালী ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডের কারণে অদৃশ্য হওয়ার আইন্সটাইনের থিওরীটা আরো বাস্তব মনে হয়েছে। জ্বীন তো শক্তিশালী ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড হইলেও হইতে পারে। যদিও গায়বের ব্যাপারে আল্লাহ্ই ভাল জানেন, আমরা কেবল অনুমানই করতে পারি। নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারি না, দাবীও করা উচিত না।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: জ্বিন জাতির কোন ক্রমেই ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড হবার সম্ভাবনা নেই। কারণ এটা আলো দিয়ে তৈরী।
তাছাড়া শুধুমাত্র ফিল্ড হলে পৃথিবীর অন্যান্য সিগনালের সাথে ইন্টারফেরেন্স দেখা দিত। ফিল্ডগুলো ক্ষয়প্রাপ্ত হতো (ডিকেইয়িং) আবার রিএনারজাইজড হতো........জিনিসগুলো গ্রহনযোগ্য মনে হচ্ছে না।
১২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩৯
প্রভাষক বলেছেন: @ ভাই মজারু... আপনি কি উক্ত গবেষণা-র সময় বৈজ্ঞানিক ভাই-এর সঙ্গী ছিলেন... ধন্যবাদ... দিশা-হীন মুসলিম জাতি আজ দিশা পেলো...
আর... আমি কেনো মনে করবো কিছু???... আপনার আচরণ সম্পর্কে-তো সাম্যক-ভাবে অবগত আছি... কুকুর কামড় দিলে কি আপনি রেগে যাবেন???...
ধন্যবাদ...
১২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৬
নতুন বলেছেন: ব্লগে এমুন বিনোদন মুলক পোস্ট খুবই কম আছে....
ব্যাফুক আনন্দ পাইলাম পোস্টের কমেন্ট পইড়া...
কোরআনে বলা আছে জীন আগুনের তৌরি...
Surah 55:14 and 15
14: Allah created man from sounding clay like unto pottery,
15: and Allah created Jinns from fire free of smoke.
আগুন আর এন্টিম্যটারের পাথ`ক্য আল্লাহ খুব ভালই বোঝেন...
এন্টিম্যটার কে আগুন শব্ধ ব্যবহার কইরা জীনের ব্যক্ষা দিতেন না...
আপনার এন্টিম্যটার কেমনে আগুন হইলো এইটাই আমাদের ক্ষুদ্র গ্যায়ানে বুঝতাছি না...
১২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৬
নতুন বলেছেন: ব্লগে এমুন বিনোদন মুলক পোস্ট খুবই কম আছে....
ব্যাফুক আনন্দ পাইলাম পোস্টের কমেন্ট পইড়া...
কোরআনে বলা আছে জীন আগুনের তৌরি...
Surah 55:14 and 15
14: Allah created man from sounding clay like unto pottery,
15: and Allah created Jinns from fire free of smoke.
আগুন আর এন্টিম্যটারের পাথ`ক্য আল্লাহ খুব ভালই বোঝেন...
এন্টিম্যটার কে আগুন শব্ধ ব্যবহার কইরা জীনের ব্যক্ষা দিতেন না...
আপনার এন্টিম্যটার কেমনে আগুন হইলো এইটাই আমাদের ক্ষুদ্র গ্যায়ানে বুঝতাছি না...
১২৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৬
নতুন বলেছেন: পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
আপনার উপরের থিউরি অনুযাই>>
--আমাদের রাসুল (সা মানুষ ছিলেন>>> তারও একটি প্রতি মানুষ ছিলো !!!
-- তিনিও রাসুল ছিলেন>>> আল্লাহ প্রতিরাসুলের জন্য একটি প্রতি কোরআন নাজিল করেছিলেন,... !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বড়ই জটিল থিউরি.. আমাদের মাথায় ঢুকবোনা.. .
১২৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫৩
আশাহত বলেছেন: ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আরে বোকচোদ তোমার খোদা সয়ং কয়া দিসে, জ্বীন আগুনের তৈরি, এ্যন্টি ম্যাটার এর না!
(এখন যদি আবার কন, কোরানে এ্যন্টি ম্যাটার কে রুপক হিসেবে আগুন বলছে, তাইলে লাইথ্যায়া তোমার...)
১২৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৬
মজারু বলেছেন: লেকচারার সাব, জ্বী কুকুর কামড়াইলে আমি রাগবো...আমি সেই কুকুর রে সিটি কর্পোরেশন ডাকাইয়া ধরাইয়া দিবো! তোমার গলার বেল্ট টা খুলবানা কিন্তু, বেল্টা বড়ই সৌন্দর্য( কোন সময় বিপদ আসে বলা যায়না)!
১২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩২
প্রভাষক বলেছেন: ভাই... আস্তিক দের জ্ঞান বড়-ই জটিল!!!... চোর-এর সাক্ষী সর্বদা মাতাল-এ হয়... এই পোস্ট-এ-ই অনেক আস্তিক-এ ডিফেন্ড করে গেছে... কেবল আপনার মতো জ্ঞানী-রা-ই মারহাবা মারহাবা বলছে...
একটা লাইন-ই যথেষ্টঃ...
--- রাসুল-এর-ও একটি প্রতি-মানুষ ছিলো এবং আল্লাহ প্রতি-রাসুলের জন্য-ও একটি প্রতি-কোরআন নাজিল করেছিলেন!!!...
আল্লাহ সোবহান আল্লাহ!!!...
ধন্যবাদ...
১২৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০০
আশাহত বলেছেন: একটা লাইন-ই যথেষ্টঃ...
--- রাসুল-এর-ও একটি প্রতি-মানুষ ছিলো এবং আল্লাহ প্রতি-রাসুলের জন্য-ও একটি প্রতি-কোরআন নাজিল করেছিলেন!!!...
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ পবিত্র কোরআন একটিই নাজিল করেছেন। কোরআনের সাথে অন্য সাধারণ জিনিসগুলোকে গুলিয়ে ফেললে হবে না। কোরআন শ্বাশত। কোরআন স্বয়ং আল্লাহপাকের পবিত্র বানী। এগুলোর ম্যাটার বা এ্যন্টি ম্যাটার নেই।
১২৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৭
আশাহত বলেছেন: কেন ভাই, আপনিই তো বললেন,
"অর্থাৎ আমাদের মহাবিশ্বে যত পার্টিক্যাল আছে ঠিক তত পরিমান এ্যন্টি পার্টিক্যাল আছে। শক্তির নিত্যতা সূত্রানুযায়ী।"
"পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।"
তার মানে শক্তির নিত্যতা সূত্র অনুযায়ী মহানবী (সাঃ) এরও একজন প্রতি মহানবী (সাঃ) আছে, যিনি একজন জিন। তার কাছেও নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রতি-কুরআন পাঠিয়েছেন। নাকি বলতে চান, সেই প্রতি মহানবী (সাঃ) আমাদের মহানবী (সাঃ) এর সাথে কিতাব শেয়ার করত? মহানবী (সাঃ) অবশ্যই পদার্থ দিয়ে তৈরি রক্তমাংসের একজন মানুষ। আপনার থিওরি অনুযায়ী তিনি ইউনিক নন, তারও একটা counterpart থাকার কথা প্রতিপদার্থ দিয়ে।
আমি আপনার থিওরিটা বুঝার চেষ্টা করছি।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৯
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ পবিত্র কোরআন একটিই নাজিল করেছেন। কোরআনের সাথে অন্য সাধারণ জিনিসগুলোকে গুলিয়ে ফেললে হবে না। কোরআন শ্বাশত। কোরআন স্বয়ং আল্লাহপাকের পবিত্র বানী। এগুলোর ম্যাটার বা এ্যন্টি ম্যাটার নেই।
১৩০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩১
আশাহত বলেছেন: আচ্ছা। তাহলে মহানবী (সাঃ) এর ব্যাপারে আপনার মতামত কি? মহানবী (সাঃ) ম্যাটার দিয়ে তৈরি হলে অ্যান্টিম্যাটার দিয়ে তৈরি প্রতি-পদার্থ দিয়ে তৈরি জিনদের প্রতি-মহানবীও থাকা উচিত।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি আমার লেখাটি ঠিকমত পড়েন নাই। না পড়েই উল্টা পাল্টা কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন অন্যদের দেখে।
নিজে পড়ুন, বুঝুন তারপর কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করুন।
১৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩৯
নতুন বলেছেন: মামা এইবার নিরব হইয়া গেছে...
মামা উপরেরে আমার কমেন্টের উত্তর দিলেন না কেন??
আমিতো আপনার লেখার যুক্তির বিশ্লেসন করেছি মাত্র..
""
অর্থাৎ আমাদের মহাবিশ্বে যত পার্টিক্যাল আছে ঠিক তত পরিমান এ্যন্টি পার্টিক্যাল আছে। শক্তির নিত্যতা সূত্রানুযায়ী।
এ্যান্টিপার্টিকেল অদৃশ্য। এগুলোর মুভমেন্ট কোন যন্ত্র দ্বারা পর্যবেক্ষন করা যায় না। কিন্তু বিজ্ঞান এগুলোর অস্তিত্বকে অস্বিকার করতে পারছে না।
পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত। ""
আপনার উপরের থিউরি অনুযাই>>
--আমাদের রাসুল (সা মানুষ ছিলেন>>> তারও একটি প্রতি মানুষ ছিলো !!!
-- তিনিও রাসুল ছিলেন>>> আল্লাহ প্রতিরাসুলের জন্য একটি প্রতি কোরআন নাজিল করেছিলেন,... !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আপনি আরো চিন্তা কইরা আইসা নতুন থিউরি পোস্ট কইরেন..
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: পবিত্র কোরআন শরীফ মানুষ ও জ্বীন উভয়ের জন্যেই প্রেরিত। মহানবী (সাঃ) মানুষ ও জ্বীন উভয়েরই নবী।
আশা করি ভুল বুঝতে পেরেছেন।
১৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৬
আশাহত বলেছেন: মামার ফিতা আটকায়া গেসে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বিষয়ভিত্তিক আলোচনা না থাকলে চুপ করে থাকাই ভালো।
১৩৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:০১
নতুন বলেছেন:
পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪
লেখক বলেছেন: সব থিওরি বুঝেই পোস্ট দিয়েছি।
আমার অবিকল আরেকজন 'প্রতি আমি' থকবে এমনটা আমি দাবী করি নাই। কিন্তু আমার মধ্যে যত বস্তুকণা আছে সেগুলো সমপরিমান 'প্রতি-বস্তুকণা'ও আছে।
হয়ত একটা হাতীর সমান প্রতি বস্তুকণা বিভাজিত হয়েছে কয়েকটি 'প্রতি-হরিনে'। শক্তির নিত্যতা মেনেই সব কিছু আছে।
আমি সহজে বোঝানোর জন্যে বলেছিলাম। কঠিন করে বললে অনেকেই বুঝবে না। কিন্তু সহজ করে বললেও অধিকাংশ নাস্তিক কিছুই বুঝে না
১৩৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৭
একজন বাংলার ছেলে বলেছেন: জ্বিনে বিশ্বাস করি কিন্তু তারপরেও আপনাকে মাইনাস আপনার এই উদ্দেশ্য প্রণেদিত ভুল ব্যখ্যার জন্য,আমি শিওর আপনি জেনে শুনে ইসলামকে হেয় প্রতিপন্য করার জন্য এই ধরনের একটি পোষ্টের অবতারনা করেছেন,আপনি অনেক জানেন এইটা বুঝি জানেনা যে জ্বীন এবং ফেরেস্তা একই উপাদানে সৃষ্টি না,জ্বীন আগুন এবং ফেরেশ্তা নুরের তৈরি নাকি এইটা কি সত্যিই জানেননা নাকি ইচ্ছাকৃত ভাবেই এড়িয়ে গেলেন।আর কিসের সাথে কি আর পান্তা ভাতে ঘি,ভাদা কোথাকার,
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে বিপথগামী হওয়া থেকে রক্ষা করুন।
১৩৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৩
নীলাঞ্জনা বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম... পরে পড়বো।।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: Thanks. May Allah (the almighty) bless you.
১৩৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০১
ওয়।িসফ বলেছেন: মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: আমি একজন মুসলমান এবং জীনে বিশ্বাস করি।
কিন্তু আপনার এই পোষ্টে মাইনাস।
১.কোরআন ও বিজ্ঞান ২টি সম্পূর্ণ আলাদা।এদের ১টির সাথে আর একটির হঠাত কখনো মিলে যায়।
২.কোরআন সম্পূর্ণ বিশ্বাসের উপর আর বিজ্ঞান সম্পুর্ন প্রমানের উপর।
৩.পবিত্র মিরাজ কে আপনি বিজ্ঞান দ্বারা প্রমান করতে পারবেন না।আপনি যদি মিরাজের পক্ষে একটা যুক্তি দেন অন্য একজন এর বিপক্ষে এক হাজারটা যুক্তি দিতে পারবে।আমরা কিন্তু মিরাজের ঘটনাকে বিশ্বাস করি।
৪.কেউ আপনার বিরোধীতা করলে তাকে অমুসলিম বলবেন,বলবেন আল্লাহ যেন তাকে হেদায়েত দেন---এগুলো কি রকম কথা।
কোন নাস্তিক যদি আপনার বিরোধীতা করে--তখন আপনি বলেনতাকে যেন আল্লাহ হেদায়েত দেন.।আপনাকে কি মহান আল্লাহ হেদায়েত দিয়েছে।?
আপনি এমন একটা থিওরী নিয়ে বসে আছেন---সেটার মধ্যে কি কোন ভুল আছে সেটা মানছেন না।
আপনি নিজেকে খুবই বড় একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে জাহির করলেন।আপনি জানেন এখানে অনেকে আছেন যারা আপনার মতো ১০/১২ জনকে বিজ্ঙানের উপর কোচিং ক্লাস করাতে পারবে?
সহমত। পোষ্টে মাইনাস।
১৩৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
পুরো পোস্ট না পড়ে শেষের লাইনটা পড়লেই আর অযথা কষ্ট করতে হত না।
আপনার মত তথাকথিত উর্বর মস্তিস্কধারীদের জন্যই ব্লগে ইসলাম নিয়ে নাস্তিকরা অবজ্ঞা করার সুযোগ পায়!
আপনি কোথাকার কোন মহাবিজ্ঞানী যে এক লাইনে জ্বীনের স্বরূপ আবিস্কার করে বসলেন?
জ্বীন কি দিয়ে তৈরি কুরআনে বলা আছে? সেইটা কিভাবে এন্টিম্যাটার হয়?
এইসব প্রশ্নের জবাব কি এতই সহজ?
পত্রপত্রিকায় পদার্থবিজ্ঞানের দুই চারটা আর্টিকেল পড়ে নিজেকে পদার্থবিজ্ঞানী ভাবা শুরু করছেন?
জ্বীনের অস্তিত্ব প্রমাণ করে ইসলামে কি খেদমত আপনি করলেন?
বালের পোস্ট!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৪
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে আপনার অবজ্ঞার ফলেই এধরনের কথা বলছেন।
কিন্তু আপনার জানা উচিত ছিল, ইসলামে অযৌক্তিক ও অবৈজ্ঞানিক কথার কোন ভিত্তি নেই। পবিত্র কোরআনে যা কিছু বলা হয়েছে তার পিছনে রয়েছে সুনির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
পবিত্র কোরআনের আলোকেই আমি বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনা করে আমার তত্ত্ব দাড় করিয়েছি। আমার ব্যর্থতা হলো আপনারা অনেকেই বিষয়টা বুঝতে পারেন নাই। সম্ভবত আমি একটু জটিল করে বলে ফেলেছি।
তবে পরে কোন পোস্টে আরো বিষদ আলোচনা করব।
১৩৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৭
ফাহিম আহমদ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট যথার্থ বিশ্লেষন, এখানে কিছু উগ্রসম্প্রাদায়ের উদয় হয়েছে।
কান দিয়েন না। লিখে যান। ধন্যবাদ
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফাহিম আহমদ।
আপনার কথাটি মনে থাকবে।
১৩৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৬
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
''পবিত্র কোরআনের আলোকেই আমি বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনা করে আমার তত্ত্ব দাড় করিয়েছি। আমার ব্যর্থতা হলো আপনারা অনেকেই বিষয়টা বুঝতে পারেন নাই। সম্ভবত আমি একটু জটিল করে বলে ফেলেছি।''
.......................................................................................................
ভাইজান, প্লিজ, আর লোক হাসায়েন না!
এই ব্লগে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পদার্থবিজ্ঞানে এবং বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় উচ্চতর ডিগ্রীপ্রাপ্ত কিংবা গবেষণারত বহু বাঙ্গালী আছেন। আপনার এই লেখা পড়ে তারা সুড়সুড়ি অনুভব করবেন।
বাদ দেন, আইজ কি দিয়া ভাত খাইলেন সেই গল্প করি আসেন।
সরকার নাকি ডলারের রেট বাড়ায়া দিতেছে!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি হয়তো জানেন না একজন মানুষ সর্ব বিষয়ে পন্ডিত হতে পারে না। একজন লোক হয়তো ফিজিক্সে পন্ডিত হতে পারে, কিন্তু সেই একই মানুষ জিওলজি সম্পর্কে মূর্খ থাকতে পারে।
তাই কোন মানুষকে সর্বজ্ঞানী আদর্শ মনে না করে পবিত্র গন্থ পড়ুন, আশা করি সবকিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
১৪০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫২
ওয়।িসফ বলেছেন: ভাইরে আর পোস্ট দিয়েন না। এটাতেই ঘিরিংগি লাইগে গেসে, পরে তো কি হবে আল্লাহ - ই জানে।
জাতির ব্যাপক স্বার্থে চিন্তা করে দেখবেন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি দয়া করে আমার ব্লগের সম্মানিত নিয়মিত পাঠকদেরকে বিভ্রান্ত করবেন না।
আমার কোন বক্তব্যের কারনে ঘিরিংগি লাগে নাই। একশ্রেনীর ইসলাম বিদ্বেষী মানুষ আমার বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করে ঘিরিংগি লাগানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আশা করি বিভ্রান্ত হবেন না।
১৪১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২
জাকির সজিব বলেছেন: ভাই অাপনি কী করেন বেচে থাকার জন্য ?
কিছু মনে না করলে জবাব দিয়েন।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: বেচে থাকার জন্যে আমি মহান আল্লাহর উপর নির্ভর করি। আর জীবিকা নির্বাহের জন্যে মহান আল্লাহর নামে পরিশ্রম করি।
১৪২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২০
ম,ন,রেজা বলেছেন: মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেনঃ ৪,কেউ আপনার বিরোধীতা করলে তাকে অমুসলিম বলবেন,বলবেন আল্লাহ যেন তাকে হেদায়েত দেন---এগুলো কি রকম কথা।
এক্কেরে হক্ কথা.।
আপনার কথার বিরোধিতা করলেই ইসলামের বিরোধিতা আর আপনার পক্ষে বললেই পাক্কা ঈমানদার...।হুম্ম্ ইয়াজিদ কিন্তু ইসলামের শুরু থেকেই শত্রু,
আপনি অনেক কিছু ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন,এই খানে ক্লিক করে দেখুন,পরিষ্কার হবে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি ইতাহাস ভালো করে পড়ে দেখুন। আশা করি সব পরিস্কার বুঝতে পারবেন।
আর একটি অনুরোধ, দয়া করে পোস্ট পড়ে নিজে যা বুঝবেন সেই অনুযায়ী কমেন্ট করবেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৪৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আমার মনে হয় এখনি আমাদের ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি, এবং ডাক্তারীর ডিগ্রিওয়ালা ৩ জন করে নিয়ে একটি কমিটি বানানো উচিত। অবশ্যই বর্তমান পোস্টের লেখকও সেই কমিটিতে থাকবেন। এর পর যথাযোগ্য অনুসন্ধানের ফলে নিশ্চয় জানা যাবে জ্বীনদের বিষয়ে সব প্রশ্নের উত্তর।
লেখক বলেছেন জ্বিনেরা মসজিদে নামাজের সময় আসে। কমিটির অনুসন্ধান সেখান থেকেই শুরু হতে পারে।
**********************
তবে জিনরা মানুষকে দেখতে পায়। তারা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। তাদের মধ্যেও মুসলিম এবং কাফির ভেদ রয়েছে। তারা মসজিদে নামাজ পড়তে আসে।
**********************
১৪৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫৩
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: জ্বিনের কোন পর্ণক্লিপ নাই?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১২
লেখক বলেছেন: প্রাসংগিক আলোচনা করুন। না হলে বিরক্ত করবেন না।
১৪৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৩
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
জীবনে বহু আবাল বেকুব দেখসি,তয় আপনের মত দেখি নাই।
এই তিনলাইনেই আপনার বিজ্ঞান আর যুক্তিবোধের দৌড় বোঝা যায়।
অট।আমি কিন্তু বিজ্ঞানের ছাত্র নই।তবে বছরখানেক পরে বোধহয় একখান প্রকৌশলীর সার্টিফিকেট পাইতারি।
২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: প্রকৌশলী হতে পারবেন কিন্তু ভদ্র মানুষ হতে পারবেন কি?
১৪৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৫
১৬ই ফেব্রুয়ারী বলেছেন: স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
পুরো পোস্ট না পড়ে শেষের লাইনটা পড়লেই আর অযথা কষ্ট করতে হত না।
আপনার মত তথাকথিত উর্বর মস্তিস্কধারীদের জন্যই ব্লগে ইসলাম নিয়ে নাস্তিকরা অবজ্ঞা করার সুযোগ পায়!
আপনি কোথাকার কোন মহাবিজ্ঞানী যে এক লাইনে জ্বীনের স্বরূপ আবিস্কার করে বসলেন?
জ্বীন কি দিয়ে তৈরি কুরআনে বলা আছে? সেইটা কিভাবে এন্টিম্যাটার হয়?
এইসব প্রশ্নের জবাব কি এতই সহজ?
পত্রপত্রিকায় পদার্থবিজ্ঞানের দুই চারটা আর্টিকেল পড়ে নিজেকে পদার্থবিজ্ঞানী ভাবা শুরু করছেন?
জ্বীনের অস্তিত্ব প্রমাণ করে ইসলামে কি খেদমত আপনি করলেন?
বালের পোস্ট
২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২০
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: যদিও হাজার হাজার বছর ধরেই জ্বিনে বিশ্বাস প্রচলিত আছে। তবুও সম্পূর্ণ বিজ্ঞানের আলোকে জ্বিনের অস্তিত্বের প্রমান এই প্রথম। আশা করি পোস্ট আপনাদের ভালো লাগবে। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৪৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২০
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: পবিত্র কোরআনের আলোকেই আমি বিজ্ঞান নিয়ে গবেষনা করে আমার তত্ত্ব দাড় করিয়েছি।
ভাই,আপনারেই খুজতাছি।আমার প্রজেক্ট পড়ছে... এমন একটা বেড বানাতে হবে যার ভেতর থাকবে লিকুইড আর তার লেয়ার বডিপ্রেশারের সাথে মুভ করে অটোম্যাসাজের কাজ করবে।
বুঝতেই পারছেন,এখানে যে সব থিউরী অ্যাপ্লাই করতে হবে সবই বিজ্ঞানের মধ্যেই পড়ে।এবার পবিত্র গ্রন্থ থেকে কিছু রেফারেন্স দেন ভাই।
২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২৫
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: এই প্রজেক্টে ফ্লুইড মেকানিক্স, ইলেক্ট্রনিক বর্তনী, মেকানিক্যাল সিস্টেমগুলো যে সব তত্ত্বের উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে সেগুলো সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বলা আছে।
বিশ্বাসের অন্তর নিয়ে খুজে দেখুন।
১৪৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২২
আঁধারের সূর্য বলেছেন: আপনি যেহেতু এত বিজ্ঞান জানেন..এটাতো জানেন আন্টিম্যাটার আর ম্যাটার এর একত্রে উপস্থিতি বিশাল আকারের বিস্ফোরণ ঘটায়...তাহলে তারা আমাদের আশেপাশে (আমাদের আশেপাশে ত বাতাস আছে.যা ম্যাটার) থাকেন কি করে? বিস্ফোরণ হয় না কেন?
২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২৬
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি ভুল জানেন।
ম্যাটার আর এ্যান্টিম্যাটারের পারস্পারিক সহবস্থান কোন বিস্ফোরনের জন্ম দেয় না।
১৪৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ....................
লেখক বলেছেন: প্রকৌশলী হতে পারবেন কিন্তু ভদ্র মানুষ হতে পারবেন কি?
ভাইজান,ক্যাচালে ইদানিং কম যাই।
আপনি কি আমাকে ভদ্রমানুষের সংজ্ঞা টা বলবেন?
১৫০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২৬
ইমন জ্যাস বলেছেন: জীন ভালো লাগেনা পরী থাকলে কন প্রেম করুম
১৫১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩০
ডিয়ারহান্টার বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৫২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৩
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: সেগুলো সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বলা আছে।
বিশ্বাসের অন্তর নিয়ে খুজে দেখুন।
ভাই আপনি তাত্ত্বিক গবেষক মানুষ।আমি তো নাদান মূর্খ।আপনিই কিছু আয়াত বা সূরা উল্লেখ করুন না যেখানে ফ্লুইড মেকানিক্স, ইলেক্ট্রনিক বর্তনী, মেকানিক্যাল সিস্টেম নিয়ে বলা আছে।
১৫৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৭
দুরন্ত বালক বলেছেন: পবিত্র কোরআনে জ্বিনের কথা লেখা আছে। আর আমি একজন মুসলমান।
কিন্তু এই ছাগলামী মার্কা আবলামী বিজ্ঞান গবেষনা আপানার হাবলামীর পরিচায়ক নয় কি..? মুসলিম এর জন্য কোরআনের কথাই যথেষ্ঠ নয় কি ? বিজ্ঞান দিয়ে কোরআনের শুদ্ধতা প্রমানের চেষ্টা কেবল ঈমানী দূর্বলতারই পরিচায়ক।
১৫৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৮
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: @ডিয়ারহান্টার...আপনি আল্লাহর নামে শপথ করে একটা সত্য কথা বলবেন,আপনি কি বিজ্ঞানের ছাত্র?
১৫৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৮
খন্দ.লিমন বলেছেন: কোরআনে তো স্পস্টই বলা আছে জীনের অস্তিত্তের কথা । এটা বিশ্বাস না করার কি হল ?????????
১৫৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:১৬
অন্তবিহীন বলেছেন: সবাই ৩বার করে বলেন...সুবাহান আল্লাহ্.... ইমান-এর শেকরটা মজবুত হয়ে গেল!!
১৫৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩০
মর্তবাসী বলেছেন: কালিদাসের কথাই আমি বলতে চাই
সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন
১৫৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জয় বাবা ছাগল!
১৫৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৮
আঁধারের সূর্য বলেছেন: scientists found that when matter and antimatter touch each other, the amount of energy that is released comes very close to the amount of energy E = mc2 says should be all together in those two pieces. The reason is that each particle of matter, when it touches its antiparticle in the antimatter world, both change over into pure energy, or annihilate each other. This release of such a high amount of energy is why a lot of science fiction writers use antimatter for fuel in their stories. For example, author Dan Brown uses antimatter in "Angels and Demons" as a very powerful weapon, if only to make the story interesting. It is also being looked at as a fuel source for real-life missions to outer space in the future(http://simple.wikipedia.org/wiki/Antimatter)
এখনো বলবেন আমি ভুল বলছি?
১৬০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৫৯
শিক্ষানবিস বলেছেন: বিজ্ঞান জিনকে স্বীকার করুক বা অস্বীকার, এতে আমার কিছু আসে যায় না। বিশ্বে ও মহাবিশ্বে অনেক কিছু আছে যা এখনো বিজ্ঞানের ধরাছোয়ার বাইরে থেকে গেছে। বিজ্ঞান ওখানে পৌছতে পারেনি। আমি বিজ্ঞান চর্চা ভালবাসি, কিন্তু বিজ্ঞানের পূজা করি না।
বিজ্ঞান অস্বীকার করলেও আমি জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস করি। জিনের অস্তিত্বে অস্বীকার করা কুফরী। আমি জেনেছি এখান থেকে
http://www.islamhouse.com/p/231667
১৬১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:১৪
প্রলাপ বলেছেন:
১৬২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৩০
মো. আবুল হোসেন, শিবচর, মাদারিপুর বলেছেন:
ভাইরা আপনেরা এবার থামেন। বিজ্ঞানী হুজুররে আর ন্যাংটা কইররেন না।
১৬৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২৪
মা-নবি০৩ বলেছেন: ভাই বিজ্ঞান দিেয় যদি জিনের অস্ত্রিত্ব প্রমান না করা যায় আপনি কি জিনে বিশ্বাস করবেন না ?
আপনের ঈমানে দুর্বলতা আছে এ জন্য আপনের দর্শ বিশ্বাস করতে বিজ্ঞান দিেয় হালাল করতে হয় সেটা না থাকে ধর্মীয় না হয় বৈজ্ঞানিক
মানলাম আপনের এন্টিম্যাটার থিউরির কথা কিন্তু সেটার সাথে জিনের অস্ত্রিত্ব এর সর্ম্পক আজগুবি ছাড়া কিছু না
আপনার জানা মতে প্রান Life বা জীবনের সঙ্গা কি ? পদার্থ আর প্রতি পদার্থে (এন্টিম্যাটার) প্রানের জায়গা কোথায় । না আপনে প্রাণরে পার্টিকেল মনে করেন ?
সোজা বাংলায় কনতো আগুন পদার্থ না শক্তি তার পর জাতিরে বিজ্ঞান বুজাইয়েন
১৬৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২৬
বেকায়দা লোক বলেছেন: ভাই আপনের কথা মত তো আমি মইরা গ্যালে আমার জীন এর মইরা যাওনের কথা। তাইলে হ্যায় ক্যামনে ৩০০ বছরে প্রাপ্ত বয়স্ক হইব? মজা পাইলাম। তয় দিলাম মাইনাস। মদন এর মত লিখছেন। তবে ভাই আমি জীন বিশ্বাস করি। কিন্তু আপনের থিওরী আমার কাছে ভুয়া লাগছে। এই জন্যেই মাইনাস।
১৬৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১১
রেজা হামিদ বলেছেন: ভাই আমি পর্দাথবিজ্ঞানের ছাত্র হয়েও আপনার অ্যান্টিম্যাটার থিওরী বুঝতে পারলামনা। মনে হয় আপনি পর্দাথবিজ্ঞানের নতুন কোন শাখা আবিস্কার করে ফেলেছেন। আপনি অতিসত্বর কোন জার্নালে আপনার আবিস্কারটি পাঠিয়ে দিন। তারাতারি করুন নাহলে অন্য কেও এর পেটেন্ট নিয়ে নিতে পারে। আমাদের দেশ মনে হয় শান্তির পর পর্দাথবিজ্ঞানেও নোবেল পেতে পারে। দেশকে গর্বিত করেন।
এখানে কিছু বিখ্যাত জার্নালের লিংক আ ছে
আর আপনি বিজ্ঞানের কোন শাখায় লেখাপড়া করে নিজেকে এই জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করেছেন জানাবেন কি? মানে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি? যদি কিছু মনে না করেন।
১৬৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ব্যাখাঃ আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান জ্বিন জাতির অস্তিত্ব অস্বিকার করে না। অস্বিকার করার মত কোন যুক্তি বা মতবাদও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বরং এ্যন্টি ম্যাটার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে যুক্তি ততই প্রগাড় হচ্ছে।
ব্যাখ্যা কই?
১৬৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৪
মা-নবি০৩ বলেছেন: কবিরাজের ‘অগ্নি চিকিৎসা’ পুড়ে গেল শিশুর শরীর
"কবিরাজ তখন বলেন, রব্বানীর ওপর জিনের আছর আছে। বুধবার রাতে জিন তাড়াতে ওয়াহেদের কাছে রব্বানীকে নিয়ে গেলে কবিরাজ ‘অগ্নি চিকিৎসা’ দেন।"
জ্বিন জাতির অস্তিত্ব স্বিকার করানোর দায়িত্ব পড়ালেখা জানা যারা নিছেন তারা এই ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না । এ কবিরাজের সাথে এই সব জ্বিনের দালাল গো বিচার হ্ওয়া উচিত
১৬৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: লেখকের কয়েকটি কথাঃ-
১) *****************
লেখক বলেছেন: কোন যুক্তি নেই অথচ গালাগালি করে গেলেন।
আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।
*******************
২) *****************
লেখক বলেছেন: আপনি হয়তো জানেন না একজন মানুষ সর্ব বিষয়ে পন্ডিত হতে পারে না। একজন লোক হয়তো ফিজিক্সে পন্ডিত হতে পারে, কিন্তু সেই একই মানুষ জিওলজি সম্পর্কে মূর্খ থাকতে পারে।
তাই কোন মানুষকে সর্বজ্ঞানী আদর্শ মনে না করে পবিত্র গন্থ পড়ুন, আশা করি সবকিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
*******************
৩) *****************
লেখক বলেছেন: আপনি ভুল জানেন।
ম্যাটার আর এ্যান্টিম্যাটারের পারস্পারিক সহবস্থান কোন বিস্ফোরনের জন্ম দেয় না।
*******************
৪) *****************
লেখক বলেছেন: আপনার কাছ থেকে জ্ঞান নেয়ার কোন খায়েশ আমার নেই। দুনিয়াতে প্রচুর বই পুস্তক আছে, ইন্টারনেট আছে। জ্ঞান নেয়ার জন্যে আপনার মত একজন জ্ঞানপাপীর কাছে যাওয়া অন্যায়।
*******************
এবার কয়েকটা প্রশ্ন করিঃ-
১) যিনি এই জ্বীন এর বৈজ্ঞানিক তত্বটি দিচ্ছেন (মানে আপনি) তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? এটাকে কোনো আক্রমণ হিসাবে নেবেন না। যেকোনো তত্বের প্রবক্তার (যেমন নিউটন, ডালটন, ফ্যারাডে, আইনস্টাইন, ডারুইন ইত্যাদির) শিক্ষাগত যোগ্যতা কখনো গোপন রাখা হয়নি।
২) আপনি কোন কোন বিষয়ে পন্ডিত সেটা স্পষ্ট করে জানান।
৩) ম্যাটার ও এন্টিম্যাটারের সহাবস্থান সম্ভব, এর কোনো রেফারেন্স দিন।
৪) কুরান ছাড়া বাকি সূত্রগুলি পরিস্কার করে জানান, যেখান থেকে আপনি তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
আশা করি আমার এই আব্দারকে অন্যায় মনে করবেন না। যখনি কোনো বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হয়, তার সঙ্গে এইসব তথ্যগুলিও জানানো হয়।
আমার আরো আবেদন রইল, সম্ভব হলে আপনার এই লেখার একটি ইংরাজী অনুবাদ প্রকাশ করুন। যাতে পৃথিবীর অধিকাংশ ফিজিক্স ও অন্যান্য বিষয়ের বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে আরো এগোতে পারেন।
১৬৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৭
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: আমাদের প্রিয় নবী ও সাহাবীগণকেও তৎকালীন কিছু মূর্খ উপহাস করেছিল। তারা আজ আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। কিন্তু নবী আজও কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রয়েছেন।
হায় হায়! আপনি কি এবার নিজের নবী ভাবতাসেন নাকি?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১১
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আপনি আমার বক্তব্যের মিসইন্টারপ্রেট করছেন।
১৭০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ......... হায় হায়! আপনি কি এবার নিজের নবী ভাবতাসেন নাকি?
****************
সঠিক জানা নাই (মানে হয়তো ভুল জানি), তবে মহম্মদের পর নাকি আর নবী নাই। আল্লাহ মহম্মদের কাজকর্ম দেখে এতই বিরক্ত হয়েছিলেন (এটা অবশ্য আমার নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, অনুগ্রহ করে কেউ প্রমাণ চাইবেন না প্লিজ) যে তিনি বললেন এই শেষ, আর নবী তৈরী করব না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৭
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষের মাধ্যমে দুনিয়াতে আপনি কিছু আর্থিক সুবিধা পেলেও মৃত্যুর পরে ভয়াবহ শাস্তিই ভোগ করবেন।
১৭১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
প্রভাষক বলেছেন: আপনার জন্য রইলো অগ্রীম শুভেচ্ছা... নোবেল এবার ঠেকায় কে!!!... লিংকু দেখেন আপনার নাম আমি প্রস্তাব করছি... Click This Link
ধন্যবাদ...
২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০২
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: আমাদের প্রিয় নবী ও সাহাবীগণকেও তৎকালীন কিছু মূর্খ উপহাস করেছিল। তারা আজ আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। কিন্তু নবী আজও কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে রয়েছেন।
তাছাড়া, খ্রীস্টান কর্তৃক প্রবর্তীত নোবেল পুরুস্কার কোন মুমিন মুসলমানকে দেয়া হয় না। মুসলমানদের যত বড় বৈজ্ঞানিক আবিস্কারই থাক না কেন। তাই ওই সাম্প্রদায়িক পুরুস্কার আমাকে দেয়া হলেও আমি তা গ্রহন করব না।
১৭২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৪
পুন্ডরীকাক্ষ পুরোকায়স্থ বলেছেন: ৯৮ নম্বর মাইনাসটা আমি দিলেও পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে নিলাম। আপনি বহু বছর পরে স্বামী অভেদানন্দকে মনে পড়িয়ে দিলেন।
১৭৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৩
মা-নবি০৩ বলেছেন: সোজা বাংলায় কনতো আগুন পদার্থ না শক্তি তার পর জাতিরে বিজ্ঞান বুজাইয়েন
১৭৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৬
অয়োময় বলেছেন: আপনি একটা পাগল!
১৭৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩১
মা-নবি০৩ বলেছেন: ইয়াজিদ সিকান্দার ভাই ২২ তারিখে জিগাইছিলাম "কনতো আগুন পদার্থ না শক্তি ?"
উত্তর টা এখনো পাই নাই
"আসলে অনেকেই আছে যারা বিজ্ঞানের 'ব'ও বুঝে না। অথচ আল্লাহ বিধানকে উপহাস করে।
"
"আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।"
আপনেরে আল্লাহ বিজ্ঞান বুঝার তৌফিক দিছে ভাই উত্তর টা দেন না
১৭৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৭
কাঠুরিয়া. বলেছেন: অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী আপনার বিদ্যাতো প্রলয়ংকরী পর্যায়ের বস।
এহেন জ্ঞ্যান দর্শন করে আমার আহ্লাদের আর সীমা নাই।
নিশ্চই আল্লাহ তাআলা সীমা লঙ্ঘনকারীকে পছন্দ করেন না।
১৭৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫০
পাপিয়া আক্তার বলেছেন:
এটা আসলে কোন নাস্তিকের লেখা ইচ্ছে করেই এমন পাগলামো করেছে...।
১৭৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: বাস্তবিক, অভেদানন্দও এই রকম আজব লিখতেন। অবশ্য তিনি সত্যিই এখনকার চেয়ে অনেক কম জানতেন। তাঁর ধারণা ছিল X-ray তে হাড়ের চারপাশে যে ঝাপসা জিনিসের ছবি আসে সেটি আত্মার ছবি।
তাঁর পক্ষে সেই সময় অনেক কিছুই বোঝা সম্ভব ছিলনা। কিন্তু এই লেখক যখন ব্যাঙ্কে চাকরি করেন তখন শিক্ষা নিশ্চয় বর্তমান যুগ থেকেই পেয়েছেন। নেট ব্যবহার করেন মানে দুনিয়ার সব বৈজ্ঞানিক মতবাদই পড়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু তিনি নিজের যোগ্যতা বা শিক্ষা সম্পর্কে কিছুই বলতে রাজি নন। আমার আগের কমেন্টের প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। এখনো জবাব নেই।
১৭৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:৫৭
আঁধারের সূর্য বলেছেন: ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৮ তে আমার করা প্রশ্নের জবাব কই?..
আঁধারের সূর্য বলেছেন: scientists found that when matter and antimatter touch each other, the amount of energy that is released comes very close to the amount of energy E = mc2 says should be all together in those two pieces. The reason is that each particle of matter, when it touches its antiparticle in the antimatter world, both change over into pure energy, or annihilate each other. This release of such a high amount of energy is why a lot of science fiction writers use antimatter for fuel in their stories. For example, author Dan Brown uses antimatter in "Angels and Demons" as a very powerful weapon, if only to make the story interesting. It is also being looked at as a fuel source for real-life missions to outer space in the future(http://simple.wikipedia.org/wiki/Antimatter)
এখনো বলবেন আমি ভুল বলছি?
১৮০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
আতিকুর রহমান সুমন বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন! এত লোক জ্বীনে বিশ্বাস করে দেখে অবাক হলাম।
১৮১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩
সবুজপএ বলেছেন: ছাগল কয় ধরনের হয় ? জ্বীন-ছাগল সর্ম্পকে জানতে চাই
১৮২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৩
ডাইনোসর বলেছেন:
বুঝলাম না কেন রেটিং দিতে পারছি না।
অামি এক কান মাইনাস দিতে চাই।
১৮৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৪
কৌশিক বলেছেন: আমি তো অনেক আগে থেকেই জ্বীন চালান দেই। এহনও দুইডা বান্দা আছে আমার কাছে। পোস্টে জাঝা। আপনে ভাই সবাইরে ফেল দিছেন। মাশাল্লা।
১৮৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
কবির চৌধুরী বলেছেন: এইটা কি আসল জীনের ছবি?
আর লোক হাসায়েন না।
তবে আপনি সব কয়টা নাস্তিকরে ভালই হুদা এনগেইজ করাইতে পারছেন, তারা ও যে আপনার মত হুদা টপিক পাইলে ফালায়, সেইটা প্রমান করতে, বুইঝা না বুইঝা হেল্প করছেন।
১৮৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:০১
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ভাই ইসলাম কী জিনিস তা কী তুই জানস?
ইসলামে বিশ্বাসের স্থান আছে অপবিশ্বাসের স্থান আছে কী
আমাক জানা।
জ্বীন আছে কিন্তু তারা কী আল্লাহ ভালো জানেন। আমাদের তার জন্য আতলামি করা উছিত না।
আর বিজঙ্গান যত ক্ষন পর্যন্ত পরীক্ষামুলক প্রমান দিতে না পারবে আমি ততক্ষন পরযন্ত তা বিশ্বাস করব না।
কারন তোর মোত আতেলরা আছে।।
১৮৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৮
ব্ল্যাকটাইগার্স বলেছেন: কালীদাস বলেছেন:
সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
অনুবাদঃ
ইয়াজিদ এর ছি-বান্দর টাইপের একটি লেখা। পইড়্যা মেজাজটাই খারাপ হইয়্যা গেল। তাই বললাম, আপনার মত জঙ্গল ও বেকুব ছাড়া এই রকম একটা গবেট মার্কা লেখা সম্ভব হত না। যদিও জানি আমার মন্তব্যে আপনার কিছু আসে যায় না (আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করুন), তবু আপনি এরকম লেখা ছাড়ার চেষ্টা করুন। যাতে আমরা শান্তি পাই, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
১৮৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৬
ডিজিটাল মুবিন বলেছেন: ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
লেখক বলেছেন: ওজন থাকবে। তবে পাখার কথা আসছে কেন? এধরণের কুযুক্তি নিয়ে হাজির না হলে চলে না?
জ্বিনরা মানুষের কাছাকাছি থাকে। তবে মানুষের সাথে যোগাযোগ করে কিনা সেটা জানা নেই। করলেও করতে পারে
.।।।.।।।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।।
ভাই কেমনে কন জ্বিনরা মানুষের কাছাকাছি থাকে? matter+antimatter= কি জানেন তো?
বোম ফাটলে যা হয় সেটা...আমার চারপাশে জিন থাকলে আমিতো শেষ ...... না বুঝলে ফিজিক্স পড়েন........হাসির খোরাক হয়ে লাভ কি????? ফালতু পোস্ট এ মাইনাস :@
১৮৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আমার প্রশ্নের উত্তর কই স্যার? অনেক দিন ত হল। আপনার লেখার ইংরাজী অনুবাদ কদ্দুর? এখানে কেউ তো আপনার লেখার মর্ম বুঝল না। ইংরাজী করে বড় কোথাও দ্যান বরং। আমিও অনুবাদ করতে পারতাম, কিন্তু ভয় লাগে। কিছু ত বুঝিনাই, না বুঝে অনুবাদে শেষে ভাবটা পালটে গেলে মুশকিল।
১৮৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১১
চয়নিকা বলেছেন: ভাই, আমারো ধারণা জ্বিন আছে। যেহেতু তারা মানুষের বিপরীতের এন্টিম্যাটার, সুতরাং তারা পড়া-লেখাও করতে পারে, কে জানে হয়ত ব্লগও লিখতে পারে। আপনি ম্যাটারতো ভাই...
১৯০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
নয়ন বলেছেন:
১৯১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
নয়ন বলেছেন:
১৯২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
প্রীতম অংকুশ বলেছেন: ইমন দে বলেছেন: শিক্ষিতের বেটা অশিক্ষিত। আইছে জিন লইয়া।
তুমি সহ জিনের চৌদ্দ গোস্টীরে মাইনাস.....
তোমার নামটা ইয়াজিদ সিকান্দার না হয়া ইয়া-জিন ছি-বান্দর হইলে এই পোস্টের সাথে মানাইতো। নাম টা চেঞ্জ করো।
এইবার আসি কথায়। নিজেরে নবী তো ভাবছই, সাথে মহান বেজ্ঞানীও! তোমার ভাষায় আমি নাস্তিক হইলেও আজ আস্তিকবাসীর উপর ম্যালা কষ্ট হইতেছে!!! কারণ এরকম এক মূর্খ ওদের সাথে বসবাস করে। নিজের উপর এত কনফিডেন্স তোমার যে কমেডি শো ভালোই দ্যাখাইছো। তোমারে নোবেল না, দেশী বেল দিয়া মাথা ফাটাইতে ইচ্ছে করতেছে! গৎবাধা কিছু কমেন্ট দিয়া আসল প্রশ্নগুলো তো ঠিকই পিছলাইয়া গ্যাছো! হালা বেকুব কোনহানকার! তোরে সামু যে কেমনে সেইফ ব্লগার করলো ভাববার বিষয় !!!!!!!!!!!!! জীবনে ম্যালা তালগাছবাদী দেখছি, তোমার মতো দেখি নাইক্কা।
ভালো কথা, এত বড় বেজ্ঞানী বাংলা বানানে দুর্বল কিলা??? প্রোফাইলে ফছন্দ কি জিনিস ??? নাকি পছন্দ শব্দটা ভুল, তোরটা ঠিক??? নাকি আরবীতে বামহস্ত তুমি চান্দু ??? সময় থাকতে নিজের জগতের লোকজনের মানসম্মান আর ডুবাইও না।।
১৯৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪২
নাজনীন১ বলেছেন: "জ্বিন জাতির কোন ক্রমেই ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড হবার সম্ভাবনা নেই। কারণ এটা আলো দিয়ে তৈরী। "
অনেকদিন পর এ পোস্টে ঢুকলাম। তাই আমাকে দেয়া জবাবটা দেখা হয়নি।
গায়েবের ব্যাপারে আমার জ্ঞান নেই। কিন্তু আলোও যে দৃশ্যমান ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সিগনাল এটা কি আপনার জানা নেই? এবং আলোও কোন ইন্টারফিয়ারেন্স তৈরী করে না।
আবার আমরা কুরআন থেকে পাই, জ্বীন আগুনের তৈরী। আগুনে তাপ, আলো, অদৃশ্য ইনফ্রারেড বিকিরণ সবই আছে।
আপনি জ্বীন আলোর তৈরী পেলেন কই? ফেরেশতারা নূর বা আলোর তৈরী।
১৯৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২৮
ত্রিভুজ বলেছেন: এই পোস্টটা মুছে দিলে ভাল হয় না? ইসলামের নামে এইটাই হাস্যকর কথা বেশির ভাগ সময়ই নাস্তিকরা রিভার্স খেলার সময় পোস্ট করে, আপনি নাস্তিকদের একজন হয়ে থাকলে কিছু বলার নাই অবশ্য..
১৯৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৭
বিং বলেছেন: আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম। আশা করি আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করবেন। আমীন।
১৯৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৯
বেঙ্গলেনসিস বলেছেন: ধর্মের ব্যাপারে যাই হোক আপনার পদার্থ বিজ্ঞান সম্বন্ধে তিল পরিমান আইডিয়া নেই। উদাসী স্বপ্ন এর সাথে যোগাযোগ করেন।
১৯৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯
ছোটমির্জা বলেছেন: মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: আমি একজন মুসলমান এবং জীনে বিশ্বাস করি।
কিন্তু আপনার এই পোষ্টে মাইনাস।
১.কোরআন ও বিজ্ঞান ২টি সম্পূর্ণ আলাদা।এদের ১টির সাথে আর একটির হঠাত কখনো মিলে যায়।
১৯৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:২২
িমল্টসুিম বলেছেন: পেলাচ সহকারে ধন্যবাদ।
১৯৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৫
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: আমি একজন মুসলমান এবং জীনে বিশ্বাস করি। কুরআন কে ব্যাখ্যার জন্য লজিক ডিপেনডেন্ট হওয়া উচিত যেটাকে আমরা বিজ্ঞান বলি। বিজ্ঞান দিয়া ব্যাখ্যা করা হবেনা তো কি দিয়া হবে......বলদ গরু কোথাকার
ভালো পোষ্ট। +
২০০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৭
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: তবে আমি জ্বীনের লজিকাল এখনও মনের মত করে পাই নি...........।কেউ জানলে লিঙ্ক দিবেন
২০১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
শ্রাবন্য বলেছেন: ভাই, আমার অদৃশ্য জ্বিনদের সম্মন্ধে ব্যপক কৌতুহল আছে। ব্যপক প্রচেষ্টা চালাইয়া জ্বিন দর্শন করিতে পারি নাই, এটা আমার জন্য চীনের হোয়াংহো সমতুল্য দুঃখ। কেউ একজন আপনার এ লিংকটা দিল জ্বিন থাকার বৈজ্ঞানিক প্রমান দেয়া হইছে নাকি। আইসা যা পাইলাম, একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হইয়া হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হইয়া গেছে আর জ্বীন দর্শনকারীদের সাথেও থিউরীতে ব্যপক সংঘর্ষ হইতেছে।
যাহ হোউক, একটা কথা বইলা যাই, আপনাগো মতো গোরবমাথাগো অত্যাচারে আপনাগো মতো মাথা ছাড়া বাকি সবাই-ই একসময় হয়ত নাস্তিক না হইলেও বিশ্বাসী আর থাকবে না। এত মানুষরে বিপথগামী করার দ্বায়িত্ব হাশরের ময়দানে নিতে পারবেন তো?
আপনার মস্তিষ্কের উত্তরাত্তর উর্বরতা কামনা করছি।
২০২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৩
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
বাহ, বাহ!!! তারমানে একজন মানুষের জন্ম হলে সাথে সাথে একজন জ্বিনেরও জন্ম হয়। আর একজন মানুষের মৃত্যু হলে একজন জ্বিনেরও মৃত্যু হয়। তাইলে একজন জ্বিন যে ৩০০ বছর বাচে তার বিপরীতে যে মানুষটা আছে তার কি হবে। মানুষ তো ৩০০ বছর বাচা সম্ভব না। ঠিক মিললো না।
২০৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৪
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: আপনে কইলেন...
"পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।"
বাহ, বাহ!!! তারমানে একজন মানুষের জন্ম হলে সাথে সাথে একজন জ্বিনেরও জন্ম হয়। আর একজন মানুষের মৃত্যু হলে একজন জ্বিনেরও মৃত্যু হয়। তাইলে একজন জ্বিন যে ৩০০ বছর বাচে তার বিপরীতে যে মানুষটা আছে তার কি হবে। মানুষ তো ৩০০ বছর বাচা সম্ভব না। ঠিক মিললো না।
২০৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৪
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: আহা জ্বীন দেখবার মন্চায়.....
২০৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১৯
গুরুভাই বলেছেন: আমি বিজ্ঞানের ছাত্র না , তারপরেও সবকিছু পানির মতো টলতলা
+ লন গুরু
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: অশেষ শুকরিয়া।
২০৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৪১
কঠিনলজিক বলেছেন: সমস্যা টা কি ?
যেহেতু আপনার পোস্টের শুরুতেই "ক্বোরআন" এর আয়াত, তা থেকে ধারণা করা যেতে পারে "ক্বোরআন এর আয়াতের বৈগ্যানিক ব্যাখ্যা না থাকা কে আপনি সমস্যা ধরে নিয়ে তার সমাধানের চেস্টা করছেন "
ক্বোরআনের আয়াতের বৈগ্যানিক ব্যাখ্যার অনুপস্হিতি "বিশ্বাসী" দের কোন সমস্যা না। মুসলমান অর্থ্যাত বিশ্বাসী "যদি প্রমাণ নির্ভর" হয় তা হলে সে কিন্তু আর মূলে বিশ্বাসী নয় সে তখন প্রমানে বিশ্বাসী ।
আমি বললাম আমি "রাজা" আপনি বিশ্বাস করলেন মানে আপনি "আমাকে বিশ্বাস করলেন " আর আমি বললাম আমি রাজা আপনি বললেন প্রমান দেখাও আমি রাজত্ব দেখালাম তখন আপনি কাকে বিশ্বাস করলেন ? আমাকে নাকি আমার রাজত্ব কে ?
সুতরাং বিশ্বাসী দের জন্য বৈগ্যানিক ব্যাখ্যার নির্ভরতা 'হিতে বিপরিত' এর কাজ করবে, তার শুদ্ধ বিশ্বাস কে অশুদ্ধ করবে প্রমান আর বৈগ্যানিক ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা এবং নির্ভরতা।
রাত মজুর এর ১২নং কমেন্ট সে দিকেই ইংগিত করা হয়েছে ।
আর অবিশ্বাসী দের বেলায় প্রমাণ কোন ফলদায়ক বিষয় নয় ।
http://quran.com/6/7 ক্বোরআন বলছে "অবিশ্বাসী রা সকল ইন্দ্রীয় দিয়ে অনুভব করলেও ইমান আনবে না।"
সকল ইন্দ্রীয় যেখানে বিফল সেখানে বৈগ্যানিক ব্যাখ্যা কতটুকু ফলদায়ক হবে বলে আশা করেন ?
২০৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:২২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্লাস এবং সরাসরি প্রিয়তে
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার সহায় হোন।
২০৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৯
মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন।।
২০৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৩৫
ধূর্ত শিকারি বলেছেন: এক লিংক ধৈরা এই পোস্টে আইলাম, হা হা হা ব্যফুক বিনুদুন
২১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭
virubangali বলেছেন: কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৩
ইয়াজিদ সিকান্দার বলেছেন: কোরআনের কথা বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নেওয়ার মধ্যে প্রকৃত ঈমান নিহিত।
অবশ্যই। তবে বিজ্ঞানের চর্চাকে ইসলাম সর্বদাই উৎসাহিত করে।
২১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৫
রাজিয়েল বলেছেন: আপনাকে প্রতিপদার্থবিজ্ঞানে প্রতি-নোবেল দেয়ার দাবী জানালাম
২১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৩
উদাসীফাহিম বলেছেন: ++++ প্রিয়তে
২১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৩
বরফ গলা পািন বলেছেন:
২১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫১
বুলবুল_আজিম০০৭ বলেছেন: জ্বিনের অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক প্রমাণের সাথে ঈমানের প্রশ্ন জড়িত নয়। আল্লাহ্র বানীতে বিশ্বাস আনলে সবই বিশ্বাস হয়… তখন কুরানের সাপেক্ষে বিজ্ঞানে খন্ডাতে বসে মানুষ… আর বিশ্বাস দুর্বল হলেই বিজ্ঞান দিয়ে কুরানের সত্যের যথার্থতা প্রমাণ করার দরকার পরে।
আপনার দেয়া জ্বিনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পছন্দ হয় নাই। আমার কাছে বরং ৪র্থ স্থানিক মাত্রা, বা অন্য কোন ব্যাখ্যা অধিক গ্রাহ্য মনে হয়। আপনি বলেছেন প্রতিটি মানুষের প্রতিমানুষ আছে - যা জ্বীন… কিন্তু জ্বীন তো মানুষের আগে তৈরি বলেই আমরা বিশ্বাস করি; সুতরাং প্রতিপদার্থ যুক্তি খুব একটা যাচ্ছে না। আসলে জ্বিনদের স্বরূপ সঠিক ভাবে মনে হয় না এখনই বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারবে… সুতরাং অহেতুক বাতচিৎ করে অবিশ্বাসীদের সাথে প্রলাপ করে লাভ নাই। জ্বিন আছে এটা জানাই যথেষ্ট কেমন আছে কিভাবে আছে জানা নিতান্ত অবান্তর… প্রয়োজন হলে আল্লাহ আমাদের সেটুকু জ্ঞান দিতেন বা পরে দরকার হলে দিবেন।
আরেকটা ব্যাপার, আপনার ব্যাখ্যা অনেক বিশ্বাসীরই দেখলাম তেমন পছন্দ হয় নাই কারন ব্যাখ্যা অপূর্ণ…
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: "পবিত্র কোরানের কোথায় বলা আছে বা হিন্টস আছে যে, জ্বীনেরা এন্টিপার্টিক্যালে তৈরী?" কোরানে মানুষ ও জ্বিনের অনেক ইন্টারেকশন এর কথা বলা হইছে, কিন্তু জ্বিন এন্টি ম্যাটার হলে তা সম্ভব না… আপনি কি জানেন, পার্টিক্যাল আর আন্টিপার্টিক্যাল এক জায়গাতে থাকলে কি হবে?
আপনি আপনার তত্ত্বকে সত্য বলার জন্য অনেক ঈমানদারকেও গালমন্দ করছ্ন, এটা ঠিক না… আপনার ব্যাখ্যায় ভুল আছে বলেই তারা তা ধরিয়ে দিচ্ছেন… কিন্তু তারা তো বলছেন না যে জ্বিন নাই। ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সেটাকে ইসলামের নামে চালিয়ে দিতে চাওয়া ঠিক না, বিজ্ঞান তো অনেক বিষয়েই ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম→ তাই বলে কি মুমিনরা তা বিশ্বাস করে না… কিন্তু যা আমি বিশ্বাস করি তার অবিশ্বাস্য ব্যাখ্যা আমি বানাবো কেন?
আপনি অনেককেই বলছেন, "আপনারা মনে করেন যেন আপনারা সবকিছু জানেন। আসলে আপনাদের ধারনা ভুল।" → প্রশ্ন হল, আপনি একাই কী সব জানেন?
"নিশাচর নাইম বলেছেন: জ্বীন আছে নাকি নাই এইটার প্রমানের জন্য বিজ্ঞানের দরকার নেই।পবিত্র কোরআনে বলা আছে জ্বীন আছে এইটাই সত্য।" সহমত… কিন্তু, আপনার মন্তব্য মেনে জ্ঞানার্জন করতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেল তো বিপদ।
মাসুদুল হক বলেছেন: "অ্যান্টি ম্যাটার জ্বীন???? ‼!আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, তাহলে দয়া করে এইসব ভাড়ামি বন্ধ করেন, নামাজ রোযা করেন, মূল যে ধর্মজ্ঞান তা অর্জনের চেষ্টা করেন, আল্লাহ আপনার ভাল করবো….বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, আপনি এখন যেটা করছেন তা একধরনের ইসলামবিরোধী কাজ, কারন আপনি যা নিশ্চিত জানেন না বা যেটা আপনার পক্ষে জানা সম্ভব না তা নিয়ে কথা বলছেন…দয়া করে এ ধরনের লেখা আর লেইখেন না…." যথার্থ বলেছেন।
যাই হোক, সবার ঈমান ও আমল উন্নত হোক এই প্রত্যাশাই করি
২১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২০
বুলবুল_আজিম০০৭ বলেছেন: লেখক, আপনি কোন মানের ছাগল ভেবে পাচ্ছি না। একজন প্রকৃত জ্ঞানী মানুষ এত সহজে অন্যের সমালোচনা করে না। একজন ইমানদার মুসলিম তো অবশ্যই এরকম করতে পারে না। আপনি যুক্তি না দিয়ে শুধু গালাগালি করেছেন। আর যারা আপনাকে সমর্থন করেছে তাদের পায়ে সালাম করেছেন। আপনার মত নিচু মানের কুত্তাগুলো ইসলামকে নামসর্বস্ব ধর্ম বানাচ্ছে। আমি জীনে বিশ্বাস করি। কিন্তু আপনার ব্যাখ্যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। নিজেকে এত জ্ঞানী ভাইবেন না। এটা মুর্খতার বড় লক্ষণ। সবাইকে যাচ্ছেতাই বলে অমুসলিম, বিজ্ঞানের ছাত্র নন, নাস্তিক বলেছেন। আর নিজেকে খুব ইমানদার মনে করছেন। আপনি কি জানেন -"ঐসব আলেম সবার আগে জাহান্নামে যাবে যারা মানুষকে জেনেও জানায়নি বা ভুল জানিয়েছে।" আমি ছোট-খাটো অনেক বিষয়ে অনেক সময় মাসালা নেয়ার জন্য মসজিদের ইমাম কিংবা এরকম বুজুর্গ ব্যক্তির দ্বারস্থ হয়েছিলাম। যাদেরকে আমি সবচেয়ে বেশি ভাল বলে জানি তারাই আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছেন এই বলে যে মাসালা দেয়ার মত জ্ঞান তারা রাখেন না। আমি খুব অবাক হলাম আপনার আত্মপ্রচারের বহর দেখে।
মূল কথা হল জীনে বিশ্বাস কিংবা আপনার লেখায় বিশ্বাস এর কোনটার সাথেই ইমানদার হওয়া না হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। দয়া করে কাউকে অজথা নাস্তিক বলবেন না। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করেছেন নিশ্চিত হলেন কি করে? এত বড়াই করবেন না। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিন, আমীন...।
২১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:৪৩
রশীদ বলেছেন: এই হালা হয় ভোদাই, অথবা রিভার্স খেলতাছে। তা না হলে এত নির্বিকারভাবে আবলামি কেমনে করে?
২১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৭
স্যার ... বলেছেন: এটা সেই কোরআন যাতে কোনো সন্দেহ করা যায় না।
যারা সন্দেহগ্রস্থ তারা বিপথগামী হবেই।
২১৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
গুহাবাসি বলেছেন: বিং বলেছেন: আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিলাম। আশা করি আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করবেন। আমীন।
২১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৭:০৮
বাউল! বলেছেন: আপনের মতন মানুষ ব্লগও লেখেন জাইন্যা বেপুক পুলকিত। লিঙ্ক দেইক্যা এই পোষ্টে আসলাম, নিজেরে ভাগ্যবান মনে হইতেছে। এই পোষ্টে না আসলে জীবনে কত্ত বড় একজন বিজ্ঞান মনস্ক মানুষের দেখা পাইতাম না! জ্বীন জাতি নিয়ে এমন গবেষনার জন্য আপনারে ধন্যবাদ।
২২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৯
প্রিন্স অফ ডার্ক বলেছেন: ভাই কমেন্ট করার লোভ সাম্লাতে পারলাম না।এক সময় বিঞানের ছাত্র ছিলাম কিন্তু আপনার লেখা এন্টেনার অপর দিএ গেলো। এখন সাহিত্যের ছাত্র। তাই একটু সাহিত্যের জ্ঞান শেয়ার করি। ধরেন কেও আপ্নারে গন্ড মুরখ ভাবে,যেটা আপনি জানেন,কিন্তু এসে বলল ভাই আপ্নের মত জ্ঞানি মানুষ আমি জিবনেও দেখিনি।তাহলে সে বল্ল এক কথা কিন্তু mean করলো totally opposite টা।এটাকে irony বলে।না বুঝলে কালীদাস এবং অন্য ব্লগার রা উদাহরন দিয়েছে দেখে নিন।আর এরপর থেকে কেও প্রশংশা করলে আগে ভেবে নিবেন irony দিলো না তো!
২২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৯
প্রিন্স অফ ডার্ক বলেছেন: ভাই কমেন্ট করার লোভ সাম্লাতে পারলাম না।এক সময় বিঞানের ছাত্র ছিলাম কিন্তু আপনার লেখা এন্টেনার অপর দিএ গেলো। এখন সাহিত্যের ছাত্র। তাই একটু সাহিত্যের জ্ঞান শেয়ার করি। ধরেন কেও আপ্নারে গন্ড মুরখ ভাবে,যেটা আপনি জানেন,কিন্তু এসে বলল ভাই আপ্নের মত জ্ঞানি মানুষ আমি জিবনেও দেখিনি।তাহলে সে বল্ল এক কথা কিন্তু mean করলো totally opposite টা।এটাকে irony বলে।না বুঝলে কালীদাস এবং অন্য ব্লগার রা উদাহরন দিয়েছে দেখে নিন।আর এরপর থেকে কেও প্রশংশা করলে আগে ভেবে নিবেন irony দিলো না তো!
২২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:০৪
েশখসাদী বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য । মহানবী (সাঃ) এর একটা হাদিস আছে যে, প্রত্যেকটা মানুষের সাথে আল্লাহ একজন শয়তান নিযুক্ত করে দেন । তবে আমার শয়তানকে আল্লাহ মুসলমান বানিয়ে দিয়েছেন ।
তার মানে হলো- প্রতিটি মানুষের সাথে একটি জ্বিন থাকে । তবে জ্বীন এন্টিম্যাটার কিনা সেটা প্রমাণিত নয় ।
আপনার প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ । আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন ।
২২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৮
শর্বরী-শর্মী বলেছেন: এই লেখাটি দারুন হয়েছে; আমার সাম হয়্যার ইন ব্লগ-এর বিনোদন সমগ্র! (এক পোস্ট হতে সবগুলো বিখ্যাত লেখার লিংক সংগ্রহ করুন) - এ এটির স্থান পাওয়া উচিৎ; তাই এখনই নিয়ে গেলাম!
আপনাকে শুভেচ্ছা!
২২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২২
সামাউন খালিদ কলিন্স বলেছেন:
২২৫| ১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২০
আদরসারািদন বলেছেন: ভাই, আপনার ব্যাখ্যাটি সম্পূর্ণ অসম্পূর্ণ ভাল্লাগেনা এবং যুক্তি সংসতও নয়। ফিরে আসার অনুরোধ
২২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৪
ধূর্ত শিকারি বলেছেন: বিধ্বংসী পোস্ট
২২৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৫:২৬
মামদোভুত বলেছেন: ছাগ্লামি.........।।
২২৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
ছবির জীবন বলেছেন: স্যার ... বলেছেন: এটা সেই কোরআন যাতে কোনো সন্দেহ করা যায় না।
যারা সন্দেহগ্রস্থ তারা বিপথগামী হবেই।
২২৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৮
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: ঐ ব্যাটা, জিন তো আগুন দিয়া তৈরি। এন্টি কাটার থুক্কু ম্যাটার দিয়া না। হালা গাঞ্জা খাইয়া ব্লগিং করছ। এক্কেরে দিমুনে।
২৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩
কসমিক রোহান বলেছেন: ভাই ম্যাটার এবং আন্টি ম্যাটার দিয়ে জীনকে ব্যখ্যা করা যায়না। জীনকে ব্যখ্যা করতে হলে ফোটন দিয়ে শুরু করতে হবে। আমার কাছে মোটামুটি একটা ব্যখ্যা আছে।
২৩১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২৪
সংবাদ বলেছেন: বহুত জ্ঞানী নাস্তক মনে হইতাছে
২৩২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
সোহাগ সকাল বলেছেন: আমি কিন্তু মানুষ না!
মানুষ ছাড়াও আরেকটা শ্রেণির জীব আছে!
আমি ওইটা!! খবরদার কাওরে বইলেন না!!
২৩৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
অন্তু স্কাই বলেছেন: ভাই আমি জীন এর অস্তিত্তে বিশ্বাস করি....এবং জীবনে অনেক ভৌতিক ঘটনারও মুখোমুখি হইছিলাম....ওগুলা জীন এর কাম নাকি জানিনা....আর পবিত্র কুরআনে অবশ্যই জীন এর অস্তিত্তের ঘোষণা আছে তবে আপনি এই পোস্টে জীন এর অস্তিত্তের যে ব্যাখ্যাটা দিলেন তা আমার ঠিক পছন্দ হইলো না ....আর অবিশ্বাসীদের উদ্দেশে বলছি আপনারা সবসময় যা চোখে দেখেন বা ঘটতে দেখেন তা বিশ্বাস করেন....আর যা দেখেন না তা করেন না....কিন্তু আমার প্রশ্ন হল এই বিশাল মহাজাগতিক দুনিয়ার কতটুকুই বা আপনি দেখছেন বা আমরা মানুষ জাতি দেখছি....?? আসলে সবই মানুষ এর মস্তিস্কের খেলা....এই অসাধারন মস্তিস্কটা সৃষ্টিকর্তা আমাদের না দিলে আমরা আসলে অন্যান্য পশু-পাখির চেয়ে উত্তম কিছু না...
২৩৪| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
লাজুকছেলে বলেছেন: আমি পদার্থ বিজ্ঞানের ছাত্র, ছোটখাটো একটা পি,এইচ,ডি আছে, এখন আমাকেও বলেন
"আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানের ছাত্র নন। এই জন্যে কঠিন মনে হচ্ছে। আসলে বিজ্ঞানের বাংলা অনুবাদ করলে সেটা সবার জন্যেই বোঝা কঠিন হয়ে যায়। ধন্যবাদ।"
ভাই, আমরাও নাস্তিক না, আল্লাহ জিন সবকিছুতে অন্ধ বিশ্বাস আছে, কোরআন অত্যান্ত বিজ্ঞানসম্মত একটা গ্রন্থ এটা আমরাও জানি, কিন্তু আপনি কেন বিজ্ঞানের উল্টাপাল্টা ব্যাখ্যা দিয়ে বিজ্ঞানকে অবমাননা করছেন???
আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হল আইনস্টাইন আপেক্ষিকতা আবিস্কার করেছিল ইসলামকে অবমাননা করার জন্য, কারণ উনি তো মুসলিম ছিলেন না।
ভাই এইভাবে জগত-টাকে, মুসলিম- অমুসলিম, আস্তিক- নাস্তিক এ ভাগ করে দিয়েন না।
আপনার লিখাটা আমার এক শ্রদ্ধেয় শিক্ষক এবং বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী ফেসবুকে শেয়ার করেছে। আমার যা মনে হয় উনি একজন খাটি মুসলিম এবং পদারথবিজ্ঞান আপনার চেয়ে ভালো জানে।
ভাই, জিন আল্লাহ সৃষ্টি করছে আর প্রমান উনিই দিবে, যদি কারো প্রমানের দরকার হয়। কিন্তু এরকম ভুলভাল প্রমান দিবেন না, যাতে বিজ্ঞান এবং ধর্মের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিন।
২৩৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
ক্যাটম্যান বলেছেন: পুরোটা পড়বার মত ধৈর্য হল না।
মানুষকে জিনে বিশ্বাস করানোর ভাল প্রয়াস ছিল এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিব। উদ্দেশ্য ভাল।
তবে অনেক ভিক্তিহীন যুক্তি লক্ষ্য করলাম। ধর্মে মিথ্যা যুক্তি দেয়া ভাল না। মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
সময় সব কিছুর উত্তর দিয়ে দিবে। এ জন্য মিথ্যা যুক্তি দেয়ার লাভ নেই। বিগ ব্যাঙ যেমন সময়ের সাথে সাথে আমরা জানতে পেড়েছে যার ইঙ্গিত পবিত্র গ্রন্থে ছিল। সময়ের সাথে সাথে আরও অনেক কিছু জানতে পারব। ধৈর্য হারাবেন না।
আর এখন অনেক পচানি খেয়ে হয়তো বুঝতে পেরেছেন আপনার উদ্দেশ্য ব্যর্থ এবং নিন্দনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আশা করি ভবিষ্যতে সামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য পাব আপনার লেখায়।
২৩৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ঠেলা
২৩৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
অপলক বলেছেন: যে যাই লেখুক নিরুৎসাহিত করা কারও উচিত নয়। তবে ব্লগার ত্রিভুজ বা বুলবুলদের তিনটা করে চোখ থাকাতে এরা দু লাইন বেশি বোঝে। মন খারাপ করবেন না। নিজের মত করে নিজের পথে চলুন।
মনে রাখবেন, সবাই রাধতে জানে না। তবে স্বাদ না লাগলে অনেক তিক্ত কথা বলতে বাকি রাখে না। অনেকে আবার নিজের জিবায় ঘা হয়েছে, সেটা স্বীকার করতেও নারাজ।
মোটের উপর খারাপ লেখেননি।
২৩৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: সালাম
ধুর মিয়া, তারা হল ইউনিক জাতি। আর তারা মানব জাতি থেকে বেশী আছে সম্ভবত। কোন হাদীসে পড়েছিলাম মনে করতে পারছি না। তবে সব হাদীস সঠিক নয় তাও ঠিক।
জিন এর সৃষ্টি যখন আগে আর তার ক্ষমতা আগে থেকেই প্রাপ্ত ধরে নিলাম আর এটাও ধরে নিলাম পরে ক্ষমতা ইত্যাদি পরিবর্তনন করা হয়েছে। কিন্তু মূল কেরফা লাগে আমরা তাদের এন্টি মেটার কেন হলাম না!
সুতরাং তারা ইউনিক; সন্দেহ নাই
আর জনাব দূরর পাখি @
হুদাই বোকা উদাহরণে লাফাচ্ছেন কেন? মাছের উপর উপরওয়ালার নাম আছে নাকি নাকি দুম্বার মূত্র পানে রোগ মুক্তি হবে সেই ধারণা না করে, ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন কাজে দিবে, আপনার ই কাজে দিবে। পড়েন না পড়েন আপনার ব্যাপার কিন্তু ভুল তথ্যে উস্কে দেওয়া ঠিক নয়।
জিন দেখতে চান? তাহলে শয়তান এর উপাসনায় নেমে পড়ুন এত ই জিন এর জন্য প্রমান লাগে।
কোরআন শরীফ কে অধ্যায়ন করুন, কাজে দিবে
আখিরাত এর জন্য প্রস্তুত হোন কাজে দিবে, ভুল তথ্য নিয়ে থিউরি দিয়ে কোরানকে চ্যালেঞ্জ করার মত কথাতে উস্কানি দিবেন না ।
২৩৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহে!
২৪০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
কালীদাস বলেছেন: ঠেলা!
২৪১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৫২
সাসুম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। আমি আগে জিনে বিশ্বাস করতাম না, তবে রিসেন্টলি জিন নিয়ে খুব পড়াশোনা করছি। আমাদের একজন শ্রদ্দেয় বল্গার এর কালো কুকুলের পশ্চাদ দেশে জিন দেখা যাওয়া নিয়ে বেশ আগ্রহ পেয়ে খুজে দেখতে চেয়েছিলাম সামুতে আর কি কি পোস্ট আছে। আপনার এর পোস্ট সামনে এলো।
আলহামদুলিল্লাহ! আমি এখন পরিপূর্ন বিশ্বাস এনেছি জিনের উপর। এত বছর পদার্থ বিজ্ঞান পড়েও যা জানতে পারিনি তা এক পোস্টেই ক্লিয়ার হয়ে গেছে।
আল্লাহ আপনার মংগ্ল করুক, আপনার পার্থিব উন্নতির জন্য কয়েকজন জিন গিফট করুক এবং কয়েকজন নারী জিন কে আপনার খেদ্মতে দাখিল করুন।
আমীন
জাজাকাল্লাহ খায়রান
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৩
লুলু পাগলা বলেছেন: এন্টি পার্টিকেল থিউরীর আবাইল্লা বিশ্লেষনের জন্য মাইনাচ। আপ্নাগো মত ফাউল লোকরাই মানুষরে ভুল বিশ্লেষন কইর্যাই প্রতারিত করে।
গদামসহ মাইনাচ