নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

facebook.com/yousuf.khan221b

ইউসুফ খান

\"যদি তুমি নাহি বোঝো আমার নীরবতা, বুঝিবেনা-এর আড়ালে লুকিয়ে থাকা কথা\"\n©না জিগায়া কপি করিবেন না,পিলিজ©

ইউসুফ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

"৭১- এর কিছু জ্বালাময়ী গানের লিরিক্স"...(বিজয় দিবসের বিশেষ পোস্ট)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৭



বাংলাদেশ, আমাদের জন্মভূমি। একে আমরা প্রানের চেয়ে বেশি ভালোবাসি। যখনি কোন শত্রু তাদের নিষ্ঠুর চাহনি নিক্ষেপ করেছে আমাদের দিকে, আমরা তার উচিত জবাব দিয়েছি। উপড়ে নিয়েছি তাদের হিংসাবেষ্টিত চকচকে চোখ।

১৯৭১-এর সেই মরণপণ যুদ্ধের সময় আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এবং সাধারন জনগনের মনে সাহস, অনুপ্রেরনা যোগানোর ক্ষেত্রে 'স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের' ভূমিকা অপরিসীম। এমন কিছু জ্বালাময়ী গান তারা দেশের মানুষের জন্য ষে সময় পরিবেশন করেছিলো যা তাদের সাহসকে অনেকগুনে বাড়িয়ে তুলেছিলো। রক্ত গরম করা সেই গানগুলো আজও অমর হয়ে আছে, এবং থাকবে ততদিন, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে।

সেই জ্বালাময়ী কিছু গানের লিরিক্স নিয়েই আজকের এই পোস্ট-



জয় বাংলা বাংলার জয়-

শিল্পীঃ শাহনাজ রহমাতুল্লাহ

গীতিকার: গাজী মাজহারুল আনোয়ার

সুরকার: আনোয়ার পারভেজ



জয় বাংলা বাংলার জয়

জয় বাংলা বাংলার জয়

হবে হবে হবে হবে নিশ্চয়

কোটি প্রাণ এক সাথে জেগেছে অন্ধ রাতে

নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়

জয় বাংলা বাংলার জয়

জয় বাংলা বাংলার জয়



বাংলার প্রতি ঘর ভরে দিতে চাই মোরা অন্নে

আমাদের রক্ত টগবগ দুলছে মুক্তির দীপ্ত তারুণ্যে

নেই ভয়

হয় হোক রক্তের প্রচ্ছদপট

তবু করি না করি না করি না ভয়

জয় বাংলা বাংলার জয়

জয় বাংলা বাংলার জয়



অশথের ছায়ে যেন রাখালের বাঁশরি হয়ে গেছে একেবারে স্তব্ধ

চারিদিকে শুনি আজ নিদারুণ হাহাকার আর ওই কান্নার শব্দ



শাসনের নামে চলে শোষণের সুকঠিন যন্ত্র

বজ্রের হুংকারে শৃঙ্খল ভাঙতে সংগ্রামী জনতা অতন্দ্র

আর নয়

তিলে তিলে বাঙালির এই পরাজয়

আমি করি না করি না করি না ভয়

জয় বাংলা বাংলার জয়

জয় বাংলা বাংলার জয়



ভুখা আর বেকারের মিছিলটা যেন ওই দিন দিন শুধু বেড়ে যাচ্ছে

রোদে পুড়ে জলে ভিজে অসহায় হয়ে আজ ফুটপাতে তারা ঠাঁই পাচ্ছে



বার বার ঘুঘু এসে খেয়ে যেতে দেবো নাকো আর ধান

বাংলার দুশমন তোষামোদী-চাটুকার সাবধান সাবধান সাবধান

এই দিন

সৃষ্টির উল্লাসে হবে রঙিন

আর মানি না মানি না কোনও সংশয়

জয় বাংলা বাংলার জয়

জয় বাংলা বাংলার জয়



মায়েদের বুকে আজ শিশুদের দুধ নেই

অনাহারে তাই শিশু কাঁদছে

গরীবের পেটে আজ ভাত নেই ভাত নেই

দ্বারে দ্বারে তাই ছুটে যাচ্ছে।



মা-বোনেরা পরণে কাপড়ের লেশ নেই

লজ্জায় কেঁদে কেঁদে ফিরছে

ওষুধের অভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে,

রোগে শোকে ধুকে ধুকে মরছে

অন্ন চাই, বস্ত্র চাই, বাঁচার মত বাঁচতে চাই

অত্যাচারী শোষকদের আজ

মুক্তি নাই, মুক্তি নাই , মুক্তি নাই।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

আমার সোনার বাংলা-

গীতিকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

সুরকারঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



আমার সোনার বাংলা,

আমি তোমায় ভালবাসি।

চিরদিন তোমার আকাশ,

তোমার বাতাস,

আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।।



ও মা,

ফাগুনে তোর আমের বনে

ঘ্রাণে পাগল করে,

মরি হায়, হায় রে-

ও মা,

অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে

আমি কী দেখেছি মধুর হাসি।।



কী শোভা, কী ছায়া গো,

কী স্নেহ, কী মায়া গো-

কী আঁচল বিছায়েছ

বটের মূলে,

নদীর কূলে কূলে।



মা, তোর মুখের বাণী

আমার কানে লাগে

সুধার মতো,

মরি হায়, হায় রে-

মা, তোর বদনখানি মলিন হলে

ও মা,

আমি নয়ন জলে ভাসি।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

কারার ঐ লৌহকপাট-

নজরুল গীতি



কারার ঐ লৌহকপাট,

ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট,

রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী।

ওরে ও তরুণ ঈশান,

বাজা তোর প্রলয় বিষাণ

ধ্বংস নিশান উড়ুক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি।



গাজনের বাজনা বাজা,

কে মালিক, কে সে রাজা,

কে দেয় সাজা মুক্ত স্বাধীন সত্যকে রে?

হা হা হা পায় যে হাসি, ভগবান পরবে ফাঁসি,

সর্বনাশী শিখায় এ হীন তথ্য কে রে!



ওরে ও পাগলা ভোলা,

দে রে দে প্রলয় দোলা,

গারদগুলা জোরসে ধরে হেচ্‌কা টানে

মার হাঁক হায়দারী হাঁক, কাধে নে দুন্দুভি ঢাক

ডাক ওরে ডাক, মৃত্যুকে ডাক জীবন পানে।



নাচে ওই কালবোশাখী,

কাটাবী কাল বসে কি

দেরে দেখি ভীম কারার ঐ ভিত্তি নাড়ি

লাথি মার ভাঙ্গরে তালা,

যত সব বন্দী শালায়-আগুন-জ্বালা, আগুন-জ্বালা,

ফেল উপাড়ি।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

সালাম সালাম হাজার সালাম-

শিল্পীঃ মোহাম্মদ আবদুল জব্বার

গীতিকারঃ ফজল-এ-খোদা

সুরকারঃ মোহাম্মদ আবদুল জব্বার



সালাম সালাম হাজার সালাম

সকল শহীদ স্মরণে,

আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই

তাদের স্মৃতির চরণে।।



মায়ের ভাষায় কথা বলাতে

স্বাধীন আশায় পথ চলাতে

হাসিমুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ

সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান

তাদের বিজয় মরণে,

আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই

তাদের স্মৃতির চরণে।।



ভাইয়ের বুকের রক্তে আজি

রক্ত মশাল জ্বলে দিকে দিকে

সংগ্রামী আজ মহাজনতা

কন্ঠে তাদের নব বারতা

শহীদ ভাইয়ের স্মরণে,

আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই

তাদের স্মৃতির চরণে।।



বাংলাদেশের লাখো বাঙালি

জয়ের নেশায় আনে ফুলের ডালি

আলোর দেয়ালি ঘরে ঘরে জ্বালি

ঘুচিয়ে মনের আঁধার কালি।

শহীদ স্মৃতি বরণে,

আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই

তাদের স্মৃতির চরণে।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

জন্ম আমার ধন্য হলো-

শিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমীন

গীতিকারঃ নঈম গওহর

সুরকারঃ আজাদ রহমান



জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো,

এমন করে আকুল হয়ে আমায় তুমি ডাক।।



তোমার কথায় হাসতে পারি,

তোমার কথায় কাঁদতে পারি,

মরতে পারি তোমার বুকে

বুকে যদি রাখো আমায়-

বুকে যদি রাখো মাগো।।



তোমার কথায় কথা বলি পাখীর গানের মত,

তোমার দেখায় বিশ্ব দেখি বর্ণ কত শত,

তুমি আমার, তুমি আমার খেলার পুতুল,

আমার পাশে থাকো মাগো।



তোমার প্রেমে তোমার

গন্ধে পরান ভরে রাখি

এই তো আমার জীবন মরণ

এমনি যেন থাকি

বুকে তোমার, বুকে তোমার ঘুমিয়ে গেলে

জাগিয়ে দিও নাকো আমায়

জাগিয়ে দিও নাকো মাগো।।



১৯৬৯-৭০ সালে করাচির ট্রান্সক্রিপশন সার্ভিসে এই গানটি রেকর্ড করা হয়। ফিরোজা বেগমের সঙ্গে সাবিনা ইয়াসমীনসহ আরও বেশ কজন সহশিল্পী এ গানের কোরাসে অংশ নিয়েছিলেন। সহশিল্পীদের মধ্যে জিনাত রেহানা, নাসির হায়দার, আহমেদুল্লাহ সিদ্দিকী, আসাদুল হক, লায়লা মোজাম্মেল অন্যতম।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.

সোনা সোনা সোনা লোকে বলে সোনা-

কন্ঠ: শাহনাজ রহমাতুল্লাহ

কথা: আব্দুল লতিফ

সুর: আব্দুল লতিফ



সোনা সোনা সোনা লোকে বলে সোনা

সোনা নয় ততো খাঁটি

বলো যতো খাঁটি তার চেয়ে খাঁটি

বাংলাদেশের মাটি রে

আমার বাংলাদেশের মাটি

আমার জন্মভূমির মাটি



জন-ধন বলো, যতো ধন দুনিয়াতে

হয় কি তুলনা বাংলার কারও সাথে

কতো মা’র ধন মানিক-রতন

কতো জ্ঞানী-গুণী কতো মহাজন

এনেছে আলোর সূর্য এখানে আঁধারের পথ কাটি রে

আমার বাংলাদেশের মাটি

আমার জন্মভূমির মাটি



এই মাটি তলে ঘুমাইছে অবিরাম

রফিক-শফিক-বরকত কতো নাম

কতো তিতুমির কতো ঈশা খান

দিয়েছে জীবন দেয়নি কো মান

রক্তশয্যা পাতিয়া এখানে ঘুমাইছে পরিপাটি রে

আমার বাংলাদেশের মাটি

আমার জন্মভূমির মাটি।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর-

শিল্পীঃ সমবেত সংগীত (মূল সংগীত- আপেল মাহমুদ)

গীতিকারঃ আপেল মাহমুদ

সুরকারঃ আপেল মাহমুদ



তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে(২)

আমরা ক’জন নবীন মাঝি

হাল ধরেছি

শক্ত করে রে

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে



জীবন কাটে যুদ্ধ করে

প্রাণের মায়া সাঙ্গ করে

জীবনের স্বাদ নাহি পাই

ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও

জীবন কাটে যুদ্ধ করে

প্রাণের মায়া সাঙ্গ করে

জীবনের স্বাদ নাহি পাই



ঘর-বাড়ির ঠিকানা নাই

দিন-রাত্রি জানা নাই

চলার সীমানা সঠিক নাই

জানি শুধু চলতে হবে

এ তরী বাইতে হবে

আমি যে সাগর-মাঝি রে



তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে



জীবনের রঙে মনকে টানে না

ফুলের ঐ গন্ধ কেমন জানি না

জানি না

জোছনার দৃশ্য চোখে পড়ে না

না না না না না না

তারাও তো ভুলে কভু ডাকে না

জীবনের রঙে মনকে টানে না



বৈশাখের ওই রুদ্র ঝড়ে

আকাশ যখন ভেঙে পড়ে

ছেঁড়া পাল আরও ছিঁড়ে যায়

ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও

বৈশাখের ওই রুদ্র ঝড়ে

আকাশ যখন ভেঙে পড়ে

ছেঁড়া পাল আরও ছিঁড়ে যায়



হাতছানি দেয় বিদ্যুত্‌ আমায়

হঠাৎ কে যে শঙ্খ শোনায়

দেখি ঐ ভোরের পাখি গায়

তবু তরী বাইতে হবে

খেয়া পারে নিতে হবে

যতই ঝড় উঠুক সাগরে



তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে(২)

আমরা ক’জন নবীন মাঝি

হাল ধরেছি

শক্ত করে রে

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে

তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর

পাড়ি দিব রে………

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.

মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে-

গীতিকার - গোবিন্দ হালদার

সুরকার এবং গায়ক - আপেল মাহমুদ



মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি

মোরা একটি সুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি।।



যে মাটির চির মমতা আমার অঙ্গে মাখা

যার নদী জলে ফুলে ফুলে মোর স্বপ্ন আঁকা।

যে নদীর নীল অম্বরে মোর মেলছে পাখা

সারাটি জীবন সে মাটির গানে অস্ত্র ধরি।।



নতুন একটি কবিতা লিখতে যুদ্ধ করি―

মোরা নতুন একটি গানের জন্য যুদ্ধ করি

মোরা একখানা ভালো ছবির জন্য যুদ্ধ করি

মোরা সারা বিশ্বের শান্তি বাঁচাতে আজকে লড়ি।।

যে নারীর মধু প্রেমেতে আমার রক্ত দোলে

যে শিশুর কান্না হাসিতে আমার বিশ্ব ভোলে

যে গৃহ কপোত সুখ স্বর্গের দুয়ার খুঁজে

সেই শান্তির শিবির বাঁচাতে শপথ করি।।



মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি

মোরা একটি সুখের হাসির জন্য আজি অস্ত্র ধরি।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

বিচারপতি তোমার বিচার-

গীতিকার - সলিল চৌধুরী



বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা

আজ জেগেছে এই জনতা, এই জনতা।।

তোমার গুলির, তোমার ফাঁসির,

তোমার কারাগারের পেষণ শুধবে তারা

ও জনতা এই জনতা এই জনতা।।



তোমার সভায় আমীর যারা,

ফাঁসির কাঠে ঝুলবে তারা।।

তোমার রাজা মহারাজা,

করজোরে মাগবে বিচার।।

ঠিক যেন তা এই জনতা।



তারা নতুন প্রাতে প্রাণ পেয়েছে, প্রাণ পেয়েছে।

তারা ক্ষুদিরামের রক্তে ভিজে প্রাণ পেয়েছে।।

তারা জালিয়ানের রক্তস্নানে প্রাণ পেয়েছে।

তারা ফাঁসির কাঠে জীবন দিয়ে

প্রাণ পেয়েছে, প্রাণ পেয়েছে।।

তারা গুলির ঘায়ে কলজে ছিঁড়ে প্রাণ পেয়েছে,

প্রাণ পেয়েছে এই জনতা।



নিঃস্ব যারা সর্বহারা তোমার বিচারে।

সেই নিপীড়িত জনগণের পায়ের ধারে।।

ক্ষমা তোমায় চাইতে হবে

নামিয়ে মাথা হে বিধাতা।।

রক্ত দিয়ে শুধতে হবে।

নামিয়ে মাথা হে বিধাতা।।

ঠিক যেন তা এই জনতা।

বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা

আজ জেগেছে এই জনতা, এই জনতা।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

শোনো, একটি মুজিবরের থেকে-

গীতিকার- গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার

শিল্পী- আংশুমান রায়



শোনো, একটি মুজিবরের থেকে

লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি, প্রতিধ্বনি

আকাশে বাতাসে ওঠে রণি।

বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ।।

সেই সবুজের বুক চেরা মেঠো পথে,

আবার এসে ফিরে যাবো আমার

হারানো বাংলাকে আবার তো ফিরে পাবো।

শিল্পে কাব্যে কোথায় আছে হায় রে

এমন সোনার দেশ।

বিশ্বকবির সোনার বাংলা, নজরুলের বাংলাদেশ,

জীবনানন্দের রূপসী বাংলা

রূপের যে তার নেইকো শেষ, বাংলাদেশ।

‘জয় বাংলা’ বলতে মনরে আমার এখন কেন ভাবো,

আমার হারানো বাংলাকে আবার তো ফিরে পাবো,

অন্ধকারে পুবাকাশে উঠবে আবার দিনমণি।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

নোঙর তোল তোল-

গীতিকার- নঈম গওহর



নোঙর তোল তোল সময় যে হোল হোল

হাওয়ার বুকে নৌকা এবার

জোয়ারে ভাসিয়ে দাও

শক্ত মুঠির বাঁধনে বজরা বাঁধিয়া নাও

সম্মুখে এবার দৃষ্টি তোমার পেছনের কথা ভোল

দূর দিগন্তে সূর্য রথে

দৃষ্টি রেখেছে স্থির

সবুজ আশার স্বপ্নেরা আজ

নয়নে করেছে ভিড়

হৃদয়ে তোমার মুক্তি আলো

আলোর দুয়ার খোলো।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

জনতার সংগ্রাম চলবেই-

গীতিকার- সিকান্দার আবু জাফর



জনতার সংগ্রাম চলবেই

আমাদের সংগ্রাম চলবেই

জনতার সংগ্রাম চলবেই।।



হতমানে অপমানে নয়, সুকগ সম্মানে

বাঁচবার অধিকার কাড়তে

দাস্যের নির্মোক কাড়তে

অগিণিত মানুষের প্রাণপণ যুদ্ধ

চলবেই চলবেই,

জনতার সংগ্রাম চলবেই।।



প্রতারণা প্রলোভন প্রলেপে

হোক না আঁধার নিশ্চিদ্র

আমরা তো সময়ের সারথী

নিশিদিন কাটাবো বিনিদ্র।



দিয়েছি তো শাস্তি আরও দেবো স্বস্তি

দিয়েছি তো সম্ভ্রম আরো দেবো অস্থি

প্রয়োজন হলে দেবো এক নদী রক্ত।



হোক না পথের বাধা প্রস্তর শক্ত

অবিরাম যাত্রার চির সংঘর্ষে

একদিন সে পাহাড় টলবেই

চলবেই চলবেই

জনতার সংগ্রাম চলবেই

আমাদের সংগ্রাম চলবেই।।



হতে পারি পথভ্রম আরও বিধ্বস্ত

ধিকৃত নয় তবু চিত্তে

আশায় তো সুস্থির লক্ষ্যের যাত্রী

চলবার আবেগেই তৃপ্ত।



আমাদের পথরেখা দুস্তর দুর্গম

সাথে তবু অগণিত সঙ্গী

বেদনার কোটি কোটি অংশী

আমাদের চোখে চোখে লেলিহান অগ্নি

সকল বিরোধ বিধ্বংসী।



এই কালো রাত্রির সুকঠিন অর্গল

কোনদিন আমরা যে ভাঙবোই

মুক্ত প্রাণের সাড়া জানবোই।

আমাদের শপথের প্রদীপ্ত স্বাক্ষরে

নুতন অগ্নিশিখা জ্বলবেই

জনতার সংগ্রাম চলবেই

আমাদের সংগ্রাম চলবেই।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

তারা এ দেশের-

গীতিকার- ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান



তারা এ দেশের সবুজ ধানের শীষে

চিরদিন আছে মিশে।।

উদাসী মাঝির গানে

বাউলের ভীরু প্রাণে

দোয়েল শ্যামার শিসে

চিরদিন আছে মিশে।।

গুরু গুরু মেঘে কাদের কন্ঠ শুনি

রক্তে তখন নেচে ওঠে কত ফাল্গুনী

সকল পথের বাঁকে

তারা আমাদের ডাকে

দিগন্তে দিশে দিশে

চিরদিন আছে মিশে।।

উদাসী মাঝির গানে

তারা আমাদের টানে

দোয়েল শ্যামার শিসে

চিরদিন আছে মিশে।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

ছোটদের বড়দের সকলের-

গীতিকার- রথিন্দ্রনাথ রায়।



ছোটদের বড়দের সকলের

গরিবের নিঃস্বের ফকিরের

আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের।।

নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে,

নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে।

হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, দেশ মাতা এক সকলের।

লাঙলের সাথে আজ চাকা ঘুরে এক তালে

এক হয়ে মিশে গেছি আমারা সে যে কোন প্রাণে।

মসজিদ, মন্দির, গীর্জার আবাহনে।

বাণী শুনি একই সুরের।

চাষাদের মজুরের ফকিরের

ফকিরের নিঃস্বের গরিবের

আমার এ দেশ, সব মানুষের, সব মানুষের।

বড়দের ছোটদের সকলের

আমার এ দেশ সব মানুষের।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে-

গীতিকার- গোবিন্দ হালদার

শিল্পী- স্বপ্না রায়



এক সাগর রক্তের বিনিময়ে

বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা

আমরা তোমাদের ভুলব না।

দুঃসহ এ বেদনার কণ্টক পথ বেয়ে

শোষণের নাগপাশ ছিঁড়লে যারা

আমরা তোমাদের ভুলব না।

যুগের নিষ্ঠুর বন্ধন হতে

মুক্তির এ বারতা আনলে যারা

আমরা তোমাদের ভুলব না।

কৃষাণ-কৃষাণীর গানে গানে

পদ্মা-মেঘনার কলতানে

বাউলের একতারাতে

আনন্দ ঝংকারে

তোমাদের নাম ঝংকৃত হবে।

নতুন স্বদেশ গড়ার পথে

তোমরা চিরদিন দিশারী রবে।

আমরা তোমাদের ভুলব না।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

পূর্ব দিগন্তে সূর্য-

গীতিকার- গোবিন্দ হালদার

শিল্পী- সমর দাস



পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে

রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল

জোয়ার এসেছে জন-সমুদ্রে

রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল।।

বাঁধন ছেঁড়ার হয়েছে কাল,

হয়েছে কাল, হয়েছে কাল।।



শোষণের দিন শেষ হয়ে আসে

অত্যাচারীরা কাঁপে আজ ত্রাসে

রক্তে আগুন প্রতিরোধ গড়ে

নয়া বাংলার নয়া শ্মশান, নয়া শ্মশান।



আর দেরি নয় উড়াও নিশান

রক্তে বাজুক প্রলয় বিষাণ

বিদ্যুৎ গতি হউক অভিযান

ছিঁড়ে ফেলো সব শত্রু জাল, শত্রু জাল।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

প্রথম বাংলাদেশ-



প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ,

জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ,

বাংলাদেশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ।।

আমার আঙিনায় ছড়ানো বিছানো,

সোনা সোনা ধুলিকণা,

মাটির মমতায় ঘাস ফসলে,

সবুজের আল্পনা,

আমার তাতেই হয়েছে

স্বপ্নের বীজবোনা।।

অরূপ জোছনায়, সাজানো রাঙানো

ঝিলিমিলি চাঁদ তলে

নিবিড় মমরায়, পিউ পাপিয়া

হৃদয়ের দ্বার খোলে,

আমি তাতেই রেখেছি

স্বপ্নের দ্বীপ জ্বেলে।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

সবকটা জানালা খুলে দাও না-

গীতিকার- সাবিনা ইয়াসমিন



সবকটা জানালা খুলে দাওনা

আমি গাইব গাইব বিজয়েরই গান

ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে

ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রাণ।।

চোখ থেকে মুছে ফেল অশ্রুটুকু

এমন খুশির দিনে কাঁদতে নেই

হারানো স্মৃতি বেদনাতে

একাকার করে মন ডাক দিলে

ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে

কেউ যেন ভুল করে গেয়নাক

মন ভাঙা গান।।

আজ আমি সারানিশি থাকব জেগে

ঘরের আলো সব আঁধার করে।

তৈরি রাখব আতর গোলাপ

এদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে

ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে

কেউ যেন ভুল করে গেয়নাক

মন ভাঙা গান।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

মুক্তির মন্দির সোপানতলে-

গীতিকার- মোহিনী চৌধুরী

সুর- কৃষ্ণ চন্দ্র দে



মুক্তির মন্দির সোপানতলে

কত প্রাণ হলো বলিদান,

লেখা আছে অশ্রুজলে।।

কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা,

বন্দীশালার ওই শিকল ভাঙ্গা

তাঁরা কি ফিরিবে আজ সুপ্রভাতে

যত তরুণ অরুণ গেছে অস্তাচলে।।

যাঁরা স্বর্গগত তাঁরা এখনও জানেন

স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভূমি

এসো স্বদেশ ব্রতের মহা দীক্ষা লভি

সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুমি।

যাঁরা জীর্ণ জাতির বুকে জাগালো আশা,

মৌল মলিন মুখে জোগালো ভাষা

আজি রক্ত কমলে গাঁথা মাল্যখানি

বিজয় লক্ষ্মী দেবে তাঁদেরই গলে।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি-

গীতিকার- আবুল কাশেম সন্দীপ

সুর- সুজেয় শ্যাম



রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি

বাংলাদেশের নাম।

মুক্তি ছাড়া তুচ্ছ মোদের

এই জীবনের দাম।।



সংকটে আর সংঘাতে

আমরা চলি সব একসাথে।

জীবন মরণ করে সব

লড়ছি অবিরাম।।



রক্ত যখন দিয়েছি আরও রক্ত দেব,

রক্তের প্রতিশোধ মোরা নেবই নেব,

ঘরে ঘরে আজ দূর্গ গড়েছি

বাংলার সন্তান,



সইবো না মোরা, সইবো না আর

জীবনের অপমান।।

জীবন জয়ের গৌরবে,

নতুন দিনের সৌরভে

মুক্ত স্বাধীন জীবন গড়া

মোদের মনস্কাম।।

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।.।.।.।.।.।.।.।.।

মা'গো ভাবনা কেনো-

কথা: গৌরিপ্রসন্ন মজুমদার

সুর: হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

শিল্পী: হেমন্ত মুখোপাধ্যায়



মা গো ভাবনা কেন

আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে

তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি

তোমার ভয় নেই মা

আমরা প্রতিবাদ করতে জানি



আমরা হারবো না হারবো না

তোমার মাটি একটি কণাও ছাড়বো না

আমরা পাঁজর দিয়ে দুর্গ-ঘাঁটি গড়তে জানি

তোমার ভয় নেই মা

আমরা প্রতিবাদ করতে জানি



আমরা পরাজয় মানবো না

দুর্বলতায় বাঁচতে শুধু জানবো না

আমরা চিরদিনই হাসিমুখে মরতে জানি

তোমার ভয় নেই মা

আমরা প্রতিবাদ করতে জানি



আমরা অপমান সইবো না

ভীরুর মতো ঘরের কোণে রইবো না

আমরা আকাশ থেকে বজ্র হয় ঝরতে জানি

তোমার ভয় নেই মা

আমরা প্রতিবাদ করতে জানি

.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

পোস্ট উৎসর্গ- সকল শহীদদেরকে এবং এই গানগুলোর গীতিকার, সুরকার এবং শিল্পীদেরকে।




মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার। সবগুলো গানের সুরকার ও গীতিকারের নাম দিয়ে দিলে ভালো হতো।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ। চেষ্টা করেছি। যেগুলো পেয়েছি সেগুলো দিয়েছি, যেগুলো পাইনি, দিতে পারিনি।

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭

ৈজয় বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে। অনেক ধন্যবাদ। দারুন পোস্ট। পারলে আরেকটু রিচ করবেন।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ইনশাল্লাহ, :)

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্লাস এবং প্রিয়তে :)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

ইউসুফ খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

আবুসু িফয়ান বলেছেন: Valo utthug.
Thanks a lot.
? Bangla blog http://www.mdabusufian.blogspot.com/

৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬

মাসরুর আহমেদ বলেছেন: প্রিয়তে +

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯

আমারও বলার ছিল বলেছেন: দারুন পোস্ট।
চমৎকার।
প্রিয়তে।
অনেক ধন্যবাদ

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১০

ইউসুফ খান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০

ত্রিশোনকু বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সরাসরি প্রিয়তে এবং আমার লিরিকস ফাইলে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১১

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৯

রবিনহুড বলেছেন: সাথে গানের লিংন্ক গুলো দিলে আরো কার্যকরী হত

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১১

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ, চেষ্টা করবো।

৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৭

আবদুল্লাহ্‌ আল্‌ মামুন বলেছেন: যোগ এবং প্রিয়তে ......

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১২

ইউসুফ খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৩

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ++++++++


বিশেষ করে কারার ঐ লৌহ কপাট কিংবা তীর হারা ঢেউয়ের সাগর গাংুলো রক্ত গরম করে দেয় !

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১২

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক বলেছেন।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ সংগ্রহ। +++++

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৩

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৪৬

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: পোস্ট সুন্দর হয়েছে ++++

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

ইউসুফ খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৭

সামদ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

ইউসুফ খান বলেছেন: :)

১৪| ২৯ শে মে, ২০১২ রাত ৯:৪৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: াজের কাজ হইসে। চমৎকার পোস্ট তানিম।

বুকমার্ক করে রাখলাম।

২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৬

ইউসুফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ তন্ময় ভাই। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.