নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জন্য একমাত্র আল্লাহ পাকই যথেষ্ঠ........
গনতন্ত্র ফেরিকারী ও ধোয়া তুলসীপাতা আওয়ামীলীগ এখন বাকশালের রূপ ধারণ করেছে..... আসলে এটাই হয় যখন কোন সরকার তার পতনের দিকে ধাবিত হয়। তখন সরকার সব নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে হয়ে যায় স্বৈরাচারী কিন্তু আওয়ামীলীগ সরকার স্বৈরাচারীর পাশাপাশি হয়েছে বাকশালী.....যাকে বলে একদলীয় শাসন।
হায়!!ভেবে অবাক হই....বিশ্ব শান্তির মডেলের রূপকারের দেশে আজ শান্তি নাই....তারা ছাড়া নাকি সবাই অশান্তিকামী.......
মুক্তিযুদ্ধ ও গনতন্ত্র ফেরি করা আওয়ামীলীগ সরকার দিন দিন অসহায় হয়ে পড়ছে......দূঃশাসনে, দূর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকারের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে.....সুশাসন থেকে ছিটকে পড়ছে....
এক ম,গা মন্ত্রীকে দিয়ে সরকার গোপালী পুলিশী রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়.....ডান্ডা দিয়ে,গুলি করে,টিয়ার সেল মেরে শান্তি ও তুলসীপাতার গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়....
আজ যেভাবে বিএনপি অফিসে হামলা ও শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতার করা হলো তা সরকার ঘৃণা ব্যতীত আর কিছুই পেতে পারে না...এটাকে আবার ম,গা গনতন্ত্র বলছে, শান্তি প্রতিষ্ঠা করছে.....শুনলে হাসি পায়...
আমরা কি এতটাই বোকা.....
সরকার দিন দিন আমাদের সাধারণ মানষের বুকের সাহস কেড়ে নিয়েছে.....প্রতিবাদের ভাষা কেড়ে নিয়েছে....দেশকে কৌশলে প্রতি ক্ষেত্রে বিভক্ত করেছে.....তাদের আদর্শের বাহিরের আদর্শকে অবমূল্যায়িত করে পদদলিত করে অবলীলায় দেশদ্রোহী, রাজাকার বলে....দেশের বিশিষ্ঠ ব্যক্তিদের তাচ্ছিল্য করে.......
কেউ আজ রাস্তা দেখাতে রাস্তায় নামে না ফলে সরকার তার অন্যায়, অত্যাচার, দূর্নীতি অবলীলায় করে যাচ্ছে.....মুখের বুলি দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে...
আজ আমরা নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে অগ্নিঝরা বাক্য, প্রতিবাদ,সমালোচনা গালাগাল করি শুধু অনলাইনে...
সরকার আমাদের বুকের সাহস কেড়ে নিয়ে গৃহে বসিয়ে দিয়েছে.....
অবশ্যই আজ আমরা সবাই জেল, জুলুম,মামলা পুলিশের অত্যাচার ভয় পাই....কেন......?
ভেবে দেখুন সরকার সাড়া দেশটাকে কিভাবে কারাগারে পরিনত করেছে,
এদেশে এখন আওয়ামীলীগ ও শাহবাগীরাই নিরাপদ আর বাকী সবাই বাস করছি এক রকম কারাগারেই....
সরকার বিরুদ্ধে কিছু বললেই মামলা ও গ্রেফতার....
আমরা তা দেখে চুপষে যাই,
কিন্তু আর নয়.....যা হবার হবে.....
আমি কোনো দলের নই, আমি বাংলাদেশের....
দল মত নির্বিশেষে আমি এই অত্যাচারী, দূর্নীতিবাজ সরকার পতন আন্দোলনে যোগ দিব....
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
গেস্টাপো বলেছেন: আসলেই একজন দল নিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে আমি খুবই হতাশ
এই জামাতি কুত্তাদের দেশে কয়জন চিনতো?
কত পারসেন্ট মানুষ এদের ভোট দিত?
স্বাধীনতার ৪০ বছরেও তো আমাদের মাঝে কোন বিভক্তি ছিলো না।আমরা সবাই তো বাংলাদেশী
ধিক এদের
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫০
নিবিড় এখন বলেছেন: আমিও যোগ দিব।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫০
নিবিড় এখন বলেছেন: আমিও যোগ দিব।
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫১
পলাতক আসামী বলেছেন: গেস্টাপো বলেছেন: আসলেই একজন দল নিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে আমি খুবই হতাশ। ১০০% সহমত।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৫
আব্দুর রহমান মিল্টন বলেছেন: বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ-বিগ্রহ চলেছে.. ফলে সেসব দেশে মিডিয়া/গনমাধ্যম কর্মীরা লাইফ জ্যাকেট, মাথায় হেলমেট সহ যতটা সম্ভব নিরাপত্তা বলাই গড়ে সংবাদ সংগ্রহে বের হন।.... এখন আর বিদেশ নয় দেখুন বাংলাদেশের চিত্র.. এখানকার সার্বিক পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থাকেও হার মানিয়েছে.. গোলাগুলি, হত্যা আর রাহাজানির হাত থেকে নিরাপদ রাখতে পেশাদার সংবাদকর্মীরা লাইফ জ্যাকেট আর হেলমেট পরে রাজপথে সংবাদ সংগ্রহ করে চলেছে.. তবুও তাদের জীবনের ঝুকি রয়েছে. কখন প্রাণ হারাতে হয়...
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৪
jotejoy বলেছেন: গনতন্ত্র ফেরীকারী আওয়ামীলীগ এখন বাকশালের রূপ ধারণ করেছে.....
৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০
শরীফ িবিড বলেছেন: বিশ্ব শান্তির মডেলের রূপকারের দেশে আজ শান্তি নাই...
১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন:
১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: আমিও আছি...........
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: সরাসরি টিভি সম্প্রচার এবং পত্রিকা থেকে জানা যায় "বিকেলে নয়াপল্টনে ১৮ দলের সমাবেশের শেষপর্যায়ে সমাবেশস্থলের কাছে ছয়টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এর পরপরই ১৮ দলের নেতা-কর্মীরা হরতালের সমর্থনে স্লোগান দিতে থাকেন এবং ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেন। প্রায় আধা ঘণ্টা ভাঙচুর চালান তাঁরা । এ সময় পুলিশ ও র্যাব ছিল নীরব। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে অ্যাকশনে যায় পুলিশ।"