![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দয়া করে আমার কোন লিখা অনুমতি ছাড়া কপি করবেন না। আর আমার আর্টিকেল এর সাথে আমার নাম উল্লেখ করবেন যদি কোথাও শেয়ার করতে হয়। আইন বিষয়ে লিখতে গিয়ে আমার সাহিত্য নিয়ে লিখার দক্ষতা চলে আসে। মুসলিম আইন পড়তে গিয়ে আমি পবিত্র কুরআনের বাংলা অনুবাদও পড়তে শুরু করি সে সাথে হিন্দু আইনের উৎস জানতে গিয়ে বেধ, রামায়ণের অংশ পড়ি। কিন্তু নিন্দুকেরা বলে, আইনে পড়া মানেই মিথ্যা কথা বলবে। আজ পর্যন্ত আইনের বইগুলোতে তো কোন মানুষের নিজের কথা বা যুক্তি দেখলাম না। শুধু নিয়ম আর নিষেধ দেখলাম। তাহলে নিন্দুকেরা কেন এসব বলে। আমি বলি, “অজ্ঞতাই মূর্খতার শামিল”। তাই আসুন এসব মূর্খদের পরিহার করে চলি ও তাদের সাথে তর্ক না করি। কারণ “তর্কে জিতার সব চেয়ে বড় কৌশল হল তর্ক না করা”-(ডেল কার্নেগী)। কি আর করা, ভবিষ্যতের কথা ভেবে ভেবে দিন কাটানো। আইনের ছাত্র হিসেবে দেশের সাধারণ ও নিম্মবিত্ত মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করে তাদের জীবন মান উন্নয়নে নিজেকে নিবেদিত করা আর দেশের আইন ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার সপ্ন। ছোট কাল থেকেই যখন অন্যায়, অত্যাচা্র, অবিচার দেখে দেখে নিজের চোখের পানিও ধরে রাখতে পারতাম না তখন থেকেই সিধান্ত নিলাম লড়ে যাব...................
বর্তমান সময় হল তথ্য প্রযুক্তির যুগ। তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে মানুষ যেমন তার জীবন যাত্রায় অভাবনীয় পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছে তেমন এর অপব্যবহারের ফলও কিন্তু কম নয়। এমন একটি নমুনা হল ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফেসবুকে কাউকে হয়রানি করা কিংবা প্রতারণার করা। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক এখন প্রায় সকলের কাছে জনপ্রিয়। ফেসবুকের মাধ্যমে উঠতি বয়সের কিশোর-তরুণরা নানা অপরাধেও জড়িয়ে যাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীরাই এর বেশি শিকার হচ্ছে। ভাবছেন এর কি কোন প্রতিকার নেই? হাঁ আছে।
তথ্য ও প্রযুক্তি আইন, ২০০৬-এর ৫৭ (১) ধারাতে বলা হয়েছে যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাটে বা অন্যকোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে যা মিথ্যা ও অশ্লীল যার দ্বারা কারো মানহানি ঘটে বা ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় আর এ ধরনের তথ্যগুলোর মাধ্যমে সংলিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে উসকানি প্রদান করা হলে অনধিক ১০ বছর কারাদণ্ড এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার বিধান আছে।
আবার পর্নোগ্রাফি আইন, ২০১২ এ আছে কোন ব্যক্তি ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি সরবরাহ করলে তিনি এ ধরণের অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বৎসর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
আমরা অনেকে এইসব আইন সম্পর্কে জানিনা বা জেনেও আইনের আশ্রয় নি না বলে এসব অপরাধ ও অপরাধীকে দমানো কঠিন হচ্ছে।
মোঃ জাহিদ হোসেন, সভাপতি, হিউম্যান রাইটস স্টুডেন্ট কাউন্সিল,
বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন, বি.এইচ.আর .এফ. (চট্রগ্রাম শাখা)
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২
জাহিদহোসেন বলেছেন: আপনাকেও
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
রাফা বলেছেন: জানা ছিলোনা।জানানোর জন্য ,ধন্যবাদ।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
অচিন্ত্য বলেছেন: জানা ছিল না। ধন্যবাদ। আইনের প্রয়োগ ঠিকমত হলে নিশ্চয়ই অপরাধ কমবে
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
জাহিদহোসেন বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
শ্রাবন প্রধান বলেছেন: ধন্যবাদ , লেখাটির জন্য ।