নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ জাহিদ হোসেন

জাহিদহোসেন

দয়া করে আমার কোন লিখা অনুমতি ছাড়া কপি করবেন না। আর আমার আর্টিকেল এর সাথে আমার নাম উল্লেখ করবেন যদি কোথাও শেয়ার করতে হয়। আইন বিষয়ে লিখতে গিয়ে আমার সাহিত্য নিয়ে লিখার দক্ষতা চলে আসে। মুসলিম আইন পড়তে গিয়ে আমি পবিত্র কুরআনের বাংলা অনুবাদও পড়তে শুরু করি সে সাথে হিন্দু আইনের উৎস জানতে গিয়ে বেধ, রামায়ণের অংশ পড়ি। কিন্তু নিন্দুকেরা বলে, আইনে পড়া মানেই মিথ্যা কথা বলবে। আজ পর্যন্ত আইনের বইগুলোতে তো কোন মানুষের নিজের কথা বা যুক্তি দেখলাম না। শুধু নিয়ম আর নিষেধ দেখলাম। তাহলে নিন্দুকেরা কেন এসব বলে। আমি বলি, “অজ্ঞতাই মূর্খতার শামিল”। তাই আসুন এসব মূর্খদের পরিহার করে চলি ও তাদের সাথে তর্ক না করি। কারণ “তর্কে জিতার সব চেয়ে বড় কৌশল হল তর্ক না করা”-(ডেল কার্নেগী)। কি আর করা, ভবিষ্যতের কথা ভেবে ভেবে দিন কাটানো। আইনের ছাত্র হিসেবে দেশের সাধারণ ও নিম্মবিত্ত মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করে তাদের জীবন মান উন্নয়নে নিজেকে নিবেদিত করা আর দেশের আইন ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার সপ্ন। ছোট কাল থেকেই যখন অন্যায়, অত্যাচা্‌র, অবিচার দেখে দেখে নিজের চোখের পানিও ধরে রাখতে পারতাম না তখন থেকেই সিধান্ত নিলাম লড়ে যাব...................

জাহিদহোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি যে প্রশংসার যোগ্য না

৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০২

একবার চীনের এক প্রদেশ রাজা ইয়োজিন তার সেনাপতির যুদ্ধ সাফল্যে খুব খুশি হলেন। ফলে তিনি সেনাপতিকে ভালবেসে নিজের সিংহাসন ছেড়ে রাজত্ব দিয়ে দিলেন। যদিও সেই সময় সেনাপতির মোটেও রাজা হওয়ার যোগ্যতা ছিল না।

কিন্তু কিছু দিন যেতে না যেতে সেনাপতি রাজা হয়ে পূর্বের রাজা ইয়োজিনের সাথে সব কিছুতেই দাম্ভিকতা করা শুরু করলেন।

তিনি ইয়োজিনের সাথে এমন একটা ভাব নিতে থাকলেন যে যেন ইয়োজিন তার যোগ্যই না। ইয়োজিন ভাবতে লাগলেন যে, আমি যে সেনাপতিকে রাজত্ব দিয়ে রাজার মর্যাদায় আসিন করলাম সেই সেনাপতি এখন নিজেকে রাজা ভেবে আমাকে তুচ্ছ জ্ঞান করে!

আর বাস্তব জীবনে এই গল্পের মত আপনি যখন কোন মানুষকে বিভিন্ন প্রশংসা বা সুযোগ দিয়ে এটা বুঝাবেন যে তারা আপনার চেয়ে উতকৃষ্ট বা যোগ্য তখন তারা আপনার থেকে সেই প্রশংসা বা সুযোগটুকু পেয়ে উল্টা আপনার সাথেই পার্ট নেওয়া শুরু করবে।

এবং এমন একটা ভাব নিবে যে তারা আসলেই সেই প্রশংসার যোগ্য ছিল। বরং আপনি তাদের কাছে সস্তা ছিলেন। কিন্তু তারা এটা ভেবে দেখে না যে, আপনি তাদের জন্য আপনার হৃদয়ের রাজ্যটা ছেড়ে দিয়ে তাদের প্রশংসিত হওয়ার সুযোগটা করে দিলেন। যদিও তারা সেই প্রশংসা বা সুযোগ পাওয়ার যোগ্য না তখনো পর্যন্ত।

আমরাও জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এমন অনেক আযোগ্য প্রশংসা পেয়ে খোদ সেই প্রশংসাকারীকে তুচ্ছ মনে করে থাকি। তাই আমি নিজে যা না, নিজেকে তার চেয়ে বেশি ভাবাটাও বোকামি ছাড়া আর কিছু না। গল্প- (জাহিদ)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.