![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুইজন বন্ধু তারে পছন্দ করে। ধরেন বন্ধু দুইজনের নাম রাতুল ও অনিক। সে মানে দিশা আবার পছন্দ করে সৌরভকে। দুজনের সাথে মিউচুয়াল প্রেমও চলছে। তারা দুইজন হাত ধরে হাঁটে। রেস্টুরেন্টে যায়। অর্ধেক জুস খাইয়া তারা গ্লাস পাল্টায়। মাঝেমধ্যে একে অপরের কোমড়ে হাত রাখে। বুকে পিঠেও হাত চলে যায়। চলছিল সুখি প্রেম প্রেম অবস্থা। তো এr তো একটা লাস্ট স্টেজ আছে। মানে এনগেজমেন্ট। তারপর বিয়ে।
দিশা ফোন দিলো সৌরভকে তাদের বাসায় আসার জন্য। বাসায় আজ কেউ নাই। দারোয়ানও ফটকা আছে। সে সৌরভকে ভেতরে তো আর একা ঢুকতে দিতে পারে না। ওদিকে দিশাও অনিককে নিয়ে গেছে একটা আংটি কিনতে মার্কেটে। এত তাড়াতাড়ি সৌরভ চলে আসবে সেটাও বুঝতে পারেনি। এদিকে সৌরভ এসে দারোয়ানের রুমে চেয়ারে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে গেছে। দারোয়ান আবার গে। ঘুমন্ত সৌরভকে পেছন দিয়ে জড়িয়ে উলঙ্গ করে তার কাজ করার প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে পুরা। ওদিকে আবার একই সময়ে দিশা আর অনিক এসে উপস্থিত।
সৌরভের ঘুম ভেঙে গেছে। এইরকম এক আপত্তিকর পরিস্থিতিতে সবারই এক অপ্রস্তুত অবস্থা। আর কোন ব্যাখ্যার সুযোগ না পেয়ে সৌরভ এখন কাকরাইলের রোদ মাথায় নিয়ে বিএনপি অফিসের দিকে হেঁটে যাচ্ছে। নিরাশার লোকেদের নিরাশার দিকেই যেতে হয় বোধহয়।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩০
মোঃজাহিদুল ইসলাম সবুজ বলেছেন: পোস্ট মডার্ন কবিতা আর গল্প দুইটাই এরম। অস্পষ্ট থাকে। ভাবনায় ফেলে দেয়। পরে বুইজা নিতে হয়
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: সৌরভ যখন রোদ মাথায় নিয়ে যাচ্ছিল বিএনপির অফিসের দিকে, পথে আমার সাথে দেখা হয়েছিল। আমি তাকে জোর করে ধরে চা নাস্তা খাইয়েছি।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪২
মোঃজাহিদুল ইসলাম সবুজ বলেছেন: এটা খুবই ভালো কাজ করেছেন। আসলে সৌরভের কোথাও যাবার ছিল না। এক কাপ চায়ে হয়তো কিছুটা মনোঃকষ্ট কিছুক্ষণের জন্য হারিয়েছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আগে ভাবতাম আমি কবিতা বুঝিনা, এখন দেখা যাছে লিখাও বুঝিনা। এই লেখা বুঝিনি।