নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ এখন বিপদে

ভালবাসাকারেকয়

আমি এক ক্ষ্রুদ্র মানুষ। ঘৃণা করি এ দেশের নোংরা রাজনীতি । জীবনের মানে খুঁজার চেষ্টা করছি।

ভালবাসাকারেকয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবিত থাকতে কোথায় ছিল ‘তারা’: শাওন

২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:১৪

বড় সন্তানদের বিরোধিতার মধ্যেই হুমায়ূন আহমেদকে নুহাশ পল্লীতে সমাহিত করার বিষয়ে অনড় স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন।



সোমবার রাত ১০টার দিকে ধানমণ্ডিতে দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিজের অনড় অবস্থানের পক্ষে ব্যাখ্যা দেন তিনি।



শাওন বলেন, “জীবিত অবস্থায় যারা হুমায়ূন আহমেদের পাশে দাঁড়ায়নি, পারিবারিক মিটিং করেননি, তাদের অধিকার নেই এখন মিটিং করার। আমার একমাত্র চাওয়া হচ্ছে তার শেষ চাওয়া সবাই যেন পূরণ করে। সেটা করতেই হবে।”



নুহাশপল্লীতে কবর দেওয়ার বিষয়ে আপত্তি জানানোর পর স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় যান হুমায়ূনের বড় তিন সন্তান।



এসব মিটিং প্রসঙ্গে মেহের আফরোজ শাওন বলেন, “হুমায়ূন জীবিত থাকতে কেউ পরিবারিক মিটিংয়ের কথা বলেননি। কোথায় তার চিকিৎসা হবে, কোন হাসপাতালে করলে ভালো হবে সে বিষয়ে আলোচনা করতে আসেননি। জীবিত অবস্থায় যারা হুমায়ূন আহমেদের পাশে দাঁড়ায়নি, পারিবারিক মিটিং করেননি তাদের অধিকার নেই এখন মিটিং করার।”



এক পর্যায়ে লেখকের চিকিৎসাকালীন সময়ের কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন হুমায়ূনের স্ত্রী।



“দশ মাস যুদ্ধ করেছি। বারটি কেমো... ও আল্লাহ। এই যুদ্ধে তখন কে ছিল? প্রতিরাতে কার সঙ্গে হুমায়ূন কথা বলতেন? কোনো স্ত্রী, কোনো আত্মীয়-স্বজন অপারেশনের আগের দিন রাতে বলা কথা কি রেকর্ড করে রাখে? আমিও রাখিনি। কিন্তু আমার কাছে তিনি বলেছেন।”



শাওন দাবি করেন হুমায়ূন আহমেদ তার লাশ নিয়ে যেন টানাটানি না হয় সেজন্য তাকে শক্ত থাকতে বলেছিলেন।



“১২ তারিখ সকাল ৫টায় অপারেশনে যাওয়ার আগে তিনি বলছিলেন- আমি জানি আমি ভালো হয়ে যাবো। তবে আমার যদি কিছু হয়, ওরা অনেক টানহেঁচড়া করবে, তুমি শক্ত থেক কুসুম। আমাকে নুহাশপল্লীতে নিয়ে যেও।”



গত বৃহস্পতিবার রাতে নিউ ইয়র্কের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদ।



অনেকটা ক্ষুব্ধ কণ্ঠে শাওন বলেন, “আমেরিকার পাসপোর্ট থাকলেও চিকিৎসাধীন হুমায়ূনের পাশে পরিবারের কেউ দাঁড়ায়নি। তারা পাশে দাঁড়াতে পারতো, কিন্তু দাঁড়ায়নি। আমার শাশুড়ি ছাড়া কেউ ফোনও করতো না। জীবিত অবস্থায় তারা তাকে শান্তিতে থাকতে দেয়নি। তার লাশ নিয়ে কেন টানাটানি। আমি জানি হুমায়ূন আহমেদ এখন কষ্ট পাচ্ছেন।”



নুহাশপল্লী ট্রাস্ট করে দিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও হুমায়ূন আহমেদ এটি কারো নামে দিয়ে যাননি বলে দাবি করেন নিষাদ-নিনিতের মা।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৩৩

সিড বলেছেন: আমি এটা ভাবতাম স্যার এর লাশ নিয়ে টানাটানি হতে পারে। তাই কি হতে যাচেছ????? X( X( X( X( X(

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫৬

সাবু ছেেল বলেছেন: জীবিত থাকতে "তারা" সবাই তোমার ইয়ের" মধ্যে ছিল,হারামজাদি ডাইনী !!

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:০০

দাস্তান বলেছেন: লোভ

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমার বড় জানতে ইচ্ছে করে, হুমায়ুন আহমেদ(বেচে থাকলে) যদি আরো বছর দশেক বাদে ষোড়শি এক মেয়েকে বিয়ে করে যদি ওরে ভাগায় দিত তাইলে সে কি করত?

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:১৭

উবুন্তু বলেছেন: B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:২৩

স্বপ্ন অপূর্ণ বলেছেন: শেরজা তপন বলেছেন: আমার বড় জানতে ইচ্ছে করে, হুমায়ুন আহমেদ(বেচে থাকলে) যদি আরো বছর দশেক বাদে ষোড়শি এক মেয়েকে বিয়ে করে যদি ওরে ভাগায় দিত তাইলে সে কি করত?

সহমত

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:২৬

আমি ছড়াকার বলেছেন: শেরজা তপন বলেছেন: আমার বড় জানতে ইচ্ছে করে, হুমায়ুন আহমেদ(বেচে থাকলে) যদি আরো বছর দশেক বাদে ষোড়শি এক মেয়েকে বিয়ে করে যদি ওরে ভাগায় দিত তাইলে সে কি করত?

সহমত। খানকিটারে দেখলেই চটকানা দিতে ইচ্ছে করে।

৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:২৮

ফেরিওয়ালা২০০৮ বলেছেন: শেরজা তপন-আমার বড় জানতে ইচ্ছে করে, হুমায়ুন আহমেদ(বেচে থাকলে) যদি আরো বছর দশেক বাদে ষোড়শি এক মেয়েকে বিয়ে করে যদি ওরে ভাগায় দিত তাইলে সে কি করত?
ঊনি ওখানে মাজার বানাবেন নাকি? মরার আগে হুমায়ুন আহমেদ যে সবার সামনে বলে গেলেন সেতার দাম নাই?
ওনার মায়ের ও দাম নাই?

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:২৮

মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: জীবিত থাকতে কোথায় ছিল ‘তারা’: শাওন


জীবিত থাকতে তোর মতো মাগীর সাথে ছিল...

১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৪

মাইন রানা বলেছেন: শাওনোকে অনেকে গালিগালি করতে পারেন কিন্তু এই মহিলাটিই জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত প্রিয় হুমায়ূনের পাশে ছিল। মৃত্যুর পুর্বক্ষন পর্যন্ত! শাওনের গতকালের কান্না ও ভালবাসা এবং তার দুই এতিম নাবালক সন্তানের দিকে তাকালে কি মুখে আর গালি আসে?

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৭

অপর্না হালদার বলেছেন: একটা গান প্রাযই শোনা যেত,



"আমিতো মরে যাবো রেখে যাবো সবই.................."



আসলে আমরা ভালবাসি আমাদের অবস্থান ঠিক রেখে বা রাখার জন্য নইলে আজ হুমায়ুন আহম্মেদ স্যারকে নিয়ে এমন হবার কথা ছিল না । এখনও নুহাশ, নোহা বা শিলা নুহাশ পল্লীতে যাবে কিনা তা ঠিক হয়নি । এর অর্থ হল বাবা মারা গেছে তাতে কিছু নয়......... নুহাশ পল্লীতে গেলে তাদের ঠিক/বেঠিক নিয়ে এখনও ভাবা শেষ হয়নি । আরে ভাই যে লোকটি মারা গেছে তার কথা চিন্তা করে বা তার প্রতি যে ভালবাসা ছিল তার উপর ভিত্তি করে স্যারের কথা একবার চিন্তা কর । দুনিয়ার হিসাব তোমাদের পরে কর ।


শাওনের সেই কথাই বার বার মনে পড়ে ............... একেই বলে নিয়তি ।


শুভ কামনা রইল ।

১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

নীল ফিউজিটিভ বলেছেন: আরেক লালন শাহ্‌ মাঝার হতে যাচ্ছে...

১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

আমি ছড়াকার বলেছেন:
এইখানে বহুত মাগী দেখি আইসা পড়সে শাওন মাগীরে সাপোর্ট করার লাইগা। =p~ =p~ =p~ =p~

১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: যারা শাওন এবং হুমায়ুনের উপর তার দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে ক্ষিপ্ত তাদের কাছে জানতে চাই এক্ষেত্রে হুমায়ুনের অপরাধটা কোথায়? তার দ্বিতীয় বিয়ে করার অধিকার তার ধর্ম তাকে দিয়েছে। আজ তাকে যে ধর্মমতে কবরে পাঠানো হচ্ছে এতে তো কারো আপত্তি দেখছি না। তাহলে সেই ধর্মের বিয়ে তথা পরিবার গঠন সংক্রান্ত বিধান মানতে কেন আমরা রাজী নই? তিনি তো পরকীয়া করেননি। বিয়ে করেই শাওনকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আজ সবাই হুমায়ুনের জন্য দোয়া করছেন। কিন্তু যে আল্লাহর কাছে দোয়া করছেন সে আল্লাহর বিধানের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করছেন এ কি স্ববিরোধিতা নয়?

১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৪৮

এম এ হক বলেছেন: ত্রিশ বছরের সাজানো সংসার ভেঙ্গে, সাত বছরে রাজত্ব দখল!!! খুব বড় ডাইনি!!

১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৩

আমি ছড়াকার বলেছেন: মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান ----- এইরাম তত্বকথা শুনতে খুব ভাল লাগে। আপনার বাপে বা মায়ে এইরাম আপনাগোরে ফালাই্য়া আরেকটা বিয়া করলে তখন দেখতাম এইসব বাল ফালাইন্না তত্ত কেমনে কইতেন।

১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৩

পুদিনাপাতা বলেছেন: “আমেরিকার পাসপোর্ট থাকলেও চিকিৎসাধীন হুমায়ূনের পাশে পরিবারের কেউ দাঁড়ায়নি। তারা পাশে দাঁড়াতে পারতো, কিন্তু দাঁড়ায়নি। আমার শাশুড়ি ছাড়া কেউ ফোনও করতো না। জীবিত অবস্থায় তারা তাকে শান্তিতে থাকতে দেয়নি। তার লাশ নিয়ে কেন টানাটানি। আমি জানি হুমায়ূন আহমেদ এখন কষ্ট পাচ্ছেন।”

১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৬

শাকিল ২৪২ বলেছেন: সাবু ছেেল বলেছেন: জীবিত থাকতে "তারা" সবাই তোমার ইয়ের" মধ্যে ছিল,হারামজাদি ডাইনী !

১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: জনাব,মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান, আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন?আমেরিকা তো চরম উদার দেশ তবে কেন তাদের প্রেসিডেন্ট পরকিয়া করলে ইমপিচমেন্টের সন্মুখিন হয়?
একজন রাজণীতিবিদের মতই একজন সাহিত্যিক বিজ্ঞানী কিংবা শিল্পী যখন তুমুল জনপ্রিয় হন তখন তিনি সার্বজনীন হয়ে যান।যখন শত সহস্র ভক্ত তার সামান্য কষ্টে বিচলিত হন- অল্প সুখে উদ্বলিত হন তখন প্রতিটা পদক্ষেপে তার সাবধানী হওয়া উচিৎ! হুমায়ুন আহমেদের নিজের বউ বাচ্চার কথা বাদ দিলাম সারা বিশ্বে তার কত সহস্র ভক্ত এই একটা কারনে প্রচন্ড কষ্ট পেয়েছেন সেই ধারনা আপনার আছে? প্রতিটা মানুষকে তার পরিবারের জন্য তার সন্তানের জন্য তার সামাজিকতা ধর্ম কৃষ্টির জন্য অনেক অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। আর তিনিতো বাংলা সাহিত্যের সর্ব কালের অন্যতম জনপ্রিয় কথা শিল্পী-এর মধ্যে বেশীরভাগই কিশোর কিশোরী ও উঠতি বয়সের যুবক যবতী। এমন একজন ব্যক্তি যদি এতটুকু ত্যাগ স্বীকার না করতে পারেন তবে মহান কোন ব্যক্তি হিসেবে তাকে মানতে নারাজ।তার উচিৎ ছিল শাওনকে বিয়ে করে লেখালেখিকে চিরতরে নির্বাসনে পাঠিয়ে বনবাসী হওয়া।কোটি ভক্তের হৃদয় ভেঙ্গে মেয়ের বয়সী এক নারীকে বিয়ে করে তামাসা করা ঠিক হয়নি।

২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: শাওনের পক্ষে সাফাই গাওয়াদের মুখে জুতা মারি।

আর শাওন-কে ডাইনি মাগি সাব্যস্ত করে সঠিক কাজের জন্য অন্যান্নদের জানাই ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.