![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।
বিডি নিউজে একটা ছবি দেইখা টাসকি খায়া গেলাম। অবশ্য এরকম গল্প আগে অনেক শুনছি। কিন্তু আজ সচিত্র ঘটনা দেইখা টাসকি না খায়া পার্লাম না। হোটেলে সুস্বাদু মুরগীর মাংস আমরা খাই। কিন্তু তা মরা না জ্যাতা মুরগী, সঠিকভাবে জবাই করা না কি, সেটা যাচাই করার উপায় নাই। বিডি নিউজে আজ প্রকাশিত একটি ছবিতে জানা যাচ্ছে, মরা এসব মুরগীর মাংস ঢাকার বিভিন্ন হোটেলে সরবরাহ করা হয়। এরকম হোটেলে মরা মুরগীর মাংস সরবরাহকারী দুইজনকে কারওয়ান বাজার থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
ভালো এই কাজটির জন্য র্যাবকে ধন্যবাদ। শুধু ওই দুইজন নয়, তাদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে যেসব হোটেলে এসব মাংস সরবরাহ করা হতো সেসব হোটেল মালিকদের বিরুদ্ধেও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৯
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: আরও কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০০
মো: আবু জাফর বলেছেন: ঐ সব হোটেল মালিকদের জুতা পেটা করা উচিৎ আর তালা লাগান দরকার
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৯
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: তালা লাগানোর আইডিয়াটাও খারাপ না।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:১০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: মরা মুরগির মাংস খাব। আমার খাশির মাংস খেতে গেলে মনে হয় ঘেউঘেউ খাসি খাচ্ছি না তো?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৭
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের এলাকায় বাজারে মাংসের দোকান যেখানে তার পাশে একটা পুকুর আছে। একবার সেই পুকুরে মাছ ধরার জন্য জাল ফেলার পর ৫টা ঘেউঘেউ খাসির (!) মাথা পাওয়া গেছিল। সেটা ১৭ বছর আগের কথা। আপনি আবার সেটা মনে করিয়ে দিলেন। এখন তো হোটেলে খেতে গেলে এসব কথাই বার বার মনে পড়বে।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:১৯
পাকা খোকা বলেছেন: আমাদের ম্যাচেও মনে হয় মরা মুরগীর গোস্ত খাওয়ানো হয়।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৮
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনারা মুরগী নাকি মাংস কেনেন?
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৩
সাহস বলেছেন:
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৫
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: ঐ সব হোটেলের নাম ঠিকানা মিডিয়াতে প্রচার করে দিলে জনসাধারনের অনেক উপকার হয়! যদিও এটা কোনদিনই হবে না। এই নাম হাতে পাওয়ার সাথে সাথে কিছু টাকা পয়সা খেয়ে সব চুপ মেরে যাবে।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৫
মোঃ মহসিন আলম (রনি) বলেছেন:
হোটেলে মৎস্য খাওয়াই তুলনামূলকভাবে নিরাপদ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৬
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩২
জাতির নানা বলেছেন:
হোটেলের মুরগী খাওয়া ছাইড়া দিছি
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৭
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: কবে থেকে? ছেড়ে দিয়ে ভালোই করেছেন। সন্দেহ নিয়া কোনো কিছু খাওয়ার চেয়ে না খাওয়াই ভালো।
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৪৬
ferrari_ বলেছেন: এর আগেও এরকম ধরা পরেছে,কিন্তু কেন জানি এইগুলান বন্ধ হয় না।
চিকেনফ্রাই দোকানগুলির কি অবস্থা আল্লাহই জানে।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫১
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: এই ঘটনা সম্পর্কে সকালের খবরে প্রকাশিত প্রতিবেদন:
সংঘবদ্ধ একটি চক্র রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল, রেষ্টুরেন্ট এবং বিপনী বিতানে মরা মুরগী বিক্রি করছে। এই চক্রের দুই সদস্যকে আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁও রেলষ্টেশন এলাকা থেকে মরা মুরগী বিক্রির সময় র্যাব গ্রেফতার করছে। তারা হচ্ছেন- দেলোয়ার হোসেন ওরফে দেলু (৪২) ও রেশমা ওরফে কালী (৩৫)। পরে র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত তাদেরকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড প্রদান করেছেন।
র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাজিষ্ট্রেট এইচ এম আনোয়ার পাশা জানান, আজ ভোর ৫ টা থেকে বেলা ১১ টা পর্যন্ত র্যাব-২ এর একটি দল তেজগাঁও রেলষ্টশনের মুরগী বাজারে অভিযান চালায়। অভিযানকালে মরা মুরগী বিক্রির সময় দেলু ও কালীকে গ্রেফতার করা হয়। র্যাব তাদের কাছ থেকে ১০২টি মরা মুরগী উদ্ধার করে। পরে ভ্রাম্যমান আদালত দেলুকে দুই বছরের এবং রেশমাকে দেড় বছরের কারাদন্ড প্রদান করেন। এর আগেও দেলু বেশ কয়েকবার গ্রেফতার হয়েছিলেন।
আনোয়ার পাশা জানান, একটি সংঘবদ্ধ চক্র মরা মুরগী বিক্রি করছে। চক্রটি রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল, রেষ্টুরেন্ট, বিপনী বিতান কিংবা চাইনিজ রেস্তোরায় ১০০ থেকে ২০০ টাকায় মরা মুরগীগুলো বিক্রি করে। তবে অনেক ক্ষেত্রে নামকরা রেষ্টুরেন্ট কিংবা চাইনিজ রেস্তোরার মালিকদের না জানিয়ে কর্মচারীরা গোপনে তা কিনে নেন। মুরগী ব্যবসায়ি এবং শ্রমিকরা মরা মুরগী বিক্রেতা চক্রকে চিনলেও ভয়ে তারা মুখ খোলেন না। তিনি জানান, এই চক্রের অন্য সদস্যদেরকেও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
Click This Link page_id= 45
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫৪
জাহিরুল ইসলাম বলেছেন: কামাল হোসেন তালুকদার
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম প্রতিবেদক
ঢাকা, এপ্রিল ০৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- দেড় থেকে দুইশ’ টাকার মধ্যে মাঝারি আকারের মুরগি এখন আর স্বপ্নেও কল্পনা করা যায় না। তবে ঢাকার বিভিন্ন বাজারেই কেজিপ্রতি মাত্র চল্লিশ টাকায়ও মিলে যেতে পারে চামড়া ছাড়ানো ‘সতেজ’ মুরগি।
দেখতে ‘সতেজ’ হলেও প্রকৃত অর্থে এগুলো পরিবহনের সময় মরে যাওয়া মুরগি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পরিবহনের সময় গরম ও চাপে খাঁচাপ্রতি ৬ থেকে ৭টি মুরগি মারা যায়। এসব খাঁচা বাজারে ঢোকার সঙ্গে একটি চক্র ওই মরা মোরগ বা মুরগি গড়ে ৪০ টাকা করে কিনে সঙ্গে সঙ্গে চামড়া ছাড়িয়ে পলিথিনে ভরে ফেলে। পঁচা গন্ধ বের হলে লেবুর রস দিয়ে দেওয়া হয় মাংসে।
পরে অপর একটি চক্র সেগুলোর প্রতিটি ছোট বড় মিলে ১শ’ থেকে দেড়শ’ টাকায় কিনে নিয়ে রাজধানীর অভিজাত এলাকার বাসা বাড়িতে বা খাবার হোটেলে বেশি দামে সরবরাহ করে। চক্রের কেউ কেউ এসব মুরগি নামী চাইনিজ রেস্তোরাঁয়ও সরবরাহ করে থাকে।
রাজধানীর বড় মুরগি বাজারের মধ্যে তেজগাঁও, কাপ্তানবাজার ও ফকিরাপুল অন্যতম। প্রতিদিন এসব বাজারে প্রায় ত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ ট্রাক মুরগি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে ঢোকে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
এরই মধ্যে সোমবার ভোরে রাজধানীর ব্যস্ততম কারওয়ানবাজারের মুরগি আড়তে অভিযান চালিয়ে এমনসব মুরগিসহ দুই বিক্রেতাকে আটক করেছে র্যাব। তাৎক্ষণিকভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাদের সাজাও দেওয়া হয়।
ওই দুই জনের মধ্যে মো. দেলোয়ার হোসেন (৪২) নামে এক জনকে দুই বছর এবং রেশমা আক্তার (৩৫) নামে অপর জনকে দেড় বছর সাজা দেওয়া হয়।
র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার পাশা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মুরগি আড়তের নোয়াখালী স্টোরের পিছনের দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে রাখা ১০২টি মুরগিসহ এই দুই জনকে আটক করা হয়েছে।
পরে স্বীকারোক্তিতে দেলোয়ার জানিয়েছেন, তারা এসব মুরগি সংগ্রহের পর কায়দা করে হোটেল, রেস্তোরাঁয় সরবরাহ করেন। অনেক ক্ষেত্রে মালিকের সঙ্গে আঁতাত করেই মুরগি সরবরাহ করা হয় বলে দাবি করেন তিনি।
অবশ্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও তাদের অগোচরেই ঘটছে।
পুরান ঢাকার ডিলাক্স হোটেলে মালিক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে হোটেল ব্যবসার সঙ্গে তিনি জড়িত। কিন্তু কখনও চামড়া ছাড়ানো মুরগি তিনি কিনেননি।
তবে যেসব হোটেলে জবাই করার মতো পর্যাপ্ত জায়গা থাকে না তারা এ ধরনের মুরগি কিনে থাকেন বলে দাবি করেন তিনি।
Click This Link
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০৭
অক্টোপাস পল বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুয়েল আহ্মেদ বলেছেন: ঐ সব হোটেল মালিকদের জুতা পেটা করা উচিৎ