![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছোটবেলা থেকেই ভাল কিছু করে দেখাতে চাইতাম। স্পেশালি আমার দেশের জন্য... আমি ধান-শালিক আর মেঠোপথের এই বাংলাদেশকে খুব ভালবাসি। দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টায় আমার নিরন্তর পথচলা। আমি বিশ্বাস করি চিরসবুজ বন্ধুত্বে। তাইতো আমি সবসময় বন্ধুসলভ, নির্মল বন্ধুত্বে না নেই। অতি কম সময়ের এ পৃথিবীতে আশেপাশে যারা আছেন যাদের সাঙ্গ করেই আমাদের পথচলা সেইসব প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভাতৃত্বের সম্পর্ক নষ্ট করতে খুবই অপছন্দ করি। প্রতিটি মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ভালমানুষটিকে আমি সম্মান করি। প্রিয় রঙ সবুজ, নীল এবং এর বিভিন্ন শেড।
খালেদা জিয়ার পুরো লিখাটির বাংলা অনুবাদ
২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্কে কী টানাপোড়েন সৃষ্টি হবে? ১৫ কোটি মানুষের আমার এই দেশ ভারত আর মিয়ানমারের মাঝামাঝি অবস্থিত। সেই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছিল অন্যতম দেশ, যারা আমাদের আত্মনির্ধারণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। অথচ গত কয়েকটি বছরে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের দিকে অবশ্য আঙুল তোলা যায়। কারণ ক্রমেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়ছে এবং অন্যান্য বিশ্ব শক্তির দিকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ঝুকে পড়ছে, অথচ তারা তেমন কিছু করছে না।
তার অর্থ এই নয় যে, মার্কিন সরকার, কংগ্রেস এবং তাদের সংস্থাগুলো কোনোকিছুই করেনি। ছয় মাস আগে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর প্রকল্পের জন্য প্রায় ২০০ কোটি ডলার প্রত্যাহার করে নিয়েছে। চার মাইল দীর্ঘ এই সেতু ছিল ৪০ বছরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রকল্প। বিশ্বব্যাংক এই অর্থ প্রত্যাহারের সময় মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতির তদন্তের দাবি করেছে।
একই সময় নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তার গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সরিয়ে দেয়ার কারণে মার্কিন কংগ্রেশনাল ককাস বাংলাদেশ সরকারের বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করেছে। বাংলাদেশের এই ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটি লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্র্য থেকে মুক্ত করেছে। মুহাম্মদ ইউনূসকে সরিয়ে দেয়ার কারণ কী? অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, “এই নোবেল পুরস্কার ভুল লোকের হাতে পড়েছে। যদি বাংলাদেশে কেউ নোবেল পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য হন তিনি হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।”
বেশিরভাগ বাংলাদেশী অবশ্য হাসিনার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার দাবির ব্যাপারে দ্বিমত প্রকাশ করবে। শুধু জিজ্ঞেস করুন ওই প্রায় ৩০০ নিখোঁজ মানুষের পরিবারকে, যারা র্যা বের হাতে নিখোঁজ হয়ে গেছে। অথবা চিন্তা করে দেখুন খুন হয়ে যাওয়া শ্রমিক নেতা আমিনুল ইসলামের পরিবারের কথা। ওই আমিনুলের পক্ষ হয়ে এখন এএফএল সিআইও সংগঠন প্রচারণা চালাচ্ছে যাতে করে যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যখাতে বাংলাদেশকে তার অগ্রাধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেয়। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৃশংসতায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আনা হয়েছে যেসব রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে তাদের সমর্থকরাও হাসিনার নোবেল পুরস্কারের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে কেবল রাজনৈতিক বিরোধীদের বিচারের জন্য মার্কিন রাষ্ট্রদূতও হাসিনা সরকারের সমালোচনা করেছেন। গত ডিসেম্বর মাসে ইকোনমিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত ইমেইল এবং ফোনালাপও প্রমাণ করে, এই বিচারকাজ নিয়ে হাসিনা প্রশাসন কী ধরনের কুকর্ম করছে এবং তারা কীভাবে হাসিনার রাজনৈতিক বিরোধীদের মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পাঁয়তারা করছে।
গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ এশিয়ার অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ হওয়ার পথ থেকে সরে এসে এখন কেবল একটি পরিবারের ক্ষমতার বেড়াজালে আবদ্ধ হতে চলেছে। এই অবস্থায় সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধাযক সরকার পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ফেলার পদক্ষেপ নিয়েছে শেখ হাসিনা সরকার। অথচ এই নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধান আনার জন্য তিনি নিজেই একসময় সহায়তা করেছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান একটি অবাধ এবং মুক্ত নির্বাচনের গ্যারান্টি দিয়ে আসছে। যদি ভোটাররা নতুন কোনো সরকারের জন্য ভোট দেয় তাহলে ক্ষমতার হাতবদল অবশ্যই হতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানালেও হাসিনা তার অবস্থানে অটল রয়েছেন। তার ধারণা মানুষের সমর্থন না থাকলেও এইভাবে তিনি ক্ষমতায় আবারো আসতে পারবেন।
পুনর্নির্বাচিত হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশের প্রতিবেশী বার্মায় সফর করেছেন যা দেশটিকে নির্বাসন থেকে ফিরিয়ে এনেছে। ভারত বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র হিসেবে তার উত্থান অব্যাহত রেখেছে। যদি বাংলাদেশ একটি পরিবারের শাসনের অধীনে আটকা পড়ে যায়, তাহলে তা হবে গোটা অঞ্চলের জন্য এক পা পেছনে চলে যাওয়া। দক্ষিণপূর্ব এশিয়া নিয়ে এখন আশা বাড়ছে। কারণ অ্যামেরিকা এই অঞ্চলে স্বাধীনতাকে সমর্থন দিয়েছে। বাংলাদেশে তত্ত্বাবধাযক সরকার থাকলে মানুষের সুযোগ হবে ব্যালটের মাধ্যমে তাদের মতকে স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আসলে ভোটারদের সম্মানিত করা হবে, এই কথা বলে চাপ প্রয়োগের সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্র বৃটেনের জন্য। এটি নিশ্চিত করার জন্য তাদের কথা এবং কাজকে আরো জোরালো করতে হবে যাতে করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে সরে না যায়। দারিদ্র দূরীকরণে মুহাম্মদ ইউনূস যে ভূমিকা রেখেছেন তার জন্য মার্কিন কংগ্রেস এবং ব্রিটিশ সংসদকে তার প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখতে হবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: ++++
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
আহমদ জুনেদ বলেছেন: এখানে রাষ্ট্র বিরুধী কথা কোথায় পেল সরকার?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: জনগণ জবাব দেবে
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
উদাসীফাহিম বলেছেন: hasina to bidheshe shongbad shommelon kore bolto bangladesher jongite vore gese.er mane ki chilo?? afganistan er moto america jeno bangla deshe jeno hamla kore........
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: সবই রাজনীতির খেলা
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
ব্লাক উড বলেছেন: সত্য ও সুন্দর বক্তব্যের জন্য খালেদা জিয়াকে ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাই।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: ++++
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
রিওমারে বলেছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, “এই নোবেল পুরস্কার ভুল লোকের হাতে পড়েছে। যদি বাংলাদেশে কেউ নোবেল পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য হন তিনি হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।”
নোবেল পুরস্কার দেয়া হয় বিষয় ভিত্তিক। হাসিনাকে কি কারনে নোবেল পুরস্কার দেয়া উচিত বলে মাহাবুব আলম মনে করেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: নোবেল এতো সহজ নয়। জনগণ এটা বোঝে
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
রিয়াদ চৌধুরী বলেছেন: "সেই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছিল অন্যতম দেশ, যারা আমাদের আত্মনির্ধারণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল"
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছিল অন্যতম দেশ, যারা আমাদের আত্মনির্ধারণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল
এই একটা কথাই বেগম জিয়া এঁর অবস্থান পরিষ্কার করে, কারন আমরা জানি ১৯৭১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এঁর ভুমিকা।
পুর লেখটায় তিনি হাসিনা কে ধউত করেছেন, বস্তু নিষ্ঠ কোন তথ্য পেলাম না আঃই ধরনের লেখা তো আমাদের দেশের ৩য় স্রেনির লেখক মানি আমরা লিখে থাকি, তিনি এক জন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বর্তমান বিরধিদলীয় নেত্রী তার কাছ থেকে বস্তু নিষ্ঠ কিছু আশা করছিলাম, আমি হতাশ। এঁর থেকে বল্লই হত আমি পারছিনা আপ্নারা এশে আমাকে খমতায় তুলুন।
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
িসরাজ উদদীন বলেছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম হচ্ছে,আওয়ামী লীগের এর চামচা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: ++++
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: অথচ এই নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধান আনার জন্য তিনি নিজেই একসময় সহায়তা করেছেন।
--------------------------
খালদো এইটা কি বললো?????
লাগাতার অবরোধ আর সহিংসতার পর খালেদা বাধ্য হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু করতে। এখন বলছে হাসিনা তাকে সহায়তা করেছেন!!
আমেরিকাকে বলছে বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে! নাকি হাসিনাকে সরিয়ে দিয়ে তাকে ক্ষমতায় বসাতে!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: রাজনীতির বহু প্যাচ
১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
মূল অনুবাদ নীচে
Click This Link
১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছিল অন্যতম দেশ, যারা আমাদের আত্মনির্ধারণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল
আমরা সকলেই জানি ১৯৭১ সালে স্বাধীকার আদায়ের সংগ্রামে মার্কিন যুক্তরাষ্টের ভুমিকা কি ছিল।স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি করে বেগম জিয়া তার এই কথাটির মাধ্যমে একজন ইতিহাস বিকৃতিকারী পরদেশের নির্লজ্জ দালাল হিসেবে ইতিহাসের পাতায় নিজেকে অমর করে রাখলেন।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় আমেরিকা আমাগো পক্ষে ছিল ?? Article টাতে বেজি -ছাগু এইডা কি কইলো ???
যত সব বেকুব । তয় আমরা কিন্তু এইসব বেকুবের কথা শুইনা বিয়াপুক বিনোদন পাই
১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পরোবাশি২০১৩ বলেছেন: To writer: Your translation is wrong. The article reads "when the United States was one of the first nations to recognize our right to self-determination.' First nations does not mean "onnotom". Khlada zia lied and your transltion is intentionally wrong. I hope you know the meaning of the word "first." Thanks for reading.
১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: বেশিরভাগ বাংলাদেশী অবশ্য হাসিনার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার দাবির ব্যাপারে দ্বিমত প্রকাশ করবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯
যাকরিয়া ইবনে ইউসুফ বলেছেন: সহমত
১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
দ্যা অক্সি সেভেন বলেছেন: বুঝলাম কিন্তু তাই বলে অ্যামেরিকাতে নালিশ দিতে হবে??
১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: পড়া শুরু করতেই হাসি পায়। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও জানে না। আর দেশের নামে অপপ্রচার, এরই নাম জাতিয়তাবাদ। বুলশিট! দেশদ্রোহী মামলায় সমর্থন থাকবে।
১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: @সংকেত মাহমুদ,
পা চাটতে হলে বোধহয় একটু তেল দিয়া নিলে ভালো হয়, আমার ধারণা, অভিজ্ঞতা নেই তো!। খালদা হয়তো তা ই করেছেন।
৭১ সালে আমেরিকার জন্য বরং আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার পেতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল। খালেদা কেন তেল মারা কথা বলেছেন তা আশা করি সবাই বুঝবে। সৌদি আরব গিয়ে গিয়ে তেল বেশি হয়ে গেছে বোধ হয়।
যে রাশিয়া বারবার ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগ করে আমাদের স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরাণ্বিত করেছে, সেখান থেকে অস্ত্র কিনে হাসিনা বিরাট অপরাধ করেছেন কিছুদিন আগে। অথচ যে চীন আমাদের চরম বিরোধিতা করেছিল স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, সেই চীন থেকে অস্ত্র বা যা ই কিছু কেনা হোক, কোন উচ্চবাচ্য নেই।
এই খালেদা-নিজামী গংদের রাজনীতি। নতুন প্রজন্মকে ধোকা দেওয়া খুব সহজ না। সবাই এখন অনেক বেশি খবর রাখে।
১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: জাতীয়তাবাদ শব্দটা অনেক সুন্দর । কিন্তু আজ এই শব্দটা শুনলেই কতগুলো নির্লজ্জ পা চাটা কুকুরের নাম চোখের সামনে চলে আসে
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭
অন্যনায়ক বলেছেন: খালেদা আফায় তো আমরিকা-রে মাঠে নামায় দিল। হায় দেশ, বাংলাদেশ
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
বিপদেআছি বলেছেন: খালেদা তোমার লজ্জা নাই ???!! তুমি আর হাসিনা power এর জন্য সব কিছু করতে পার।