![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছোটবেলা থেকেই ভাল কিছু করে দেখাতে চাইতাম। স্পেশালি আমার দেশের জন্য... আমি ধান-শালিক আর মেঠোপথের এই বাংলাদেশকে খুব ভালবাসি। দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টায় আমার নিরন্তর পথচলা। আমি বিশ্বাস করি চিরসবুজ বন্ধুত্বে। তাইতো আমি সবসময় বন্ধুসলভ, নির্মল বন্ধুত্বে না নেই। অতি কম সময়ের এ পৃথিবীতে আশেপাশে যারা আছেন যাদের সাঙ্গ করেই আমাদের পথচলা সেইসব প্রতিটি মানুষের সঙ্গে ভাতৃত্বের সম্পর্ক নষ্ট করতে খুবই অপছন্দ করি। প্রতিটি মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা ভালমানুষটিকে আমি সম্মান করি। প্রিয় রঙ সবুজ, নীল এবং এর বিভিন্ন শেড।
যুদ্ধাপরাধের মামলায় যাবজ্জীবন সাজার আদেশের পর বৃহস্পতিবার জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাকে কাশিমপুর কারাগারে নেয়া হয়। কয়েদি হিসেবে কারাগারে কাদের মোল্লাকে মালীর কাজ দেয়া হয়েছে বলে এক কারা কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
‘মিরপুরের কসাই’ হিসেবে পরিচিত আব্দুল কাদের মোল্লাকে রাখা হয়েছে গাজীপুর কাশিমপুরের সাধারণ কয়েদির সেলে। কারাগারে যেটি ‘ষাট সেল’ নামে পরিচিত।
কারাগারের জ্যেষ্ঠ কারা তত্ত্বাবধায়ক মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, “বন্দিকে কারাগারে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শারীরিক সামর্থের ওপর ভিত্তি করে কাজ দেয়া হয়। সবদিক বিবেচনা করে কাদের মোল্লাকে ষাট সেলের ফুল বাগানে কাজ দেয়া হয়েছে।
কারাবিধি অনুয়ায়ী ‘ষাট সেলে’ মোটা চালের ভাত পাচ্ছেন এই যুদ্ধাপরাধী। খাবারের তালিকায় মাছ-মাংসের পরিমাণও থাকছে সাধারণ কয়েদির মতো।
উল্লেখ্য, কাদের মোল্লা মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ২০১০ সালের ১৯ জুলাই তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। সেখান থেকে ২০১১ সালের ২৪ জুন তাকে কাশিমপুর পাঠানো হয়। তবে রায়ের আগে কাদের মোল্লাকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং রায়ের পর পুণরায় তাকে কাশিমপুরে নিয়ে আসা হয়।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
স্বপনবাজ বলেছেন: ছাগু
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
বিডি ফুল বলেছেন: সে অনেক বড় সন্ত্রাসী কিন্তু, ৭১ এত অপকর্ম করার পরের ও ৭৫ সালে ঢাবি থেকে সে গ্রেজুয়েশন করেছে, তখনকার সরকার তাকে তার বাহিনীর কারণে গ্রেপ্তার করতে পারে নি।
এই বার আর পালাতে পারবে না,