![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পথিক। হাঁটছি পৃথিবীর পথে পথে, অনিশ্চিত গন্তব্যে। আক্ষরিক অর্থেই আমি পথিক। একে একে জীবনযাত্রার সব সুতো কেটে দিচ্ছি। আবার শূন্যের উপর নির্মাণও করছি। এটাই প্রকৃতপক্ষে জীবন। অথবা- জীবন এমনই। কাগজের নৌকা দিয়ে সাগর পাড়ির দুরন্ত প্রয়াস, যে সাগরের পাড় নেই। আমি মানবতার মুক্তির জন্য বিবেকের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শোষিত-বঞ্চিতের পাশে দাঁড়াতে চাই।
অনেকেই আমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে প্রশ্ন তুলেন, বিশেষ করে শাহবাগ ও হেফাজত বিষয়ে। আশ্চর্যের ব্যাপার হল, তাদের প্রশ্নের ধরণ একই। তাই এ লেখাটি দিলাম। এটি শাহবাগ আন্দোলনের ৪ দিনের মাথায় লেখা। প্রথমদিকে শাহবাগ আন্দোলকে আমি সমর্থন করেছিলাম। যেহেতু এতে তারুণ্যের চ্যালেঞ্জ এবং গতানুগতিক রাজনীতির বাইরে ‘পরিবর্তনের’ একটা প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এ থেকে সরে আসি। কেন আসি এর একটি কারণ লেখার মধ্যেই উল্লেখ আছে। আর দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে ‘জামায়াত-বিরোধিতা’ অল্পদিনেই ‘ধর্মবিরোধিতায়’ রূপান্তর। এতে সাধারণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে দারুণ আঘাত লাগে। অবশ্য ইতোমধ্যেই শাহবাগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এবং এর অনেকগুলো কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
তারুণ্যের জোয়ারে উত্তাল শাহবাগ স্কয়ার; উত্তাল সমগ্র বাংলাদেশ। সবার একটাই দাবি- যুদ্ধাপরাধের বিচার চাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই। একাত্তরের শত্রুদের, এই দেশে ঠাঁই নাই। সম্প্রতি ফেসবুক-ব্লগ থেকে শাহবাগ চত্বরে জড়ো হওয়া কয়েক হাজার তরুণ তরুণীর মাধ্যমে দেশব্যাপী যে নতুন আন্দোলন-সংগ্রামের সূচনা হল, তা থেকে যে অগ্নিস্ফুলিঙ্গের সৃষ্টি হয়েছে এবং রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে, মাত্র দু’দিন আগেও কেউ এমনটি ভাবতে পারেননি। আসলে কি ভাবতে পারেননি? না চিন্তাশীলদের অনেকেই এমন একটি গণবিস্ফোরণের প্রহর গুণছিলেন?
খোদ সরকারও সামাজিক যোগাযোগ সাইট এবং মতপ্রকাশের অবাধ স্বাধীন মাধ্যম এই ফেসবুক-ব্লগকেন্দ্রিক গণঅভ্যুত্থানের বিষয়টি অনেক আগেই আঁচ করতে পেরেছিল। তাইতো আরব বসন্তের পরপরই সরকার সচেতন হয়ে ওঠে। বাংলদেশে যেন এর প্রভাব না পড়ে অর্থাৎ কোনো ইস্যুকে কেন্দ্র করে কোনোভাবেই যেন তরুণ প্রজন্ম খোলা মাঠে একত্রিত হতে না পারে সেজন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে, উল্লেখযোগ্য হারে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বাস্তবতা এই যে, আজ জেগেছে সেই তরুণ প্রজন্ম, জেগেছে জনতা, আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা, সারা বাংলাদেশ। সব বাধা পেরিয়ে শ্রেণী পেশা ছাড়িয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ ছুটছে আজ শাহবাগের দিকে। সরকার এ গণজোয়ার ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে।
অবশ্য প্রথম দিকে এতে সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা ছিল। কেননা এটা সরাসরি এবং আপাতত সরকারবিরোধী নয়, বরং সরকারের পক্ষেই বলা যায়। অন্যদিকে এছাড়া উপায়ও ছিল না। কারণ জামায়াতও হরতাল ও লাগাতার কর্মসূচী ঘোষণা করে শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়েছিল। যাহোক, শেষ পর্যন্ত এ আন্দোলনের ফলাফল কি হবে বা কোন্দিকে মোড় নেবে বলা যায় না। যেহেতু ইতোমধ্যেই এ জনস্রোত নিজেদের পক্ষে নিতে বা এর কার্যকারিতা নস্যাৎ করতে সরকার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী তৎপরতা চালাচ্ছে।
এ বিপ্লব এখনও পর্যন্ত অরাজনৈতিক। স্বতস্ফূর্তভাবে সৃষ্টি হয়েছে এবং জনতার মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে। শাহবাগ চত্বরের এ উত্তাল জনসমুদ্র যতক্ষণ পর্যন্ত অরাজনৈতিক ও নিরপেক্ষ চরিত্র বজায় রাখবে, ততক্ষণ এর দাবি ও কার্যকারিতা ব্যর্থ করার শক্তি কারও নেই। আমি নিজে গত দু’বছর ধরে ফেসবুক-ব্লগে যুক্ত থাকায় খুব কাছ থেকে দেখেছি বর্তমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে যুব সমাজের হতাশা ও ক্ষোভের মাত্রা। দেখেছি এক একজন তরুণ-যুবকের হৃদয়ে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা অগ্নিশিখা। কথা বলেছি তাদের সঙ্গে। এ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। উপলব্ধি করেছি, অনলাইন এক্টিভ বিপুলসংখ্যক শিক্ষিত একটা প্রজন্ম নিরপেক্ষ। তারা কোনো রাজনৈতিক দল বা উগ্র সা¤প্রদায়িক গোষ্ঠীর লেজুড়বৃত্তি করে না। একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। এমনকি যে জামাত-শিবির আজ উন্মত্ত, আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি সেই জামাত-শিবিরেও হাজার হাজার শিক্ষিত আধুনিক তরুণ আছে, যারা সব ধরনের লেজুড়বৃত্তি পরিহার করে সত্যিকার অর্থেই দেশ-জাতির সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চায়। মানুষের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করতে চায়। কিন্তু তাদের সামনে সঠিক কোনো আদর্শ বা পথ নেই। জামায়াতে ইসলামী মূলত এই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে।
তাহরির স্কয়ার থেকে শাহবাগ চত্বর। আরব বসন্তের ঢেউ যে এত দ্রুত বাংলাদেশেও আছড়ে পড়বে তা হয়তো অনেকেরই কল্পনাতেও ছিল না। আজ দিকে দিকে আগুন, তারুণ্যের জোয়ার। দানা বাঁধছে বিক্ষোভ, বিস্ফোরণের অপেক্ষায়। রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে কারও দ্বিমত নেই। থাকার কথাও নয়। তবে এ বিপ্লবকে সফল করতে, সাফল্যের ফসল ঘরে তুলতে এবং প্রতিবিপ্লবের সব পথ রুদ্ধ করতে আমাদের আরেকটু গভীরে যেতে হবে। সুতরাং এক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক আবেগের স্রোতে না ভেসে বরং দূরদৃষ্টি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের বিকল্প নেই।
আমরা ভাল করেই জানি, তরুণ প্রজন্ম ও সাধারণ জনতা বিপ্লব সংঘটিত করতে পারে, বিপ্লবে নেতৃত্বও দিতে পারে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিপ্লব-পরবর্তী দেশ ও জাতিকে টেকসই গণতন্ত্র উপহার দিতে পারে না। যদি না তারা পর্যাপ্ত জ্ঞানগত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়। ফলে পরবর্তী নেতৃত্ব তুলে দিতে হয় অন্যের হাতেই। যেমনটা আমরা স¤প্রতি দেখেছি আরব দেশগুলোতে।
বাংলাদেশে বিপ্লব নতুন নয়। বিশেষ করে গণতন্ত্রে অভিযাত্রার পর নিরব বিপ্লব বা ভোট-বিপ্লব হয়ে আসছে নিয়মিতই। শান্তিপ্রিয় জনগণ ও তরুণ প্রজন্ম বারবার শাসক বদল করছে, কিন্তু দেখা যাচ্ছে বেড়া-ই ক্ষেত খায়, কারও হাতেই গণতন্ত্র আজ নিরাপদ নয়। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ও একাত্তরের স্বাধীনতা সংগ্রাম এ জাতির গৌরবোজ্জল অধ্যায়। তেমনি ছিয়ান্নব্বইর গণআন্দোলন এবং আজকের শাহবাগ স্কয়ারের গণবিস্ফোরণ কোনো অংশে কম নয়। তবু মূল সমস্যাটি আমাদের থেকেই যাচ্ছে। তা হচ্ছে, আজ পর্যন্ত সৎ, দক্ষ, সুশিক্ষিত ও নিরপেক্ষ একটি শাসকশ্রেণী গড়ে ওঠেনি।
কেন গড়ে ওঠেনি? আজ এই প্রশ্নটিরই উত্তর খোঁজা অত্যন্ত জরুরি । তা না করে আমরা যতই আন্দোলন-সংগ্রাম করি, যতই বিপ্লব সংঘটিত করি, হয় শাসকশ্রেণী গাদ্দারী করবে, আর নয়তো প্রতিবিপ্লব সবকিছু তছনছ করে দেবে। ইসলামের নাম দিয়ে প্রপাগাণ্ডা যেমন সমর্থনযোগ্য নয়, তেমনি সমর্থনযোগ্য নয় সরকারের সীমাহীন জুলুম-অত্যাচার, বিরুদ্ধবাদীদেরকে দমন-পীড়ন, হত্যা-গুম ও অগণতান্ত্রিক আচরণ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এ দেশের বিপুল সংখ্যক আধুনিক শিক্ষিত ও তরুণ মেধাবী একটা প্রজন্মকে সুপরিকল্পিতভাবে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ও একটি আদর্শে দীক্ষিত করেছে। তা সঠিক হোক বা না হোক, এ বাস্তবতা কেউ অস্বীকার করতে পারে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর সমাধান কি? শহরে-বন্দরে, আনাচেকানাচে তাদের যে লাখ লাখ কর্মী নিয়োজিত আছে এদের শেষ করে দেওয়া? তা কি সম্ভব? যদি কেউ এ পথে অগ্রসর হতে চায় তাহলে আমার মনে হয় না গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায়। গৃহযুদ্ধ না হলেও অন্তত এদের অনুসারীরা থাকবেই। যেমনভাবে একাত্তরের পরেও ছিল। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এরা আমাদেরই ভাই-ভাতিজা, পাড়া-প্রতিবেশি। একাত্তরের পরে যাদের জন্ম। এ প্রজন্মটি ভুল শিক্ষার শিকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এদের দোষ নেই। সুতরাং এদের সংশোধনের শান্তিপূর্ণ কোনো পথ কি খুঁজে বের করা যায় না?
কওমি মাদ্রাসা পড়ুয়াদেরও অধিকাংশই হয়তো আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করেনি। কেউ কেউ বিপথগামী বা জঙ্গীবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত। কিন্তু তাই বলে ঢালাওভাবে সবাইকে দায়ি করা যায় না। বিশেষ করে এদের অনেকেই আজও যে চারিত্রিক দৃঢ়তা, আত্মিক পরিশুদ্ধতা, পারিবারিক দায়-দায়িত্ববোধ ও সামাজিক নীতি-নৈতিকতা ধারন করে এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলে তা দেখলে অবাকই হতে হয়। রাষ্ট্র ও সমাজ এদের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করলে এবং এদের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনলে আমরা জাতি হিসেবে প্রভূত উন্নতি লাভ করব নিঃসন্দেহে।
কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়ারাও সবাই ধোয়া তুলসি পাতা নয়। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাস্তান অভাব নেই। এরা সমাজ-বিচ্ছিন্নও নয়। সুতরাং সব ক্ষেত্রেই যেহেতু ভাল-খারাপ আছে এবং কাউকেই আমরা বাদ দিয়ে চিন্তা করতে পারি না, তাই সবাইকে নিয়েই একটা সুখী সমৃদ্ধ সমাজ-রাষ্ট্রের কথা ভাবতে হবে। বর্তমান প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতি, দলীয় মনোবৃত্তি, চলমান দ্বন্দ্ব-সংঘাত, আক্রমণাত্মক নীতি প্রভৃতিকে আমরা প্রবলভাবে ঘৃণা করি, বিপুল সংখ্যক অনলাইন একটিভিস্টরাও ঘৃণা করে। আমরা চাই সবাইকে নিয়ে বাঁচতে। সবার জন্য এ দেশ। সবার জন্য সবাই।
এ লেখা দেখে বন্ধুবর জুনায়েদ গালিবের মন্তব্য : শাহবাগ আন্দোলনকে যদি ‘গণজাগরণ’ বলা হয় মানুষের উপস্থিতি এবং সংখ্যার ভিত্তিতে তাহলে যারা এর বিরোধিতা করছে তারাও তো ‘জনগণ’, তারাও তো এ দেশেরই নাগরিক। এ সম্পর্কে আপনার আরো একটি লেখা ভালো লেগেছিল, ‘সমস্যা অনেক, শাহবাগ থেকেই সব সমস্যা উত্তরণ হবেনা’ এই রকম কিছু বলেছিলেন। সেটার সাথে আমি প্রথমেই একমত। এই লেখাটির অনেক ব্যাপার ইতিমধ্যেই প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। আরেকটি ব্যাপার, শাহবাগ আন্দোলন অবশ্যই বৃহৎ অর্থে রাজনৈতিক, তবে নির্দলীয় রাজনৈতিক। প্রচলিত দলগুলোর সাহায্য, সহায়তা, ইন্ধন, আস্কারা এই আন্দোলনের পক্ষে এবং বিপক্ষে- দুই দিকেই রয়েছে। ‘তাহরির স্কয়ার থেকে শাহবাগ চত্বর’-এ রকম অনুভূতি প্রথম দিকে আমারও হয়েছিল। এখন আর নাই। “সৎ, দক্ষ, সুশিক্ষিত ও নিরপেক্ষ একটি শাসকশ্রেণী” গড়ে উঠতে পারে সৎ, দক্ষ, সুশিক্ষিত ও নিরপেক্ষ ‘তরুণ নেতৃত্ব’ থেকেÑসেটা আমি বিশ্বাস করলেও শাহবাগ থেকে আশা করি না। বাস্তবতা হলো, আজকের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রতি-বিপ্লব বা প্রতিক্রিয়া না থাকলে আপনি অস্তিত্বশূন্য হয়ে যাবেন, নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবেন, তাও যদি না করেন তাহলে আপনাকে ‘নিষিদ্ধ’ একটি শক্তি হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।
আরেকটি কঠিন বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের সরকার, শাসক, রাজনৈতিক দল কারোরই নিজস্ব কোনো স্বাধীনতা নেই। দেশ নিয়ে, আইন বানানো নিয়ে, কোনো সিধান্ত নেবার। সবসময় তাদেরকে এই সব ব্যাপারে বিদেশীদের কাছ থেকে ‘ক্লিয়ারেন্স’ নিতে হয়। অনেক রাজনৈতিক খেলা এবং হম্বি-তম্বি ওই ‘বিদেশীদের’ দেখানোর জন্যই। বাংলাদেশের ইতিহাসে বরাবরের মতো শাসক শ্রেণীর ব্যর্থতা, মানুষের কাছে তাদের দায়বদ্ধতা, জবাবদিহিতাÑ কোনো কিছুরই খবরও এখন নাই। বিপ্লবের এটাও একটা বিষয় হতে পারত। আরো অনেক বিষয় আছে। অনেকে এটাকে ‘গৃহপালিত’ বিপ্লব বলেন। বাংলাদেশের গণ-মানুষের, কৃষক, মজদুর, শ্রমিক, শিক্ষক, ছাত্রের বিপ্লব এটা হতে পারে নাই, পারবেও না। যদি একটি মাত্র ইস্যুতে একে ‘বন্দী’ রাখা হয়।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: গত সপ্তাহে শাহবাগ থেকে এই ব্লগেরই একজন আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ফোনে কথাও হয়েছে। এছাড়াও এখানে লেখালেখি করতে এসে অনেককেই এমন প্রশ্ন করতেও দেখলাম। তাই দিলাম।
শাহবাগ নাকি এখনও চলছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: শাহবাগ নিয়ে এখনো পোস্ট আসে। অবাক হলাম।