![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পথিক। হাঁটছি পৃথিবীর পথে পথে, অনিশ্চিত গন্তব্যে। আক্ষরিক অর্থেই আমি পথিক। একে একে জীবনযাত্রার সব সুতো কেটে দিচ্ছি। আবার শূন্যের উপর নির্মাণও করছি। এটাই প্রকৃতপক্ষে জীবন। অথবা- জীবন এমনই। কাগজের নৌকা দিয়ে সাগর পাড়ির দুরন্ত প্রয়াস, যে সাগরের পাড় নেই। আমি মানবতার মুক্তির জন্য বিবেকের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শোষিত-বঞ্চিতের পাশে দাঁড়াতে চাই।
সৃষ্টির অসংখ্য স্তর পেরিয়ে একসময় পৃথিবী নামক ছোট্ট গ্রহটি মানুষের বসবাসোপযোগী হয়। সেই থেকে মানবজাতি বহু উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আজ একবিংশ শতকে উপনীত। তবে ঐতিহাসিক ক্রমধারার একবিংশ শতকের এই সময়টি বড়ই নাজুক। সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষের পৃথিবীতে এ মুহূর্তে বইছে বাঁধভাঙ্গা সমস্যার স্রোত। একদিকে গুটিকতক মানুষের অহঙ্কার ও স্বৈরাচারিতার পদভারে ভূপৃষ্ঠ কম্পিত; জমিনের উপরিভাগও দূষিত। অন্যদিকে কোটি আদমের বুকফাঁটা আর্তনাদে স্রষ্টার আরশ পর্যন্ত টলছে। একদিকে জালেম-মজলুম উভয়দলের স্বভাবধর্ম-পূজায় পৃথিবী নরকে পরিণত। অপরদিকে ধর্মের নামেও হানাহানি কম হচ্ছে না। যেন এই ধর্ম-অধর্মের পারস্পরিক সংঘাতই হাজার বছর ধরে বিকশিত কথিত সভ্যতার পরম উপহার। এমতাবস্থায় স্বঘোষিত ‘ধর্মীয়’ প্রতিটি দল-সংগঠন, গোষ্ঠী ও কার্যক্রমের স্ব স্ব দাবিগুলো অবশ্যই সমালোচনামূলক পর্যালোচনার অপেক্ষা রাখে। সেটা বিশ্ব ইজতেমা হোক আর ঘরোয়া ওয়াজই হোক।
অবশ্য এটা সত্য, শর্ত মোতাবেক সঠিক সমালোচনার যোগ্যতা ও অধিকার আমার মতো অনেকেরই নেই। আর যাদের থাকার কথা, তারা দেখা যাচ্ছে অন্ধ সমর্থন অথবা কট্টর বিরোধিতায় আশ্রয় খুঁজছেন। মোটকথা একটি বৃহত্তর মুসলিম জামাত ও কার্যক্রমকে সঠিক সমালোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে পরিশুদ্ধ করতে কেউই এগিয়ে আসছেন না; তা যে কারণেই হোক। সেজন্য আমার মতো অনেক নগণ্য সাধারণ মুসলমান এ নিয়ে কথা বলতে দুঃসাহস প্রদর্শন করে। তাই ভুলত্রুটি আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
হাদীস শরীফে স্পষ্ট বলা আছে, উম্মতে মোহাম্মদীর তেয়াত্তরটি দল হবে, এর মধ্যে একটিই জান্নাতী, বাকিগুলো জাহান্নামী বা বাতিল। এ সূত্রে প্রতিটি দলই মহান আল্লাহর ভয়ে কম্পমান থাকার কথা। প্রতিটি দল অন্যান্য দলের নিকট সমালোচনা চাওয়া, নিজেদের আরো বেশি পরিশুদ্ধ করতে ধর্ণা দেওয়া, উন্মুক্ত প্রশ্নোত্তর, দ্বি-পাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বৈঠক আহ্বান, কেন্দ্রিয় নেতা ও মুরব্বিদের পারস্পরিক আন্ত-সংলাপ অনুষ্ঠান ইত্যাদি দূরের কথা, এসবের ন্যূনতম প্রয়োজনীয়তাবোধও কারও মধ্যে দেখা যায় না। অথচ ধর্মের নাম ব্যবহার করে পৃথিবীজুড়ে হাজারো দল ও মত-পথের অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়। আসমান থেকে যে ধর্ম মানবের স্বভাবধর্ম, প্রবৃত্তি বা নফ্সকে জবাই করতে এসেছে, আমরা তাই সানন্দে প্রতিপালন করছি।
আজ ইসলামের এতগুলো দল, এতগুলো পরস্পর বিচ্ছিন্ন ও বিভক্ত কার্যক্রম। কেউ কারও সঙ্গে সমন্বয় ও সংযোগ ঘটানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন না। সবাই নিজেদের সঠিক বলে দাবি করছেন। কেউ দাবি করছেন তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত, কেউ বলছেন তারাই একমাত্র ‘আল্লাহর দল’। কেউবা বলছেন ওটাই কেবল নবীওয়ালা ও সাহাবাওয়ালা কাজ। যে যেভাবে পারছেন সেভাবেই ধর্মকে ব্যবহার করেেছন। এভাবে সাধারণ মানুষের মনে একধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। কোরআনে উল্লেখিত শয়তানের উক্তি থেকে যে বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, এর মধ্যে তুলনাত্মক অনুভূতিতে উত্তমতার দাবি, হিংসাত্মক মানসিকতা এবং এবাদতের বিনিমেেয় দুনিয়া চাওয়া অন্যতম। দেখার বিষয় আমরা এর বাইরে কি করছি।
তাবলীগ জামাতের শুরুটা হয়েছিল বিশ্বজনীন কয়েকটা চ্যালেঞ্জ সামনে নিয়ে। সে উদ্দেশ্য আলহামদুলিল্লাহ সফল। কিন্তু এর বর্তমান অবস্থা ও কার্যক্রম নিয়ে দু’কথা না বললেই নয়। তারা যেভাবে খুশালিত হালে মসজিদের ভেতর সময় কাটান, গুরুত্বপূর্ণ বয়ানের ভেতর হাসি-মজাক করেন, কৌশলে অন্যকে তিরস্কার ও আক্রমণ করেন, তাদের নিয়মে আলেমদের উঠাতে চান (যত বড় আলেমই হোন তিনচিল্লা/একসাল না লাগালে গণনায় আসেন না), ফাযায়েলে আমল ও ছয় নাম্বারের উপর গৎবাঁধা বয়ান করেন এবং দূষিত আমল দিয়েও নিশ্চিত ফাযায়েলের দৃঢ়তা পোষণ করেন, আর এই গৎবাঁধা বয়ান শুনতে যখন প্রত্যেক নামাজের পর মুসল্লিদের জোর-জবরদস্তি করেন তা সত্যিই আশচর্যজনক এবং চিন্তার বিষয়। বিশেষ করে যারা জ্ঞানগত চিন্তা ও গবেষণায় যুক্ত তাদের নিকট এসব গৎবাঁধা বক্তব্য কোন্ পর্যায়ে বিরক্তিকর তা বলে বোঝানো যাবে না। তাই এলাকার মসজিদে তাবলীগ এলে অনেক নিয়মিত মুসল্লি মসজিদে জামাত পড়তে আসেন না।
বিশ্ব ইজতেমা : ইসলামের শিক্ষা ও বাণী ছড়িয়ে দেয়ার উদ্দেশে যানজট সৃষ্টি করে, জনসাধারণকে কষ্ট দিয়ে, প্রচুর পরিমাণে অর্থ খরচ করে প্রতিবছর নির্দিষ্ট একটি জায়গায় দুর্বল-সবল, যুবক-বৃদ্ধ লাখ লাখ মানুষকে একত্রিত করা- এটা ইসলামসম্মত নয়। এর প্রমাণ নামাজে অত্যধিক মুসল্লির ক্ষেত্রে ‘মুকাব্বির-পদ্ধতির’ মধ্যেই আছে। শক্তিশালী, সামর্থবান, ও স্বেচ্ছাপ্রণোদিতদের মধ্য থেকে বাছাই করে সামান্য একটা অংশকে একত্রিত করা যেতে পারে। তারপর তারা বাকিদের নিকট তা’লীম পৌঁছে দেবেন। আমভাবে সবার একজায়গায় জড়ো হওয়া সঠিক পদ্ধতি নয়। আর ইসলাম কখনো সংখ্যা ও আবেগ দিয়ে প্রতিষ্ঠা হয় না বা এর সত্যতা প্রমাণিত হয় না। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সত্য ও সঠিক বুঝ দান করুন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখুন, কিছু উপকারী দিক আছে এটা আমি অস্বীকার করি না। (এর পূর্বের পোস্টটি দেখতে পারেন) তবে এ পর্যায়ে অপকারীতাগুলো মারাত্মক আকার ধারন করছে। সেখানের নব্বই ভাগ ওযু-এস্তেঞ্জায় পবিত্রতা অর্জন করতে পারে না।
ভবিষ্যতে এসব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে আছে। আর এ লেখাটির পেছনেও কিছু ইতিহাস আছে। যাহোক, আমি মাত্র ইজতেমা থেকে ফিরে এটি ব্লগে দিলাম। লিখেছিলাম একটি ইজতেমাকেন্দ্রিক কাগজের জন্য। তারা ছাপতে সাহস করেনি।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: একটি সময়োপযোগী পোস্ট। অনেককেই দেখা যায় সারা বছর নামাজের খবর নাই, কিন্তু ইজতেমা আসলেই অফিস ছুটি নিয়ে আখেরী মোনাজাত ধরতে টঙ্গী দৌড়ায়।
আবার অনেকেই ঘর-সংসার ফেলে দিয়ে চিল্লায় দৌড়ায়। স্ত্রী-সন্তান না খেয়ে থাকলেও তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই।
আর এ সবই নাকি আল্লাহ্ কে রাজী-খুশি করানো জন্য!!!
কেমনে সম্ভব...বুঝিনা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: হুম! এটা নাকি আল্লাহর রাস্তা! ব্যাপারটা দিন দিন একটি নতুন ফেৎনার দিকে গড়াচ্ছে।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: একজন কওমী ঘরনার মাদরাসা ছাত্র হয়ে কিভাবে আপনি দাওয়াতে তাবলীগের এ মহৎ কাজটাকে কটাক্ষ করলেন বুঝে আসছে না.....? একটু চিন্তা করে দেখুন তো বর্তমান সময়ে ইনতেশারে ইসলামের কাজ কাদের দ্বারা সবচেয়ে বেশি হচ্ছে.....? আপনি মাদরাসায় দীর্ঘদিন যাবত পড়ছেন, নাশরে ইসলামের জন্য কয়দিন মানুষের ধারে গেছেন? এ কাজটাই কি তাবলীগ ওয়ালারা নিজের খেয়ে নিজের দেয়ে করছে না? এখানে উল্লেখ যোগ্য আলেমদের অংশগ্রহনের অভাবে সাধারন শিক্ষিত মানুষদেরই হাতই এটা আছে। মারকাজ থেকে বের হওয়া প্রতিটা ১৫/২০ জনের জামাতে কমপক্ষে একজন আলেম, একজন ক্বারী অবশ্যই থাকতে হবে। কিন্ত বিপুল সংখ্যক জামাতের জন্য আলেম উলামার অভাবে কয়টা জামাতে আলেম থাকতে পারছে? তারপরও আলেম উলামার অভাবে অনেক জামাত আলেম ছাড়াই বের হচ্ছে। আর এতে যা হওয়ার তাই হচ্ছে...ক্রমেই ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে পরছে। আপনি নিজে আসুন না হয় এর বিরোধীতা করবে না। ভুল ভ্রান্তি মনে হলে পাবলিক প্লেসে নয় যেখানে বললে সংশোধন হবে সেখানে বলুন। এখানে এটা বলে ইসলাম বিরোধীদের হাসির খোরাক বানাবেন না
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: দুঃখিত, আপনার সঙ্গে একমত হতে পারলাম না। আমি হিফ্জ বিভাগে পড়াকালীন প্রচুর তাবলীগ করেছি। আর করেছি বলেই এর অনেক কিছু জানি। আমি যা বলেছি তা আমার দৃষ্টিতে গঠনমূলক, তবে আংশিক। এর আগে-পড়ে অনেক কথা আছে যা পরবর্তীতে বলতে চেষ্টা থাকবে। তারা ধীরে ধীরে জাকির নায়েকের মতো শুরু করছে। "ভুল ভ্রান্তি মনে হলে পাবলিক প্লেসে নয় যেখানে বললে সংশোধন হবে সেখানে বলুন।" মুরব্বিরা কানে আঙ্গুল দিয়ে রেখেছেন। আমার মতো নগণ্যের কথা তাদের কানে পৌঁছবে না। গত বছর লিখেছিলাম Click This Link এভাবে লিখলে কেউ শুনবে? তাছাড়া তারা সবরকম সমালোচকের মুখ বন্ধ করতে পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে আমি জানতে পেরেছি। অবশ্য এরপরও বলতে চাই, শিরোনামটি ভালোভাবে লক্ষ করুন। এটা কখনো ক্ষতিকর হতে পারে না। আমার সমালোচনা যদি ভুল হয়, তাহলে আমার মতো ব্যক্তি তাদের কোনোই ক্ষতি করতে পারবে না। আর আমি ক্ষতি করতে চাইও না। মানুষ যা করে- কাজ, উদ্ভাবন, আরও যা কিছু, সবই সমালোচনার দাবি রাখে। এমনকি আমার এ মতামতটিও। সেদিক থেকে আপনার মন্তব্যটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবে দেখি।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান। শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।
একজন মুসলমানের জন্য, ইসলামের পথে ঈমানের নামে দাওয়াত দেওয়া খুবই গুরুত্ত্ব বহন করে। আবার একই সাথে দাওয়াতের কাজে যে কোনো বাড়াবাড়িই নেতিবাচক ফলাফল আনতে পারে, এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা, ও ধৈর্য্য ধরা, আর সেই সাথে তাবলীগে মুহাম্মাদী [সাঃ] জানা খুবই প্রয়োজন।
মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: "একজন মুসলমানের জন্য, ইসলামের পথে ঈমানের নামে দাওয়াত দেওয়া খুবই গুরুত্ত্ব বহন করে। আবার একই সাথে দাওয়াতের কাজে যে কোনো বাড়াবাড়িই নেতিবাচক ফলাফল আনতে পারে, এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা, ও ধৈর্য্য ধরা, আর সেই সাথে তাবলীগে মুহাম্মাদী [সাঃ] জানা খুবই প্রয়োজন।"
সুন্দর বলেছেন। আপনার এ কথার মধ্যে অনেক উত্তর আছে। ধন্যবাদ।
"মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।"
আমীন।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
আদম_ বলেছেন: সহমত।
ধরুন, দেশে সরকার ইসলাম বিরোধী কোন আইন পাশ করলো, তাবলীগের লোকজন কখনই এ ব্যাপারে মাথা ঘামাবেনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
জাকির এ মাহদিন বলেছেন: হুম! এরা যে গতিতে ও যে কৌশলে কাজ করছে তাতে কেয়ামত পর্যন্ত কাজ করলেও আল্লাহর জমীনে ইসলাম কায়েম হবে না। আবার দাবি করছে এভাবেই নবী ও সাহাবাগণ কাজ করেছেন। তাদের এসব দাবি, দৃষ্টিভঙ্গি ও কাজ নিয়ে অবশ্যই গঠনমূলক সমালোচনা করা যাবে।
তিনচিল্লা-একসালের সাথীদের পড়া গলদ, ওযু-গোসল ঠিক নেই। এসব ব্যাপারে নজর দিতে হবে। আমি সামগ্রিক একটা সমালোচনার পর 'একচিল্লা' দিতে পারি।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয়ের অবতারনা করেছেন আপনি। সৎ সাহস আছে আপনার। কিন্তু আমি এখনও কনফিউজড যে এত জানাশোনা ও জ্ঞানী লোকও এর সাথে আছে দেখে। তবে এর উপকারী দিকও আছে। সময়মত জামাতে নামায পড়া। এবং কিছু মাছআলা মাসায়েল শেখা কিংবা কোরআন শেখা।এগুলো অবশ্যই উত্তম কাজ বলে আমি মনে করি। আর এ কাজগুলোর ট্রেনিং একমাত্র তাবলিগে (তিন দিনের চিল্লার অভিজ্ঞতা) গেলেই সম্ভবপর হয়। সুতরাং এক্ষেত্রে আমি কোন অসামাঞ্জস্য েদখি না। তবে তিন চিল্লা দিতেই হবে, জোর দবরদস্তি করে মসজিদে পাঠানো, রাস্তায় দাড় করিয়ে যাকে তাকে ইলমের বানী শোনানো ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিরক্তিকর বলে মনে হয় আমার কাছে। ধন্যবাদ