নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধ্যাত্মিক পুরুষ, ধর্মগুরু; খানকা থেকে বলছি।

মুসাফির। হাঁটছি পৃথিবীর পথে পথে, অনিশ্চিত গন্তব্যে। কাগজের নৌকা দিয়ে সাগর পাড়ি দেবার দুরন্ত প্রয়াস

জেড মাহদিন

আমি এতিম, দরিদ্র, মুসাফির। হাঁটছি পৃথিবীর পথে পথে, অনিশ্চিত এক গন্তব্যের উদ্দেশে। আক্ষরিক অর্থেই আমি পথিক। একে একে জীবনযাত্রার সব সুতো কেটে দিচ্ছি। কাগজের নৌকা দিয়ে সাগর পাড়ির দুরন্ত প্রয়াস, যে সাগরের পাড় নেই। আমি একটি রাজ্যের মালিক, রাজা। রাজ্য পুনরুদ্ধার ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা অর্জনে চেষ্টিত। আমি মানবতার মুক্তির জন্য বিবেকের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শোষিত-বঞ্চিতের পাশে দাঁড়াতে চাই।

জেড মাহদিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামি রাজনীতির ভূত-ভবিষ্যৎ : সমস্যা সম্ভাবনা প্রস্তাবনা

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২০

ইসলামি রাজনীতির বর্তমান হালচাল মোটেই ভালো নেই। এ গতিতে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যৎ অন্ধকারের পরের স্তরে প্রবেশ করবে নিঃসন্দেহে। তবে অতীত অনেক উজ্জ্বল। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না। হযরত মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুজুরের তওবার ডাক দুনিয়া কাঁপিয়েছিল। আওয়ামী লীগও হুজুর-মাওলানার গড়া দল এটা আমরা সবাই জানি। এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন মরহুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। শেখ মুজিব মাওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক শিষ্য। ভাসানীর মৃত্যুর পর শিষ্যদের অনেকেই পরবর্তীতে পৃথক পৃথকভাবে রাজনৈতিক শক্ত অবস্থান নিয়েছে বা নতুন দল গড়েছে। মাওলানা ভাসানীর রাজনৈতিক চিন্তা এত গভীর ও সুদূর প্রসারী ছিল যে, কমিউনিজম ও সমাজতন্ত্র যখন দুনিয়া কাঁপাচ্ছিল, সেই সময়েও এদেশের মেধাবী ও বিপ্লবী ছাত্রনেতারা ভাসানীর রাজনৈতিক দীক্ষা গ্রহণ করেন। তাই খেলাফত পরবর্তী দুনিয়ায় ইসলামি রাজনীতির পাঠ নিতে মাওলানা ভাসানীর তত্ত্ব দর্শন অপরিহার্যতার দাবি রাখে।



তবে সামগ্রিক বিবেচনায় শুধু মাওলানা ভাসানী এবং হাফেজ্জী হুজুরই নন, ভারতের সাবেক কংগ্রেস সভাপতি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, উপমহাদেশে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের প্রাণপুরুষ হযরত হুসাইন আহমাদ মাদানীসহ (রঃ) অনেকের রাজনৈতিক চিন্তাভাবনাতেই ইসলামি রাজনীতির মূল্যবান উপাদান লুকিয়ে আছে। এঁদের প্রত্যেকেই আমাদের বর্তমান কথিত রাজনীতিবিদদের থেকে অনেক অনেক বেশি জ্ঞান ও যোগ্যতা রাখতেন। বলা যায় আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে পারা ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশের আজকের এই অবস্থানের পেছনে এসব মনীষীগণের ভূমিকাই প্রধান। সুতরাং আজও হুজুর-মাওলানাদের রাজনীতি বর্তমান আদর্শহীন রাজনীতিকদের সামনে একটি মজবুত আদর্শ দাঁড় করাতে পারে। সায়্যেদ আবুল আলা মওদুদীর রাজনৈতিক দর্শন-দ্বিজাতি ভিত্তিক ভারতভাগ-তত্ত্বের মোকাবেলায়ও হযরত হুসাইন আহমাদ মাদানীর কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতা-কৌশল পরবর্তীতে অধিক দূরদর্শিতার প্রমাণ রেখেছে। তাই আমার ব্যক্তিগত মতামত হবে, সরকারের পক্ষ থেকে যেকোনো সমঝোতা প্রস্তাব ও সমন্বয় তৎপরতা ইসলামি রাজনীতিকগণ বিবেচনায় নিতে পারেন। আওয়ামী লীগ আমাদেরই। বর্তমান আওয়ামী লীগে যদি দু’চারজন মানুষও থেকে থাকেন তাহলে আমাদের বিশ্বাস, সত্যিকার ধর্ম ও মানবতার দাবি তারা এড়িয়ে যেতে পারবেন না। চিন্তার বিষয় আমরা কোনো ভুল ও বাড়াবাড়ি করছি কি না। সঠিকভাবে আমাদের দাবি তুলে ধরছি কি না। অথবা আমরা তাদের ঠিকমতো বুঝাতে পারছি কি না। পারস্পরিক বুঝাবুঝিরও তো ভুল থাকতে পারে। ইসলাম কখনোই সংঘাত-সহিংসতা শিক্ষা দেয় না এবং চূড়ান্ত পর্যায়ের যুদ্ধ-যুদ্ধ অবস্থার শান্তিপূর্ণ সমাধান একমাত্র ইসলামই দিতে পারে। তাহলে আমরা কেন এমনটা পারছি না।



হ্যাঁ, রাজনীতি না করাও এক প্রকার রাজনীতি। কিন্তু সেটা কখন? যদি এর বাইরে থেকেও রাজনৈতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক, চিন্তাগত আগ্রাসীদের যথাযথ মোকাবেলা করা যায়। আমাদের বর্তমান আলেমগণ কি তা পারছেন? কথিত সুশীল সমাজ, লেখক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনীতিক ও বুদ্ধিজীবীরা খালি মাঠে ধর্মকে কি আক্রমণটাই না করছে। অথচ আলেমগণ এ দিকটায় সম্ভবত নজর দেন না। ফলে কওমি তরুণরা সহসা জেদি হয়ে ওঠেন। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, দেশের চূড়ান্ত আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংকট মুহূর্তেও মূলধারার মিডিয়ায় আমাদের বিশিষ্ট আলেমগণের বিবৃতি, রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ও জাতীয় দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য নেই। নেই পাল্টা চ্যালেঞ্জ। এতে কওমি তরুণরা দারুণভাবে হতাশ ও সিদ্ধান্তহীন হয়ে পড়েন।



ইসলামপন্থীদের মূল সমস্যা অনৈক্য। রাজনৈতিক ঐক্য দূরের কথা, সাধারণ ঐক্যও দিন দিন কল্পনাতীত হয়ে যাচ্ছে। প্রবাদ আছে দু’জন হুজুর এক বিছানায় ঘুমাতেও পারেন না, লম্বা টুপি আর গোল টুপি নিয়ে মতভেদ করে আলাদা হয়ে যান। নইলে তাবলীগ জামাত, ইসলামি আন্দোলন, ইসলামি ঐক্যজোট ও খেলাফত মজলিসের মতো এত বড় বড় ইসলামি দল বর্তমান থাকা সত্ত্বেও কেন এমন দুর্বলতা, গর্তে লুকিয়ে থাকা? বিপুল ধর্মীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও, ধর্মীয় উচ্চশিক্ষাপ্রাপ্ত হাজার হাজার আলেম সত্ত্বেও, আলাদা আলাদাভাবে বহু ইসলামি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল সংগঠিত থাকা সত্ত্বেও এদেশে আর তিনটা ধর্মীয় জনগোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাষ্ট্রের ওপর যতটা প্রভাব খাটাতে পারে আলেমগণ তা পারেন না। এর কারণ স্বাধীনতা পরবর্তী উলামায়ে কেরামের রাজনৈতিক অনীহা, অনৈক্য ও অদূরদর্শীতা। সুতরাং ধর্মীয় শিক্ষা ও নামাজ-কালামের পাশাপাশি সময়ে সময়ে মাদ্রাসা মসজিদ ছেড়ে যেমন জনগণের আর্থসামাজিক দুরবস্থা দেখতে হবে, তেমনি এ দুরবস্থা দূরীকরণে বিধবা ও তালাকপ্রাপ্তাদের পুনর্বাসন, দূরারোগ্য ব্যাধিগ্রস্তদের চিকিৎসাদান, বাল্যবিবাহ ও মনুষ্যত্ববিবর্জিত অধিক জনসংখ্যার কুফল সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি, এলাকার রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ উন্নয়নে কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি-দাওয়া পেশ- এসব ক্ষেত্রে সরাসরি অংশ নিতে হবে।



সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা ধর্মের প্রতিকূল হওয়ায় বাংলাদেশের প্রায় সমস্ত কওমি মাদ্রাসা আবাসিক। এতে যারা শিক্ষকতা করেন তাদের কর্মব্যস্ততা সবচেয়ে বেশি, ছুটি-ছাটা কম। সাধারণ শিক্ষকদের ব্যস্ততা তো আছেই, মুহতামিম, পরিচালক বা প্রধান শিক্ষকও ‘পঠন-পাঠন’ নিয়েই সর্বক্ষণ ব্যস্ত থাকেন। তাদের দায়িত্বে একাধিক ক্লাশ থাকে। তাই আমি মনে করি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো উচ্চতর মাদ্রাসাগুলোতেও প্রধান শিক্ষক বা পরিচালকের দায়িত্বে কোনো ক্লাশ না থাকা; যেন তিনি শিক্ষার মান, পরিবেশ ও ছাত্র গড়া নিয়ে যথেষ্ট ভাবনা-চিন্তার সুযোগ পান। দেশ জাতি সমাজ নিয়ে ভাবতে পারেন। আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সরাসরি অংশ নিতে পারেন। পাশাপাশি মাদ্রাসাগুলোর সেই পুরনো ধারার সিলেবাস সংস্কার, সংক্ষিপ্তকরণ, পাঠদান পদ্ধতি পরিবর্তন ও সহজিকরণ আবশ্যক। গতানুগতিক ধারা এখন একেবারেই কার্যকরী ও ফলপ্রসু নয়। এছাড়াও কওমি তরুণদের মধ্যে একদল বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক স্পেশালিস্ট গড়ে ওঠা অত্যন্ত জরুরি। এটা করতে চাইলে মসজিদ-মাদ্রাসায় চাকরির কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা নেয়ার পর সবরকম দায়িত্ব ও কাজ-কর্মে সম্পূর্ণরূপে ইস্তফা দিয়ে বহুমুখি স্বাধীন পড়াশুনা ও চিন্তাভাবনায় আত্মনিয়োগ করতে হবে। উচ্চতর প্রতিটি মাদ্রাসায় শুরু থেকেই এমন আলাদা বিভাগ রাখা অপরিহার্য ছিল। অথচ এখনও এর দেখা নেই। তাই ব্যক্তিগতভাবে যাদের যথেষ্ট অর্থনৈতিক সঙ্গতি আছে তারা এদিকে ঝূঁকতে পারেন। রাজনীতি বুঝা, বিশ্লেষণ করা, ঐতিহাসিক ঘটনার পূর্বাপর সমন্বয়, আগাম ভবিষ্যদ্বাণী করা ও সরকারপ্রধান তথা রাজনীতিকদের সঠিক পরামর্শ দেয়া চাট্টিখানি কথা নয়। এতে প্রচুর সময় এবং একনিষ্ঠতা আবশ্যক।



ধর্মের প্রতি বুদ্ধিবৃত্তিক আক্রমণগুলোকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবেই মোকাবেলা করতে হবে, ধর্মের ভাষায় কথা বলে বা কোরআন-হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে নয়। কারণ ধর্ম ও কোরআন হাদীস প্রগতিশীলতার দাবিদারেরা বিশ্বাস করেন না। তাই তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে তাদেরই ভাষায়। যেমন নবী-রাসুলগণ কথা বলেছেন নিজ নিজ জাতির ভাষায়। এই সময়ে ইসলামি রাজনীতিকদের কথা বলতে হবে দেশের মূলধারার মিডিয়ার ভাষায়, রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী ও উচ্চশিক্ষিতদের দৈনন্দিন ব্যবহার্য ভাষায়। এতে ইসলাম বিন্দুমাত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বা আমরা তাদের সঙ্গে মিশে যাব না। বরং আমাদের বক্তব্য আরো শাণিত হবে। বিশ্বাস হবে দৃঢ়। স্থান কাল পাত্রের এই দাবি আমাদের উপলব্ধি করতে হবে। ইসলাম এখন বিশ্বে অন্যভাবে চিত্রিত। আর ইসলামপ্রিয় যারা, বুঝে অথবা না বুঝে এমনসব আচরণ-উচ্চারণ করছেন যা তাদের চিত্রায়নকেই প্রতিষ্ঠিত করে। আমরা এমন ধরনের কথা বলি, আচরণ করি যা বিশ্বমুসলিম নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে। ইসলামি রাজনীতি এখন অধিকাংশ মুসলিম দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছেও সন্ত্রাসবাদ হিসেবে পরিচিত। তাই ইসলামকে নতুনভাবে উপস্থাপন ও প্রমাণ করার পূর্বে ইসলামি লেভেলে রাজনীতি প্রতিষ্ঠা পাবে না বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও প্রবল জনমত থাকা সত্ত্বেও। এজন্য লেভেলের চেয়ে ভেতরের প্রকৃত বিষয়টায় অধিক মনোযোগ আবশ্যক।



বাংলাদেশ এখন আর দশ-পনের বছর আগের বাংলাদেশ নেই। এই সময়ে জনসাধারণের মাঝে নতুন চিন্তা-চেতনা ও ধ্যান-ধারণার যেমন বিকাশ ঘটেছে, একইভাবে রাষ্ট্রীয় শক্তিও নতুন সাজে সেজেছে। বিএনপি কল্পনাও করতে পারছে না নতুন আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক জোয়ারে ও রাষ্ট্রীয় কঠোরতায় তারা কিভাবে খরকুটোর মতো ভেসে যাবে। ইসলামি রাজনীতিও যদি এটা ধরতে না পারে তাহলে কফিনের শেষ পেরেকটি দেখার অপেক্ষা করুক। দেশের প্রচুর বুদ্ধিজীবী, প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ এবং শিক্ষক ও সুশীল সমাজের বিশাল একটা অংশ নতুনধারার রাজনীতির পাঠ নিতে চাচ্ছেন। তরুণ ইসলামি রাজনীতিকগণ এ সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন। ইসলামে সেই শক্তি ও খোরাক আছে। কিন্তু সমস্যা হল, আমরা তাদের ভাষা বুঝি না, তারও আমাদের ভাষা বুঝেন না। সুতরাং প্রথমে তাদের সঙ্গে ভাষার দূরত্ব কমানোর প্রচেষ্টা দিয়ে শুরু করা যাক। কওমি শিক্ষিতদের মধ্য থেকে ধর্ম, সমাজ, রাজনীতি, মানবতা ইত্যাদি নিয়ে শক্তিশালী ও গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ জাতি আশা করে। এটা সম্ভব হলে সুশীল, শিক্ষকগণ ও বুদ্ধিজীবীদের বিশাল অংশ কওমিদের সমর্থন জানাবে। এ মুহূর্তে তারা সমর্থনহীনতায় ভুগছেন। কারণ এখনও যাদের ন্যূনতম বিচার-বিবেচনাবোধ অবশিষ্ট আছে তারা আওয়ামী লীগ, বিএনপি-জামায়াত বা অন্য কাউকে সমর্থন করতে পারেন না। অর্থাৎ যৌক্তিক কারণেই কাউকেই সমর্থন করেন না এবং মোটামুটি নিরপেক্ষ এমন অসংখ্য জ্ঞানীগুণী এদেশে এখনও আছেন। তারা সংকট মোকাবেলায় সবসময়ই আলোচনা ও সমঝোতা-সমন্বয়ের পক্ষপাতি। আর আমরাও এ পথেই হাঁটতে চাই।



ধর্মীয় একাধিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ধর্ম, রাজনীতি, সমাজ ইত্যাদি নিয়ে সমাধানধর্মী ও গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের প্রতিযোগিতা চলতে পারে। যে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ উদ্ভূত সার্বিক সমস্যার মোকাবেলায় মানবজাতিকে সমাধানের বাস্তব দিকনির্দেশ করবে। তাহলেই প্রমাণ হয়ে যাবে কারা কোন পর্যায়ে সঠিক আর কোন পর্যায়ে বেঠিক। কোরআন-হাদিসের মুখস্ত কথা আর উদ্ধৃতির ছড়াছড়ি নয়, চিন্তা ও গবেষণাপ্রসূত, পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল ভিত্তিক নিজস্ব মতামত পেশ ইসলামি রাজনীতির সামনে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার খুলতে পারে।

সাপ্তাহিক লিখনী , ০১ এপ্রিল '১৪



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.