১| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৫

বীনা বলেছেন: চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য উচ্চ যেথা শির............সুন্দর উপস্থাপন।

২| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৫

সাধারন কেউ বলেছেন: আপনি অনেক সুন্দর করে বলেছেন। ছেলেমেয়ে উভয়ের বাইরের সৌন্দর্যের চেয়ে ভিতরের সৌন্দর্য ই বেশি দরকার একটা সুন্দর জীবনের জন্য।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাই এর জন্য দায়ী। তবে এটা দুর হবার কোন সম্ভাবনা আমি অন্তত আপাতত দেখছি না।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৭

আপোশ বলেছেন: মনের মানুষ চিনে নিতে যদি হয়রে ভুল, আজীবন ছিরতে হবে মাখার কালো চুল

৫| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৯

মুনতা বলেছেন: লেখাটা মেয়েদের জন্য? কিন্তু আমি যে পড়ে ফেল্লাম
আপনার লেখার হাত ভালো। পড়ে ভালো লাগলো।
+++

৬| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৫

যীশূ বলেছেন: হুমমম।

৭| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪৮

মদন বলেছেন: ভালো দৃষ্টিভঙ্গি

৮| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫২

হুপফূলফরইভার বলেছেন: এইরাম পজিটিভ ছিনতাভাবুনার এট্টা মাইয়ার লগে ২৮ বছরেও ফরিচয় মিল্লনা!!

পিলিজ লাগে আমার কতাডারে কেউ নেগেটিভলি নিয়েন না!!! আমি ছত্তি কইতাছি!!

৯| ০৯ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬

পথে-প্রান্তরে বলেছেন: পজেটিভ থট এর জন্য ধন্যবাদ ।

১০| ০৯ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০১

এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: তবে সমাজের সবাই বলবে "কি সুন্দর বউ পেয়েছে" এ জন্য হওয়া উচিৎ না। আর এই সৌন্দর্য ছেলে মেয়ে দু'জনের জন্যই দরকার; শুধু মেয়ের জন্য নয়। পরবর্তী বংশধরের কথাও যদি বলা হয় সেখানেও তো দু'জনেরই সৌন্দর্য দরকার।


পাত্রী দেখা'র সময় অনেক মেয়েকেই আমি দেখেছি পার্লার থেকে সেজে যেতে। ব্যাপারটা আমার খুব অপমানকর লেগেছে।এভাবে নিজেকে পন্য না বানানোই ভালো। যে মানুষ বাইরের রূপ দেখে মানুষ বিচার করবে সেই মানুষকে চলার পথের সঙ্গী না করাই কি ভালো না?

খাটি কথা বলেছেন। ধন্যবাদ ।

১১| ০৯ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০২

মন্জুরুল আলম বলেছেন: অ.ট.
যদি কিছু মনে না করেন আমারে মেইলাইতে পারেন [email protected]....আমি না এরকম সুন্দ...র মনের পাত্রীকেই খুজতেছি বহুদিন ধইরা......

আমার গায়ের রং শ্যামলা (দিনের বেলায় দেখা যায়; কসম)
আমার চাকুরি-বাকুরি কিছুই নাই (ইস্টুডেন্ট আরকি)
আমার ভবিষ্যত আমার গায়ের কালারের মত....

এখন বলেন আমার মত যোইগ্য পাত্রের সাথে কি দেখা করিবেন????

(মন্তব্যটা +টিবলি দেখলি বাধিত হইবেক)

১২| ০৯ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এখন তো বিষয়টা আর মেয়ে দেখার মধ্যে নেই। বরং এখন উভয়কে দেখা এবং বোঝার ব্যাপার হয়ে গেছে। সেটাই তো হওয়া উচিত।

১৩| ০৯ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

মামন বলেছেন: অনেক সুন্দর করে বলেছেন।

১৪| ০৯ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫১

নৈশচারী বলেছেন: খুব সুন্দর কিছু কথা বলেছেন! মেয়েদের মানসিকতার পরিবর্তন হয়ত হচ্ছে ধীরে ধীরে! কিন্তু আপু শুধু তাতে কি কোনো লাভ হবে? তার নিজ পরিবার এবং সমাজ যদি তার উপর চাপ প্রয়োগ করে নিজেকে পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করার জন্যে (যেটা অনেক ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে) সেক্ষেত্রে মেয়েটা অনেক সময়ই অসহায় হয়ে পড়ে! পরিবারের ভূমিকা এখানে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি! তবে আশার কথা এটাই যে শিক্ষার সাথে সাথে মেয়েদের ভিতর আত্মমর্যাদাবোধ তৈরী হচ্ছে এবং সেটা এই ধরনের মানসিকতা পরিবর্তনে খুবই সহায়ক!

১৫| ০৯ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

শেলী বলেছেন: আমি আরেকটা বিষয় গুরুত্বপূর্ন মনে করি। এখানে ছেলে বা মেয়ের ফ্যামিলিটাও গুরুত্ব পাওয়া উচিত। কারন সংসার শুধু দুইজনের না,সবার সাথে মিলে চলতে হয়। কাজেই দুইপক্ষেরই দুইপক্ষকে ভাল করে দেখা উচিত।

১৬| ১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: এই দেখাদেখি ব্যাপারটা আমার কাছে সবসময়ই খুব বাজে লাগে। আমার মনে হয়, যে দুইজন বিয়ে করবে তারা একসাথে দেখা করে কিছুক্ষন কথাবার্তা বলে সব ঠিক করলেই সবচেয়ে ভাল হয়। পাত্রপক্ষের পাত্রী কিংবা পাত্রীপক্ষের পাত্র দেখার দরকার কি? বিয়েটাতো আর তারা করবে না।

১৭| ১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:২১

জনৈক আরাফাত বলেছেন: চমৎকার ভাব্না----

আচ্ছা, আপনার বাবা আপু'র বিয়ের সময় নির্বিকার ছিলেন, তার মানে ভাইব্রেশনলেস! আর, 'কেউ' যখন আপনাকে বলে উজ্জ্বল শ্যামলা, তখন রাগে গা জ্বলে যায়? ইন্টারেস্টিং ব্যাপার।

ভালো থাকবেন।

১৮| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

জনৈক আরাফাত বলেছেন: আমি নাকি এরকমই। সবাই তো সবকিছু বলেই ফেললো আগে এসে। তাছাড়া, রাগে গা জ্বলা ব্যাপারটাও জানতে ইচ্ছে করলো যে। সত্যি নাকি?

ভিবি। ভাল থাকুন।

১৯| ১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:১৬

অনবদ্য বলেছেন:

২০| ২০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৬

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:

মানসিকতার পরিবর্তন হোক ব্যাপক অর্থে । ভালবাসাময় হোক প্রতিটি সংসার ।

২১| ১০ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১০

মুসাফির রকস বলেছেন:

একে অপরের পরিপুরক নয় সহযোগী মনে করে চলল্ই সব ল্যাঠা চুকে যায়। তাই নয় কি ?

২২| ১১ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৩৩

রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

২৩| ১২ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

মানবী বলেছেন: আমার ধারনা মেয়েরা ও ছেলেরা উভয় পক্ষই এসব ক্ষেত্রে সমান ভাবে প্রত্যাখ্যাত হন, অথবা পণ্য হিসেবে তাঁদের বিবেচনা করা হয়। ছেলেটা কালো, তেমন লম্বা নয়, চাকুরী তেমন ভালো নয়, নিজের বাড়ি নেই, পরিবার তেমন স্বচ্ছল নয়, একটু মোটা, মাথায় চুল কম অথবা ইত্যাদি ইত্যাদি... নারী পুরুষ উভয়ের জন্য ব্যাপারটা দুঃখজনক এবং অপমানকর।

মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা না করে তাঁর সোশ্যাল স্ট্যাটাস অথবা বাহ্যিক সৌন্দর্য দিয়ে বিচারে আমরা মরিয়া হয়ে উঠি বলেই হয়তো জীবনে এতো সমস্যা। একজন মানুষকে ভালো বা মন্দ লাগার সাথে লিস্ট করে গুনাগুন বিচারের সম্পর্ক নেই, পাত্রপাত্রী দেখার সময় অধিকাংশজন এটো ভুলে যান।

ব্যক্তিগত ভাবে আমি ঘটা করে পাত্র বা পাত্রী দেখার ভীষণ বিরোধী!

ভালো লেগেছে লেখাটির সুন্দর উপস্থাপনা, ধন্যবাদ রো-দ্দু-র।

২৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪

বিপ্লব জামান বলেছেন: ভালো লিখেচেন। পারস্পরিক সমঝোতাই বড় কথা। তবে, একটা ব্যাপার বুঝলাম না। শারিরিক সৌন্দর্য কে আপনি কিভাবে দেখেন??????? চেহারার অংশ কম হলেও, একেবারে কম নয় মনে হয়। ধরেন, সামুইয়িক প্রেম ভালুবাসায় - সমবয়সী বিয়ে হইলো, তাইলে তো একসময় মেয়েদের চেহারা যদি খারাপ হয়, তাহলে তারা তো আগে বুড়ি হয়ে গেলে একেবারে বাজে দেক্ষা যাবে। তখন, যযদি ছেলেটি অন্য কিছুতে মেতে উঠে তাইলে কি হবে? বিয়ে যেহেতু অনেক বড় বিষয়, শুধু মনের ভাল দিয়ে অন্য কিছু ম্ম্যাচিং না ভেবে করাটা মনে হয় কথিন। বাস্তব বড় অন্যরুকম। যাই হোক আরও লেখা চাই।