![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারাগারের হর্তাকর্তা ও আমাদের মহান পরিকল্পনাবিদদের দৃষ্টিআকর্ষণ করছি !
কেরানীগঞ্জে নবনির্মিত দৃষ্টিনন্দন সুন্দর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার এর বন্দী ধারণ ক্ষমতা ৪ হাজার ৫৯০ জন।
অথচ, গতকালই সারা দিনে ৬ হাজার ৫১১ জন কারাবন্দিকে এই নতুন কারাগারে স্থানান্তর করা হয়।
শুরুতেই অব্যবস্থাপনা! তাও আবার প্রকাশ্য দিবালোকে!
সুদূরপ্রসারী বাদই দিলাম, কারাকর্তৃপক্ষ এবং এর হর্তাকর্তারা মনেহয় বর্তমান নিয়েও চিন্তা করেনা!!!
রাজধানীর বাহিরে নবনির্মিত দৃষ্টিনন্দন এই কারাগার অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে। কিন্তু উপরদিয়ে ফিটফাট আর ভিতরে সদরঘাট হলে তো এই দৃষ্টিনন্দন কারাগার দৃষ্টিকটুতে পরিণত হতে বেশী সময় লাগবে না!
বুঝিনা, আমাদের মহান চৌকশ পরিকল্পনাবিদেরা কি ১০০ বছর পেছনে চিন্তা করে পরিকল্পনা প্রনয়ন করে? আর এসব নিয়ে আমাদের বুদ্ধিজীবী টকশোজীবীরা কিংবা মিডিয়ার সাংঘাতিকেরাও দেখি কোন কথা বলেনা!! ধীরে ধীরে অনিয়মই যেন নিয়মে পরিনত হচ্ছে!!
যাই হোক, কারাগার যেহেতু নির্মিত হয়েই গেছে, সেহেতু কারাবন্দির সংখ্যা মাথায় রেখে এ ধরণের আরও কারাগার নির্মাণের দাবী জানাই। আর সাথে সাথে কারাগারে যাতে কাউকে যেতে না হয়, মানুষকে শুদ্ধিকরণের পরিকল্পনা প্রণয়নেরও দাবী জানাই।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশের কোন প্ল্যান সুদূরপ্রসারি হয় না - এটা তারই প্রমাণ...
৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: প্রথম ট্রিপেই এই অবস্থা … !
৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪২
রুহুলআমিন চৌধুরি বলেছেন: আমাদের দেশের প্রকৌশলিরা ও পরিকল্পনা বিদেরা (প্রনয়নকারিরা) এমনই করে থাকেন - ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলাতে “ নগরকান্দা ব্রিজ” নামে খ্যাত ব্রিজটি যে খালের উপর করা হয়েছে - তার উত্তর দিকে বাড়ি ঘর - সেখানে একটি বক্স কালভার্ট করলেই চলতো - কালভার্ট না করেও রাস্তা করলে কোনো ক্সতি হতো না - অথচ এক বিশাল ব্রিজ করে গরিব মানুষের রক্ত পানি করা ট্যাক্সের টাকা এ ভাবে অপচয় অপব্যয় ও এক বিরাট অংশ নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছে নিশ্চয় -
৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫১
জাহিদ রুবেল বলেছেন: দুর্ভাগ্য বশত ২০০১ সালে একটা মিথ্যে মামলায় লক্ষিপুর জেলা কারাগারে ৪ মাস বন্দি ছিলাম, তখনকার অভিজ্ঞা অনুযায়ী জেলখানার আসামীদের বেড বিন্যাসের এক অসাধারণ (?) প্রক্রিয়ার নাম ইলিশ ফাইল, যারা ইতিমধ্যে কারাগারে থাকার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন তারা নিশ্চয় এই ইলিশ ফাইলের সাথে সুপরিচিত,ইলিশ ফাইলের স্থানটা হচ্ছে একেবারে টয়লেটের কাছাকাছি,শোয়ার সিস্টেম বাজারে সাজিয়ে রাখা ইলিশ মাছগুলোর মতই একজনের সাথে আরেকজন লেগে থেকে কাত হয়ে,একেতো টয়লেটের গন্ধ অন্যদিকে গাদাগাদি অবস্থাটাকে নারকীয় করে তুলতো,যারা জেলখানায় টাকা খরচ করতে পারবেনা, কিংবা সরকারি কম্বল গুলো মেটের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে হস্তগত করতে না পারেনে তাদের জন্যই এই ইলিশ ফাইল,জানিনা এই ইলিশ ফাইল ব্যবস্থা এখনো চালু আছে কিনা,
৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খবরে দেখলাম বন্দীদের রজনীগন্ধা ফুল দিয়া বরণ করে নিছে।
৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
রমিত বলেছেন: পরিসংখ্যান নামক একটি সাবজেক্টের সাথে পরিকল্পনাবিদদের পরিচয় কম।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
হাকিম৩ বলেছেন: ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য ।