![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির কোন অংশই লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা (ব্লগ লিংক ফেসবুক শেয়ার করা যাবে)। বাক্য গঠন এবং বানান ভুল পাওয়া যাবে এ জন্য দুঃখিত। সেগুলো ধরিয়ে দিতে সাহায্য করলে সেগুলাকে ঠিক করে দেই। ফেসবুক - http://www.facebook.com/rrzico
(এটা বাচ্চাদের লেখা। ব্লগার কিনাদির ভাগ্নী ফারহিনের জন্য একটা রুপকথা লিখে দিব বলেছিলাম তাই লিখলাম। আল্লাহই জানে কিছু হয়েছে কিনা। সবাই ক্ষমা করবেন)
দিনটি ছিল শুক্রবার। ফারহিনের মনে আছে। শুক্রবার দুপুরে বাবা নামাজ পড়তে যান। তার থেকে বড় কথা শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকে। তার থেকে ছোট কথা তারপরেও শুক্রবার তাকে অনেক পড়ালেখা করতে হয়। সেরকম এক শুক্রবারের কথা, ফারহিন বসে বসে কবিতা মুখস্থ করছিল। যদিও সেটা মুখস্থ হচ্ছিল না। দাড়ি, কমা, সেমিকোলনে তাল মিলানোতে সমস্যা হচ্ছিল। ঠিক তখনি পিকুকে সে পেল। তা কে এই পিকু? পিকু আসলে একটা পেন্সিল। যাকে সিয়ে কমা দেওয়া যাচ্ছিল না। কমা দিতে গেলেই পিকু, কু কু কু করা শুরু করত। তাই ওর নামই হয়ে গিয়েছিল পিকু।
পেন্সিল্টা নাকি বাবা দোকান থেকে কিনে এনেছিলেন। কিন্তু বাবা কেন পিকুকে চিনতে পারলেননা সেটা ফারহিন বুঝতে পারলনা। ফারহিন প্রথম পিকুকে চিনল যখন সে , “থাকবোনা আর বদ্ধ ঘরে” এত টুকু লেখার পর কমা দিতে গেল আর পিকু বলল কু কু কু। ওমা পেন্সিল কথা বলে কেন! ফারহিন অনেক্ষন খেয়াল করল। তারপর পিকু বলে উঠল, ব্যাথা দিস ক্যান। ফারহিন আবার চোখ বড় করে তাকাল। খবরদার আমাকে তুই করে বললে খবর আছে। পিকু বলল, ব্যাথা দিস না। ফারহিন শার্পনার খুযে পিকুকে শার্পনার এর কাছে নিয়ে গেল। বল আর তুই বলবি? পিকু আতঙ্কে কেঁপে উঠল। আর বলবা না ছেড়ে দে ছেড়ে দে। দে দে দে। ফারহিন বলল, তুমি যেখান থেকে এসেছ সেখানে কি সবাই তোমার মত বেয়াদব? পিকু বলল, কি জানি! আমরা তো বড়দের তুই বলি ছোটদের আপনি। ফারহিন বলল, এভাবে হবেনা। আমাকে আপনি বলতে হবে। আমি ক্লাস ফোরে পড়ি। আমার বয়স ৯ আর ১০ এর মাঝামাঝি। পিকু আর কোন জবাব দিলনা। কারন ফারহিনের বাসার টিচার চলে এসেছে।
বাসার টিচার ফারহিনকে কবিতা লিখতে দিল। ফারহিন দেখল পিকুকে তোলার সাথে সাথে তার আর কিছু মনে করা লাগছে না। পিকুই সব লিখে নিচ্ছে। খালি কমা গুলা লিখছেনা। টিচার বেশ অবাক হলেন। কি ব্যাপার কমা লিখছনা কেন! আর হা এই পেন্সিল দিয়ে কলমের মত কিভাবে লেখা বের হচ্ছে। ফারহিন বলল, স্যার ও পেন্সিল না । ও পিকু। স্যার বেশ বিরক্ত হলেন। বাজে কথা রাখ। কমা গুলো শিখোনাই ক্যান!! কমা শিখবে ভাল করে। স্যার চলে যাওয়ার পর ফারহিন পিকুকে খোঁজার চেস্টা করল। কিন্তু পিকুকে পাওয়া গেলনা। ফারহিন বুঝতে পারল শার্পনার না সরালে পিকু আসবেনা। ফারহিন পিকুকে খুঁজে জিজ্ঞেস করল সে কোথা থেকে এসেছে? পিকু জানাল সে পেন্সিলপুরের বাসিন্দা। কিন্তু সেখান থেকে সে বিতাড়িত। কারন সে পেন্সিল নামের কলঙ্ক। সে পেন্সিলের মত লিখতে পারার কথা কিন্তু সে লিখে কলমের মত। পেন্সিল জগতে এর থেকে বড় অপমান আর নাই। সে কমা দিতে পারেনা। তাকে দিয়ে কমা দেওয়া যায় না। এই জন্মগত ত্রুটি অনেক বড় অপমানের সমান। পেন্সিল জগত থেকে তার বাবা মা ভাই বোনেরা তাকে বের করে দিয়েছে। ফারহিন বুঝতে পারলনা কি বলবে। তুমি কমা দিতে পারনা কেন? আমি তোমাকে শিখিয়ে দেব? পিকু বলল, না। কমা দিতে গেলেই আমার কোমড় ব্যাথা হয়ে যায়। এই বলে পিকু আবার পালিয়ে গেল। কারন ফারহিনের বাবা মা চলে এসেছে।
ফারহিনের এ্যানুয়াল পরীক্ষা সামনে। পরীক্ষা কলম দিয়ে দিতে হয় কিন্তু তারপরেও পিকুকে সে মাঝে মাঝেই তার কাছে রাখে। তার পেন্সিল বক্সে পিকু থাকে আর কয়েকটা কলম থাকে। একদিন ফারহিন পেন্সিল বক্স খুলে দেখে আরও একটা পেন্সিল। পিকুর পাশেই। পিকু বলে উঠল, ফারহিন, ফারহিন। এ আমার মা। মা আমাকে দেখতে এসেছে। বাবা জানতে পারলে মাকে মেরে ফেলবে। পেন্সিল জগতে কারো সাথেই আমার দেখা করার পারমিশন নাই। কিন্তু মা লুকিয়ে লুকিয়ে চলে এসেছেন। ফারহিন বেশ খুশি হলেন। পিকুর মা পিকুকে আদর করতে লাগলেন ঠিক তখনি কোথেকে ৪-৫ টা পেন্সিল চলে আসল। পিকু, এইরে বাবা আসছে বলে পালিয়ে গেল। পিকুর বাবা পিকুর মাকে বলল, এই কুলাঙ্গারকে দেখতে কেন আসছ? তোমাকে না বারন করেছিলাম। ফারহিন বুঝতে পারল পিকুর মা মনে কষ্ট পাচ্ছেন। চল তাড়াতাড়ি চল। পেন্সিল গুলা গায়েব হয়ে গেল।
পরেরদিন থেকে ফারহিন পিকুকে কমা শিখানো শুরু করল। পিকু বলল শিখবনা। ফারহিন তাকে বুঝাল, তোমার কি তোমার আব্বা মার কাছে যেতে ইচ্ছে করছেনা? পিকু বলল, হ্যা করছে। ফারহিন কয়েকদিন চেস্টা করে পিকুকে কমা অনেক কষ্টে আয়ত্ত করাল। এরপর পেন্সিল জগতে রিয়েলিটি শো এর মত পেন্সিলপুরে পিকুর লাইভ শো হল। পে্ন্সিল জগতের চ্যানেলগুলোতে সম্প্রচারিত হল। পিকুর শেষ সুযোগ। কিন্তু পিকু কমা দিতে পারল না। পিকু অর্ধেক কমা একেই পড়ে গেল। অন্য পেন্সিলরা দুয়ো ধ্বনি দিল। সেটা শোনার পর ফারহিন বেশ রাগ করল। পিকু তুমি একটা গাধা। তুমি আর কখনও আমার কাছে আসবানা। আমার পেন্সিল বক্সে কখনও থাকবানা। পিকু হাজারবার বলল, ফারহিন আমি তাহলে কই যাবো?? আমাকে পেন্সিল জগতেও কেউ রাখবেনা!! ফারহিন বলল, সে আমি কি জানি!! তুমি যেখানে খুশি যাও। গিয়ে মরে যাও। আমার কাছে আসবেনা। যাও।
পিকু আর ফারহিনের কাছে আসল না। কয়েকদিনপর ফারহিনের বেশ মন খারাপ হল। পিকু বেচারা। তার নিজের আবা মায়ের কাছেও যেতে পারছেনা। কই যাবে সে এখন। ফাইনাল পরীক্ষা ফারহিনের তেমন ভালো হল না। তার রোল এবার ১০ এর বাইরে চলে যাবে সেটা নিয়ে সে শঙ্কিত। পরীক্ষার রেজাল্ট দিল। ফারহিন অবাক হয়ে শুনল সে ফার্স্ট হয়েছে। ফারহিন বেশ অবাক। সে মিস এর কাছে গেল। মিস বললেন, ফারহিন মামনি। তোমার হাতের লেখা এরকম সুন্দর কিভাবে হয়েছে বল তো। আর হা তুমি বাংলা পরীক্ষায় শেষ পাতাটা খালি না রেখে এত বড় একটা কমা’র চিহ্ন দিয়েছ আমরা সবাই সেটাতে বেশ অবাক হয়েছি। ফারহিন আবারো অবাক হল। বাবা মাকে বোঝানোর চেস্ট করল ফার্স্ট সে না। পিকু হয়েছে। পিকু কোনভাবে ঐখানে এগিয়ে পরে লিখে দিয়ে এসেছে। ফারহিন বাসায় গিয়ে তাড়াতাড়ি পেন্সিল বক্স খুলল। সেখান পেন্সিল একটা আছে কিন্তু সেটা পিকু নয়। তার থেকে ছোট একটা পেন্সিল কিন্তু সেটাও কথা বলে। সে বলল, তুই কি ফারহিন? ফারহিন শার্পনার দেখিয়ে বলল, পারলে আরেকবার তুই বল। তখন মনে পড়ল পেন্সিলরা বড়দের তুই বলে। ঐ পেন্সিলটা বলল, পিকু কমা লেখা শিখে গেছে। ফারহিন তাকে বের করে দেওয়ার পর সে অনেক কেঁদেছে। সে এরপর কমা শিখেছে কিন্তু ফারহিনের কাছে সে আর কখনো আসবেনা। ফারহিনের খারাপ লাগল। সে বলল তাহলে পিকুর মাধ্যমে ফার্স্ট হওয়াও আমার দরকার নাই। এখন থেকে আমি নিজেই ফার্স্ট হব। নিজেই অনেক লেখাপড়া করব।
এরপর থেকে ফারহিন সব সময় পরীক্ষায় ফার্স্ট হওয়া শুরু করল। সে অনেক পড়ালেখা করত। কিন্তু প্রতিটা পরীক্ষার খাতার পেছনে একটা কমা কেন থাকত সেটা কেউই বুঝতনা। ফারহিনের দাবী সেই কমা সে দিত না। কিন্তু এটা কোন কথা হল!! ফারহিন নিজেই কমা লিখে বলত সে কমা দেয় নি। কেই বা আর বিশ্বাস করবে যে পিকু নামে কখনও কেউ ছিল!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৯
জিকসেস বলেছেন: ধুন্যুবাদ।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫০
নতুনছেলে বলেছেন: পইড়া নিজেকে ফারহিন ফারহিন মনে হইতাছে।
সেইরাম হইছে গপ্প।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
জিকসেস বলেছেন: আপনি হইলে ফারহান হইবেন।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫২
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: পুত্তুম প্লাস
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
জিকসেস বলেছেন: ধুন্যুবাদ।
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন:
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৬
জিকসেস বলেছেন:
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০০
আমিনুল০১ বলেছেন: valo hoise
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৬
জিকসেস বলেছেন:
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০১
গুরুজী বলেছেন: পিচ্ছিদের গল্প ফরিনা
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৭
জিকসেস বলেছেন: আমিও না।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৯
আহাদিল বলেছেন: আমার এট্টা পেন্সিল আছে!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০
জিকসেস বলেছেন: তাইলে ওইটা পিকু হইতে পারে।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: আহালে!
খুব সুন্দর হয়েছে জিকোভাইয়া!
পিকুর জন্য আমার মন খারাপ লাগছে। ফারহিনের জন্যও।
আর কথাটা মিথ্যা না। শেষ করতে করতে শেষে এসে দেখি চোখে জল টলোমলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩০
জিকসেস বলেছেন: হায় হায়।
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৬
শোশমিতা বলেছেন: সুন্দর গল্প +
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১১
জিকসেস বলেছেন:
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোই তো লাগলো!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৭
জিকসেস বলেছেন:
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৭
পারভীন রহমান বলেছেন: এইরকম একটা পেন্সিল পেলে মন্দ হত না !!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৮
জিকসেস বলেছেন: হা। পিকু।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৯
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: সামির কাল পরীক্ষা শুরু। তার জন্য একটা পিকু পাইলে মন্দ হইত না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৫
জিকসেস বলেছেন: হা হা হা।
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৫
রাজসোহান বলেছেন: ভালো হইসে, পৈরা আরাম পাইসি
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৬
জিকসেস বলেছেন:
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৩
কি নাম দিব বলেছেন: ইয়োয়োয়ো!!
আগে প্লাস।
হ্যা, এখন পড়ি।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৬
জিকসেস বলেছেন:
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪২
কি নাম দিব বলেছেন: ওয়াও! ভাইয়া অসাধারণ হয়েছে।
এটা ফারহিনকে পড়তে দিলে কি যে খুশী হবে!খুশীতে ২৪ দাঁত ( নাকি ২৮টা হয়ে গেসে এতদিনে, আল্লাহই জানেন) বের করে হাসি দিবে সেটা ভেবে আমারই পৌনে ২৯ দাঁত বের করে হাসি দিতে ইচ্ছে করছে
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৬
জিকসেস বলেছেন:
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৭
কি নাম দিব বলেছেন: তবে ভাগ্নীর জন্য একটা পিকু থাকলে খুব ভালো হতো। বেচারীর পড়ার চাপ দেখে আমারই কান্না পায় মাঝে মাঝে। কমা নাহয় অন্য কোন পেন্সিল দিয়েই দিতো! কি বলেন!
তার রোল এবার ১০ এর বাইরে চলে যাবে সেটা নিয়ে সে শঙ্কিত। এটুকু পড়ে সত্যি সত্যি শংকিত হয়ে গেছিলাম।এইবার ৫ এর বাইরে গেলেই ওর খবর আছে। আমার আপু ওকে... থাক আর বললাম না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৭
জিকসেস বলেছেন: হায় হায়।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৯
ছোটমির্জা বলেছেন: গল্প পড়ে পড়ব।
আমার কবিটাডা আগে পড়েন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
জিকসেস বলেছেন: যাইতেসি।
১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৯
চতুষ্কোণ বলেছেন: আমি রীতিমতো অবাক হলাম জিকসেস। ছোটদের জন্য ছোটদের মতো করে লেখা খুবই কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজটা আপনি খুব সহজ করে করেছেন। এই ধরনের লেখায় আপনাকে নিয়মিত পাবো আশা রাখি। ভালো থাকবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৬
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৫
ত্রাতুল বলেছেন:
পিকু কি আর আসবে-ই না?
............. .............
............. +++ .............
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
জিকসেস বলেছেন: সিকুয়েল বানানো ছাড়া তো আনা কঠিন
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১০
সায়েম মুন বলেছেন: ভাল লাগলো জিকসেস।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: মজার গল্প।++
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
জিকসেস বলেছেন:
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
একলোটন বলেছেন: ভালৈ লাগলো। ফারহিন হৈতে মন চায়।
কি নাম দিব বলেছেন: ওয়াও! ভাইয়া অসাধারণ হয়েছে।
এটা ফারহিনকে পড়তে দিলে কি যে খুশী হবে!খুশীতে ২৪ দাঁত ( নাকি ২৮টা হয়ে গেসে এতদিনে, আল্লাহই জানেন) বের করে হাসি দিবে সেটা ভেবে আমারই পৌনে ২৯ দাঁত বের করে হাসি দিতে ইচ্ছে করছে
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
জিকসেস বলেছেন:
২৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
কুন্তল_এ বলেছেন: সহজ ভাষায় গল্প লেখাটা আসলেই কঠিন কাজ, তাও আবার বাচ্চাদের জন্য। সুন্দর হয়েছে।
ভাল থাকবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৯
জিকসেস বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন।
২৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
মদন বলেছেন: অসাধারন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
জিকসেস বলেছেন:
২৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
কাদামাটি বলেছেন: সুন্দল হইছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৫
জিকসেস বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
২৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
ছোটমির্জা বলেছেন: আমার ভাগ্নী মোট-৭ জন।
মেজটার নাম আশা।
সামনে এসএসসি।
....................ওকে একটা ভাল জ্যামিতি বক্স দেব ভাবছি।
পিকু পেলে মন্দ হতনা।
বাট আমার ধারনা ও 'সোনালী এ' পাবে।
...................ফারহিনের জন্য শুভকামনা।
আমার না, প্রশংসা কর্তে লজ্জা লাগে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৬
জিকসেস বলেছেন: হে হে।
২৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫
অগ্নিলা বলেছেন: পিকুর বাবা পিকুর মাকে বলল, এই কুলাঙ্গারকে দেখতে কেন আসছ
ফিল্মি ডায়লগ কম দিলে হয় না জিকু?
গল্প দেখে শান্তি শান্তি লাগতেসে! এত সুন্দর গল্প শুনে সব দুষ্ট পাজি বাচ্চা ঘুমায় পড়বে!!!(তোমার বাচ্চাদের গ্যারান্টি দিতে পারলাম না, তাদের দেশ বিখ্যাত হবার কথা) লেখা চালায় যাও!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০০
জিকসেস বলেছেন: হুম।
২৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪
বড় বিলাই বলেছেন: shundor hoise.
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০১
জিকসেস বলেছেন:
২৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৭
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেছে .... আমারও পিকু চাই...
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৫
জিকসেস বলেছেন: হে হে।
৩০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫২
বকুলবালা বলেছেন: ভাল লাগল।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৬
জিকসেস বলেছেন:
৩১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২০
নিভৃত নয়ন বলেছেন: সেইরাম হইছে গপ্প।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৬
জিকসেস বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩২
ঘুমরাজ বলেছেন: +++++++++
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫০
জিকসেস বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
৩৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:০৩
আব্দুল্লাহ (রাইয়ান) বলেছেন: ++++++++
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫১
জিকসেস বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
৩৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
রনি রাজশাহী বলেছেন: ও মাই গড! অসাধারন অসাধারন অসাধারন ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
জিকসেস বলেছেন: থ্যঙ্কস।
৩৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: বাহ! ভালই ত। আমার কলমের ব্যাগে সবসময় একটা পেন্সিল থাকে যদিও তেমন কোন কাজে লাগেনা
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৮
জিকসেস বলেছেন: হে হে।
৩৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১০
শিমুল আহমেদ বলেছেন: বাহ্ অনেক মজাতো গল্পতা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
জিকসেস বলেছেন:
৩৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৯
কি নাম দিব বলেছেন: ভাইয়া, এই গল্প পড়ে ফারহীন মহা খুশী। আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
আর গল্প বিষয়ে তার মন্তব্য, " হায় হায়, পরীক্ষার খাতায় এত্ত বড় কমা দিয়ে আসলে স্যার পিটুনী দিবে আর খাতায় গোল্লা দিবে"
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৭
জিকসেস বলেছেন: হায় হায়।
৩৮| ০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৮
শায়েরী বলেছেন: Bah cute ekta golpo
৩৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪৮
চে২১ বলেছেন: এইটা এতদিন পর দেখলাম!
৪০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯
উম্মে মারিয়াম বলেছেন: Onekdin por blogta mone holo shotty alomoy......innocent but interesting recreation....
৪১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: different laglo.. Sundor
৪২| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১০
পটল বলেছেন: পড়লাম। +
৪৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৪
আমার মন বলেছেন: এভাবেই বদলে যায় কত কিছু।
চমৎকার।
৪৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পিকু !! পিকু !!
৪৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৫
ফয়সাল আহঃমেদ বলেছেন: ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,)
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৬
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: পুত্তুম প্লাস