নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা,উপন্যাস,দর্শন,সিনেমা ও অন্যান্য

জহিরুলহকবাপি

আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।

জহিরুলহকবাপি › বিস্তারিত পোস্টঃ

একচন মিয়ার পত্র... . . শিবিরে জিগাই এ গুলার উত্তর কি?

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০২

জামাত শিবির ১২/১৩ তারিখে হরতাল দিচিল । তারপর কইল ১৩/১৪ তারিখে হরতাল । জামায়াত নেতা দলের পাওয়ারফুল আই মিন হেডম ওয়ালা ও অর্থ যোগানদাতাকর্নেল (অব.) জেড আর এম আশরাফ উদ্দিনের তেতুল থুক্কু মাইয়া ফাতেমা নওমি রিশতার বিয়ার লাইগ্গা ১২ আগস্টের হরতাল হরতাল ব্যাক আই মিন পিচানো হইচে । ১২/১৩/১৪ তারিখ চহ ডেইলি অনেক মাইয়ার বিয়ার ডেট আই মিন তারিখ চিল আচে কিন্তু তারা চবাই জামাত নেতার মাইয়া না । তাই মুরি খাক । দেশের স্বার্থে ইসলামের স্বার্থে বিয়ার দিন পিছাবে মাইয়ার পরিবার । জামাতি-শিবির একটা উদাহরণ দিক মহানবীর, সাহাবীদের, খলিফাদের, যেখানে তারা ওয়াচ করাফে আইমিন দেখাবে যে মহানবীর, সাহাবী, খলিফাদের মইদ্যে কেউ শুধূ মাত্র ব্যাক্তিগত সুবিদার জন্য যুদ্ধের তারিক পরিবর্তন করচে ? জেহাদের তারিক পরিবর্তন করচে? জানা থাকলে আওয়াজ দেন । তারা যেটা করেচে সেইটাকে কি মুনাফেকি বলে না?!



আর শিবিরগোরে জিগাই হেড আই মিন মন্ডু কি হ্যাং করচে? না অইলে নেতারা রোষ্ট খাইবো, তাগো তেতুলের থুক্কু মাইয়ার বিয়া অইবো । আর আপনেরা একদিন পিচাইয়া মানুষ রোস্ট করতে রাস্তায় নামবেন । পুলিশের/পাবলিকের মাইর খাইবেন । আপনেরা ভাবতেচেন জিহাদ করতেচেন । কিন্তু এই বার একটা কতা কনতো আপনাগো কয়জন নেতার চিলড্রেন আই মিন ছানা পোনা আপনাগো লগে রাস্তায় নামবো । বড় বড় নেতাগো আন্ডা বাচ্চা কয়জন মরচে এ পর্যন্ত? জ্বি জনাব, তাগো পুলাপাইন এ সবে যায় না, তারা ফরেনে পড়ে । তাগো লাইগ্গা কি জেহাদ ফরজ না ? অন্যর পুলারে জেহাদের কতা কইয়া রাস্তায় বোমা মারতে, পুলিশের লাঠির বাড়ী ইট করতে আই মিন খাইতে পাডাইয়া নিজেরদেরগুলানরে বিদাশে সেইভে আই মিন নিরাপদে রাখা, বাড়ীল ভিত্তে রাখা , সোজা কতা নিরাপদ রাইখাকি মুনাফেকি আচরন করে নাই । ইসলাম দিয়া উত্তর খুজেন ।



একচন একচন-ডাইরেট একচন

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :)

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ঈদের আগে ও পরে ঘরমুখো ও ঘরফেরৎ মানুষদের এমনিতেই ভোগান্তির কোন শেষ থাকে না তার উপর আবার দুই দিনের হরতাল দিয়ে মানুষের ভোগান্তিকে আরো কয়েকগুণ বৃদ্ধি করলো কূপমন্ডুক ও উগ্র শিবির নামধারী ছাত্র সংগঠনটি। ঈদের ছুটি শেষে মানুষ কাজে কর্মে যোগদান করবে তা সহ্য হলো না এই নীতিহীন দলটির। চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী। শিবিরের মগজ এমনভাবে ধোলাই করা হয়েছে তারা এখন যেকোন যুক্তি, মুক্ত চিন্তা ও বুদ্ধির বর্হিভূত হয়ে গেছে। এই সংগঠনটির নিকট থেকে এখন আর সহিংসতা ছাড়া আর কিছুই আশা করা যায় না। মগজ ধোলাইয়ের কারণে এখন তারা বড় নেতাদের ছেলে সন্তানদের অন্দর মহলে চুড়ি পড়ে বসে থাকাকেও জিহাদ বলে মনে করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.