![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কামনা করি মানুষের ভিতর স্বপ্নরা আসা যাওয়া করবে। মানুষ তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যুদ্ধ করবে।
আগাছা যে শেষ পর্যন্ত খারাপ পথে নেয় সেইটা বারবার প্রমাণিত হচ্ছে । কিন্তু আগাছাগুলো নিজেরা তা দেখে না। তারা হয়ত ভালো চেয়েই, নিজের অযোগ্যতা ঢাকতে বৃক্ষের তুলনায় বেশি ফুরুৎ ফুরুৎ করে। তাদের ফুরুৎ ফুরুতের বাতাসে আসল অক্সিজেন থেকে বৃক্ষ বঞ্চিত হয়।
কম্পিউটটার এখনও গ্রামের অনেক মানুষ চোখেও দেখেনি। কম্পিউটারে কোন কাজের জন্য তাদের কয়েক মাইল হাটতে হয়, এটা বিরাট উত্তেজনার বিষয়ও। আবার বাংলাদেশে প্রতি বছর কয়েক হাজার কম্পিউটার গ্যাজুয়েট বের হয়। এরা কি বিজ্ঞানী?? এক শ্রেণীর পরগাছা সজীব ওয়াজেদ জয়কে কম্পিউটার বিজ্ঞানী হিসাবে প্রচার করছে নিজের ভেটকি মার্কা হাসির ব্যানারে, পোস্টারে, কথা, বক্তৃতায়। বাংলাদেশে নয় শুধূ সাধারণ পৃথিবীবাসীর কাছেই হ্যাকিং শব্দটা নতুন। এর ফল স্বরূপ জয় সাহেবের অবস্থান দেখুন:
হ্যাকিং এর মাধ্যমে টাকা চুরি = হাসিনার পোলা কম্পিউটার বিজ্ঞানী। হের পোলার কাম।
সব কিছু ডিজিটাইজেশন = ধুর, এগুলা দিয়া আমগো কি? আগেও ঘুষ দিতাম, খারাপ ব্যাবহার করতো এখনও করে। জয়ের কম্পিউটার ব্যাবসার লাভের জন্য এ সব। আর বিজ্ঞানীতো, সরকরী টাকায় নিজের আবিস্কার করতেছে। সেই না হয় প্রাইজ পাইবো আবিস্কারে। আমাগো কি?
ব্যাংক বুথ জালিয়াতি = এ গুলাতো কম্পিউটারের কাজ । হাসিনার পোলা
** আপ কামিং **
শফিক রেহমানের নথি = কিসের নথি মতি, হাসিনার পোলা বাপের মতো ট্যালেন্ট। কম্পিউটার বিজ্ঞানী। দেখ, কম্পিউটার হ্যাক ম্যাক করে এফ.বি.আইর ফাইল বানাইছে ।
কম্পিউটার বিজ্ঞানী। এগুলা তার হাতের ময়লা। বড় আবিস্কার আছে।
*** আমার ছেলে/ভাইস্তাও বা কেউ কম্পিউটার ইজ্ঞিনিয়ার। এগুলি কেমনে হয় কিছুটা বুঝে কিন্তু এত পোক্ত না। এগুলা পড়ছে কই আর হাসিনার পোলা পড়ছে কই? আর এরা নর্মাল অর্নাস/ইনজিনিয়ার, হাসিনার পোলাতো বিজ্ঞানী।
খালেদা পুত্র তারেকের বিদেশে উচ্চতর ( কত উচ্চ-সে নাম নাই) পড়াশুনা আর কত বছর চলবে?
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৩
বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামলাতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তারা রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !
খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর
এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।
শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
বিজন রয় বলেছেন: না বিজ্ঞানী না।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪১
মেঘ বালকের কথা বলেছেন: আস্তে বল হে.. মনিটরেরও কান আছে!
(দারুন লেখা)