নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

... নির্ভীক অথচ সত্য ...

যুকরুফা ০৭

সাধারণ মানুষেরা খুব সাধারণ জীবন চায় । তেমনি আমিও খুব সাধারণ একজন মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে চাই । আল্লাহর দেয়া বিধান মেনে চলে জীবন কে গড়তে চাই । ভালোবাসতে চাই ইসলামকে, আর ইসলামের সুশীতল ছায়াতেই নিজের আশ্রয় গড়ে নিতে চাই ...

যুকরুফা ০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে সব ব্যাংক সুদ দেয় ও নেয় সেসব ব্যাংকে চাকরি করা কি হালাল?

০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:১০



কিছুদিন থেকেই একটা প্রশ্ন মনে ঘুরপাক খাচ্ছে । আমাদের দেশে গুটিকয়েক ব্যাংক ছাড়া প্রায় সব ব্যাংকই সুদ দেয় এবং নেয় । তাহলে এসব ব্যাংকে যারা চাকরি করছে এবং যে বেতন টা ব্যংক কতৃপক্ষের কাছ থেকে নিচ্ছে সেটা কি হালাল? আর যদি হালাল হয় তবে কতটুকু?



ধরা যাক যে ব্যাংকে চাকরি করছি আমার চাকরির সুবাদে পাওয়া সেই বেতন টা হালাল নয় । নিশ্চয়ই ব্যাংক আমাকে কিছু পার্সেন্ট ইন্টারেস্ট দিচ্ছে । যেটা আমার বেতনের সাথে যুক্ত হচ্ছে । তাহলে ইন্টারেস্টের এই অংশটুকু বাদে বাকি টাকে কি হালাল বলা যাবে? এই অংশটুকু যদি আমি বেতন নেয়ার সময় না নেই আর যদি নেই তাহলে যদি সেটা কোন অস হায় মানুষকে সাহায্যের মাধ্যমে ব্যয় করি তবে আমার আয়ের টাকা কতটুকু হালাল হবে?



আমি হয়তো জানি না । কিন্তু এসব প্রশ্নের সমাধান কিভাবে পেতে পারি?

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৭/-৪

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:২০

রাগিব বলেছেন: তাহলে তো সরকারী চাকুরি করাও "হারাম" হয়ে যাবে। আর কেবল ব্যাংক না, যেকোনো প্রতিষ্ঠানেই কাজ করা "হারাম" হবে। সরকার তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক চালায়, আর টাকা ধার নেয়া, সুদের হার ঠিক করা এসব করে ... আর অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই ব্যাংক গুলাতে টাকা রেখে সুদ পায়। :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩২

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: সরকারি চাকরিতে আমি যদি ঘুষ না নেই তবে সেটা হারাম নয় । কারণ ওখানে আমাকে সুদের কোন অংশ নিতে হচ্ছে না ।
কিন্তু সরকারি ব্যাংকগুলো আমার পোষ্টে বলা ব্যাংগুলোর আওতায় পড়ছে ।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:২৯

রাগিব বলেছেন: সরকারও তো বন্ড, সঞ্চয়পত্র এসবের মাধ্যমে সুদ দেয়ার কাজ করছে, অর্থ উপার্জন করছে। সরকারী কর্মচারীদের বেতনের কিছু অংশ তো সেখান থেকেই আসে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩২

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: তাহলে সেটার সমাধানও কি বেতনের অংশ কেটে রেখে হতে পারে? আমি সেটাই জানতে চেয়েছি ।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩২

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার সৎ ইচ্ছা থাকলে আপনি সুদ না খেলেই হলো , এত বাছবিচার করলে তো গাঁ উজাড় হয়ে যাবে , বাঁচবেন কি করে ?

০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩৩

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: আমি তো সেটাই জানতে চাইছি ব্যাংকের ইন্টারেস্টের অংশটুকু না নিলে আমার আয় কি হালাল হবে?

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১০:০৬

আতরাফ রহমান বলেছেন: যেকোনো আলেমকে জিজ্ঞাসা করুন। এধরনের চাকরী সরকারী হোক বা বেসরকারী অবশ্যই হারাম।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৪৬

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: পুরোপুরি হারাম কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে বলেই আমি হালাল কিনা সেটা জানতে চাচ্ছি ।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১০:০৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সুদ হারাম। সুদের ব্যবসাও হারাম। যারা জেনে শুনে সুদের ব্যবসার সাথে জড়িত তাদের আয়ও হারাম।
কিন্তু বর্তমানে সারা পৃথিবী চলে সুদের টাকায়। সুদ খায় না কোন প্রতিষ্ঠান বলেন ?

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: তাহলে আমাদের কি করতে হবে?

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১০:১৯

মাইনুল বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলতে চাই, যেহেতু বাংলাদেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থা পুরোপুরী ইসলামিক নয়। তাই এই সব ব্যাংকে কাজ করতে কোন অসুবিধা নেই। কারন আপনাকে তো জীবিকা নির্ধারন করতে হবে, তাইনা ? আর বেতনের টাকার সাথে সুদের কি সম্পর্ক বুঝলাম না। বেতনের টাকার সাথে সুদের কোন সম্পর্ক আছে বলে মনে হয়না। তবে সুদের ব্যাপারে নিয়ম হচ্ছে এই যে, আপনাকে যদি বাধ্য হয়ে সুদের টাকা নিতে হয় সেইটাকা আপনি ভোগ না করে কোন গরীব মানুষ কে সওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করে দেয়া।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: বেতনের টাকার সাথে কি কোন ইন্টারেস্ট থাকে না? যদি থাকে তবে সেই ইন্টারেস্ৎা নিশ্চয়ই সুদ দেয়া নেয়ার টাকা থেকেই দেয়া হয় ।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১০:২৭

অমিত বলেছেন: ছোটবেলায় পড়েছিলাম যে প্রত্যেক মুসলমানের আশেপাশের ৪০ (সংখ্যাটার ব্যাপারে শিওর না) ঘর পর্যন্ত প্রতিবেশী যেন অভুক্ত অবস্থায় না থাকে। সুদ তো অনেক পরের ব্যাপার। বেসিক ব্যাপারগুলা নিয়ে আগে ভাবেন। ঐসব সুদ টুদের জন্য আপনার জান্নাত যাওয়া আটকাবে না, বড়জোর জান্নাতে নেওয়ার আগে দুই একটা চড় থাপ্পর মারতে পারে।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:১৫

মামু বলেছেন: রাগিব@ আপনার চাকরি দাতা কিভাবে তার পুজি অর্জন করচে, বা যদি পুজি হারাম পথে উপার্জন করার জন্য আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে না (সেটার জবাজদিহি সে করবে)। পরিশ্রমিকের জন্য তার কাছ থেকে অর্থ নেয়া আপনার জন্য হালাল।

বিষয়টা এই রকম, আমি চুরি ডাকাতি করে টাকা পয়সা সংগ্রহ করে হালাল ব্যবসা করলে সেই প্রতিষ্ঠানে আপনার চাকুরি করা জায়েজ। কারন পুজি সংগ্রহের জন্য আমার অবৈধ পথ ব্যবহার করার যাবতীয় দায়দায়িত্ব আমার, সেটা আমার প্রতিষঠানের কর্মচারীদের উপর বর্তায় না।

----------------------------------------------------------------------------
এই ধরনের ক্ষত্রে ইসলামী চিন্তাবিদরা বলেন, যদি আর কুনু পথ না থাকে, এবং সেই চাকুরি না হলে না খেয়ে মরতে হবে, তাহলেই শুধু মাত্র সুধী প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করা জায়েজ....

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ । তাহলে প্রতিষ্ঠানটি হালাল ভাবে চলছে না হারাম ভাবে সেটা নিয়ে কি যারা কাজ করবে তারা ভাববে না?

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩১

নতুন বলেছেন: ""ঐসব সুদ টুদের জন্য আপনার জান্নাত যাওয়া আটকাবে না, বড়জোর জান্নাতে নেওয়ার আগে দুই একটা চড় থাপ্পর মারতে পারে।""


চমৎকার বলেছেন....

আমরা বাংদেশে সবাই ইসলাম ইসলাম .. ধম` ধম` করে মুখে ফেনা তুলে ফেলি.....


আমাদের দেশে মুসলমানের সংখা...

মোট লোক সংখার 88.0% 115,517,477

তাহলে দুরনীতিতে আমরা কেন প্রথম হলাম????

আর বিধমি দেশ....

Sweden মোট জনসংখার 3.1% মানে 303,800

Switzerland মোট জনসংখার 3.1% মানে 225,781


এরা কেন সবচেয়ে কম দুনিতির দেশ হিসাবে পরিচিত???


তাহলে ??? আমরা কি শুধু কথাতেই ধম` ধম` এবং ভালো ভালো কথা বলি আর ঠিকই দুনিতি করি???



১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:২৪

প্রবাস কন্ঠ বলেছেন: আপনার এই প্রশ্নটা টেলিভিশনের কোনো ইসলামিক অনুষ্ঠানে করলে ভাল হত ।

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩২

সততার আলো বলেছেন: সৎভাবে চাকুরী করে গেলে আমার ধারণা কোথাও চাকরী করাই পাপ নয়। নিজের পাপ নিজেকে ধরবে। ব্যাক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে এসব সুদী ব্যাংক তৈরি। এতে চাকরী করে আমার কোন অসদুদ্দেশ্য না থাকলে এখানে আমার কোন পাপই নেই।]

আর এভাবে দেখলে সত্যি বলতে আমরা সবাইই পাপী হয়ে যাব।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩৯

মাইনুল বলেছেন: @নতুন , বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও মানুষের মধ্যে ইসলামের সঠিক নলেজ নেই। যেমন, ইসলামে দুই ধরনের গুনাহ আছে । একধরনের গুনাহ আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দিতে পারেন যদি তওবা করে মাফ চাওয়া হয়। যেমন ধরুন মিথ্যা কথা বলা। কিন্তু আরেক ধরনের গুনাহ আছে যেটি অন্য মানুষ কে এফেক্ট করে বিশেষ করে আর্থিক ভাবে। যেমন ধরেন, ঘুষ খেয়ে কেউ একজনের কাজ অন্যকে দিয়ে দিল বা অন্যের হক খেয়ে ফেলল বা লোন নিয়ে দিলনা। তো এই ধরনের গুনাহ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি মাফ না করলে আল্লাহ তায়ালা মাফ করবেনা। তাহলে একজন মুসলমান যে রিয়েলি ইসলাম জানে বুঝে সে কিন্তু ঘুষ দুর্নীতিতে লিপ্ত হতে পারেনা। তো আজকে যারা প্রশাসন বা ব্যবসা বানিজ্যে লিড দিচ্ছেন তাদের কজন ইবা ইসলাম চর্চা করেন বা ইসলামকে মেনে চলেন? বেশীর ভাগ ই তো পাশ্চাত্য ধারায় চলেন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: সুন্দর যুক্তির জন্যে ধন্যবাদ ।

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩৭

সততার আলো বলেছেন: সুইজারল্যান্ড সামগ্রিকভাবে দুর্নীতি গ্রস্ত। ওখানেই শুধু এমন ব্যাংকের অস্তিত্য আছে যারা গোপন টাকা সন্চয় করে রাখে সর্বোচ্চ গোপনীয়তায়।

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৪৭

প্রবাস কন্ঠ বলেছেন: খোদ আরবজাতিই ইসলামী আইনে চলে না, সেখানে বাংলাদেশে এর বাস্তবায়ন অবাস্তব কল্পনা মাত্র।

১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:০৮

স্বাধীন বাংলা বলেছেন: সব টাকার নোট গুলো হারাম।

১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:১৬

নতুন বলেছেন: """তো আজকে যারা প্রশাসন বা ব্যবসা বানিজ্যে লিড দিচ্ছেন তাদের কজন ইবা ইসলাম চর্চা করেন বা ইসলামকে মেনে চলেন? বেশীর ভাগ ই তো পাশ্চাত্য ধারায় চলেন।""""


----- পাশ্চাত্য ধারার লোকজন আমাদের চেয়ে কম দুনিতি করে....

সেটা কিন্তু তাদের ধমে` বলা নাই... তারা দোজখের ভয়ে কিন্তু সৎ নয়...

১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:২৪

মামু বলেছেন: আমাদের দেমেও অনেক লুক দেকা যায়, যারা ধার্মিক না অথচ সৎ জীবন যাপন করেন।

১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:২৭

নতুন বলেছেন: হা মামু আছে অনেকে.........

১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৩০

মাইনুল বলেছেন: @ নতুন , তার মানে আপনি সীকার করতেছেন যে আমাদের দেশে পাশ্চাত্য ধারার লোকরাই লোকরাই লিড দিতাছে এবং তারাই দুর্নীতিতে লিপ্ত। ধন্যবাদ। পাশ্চাত্য ধারার সবাই কিন্তু অনেস্ট না এর ভিতরে দুর্নীতিবাজ ও আছে , তো আমাদের পাশ্চাত্য বাদীরা দুর্নীতিবাজ পাশ্চাত্যবাদীদের ই ফলো করে। এই বার মনে হয় ক্লিয়ার হইছে ?

২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৩৫

নেমেসিস বলেছেন:
""ঐসব সুদ টুদের জন্য আপনার জান্নাত যাওয়া আটকাবে না, বড়জোর জান্নাতে নেওয়ার আগে দুই একটা চড় থাপ্পর মারতে পারে।""

>>> হাহাহা ................. :)

২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৪৩

কেএসআমীন বলেছেন: মিয়া জীবনে কয়টা ভালা কাম করছেন হেইডা দেখেন। ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়া মাথা না ঘামাইলেও চলবে...

ইসলামী ব্যাংকও আপনাকে সুদ দেয়। নামটা শুধু ভিন্ন.... মুদারাবা।

আপনি প্রচলিত ব্যাংকের মতই মুনাফা পাচ্ছেন। বেশীও না কমও না। এটা আমেরিকান ফর্মূলা। হেডকোয়ার্টার্ড ইন দুবাই। মাল একই।

দুর্বল মনের মুসলমানদের মাথা নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না...

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: ইসলামি ব্যাংক সুদ নয় লাভ দেয় । সুদ এবং লাভের মাঝে অনেক তফাৎ ।

২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৪৭

নেমেসিস বলেছেন: হাহাহা....... জটিল কথা বলসেন আমিন ভাই :)

২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৫৪

বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: যেহেতু রাস্ত্র ব্যবস্থা সুদ - কারবারীর উপরে নির্ভরশীল আর যেহেতু আপনি ওই দেশেই বসবাস করছেন সেহেতু রাস্ট্র ব্যাবস্থা চেঞ্জ করে ইসলামী রাস্ট্র ব্যবস্থা কায়েমের আন্দলনে আপনাকে শরিক হতে হবে। আর এই ক্ষেত্রে এই আন্দলন হবে আপনার উপরে ফরজ।

২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৫৪

ডিয়ারহান্টার বলেছেন: দুর্বল মনের মুসলমানদের মাথা নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না...

+++++++

২৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৫৪

ডিয়ারহান্টার বলেছেন: দুর্বল মনের মুসলমানদের মাথা নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না...

+++++++

২৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ৯:২০

নতুন বলেছেন: @ মাইনুল...

আমরা মুসলমানরা পৃথিবির সবচেয়ে দূনিতি বাজ... এবং আমরা সবচেয়ে বড় বড় কথা বলি...


ঈহুদি/নাসারা/খৃিস্টানরা মুসলিমদের চেয়ে কম দুনিতি করে.... কেমনে কি???

২৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪

মাইনুল বলেছেন: পাশ্চাত্য অনেক ব্যাপারে অনেস্ট এইটা আমি ডিস এগ্রি করবনা । কিন্তু তারা ও দুর্নীতি আর বেইনসাফি করে একটু ঘুরিয়ে। প্রথম উদাহরন সুইস ব্যাঙ্ক তারা দুনিয়ার সব দুর্নিতীবাজদের টাকা পয়সা জমা রেখে দুর্নীতিবাজদের আশ্রয় দেয়। এরপর পাশ্চাত্যের বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলি থার্ড ওয়ার্ল্ডের প্রযুক্তিহীনতার সুযোগ নিয়ে অন্যায় ভাবে অনেকটাকা হাতিয়ে নিতে চায়। উদাহরন আমাদের দেশের খনিজ কোম্পানিগুলো । এছাড়া আজ পরিবেশ বিপর্যয় ঘটতেছে পাশ্চাত্য এর বিলাসিতার কারনে। তাদের একেকজনের ২/৩ টা গাড়ী। আর এই বিপর্যয়ের সিকার হচ্ছে থার্ড ওয়ার্ল্ড। অথচ পাশ্চাত্ত তাদের কুকুর প্রতিপালনে যে টাকা পয়সা খরচ করে তা ও যদি থার্ড ওয়ার্ল্ড রে ক্ষতিপুরন বাবদ দিত তাহলে আফ্রিকা বা এশিয়ার গরীব দেশ গুলাতে কোন দারিদ্র থাকত না। এছাড়া আরো অনেক উদাহরন দেয়া যায়।
আর হ্যা এটা নির্মম হলে ও সত্য অনেক মুসলামান আজ ইসলামী শিক্ষা থেকে যোজন যোজন দুরে তাই তারা আজ দুর্নীতি ও অন্যায় কাজে লিপ্ত। তবে সব মুসলিম কে ঢালাও ভাবে দায়ী করা ঠিক হবে না। এমনো অনেক মুসলিম আছে আমাদের সমাজে যারা দরকার হলে আধপেটা থাকবে কিন্তু তবুও ঘুষ খাবেনা।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: আপনার সাথে একমত ।

২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৩৮

মাইনুল বলেছেন: @ কে এস আমিন, আপনি ভুল করছেন সুদ আর মুনাফা এক জিনিস নয়। সুদ হচ্ছে আগে ফিক্স করা আর মুনাফা হচ্ছে ব্যাবসায় যে লাভ হয় তা। আর এই কনসেপ্ট শুধু বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাঙ্ক নয় , অনেক পশ্চিমা ব্যাঙ্ক যেমন এইচ এস বি সি ও মেনেছে , তাই তারা ইসলামী ব্রাঞ্চ ও খুলেছে।

২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৪৪

নতুন বলেছেন: @ মাইনুল.........

তবে কেন ইসলামী ব্যকে ফিক্স করা মুনাফা দেওয়া হয়..?????

কখনো শুনেছেন যে ইসলামী ব্যংক লস দিয়েছে..???

একটু তথ্য দেবেন কি ... মুনাফার হার কত... আর অন্য ব্যাংকের সাথে এর তফাত কত????

৩০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ১:৫৮

মাইনুল বলেছেন: ফিক্স করা মুনাফা ইসলামী ব্যাংক যেটা দেয় সেটা হচ্ছে অনুমান ভিত্তিক। বছর শেষে সঠিক মুনাফা দেয়।
কম রিস্কের ব্যবসায় ইনভেস্ট করে বলেই লস দেয় না। তাছাড়া ইসলামী ব্যাঙ্ক অনেক ব্যবসায় ইনভেস্ট করে । কিছু কিছু তে লস হলেও বেশীর ভাগে লাভ হয়। গ্রাহক কে দেয়া হয় টোটালের উপর।

৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:০২

নতুন বলেছেন: কিন্তু কি ভাবে যেন সেই রেট বাংলাদেশ ব্যংকের রেটের কাছা কাছি চলে যায়....

অবাক ব্যপার তাই না???

৩২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:১৮

আরিফ জেবতিক বলেছেন: মাইনুল , আপনি আমাকে একটু বুঝিয়ে বলুন তো এলসি খোলার সময় ইসলামী আইন কিভাবে প্রয়োগ করা হয় ।
মানে বিদেশের ব্যাংককে তো বললে হবে না যে আপনাকে সম্ভবত: এতো টাকা দেব ।
সেখানে বলতে হবে যে এতো টাকা দেব ।

৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:২১

আরিফ জেবতিক বলেছেন: যুকরুফা ০৭ :

যে কোন ব্যাংকে চাকরি করাই হালাল । কারন আপনি নিজে সুদের ব্যবসার সাথে জড়িত নন । আপনি শ্রম দিয়ে টাকা কামান ।
আপনার নিয়োগকর্তা আপনার বেতন তার পূজিঁ থেকে দেন নাকি সুদের টাকা থেকে দেন , সেটা দেখা আপনার বিষয় না । তবে যদি চাকরির নিয়োগপত্রে লেখা থাকে যে সুদ থেকে দেয়া হবে তাহলে হয়তো ব্যাখ্যা অন্যরকম হবে ।


আর অমিতের কমেন্টটি খেয়াল করেন ।
বহু বড়ো সমস্যা আছে , সেগুলোতে শ্রম দেন ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: আমাদের জীবনে সমস্যা আছে তা জানি তবে এটা জীবনের বাইরের কিছু নয় । জীবনকে সুন্দরভাবে চালানোর জন্য যেমন সততা প্রয়োজন তেমনি কোন পথে চলা সৎ আর কোনটা অসৎ সেটাও প্রয়োজন । মানুষ যখন সৎ হয় তখনই তার সমস্যা কম হয় । আর আমি মনে করি আমাদের দেশের মানুষদের এত সমস্যা তারা সৎ নয় বলেই ।

ধন্যবাদ ।

৩৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

মাইনুল বলেছেন: @জেবতিক, আমার আসলে ইসলামি ব্যাংকিং নিয়ে ডিপ নলেজ নেই। খুব ভাল হ্য় আপনি যদি ইসলামি ব্যাংক এর কোন অফিসারের সাথে কথা বলেন।
আপনি মনে হ্য় বলতে চাইছেন যখন বিদেশি কোন ব্যংক আপনাকে সুদ দিবে সেই সুদ কেন ইসলামি ব্যংক নেয়।
তবে সুদের ব্যাপারে নিয়ম হচ্ছে এই যে, আপনাকে যদি বাধ্য হয়ে সুদের টাকা নিতে হয় সেইটাকা আপনি ভোগ না করে কোন গরীব মানুষ কে সওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করে দেয়া।
তাই দেখবেন ইসলামি ব্যাংক এই সব টাকা দিয়ে হাসপাতাল ইত্যাদি গড়ে তুলেছে।

৩৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

কিরিটি রায় বলেছেন: কেএসআমীন বলেছেন: মিয়া জীবনে কয়টা ভালা কাম করছেন হেইডা দেখেন। ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিয়া মাথা না ঘামাইলেও চলবে...

ইসলামী ব্যাংকও আপনাকে সুদ দেয়। নামটা শুধু ভিন্ন.... মুদারাবা।

আপনি প্রচলিত ব্যাংকের মতই মুনাফা পাচ্ছেন। বেশীও না কমও না। এটা আমেরিকান ফর্মূলা। হেডকোয়ার্টার্ড ইন দুবাই। মাল একই।

দুর্বল মনের মুসলমানদের মাথা নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না...

৩৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শেষ প্রহর বলেছেন: ইসলামী ব্যাংক গুলো আপনেকে দেয়ার সময় লাভ কম বেশী করে দেয়। কিন্তু আপনি যদি ঋন নেন তাহলে কিন্তু ফিক্সড রেট এ আপনাকে সুদ দিতে হয়। তাহলে কি এটাকে ইসলামী সিস্টেম বলবেন? সো, আপনি সৎ থাকুন, বেতন র বাইরে অফিস থেকে কিছু না নিলেই হবে।।

০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:১৬

যুকরুফা ০৭ বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে টাকার দাম উঠা নামা করে । ইসলামি ব্যাংক ঋন দেয়ার পর যে পরিমাণ বেশি টাকা নিয়ে থাকে সেটা সেই সময়ে টাকার দাম উঠা নামার উপরেই একটা এমাউন্ট যোগ করে নিয়ে থাকে । সো, এটা অবশ্যই ইসলামি সিস্টেম । কারণ ইসলাম কাউকে নিজের লস করে কিছু করতে বলেনা ।

৩৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মাইনুল বলেছেন: @শেষ প্রহর, আমার আসলে ইসলামি ব্যাংকিং নিয়ে ডিপ নলেজ নেই। খুব ভাল হ্য় আপনি যদি ইসলামি ব্যাংক এর কোন অফিসারের সাথে কথা বলেন।
তবে আমার বিশ্বাস লোনের ব্যাপারেও ইসলামি ব্যাংক শরিয়তের বিধান মেনে চলে। ইসলামি ব্যাংক শরিয়ত মেনে চলার জন্য আলেমদের নিয়ে একটি কমিটি আছে। তারা সবসময় চেক করেন ইসলামি ব্যাংক শরিয়তের বিধান মেনে চলছে কিনা।

৩৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:০১

প্প্বপ্প্বেষপ্প্ব্ত্রপ্প্বুপ্প্ম্লপ্প্ম্ম....... বলেছেন: @মইনুল
"ভাই আপনে ইবনে সিনা এ চিকিৎসা করায়া দেখেন..।হোগার চামরা খুইলা রাইখা দিব.....তবে যদি আপনে জামাতের কোন সংগঠনের সনস্য হন,তাইলে ভিন্ন কথা"

৩৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:০২

মাইনুল বলেছেন: সরি আপনার নিকটা পড়তে পারলামনা । যাই হোক ইবনে সিনার সাথে ইসলামী ব্যাংকের কোন সম্পর্ক নেই। তারপর ও ইবনে সিনার চার্জ অন্যান্যদের দেয় শতকরা ২৫ ভাগ কম।

৪০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মেঘেরদেশ বলেছেন: সূদ মুক্ত অর্থনিতি কি সেটা জানতে ডঃ জ়াকির নায়েক এর এই বই তা পড়ুন অহেতুক না জেনে পাপ কামাই করার কি দরকার? আসুন জেনে কথা বলি।।:)

৪১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব বলেছেন: কোন সমাধান পেলেন কি?
আপনি কি ব্যাংকে চাকুরী করেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.