![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ১২টা খরগোশ আছে। অনেকে বলেন খুর বিশিষ্ট খরগোশ খাওয়া যায় কিন্তু বিড়ালের পা বিশিষ্ট খরগোশ খাওয়া যায় না। আবার একজন বলেছে বিড়ালের পা বিশিষ্ট খরগোশ গৃহে পালিত হলে খাওয়া যায়।কেউ কি এই বিষয়ে সঠিক কিছু জানেন?দয়া করে জানান।আমার বন্ধুরা খরগোশ এর গ্রিল খেতে চায় । আগামী শীতে বারবীকিউ পার্টিতে!
২| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
অদৃশ্য বলেছেন:
১২টা খরগোশ খেয়ে ফেলবেন... পোষ মানেনি তাইনা... জানেনতো ছোট থেকে ট্রাই করলে খরগোশ সুন্দর আপনার কথা শুনবে... আপনার সাথে খেলা করবে...
বারবীকিউতে দাওয়াত দিয়েন...
৩| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: হুম , হালাল এবং শুনেছি খাইতে নাকি ব্যাপক মজা
৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: খরগোশ একটি নিরিহ তৃণভোজী প্রাণী। তাই এর গোস্ত খেতে কোন বাঁধা থাকার কথা নয়।
পায়ের আকারের ভিত্তিতে নয় বরং চতুষ্পদ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে হিংস্র মাংশাসী প্রাণীর গোস্ত খাওয়া হারাম। আর পরিবহনে ব্যাবহৃত ঘোড়া ও হাতির মাংস খুব প্রয়োজন বা নিরুপায় না হলে খাওয়া নিশেধ। প্রধানত তৃণভোজী হলেও একমাত্র শুকোরের মাংস খাওয়া হারাম যা কোরআনে বিশেষ ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
৫| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
বটতলার টারজান বলেছেন: সব খরগোশ হালাল নয়, কোন জাতের নখ বড়/ ছোট সেটার উপর হালাল-হারাম নির্ভর করে শুনেছি !
৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
গোবর গণেশ বলেছেন: আমি যতদূর জানি, হিংস্রপ্রাণী খাওয়া হারাম। যেসব প্রাণীরা নখদিয়ে খাবার ধরে খায় সেগুলোই হিংস্র প্রাণীর আওতায় পড়ে। সরাসরি ঠোট বা মুখ দিয়ে খাবার খাওয়া প্রাণীরা হিংস্রের আওতায় পড়েনা। তবে শুকরের বেলায় ব্যতিক্রম।
৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
এ-বি-সি বলেছেন: খরগোশের গোশত খাওয়া সম্পর্কে সহিহ ফতওয়া:
পবিত্র হাদীস শরীফের ছহীহ্ কিতাবে বর্ণিত রয়েছে যে, “হযরত ছাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খরগোশের গোশ্ত হাদিয়া দিলে তিনি তা গ্রহণ করেছেন, খেয়েছেন এবং খেতেও বলেছেন।” এ বর্ণনা থেকে প্রমাণিত হয় যে, খরগোশের গোশ্ত খাওয়া কেবল হালালই নয় বরং সুন্নতেরও অন্তর্ভুক্ত। উল্লেখ্য, খরগোশের পা হরিণ বা গরু-ছাগলের মতো হোক কিংবা বিড়ালের মত হোক উভয় প্রকার পা বিশিষ্ট খরগোশই খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল বলে ফতওয়া দেয়া হয়েছে। আর এটা শুধু হানাফী মাযহাবেই নয় বরং হানাফী, শাফেয়ী, হাম্বলী, মালেকী প্রত্যেক মাযহাবেই হালাল বলে ফতওয়া দেয়া হয়েছে। {দলীলসমূহঃ (১) তিরমিযী, (২) আবূ দাউদ, (৩) নাসাঈ, (৪) ইবনে মাযাহ্, (৫) আহমদ, (৬) হাকিম, (৭) দারু কুতনী, (৮) ফতহুল বারী, (৯) মুনতাক্বা, (১০) নাইলুল আওতার, (১১) তালখীছ, (১২) শরহে মুসলিম লিন্ নববী, (১৩) তুহ্ফাতুল আহ্ওয়াযী, (১৪) বযলুল মাজহুদ, (১৫) হেদায়া, (১৬) শামী, (১৭) তানবীরুল আবছার, (১৮) দুররুল মুখতার, (১৯) রদ্দুল মুহতার, (২০) আল কামিল ফিত্ তারীখ, (২১) হায়াতুল হায়ওয়ান, (২২) ফতওয়ায়ে আমীনিয়া ইত্যাদি}
(সূত্র: মাসিক আল বাইয়্যিনাত: সংখ্যা ১০৪: পৃষ্ঠা: ২৮)
২৭ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শািহদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ইশশ!!! খরগোস গুলারে কাইটাকুইটা খায়া ফেলবেন!!!
৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শািহদ বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ।
১০| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৩
মুহম্মদ মুসাদ্দিক হুসাইন সাজু বলেছেন: আমার জানামতে হালাল।
এবিসি ভাইকে মাসিক আল বাইয়্যিনাত থেকে হাদিছ শরীফের দলীল দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
১১| ২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
রবিউল ফকির বলেছেন: আপনাকে সহজভাবে বলি- যেসব পশুপাখি, প্রাণি খাওয়া হালাল বা হারাম সেইগুলি আপনিনিজেই বুঝতেপারবেন। যেমন, যদি কোন প্রাণি বিষধর হয় যাদের কামরে মানুষ কিংবা পষুপাখি মারা যায় সেইগুলি হারাম। আবার যারা খাবারের সময় পা ব্যবহার করে কিংবা খাবার শিকারের সময় পা দিয়ে শিকার করে সেইগুলি হারাম। খরগোশ খাবারে পা ব্যবহার করে না খরগোশ হালাল তবে খরগোশ দেখতে অনেক সুন্দর এবং নিরিহ প্রাণি বলে অনেকেই তা খাওয়া তেকে বিরত থাকেন। আমারও কিচু খরগোশ ছিলো আমি সেইগুলিকে না খেয়ে অবমুক্ত করেদিয়েছি। আশা করি আপনিও খাবেন না। আমি খরগোশগুলি প্রতি সপ্তাহে সেম্পু্ দিয়ে গোসল করিয়ে দিতাম আমার প্রায়ই সেই খরগোশগুলির কথা মনে পরে তবে তাদের বাচ্চা দেওয়ার নিয়মটা অনেক অদ্ভুত যদি আপনি দেখে না থাকেন তবে তা দেখা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না।
রবিউল, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, হা-মীম গ্রুপ, ঢাকা। ফোন : ০১৯৭৭ ১২৫ ৩০০, ০১৮১৭ ১২৫ ৩০০
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
শািহদ বলেছেন: ধন্যবাদ।আমিও না খাওয়ার চেষ্টা করব।তবে খেয়ে ফেললেও ফেলতে পারি।তবে নিজ হাতে এমন মায়ার প্রাণীকে জবেহ করতে পারবনা মনে হয়।
১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
মো কবির বলেছেন: সকল ধরনের খরগোশ খাওয়াই যায়েজ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
মোমের মানুষ বলেছেন: আলেমদের থেকে শুনেছি, এটা খাওয়া বৈধ।
খরগোশ এর নাম শুনে জ্বিবে পানি এসে গেল, কোন রকম আটকাইয়া রেখেছি...........। :-< :>