![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সারা বাংলাদেশে উন্নয়নের নামে প্রচুর ভাঙচুর হয়। সাধারণ মানুষকে সহায় সম্বলহীন করে জায়গা অধিগ্রহন করে সরকার। আমি নিজে এর শিকার, যে জায়গার দাম অর্ধ কোটি টাকা সেই জায়গার বিনিময়ে ৩ লাখ টাকা দেয়া হয়েছিল অমাকে।রাস্থা বড় হবে এই ভেবে সান্তনা দিয়েছিলাম নিজেকে। খুব খারাপ লাগে যখন দেখি পুলিশকে ঘুষ দিয়ে সেই জায়গায় অবৈধ ভাবে ফোরস্ট্রোক রেখে জনগনের চলাচল বিঘ্নিত করা হচেছ।প্রসাশনের মানুষকে বলে,বাজার কমিটিকে বলে,কাউন্সিলরকে বলে কোন ভাবে কোন কিছু হয়নি। তবে কেন আমার মত শতশত মানুষ উন্নয়নের আশায় ত্যাগ স্বীকার করল? আমি অবশ্য উন্নয়নের আশায় তা করিনি,আমি অনেকটা বাধ্য হয়েই জায়গা দিয়ে দিয়েছি।আমি অজ বলব তখন আমাদের কাছ থেকে জবরদস্তিমূলক ভাবে জায়গা ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে।আমরা নিরূপায় ছিলাম।তাও ভালো লাগত যদি দেখতাম আমাদের এই ত্যাগের কারনে জনগনের চলাচলে সুবিধা হয়েছে ।আমি যে জায়গাটির কথা বলছি তা হল সিলেটের এয়ারপোর্ট রোড, আম্বরখানা পয়েন্ট।
২| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫২
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: খুবই খারাপ লাগলো ভাই। মানুষের চলাচলের উপকার হবে ভেবে আপনারা এতবড় একটা জিনিষ উৎসর্গ করলেন আর সেটা এখন ফালতু কিছু লোক অন্যায় ভাবে ব্যাবহার করে যাচ্ছে।
রাস্তা যখন হোলইনা তখন কোনভাবে যায়গাটা বেদখল করে নেয়া যায় কিনা দেখেন।
আপনি কিছু লোকজন নিয়ে সোজা যেয়ে ঐসব বেবিটেক্সি গুলো সরিয়ে নিজের যায়গা দখলে নেন। যে সরকারী সংস্থা ঐ যায়গা অধিগ্রহন করেছে ওরা যদি কাজ না শুরু করে তাহলে কেউ আপনাকে আর ওখান থেকে সরাতে পারবেনা। জনে জনে বলে বেড়ানোর দরকার নেই, পাওয়ারফুল যে কোন একজনকে হাত করেন। হালকা পাতলা কিছু খেতে চাইলে খাওয়ান তবে অবশ্যই যায়গা দখল নিতে পারার পরে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫১
আলাপচারী বলেছেন: একজন মানুষের কতো জায়গা লাগে???
পুরনো ঢাকায় দু:স্বপ্নের মতো এসেছে আওয়ামী লীগের প্রাক্তন এম পি হাজী মো: সেলিম।
একে একে বহু জমি বহুদিনের বাসিন্দাদের উচে্ছদ করে দখল করে নিচে্ছ।
দেখার কেউ নেই। প্রতিরোধ করার কেউ । কোথাও কেউ নেই। আছে শুধু আওয়ামী লীগের হাজী মো: সেলিম।