নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক জিয়ার ভুল রাজনীতির শিকার খালেদা জিয়ার বিএনপি।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫১

কোন সন্ত্রাসী বা দুস্কৃতিকারিরা নয় হরতাল অবরোধে ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত রয়েছে।যুদ্ধাপরাধী জামাত শিবিরের ও বিএনপির ছাত্রদলের দেশ বিরোধীরা।

আশা করি সংবাদপত্রে সঠিক উদৃতি দিয়েই সংবাদ পরিবেশন করবে।সন্ত্রসী বা দুর্বৃত্তরা কোন দলের পারপাস সার্ভ করেনা।পক্ষান্তরে আন্দোলনের নামে যে অরাজকতা চলছে তাকে জঙ্গীবাদের উপর ভর করে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।



এই রকম জঙ্গী আন্দোলন তাদের পক্ষেই করা সম্ভব যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচারণ করেছিলো।কারন তাদের মধ্যে দেশের প্রতি কোন দ্বায়বদ্ধতা নেই।তারা অন্য কোন দেশের দালাল বলেই পরিচিত।এবং বাংলাদেশের মানুষের উপর প্রচন্ড রকম ক্ষিপ্ত।

৭১-এর পরাজয়ের গ্লানি তাদেরকে আজো তাড়িয়ে বেড়ায়।সেই আক্রোশের প্রতিফলন দেখতে পাই আজকের অবরোধ বা হরতালের নামে যা চলছে।



ত্বত্তাবধায়ক সরকারের বাস্তবতা আজকের বাংলাদেশে আর অপরিহার্য নয়।

কারণ এই সুযোগে সুযোগ সন্ধানিরা ওৎ পেতে থাকে ক্ষমতা দখল করার জন্য।আর খালেদা জিয়ার বিএনপি ত্বত্তাবধায়ক ব্যাবস্থাটাকেই এতটা বিতর্কিত করে ফেলেছে তাদের লজ্জা হওয়া উচিত এর স্বপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করাটা। তা নাহোলে আওয়ামি লীগের এর বিপরীতে অবস্থান নেওয়ার কোন কারন থাকতোনা।

৯০_এর পর যতগুলো নির্বাচন হয়েছে প্রতিটি নির্বাচনের সময় ত্বত্তাবধায়ক নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি করেছে বিএনপি।একমাত্র ২০০১ সালেই কোন ঝামেলা ছাড়া আওয়ামি লীগ সুন্দর ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে ত্বত্তাবধায়ক সরকারের নিকট।শুধু তাই নয় নির্বাচন পরবর্তি সহিংসতা ছিলো জামাত বিএনপির জন্য একটি নিয়মিত চর্চা।এত কিছুর পর আওয়ামি লীগের পক্ষে সম্ভব ছিলোনা ত্বত্তাবধায়ক ব্যাবস্থা বহাল রাখার।

এই পর্যন্ত যতগুলো বড় বড় রাজনৈতিক হতাকান্ড ঘটেছে তার প্রতিটির শিকার হয়েছে আওয়ামি লীগ অথবা প্রগতিশিল রাজনৈতিক শক্তিগুলো।

এখন সেটার টার্নিং পয়েন্টে এসে দাড়িয়েছে বাংলাদেশের রাজনীতি।আমার মনে হয়না আওয়ামি লীগ আবার কোন ২১শে আগস্ট বা আহসান উল্ল্যা মাস্টার ও কিবরিয়া সাহেবের মত রাজনৈতিক হত্যাকান্ড মেনে নিবে।

আইনের শাসনের কোন বিকল্প নেই এই হত্যার রাজনিতি বন্ধ করার।তাই আজকের আওয়ামি লীগ অনেক ভুল ভ্রান্তির পরও সেই পথেই এগোনোর চেস্টা করছে।



আরেকটা বাস্তবতা হোচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে।দিবালোকের মত পরিস্কার হয়ে গেছে যে বিএনপি /জামাত ক্ষমতায় আরোহণ করতে পারলে বাংলার মানুষ আর কোনদিন এই বিচার পাবেনা।এমনকি।প্রয়োজনে তারা এই বাংলাদেশকে পাকিস্তান বা আফগানিস্থানে পরিনত করবে।এবং অসংখ্য ২১শে আগষ্টের পুনরাবৃত্তি ঘটাবে।এটা ১০০% গ্যারান্টি দেওয়া যায়।



এখন বাংলাদেশের মানুষকেই ভাবতে হবে তারা কোন বাংলাদেশ চায়।এবং তার জন্য সোচ্চার হোতে হবে তাদের নিজেদের স্বার্থেই।এখন আর চুপ করে থাকার কোন অবকাশ নেই।



মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৪

যোগী বলেছেন:
আমার মতে তারেক জিয়া একজন অসুস্থ রাজনীতিক। তার আসলে রাজনীতি করা উচিৎ না।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:১৬

রাফা বলেছেন: হয়তো আপনার ধারণা সঠিক।

তবে আমার মনে হয় বর্তমান পৃথিবীতে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।আপনি যে প্রফেশনেই নিজেকে নিয়োজিত করতে চান সেই বিষয়ে ন্যুনতম জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

ধন্যবাদ,যোগী~~

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৮

খেলাঘর বলেছেন:

প্রথম শুনছি যে, তারেক জিয়া রাজনীতি করতো; আমার ধারণা, সে মাফিয়া, অস্ত্র ও এ্যালকোহল এর চোরাকারবারী।

বিএনপি হলো জেনারেল জিয়ার, উহা খালেদা জিয়ার ময়।

আপনার রাজনৈতিক ধারণা বলতে কোন কিছু আছে বলে মনে হচ্ছে না।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১১

রাফা বলেছেন: হুম.....আপনার ধারণা সঠিক।

ন্যুনতম শিক্ষার প্রয়োজন হয় বর্তমান বিশ্বে যা কিছুই করতে চান আপনি।

সেই শিক্ষার প্রচন্ড অভাব পরিলক্ষিত হইতেছে রাজনীতিতে।

আসলেই কিছু বুজিনা বর্তমান রাজনৈতিক কালচার সম্ভন্ধে।

ধন্যবাদ,খেলাঘর।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: "৭১-এর পরাজয়ের গ্লানি তাদেরকে আজো তাড়িয়ে বেড়ায়।"

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৩

রাফা বলেছেন: সেই জন্যই ৭৫ পরবর্তি বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাতে গিয়ে পুরো সংবিধানকেই খতনা করিয়ে দিয়েছে।

ধন্যবাদ,কলাবাগান১~~

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮

সরদার হারুন বলেছেন: আসল কথা যারা রাজনীতি করেন তাদের নিজের দায়িত্ব সম্মন্ধে কোন ধারনা নেই।যদি থাকতো তা হলে তারা সংসদে যেতো ।যখন সংবিধান সংশোধন করা হয় তখন খালেদা এবং তার দল ঘরে বসে চুপ করে ছিলেন ।তাদের দায়িত্ব ছিল সংসদে যাওয়া। এখন মানুষ খুন না করে যদি তখন সংসদে মারামারি করতেন তাহলে এখন গাড়ি পোড়াতে হতো না ।

দেশের প্রতি,ধর্মের প্রতি যদি এতটুকু মায়া থাকতো তাহলে বিশ্ব এস্তমা চলা কালিন সময় অবরোধ দিতে পারতোনা ।

এতে বোঝায় কিছু শিক্ষিত ব্যারিস্টার আছে তারা খালেদাকে শিখন্ডি করে বি. এন. পি কে তথা দেশকে বিপদের দিকে চালিত করছে ।

আমি রাজনীতি তেমন বুঝিনা তবে তারেকের মত একটি ছেলের কথা শুনে
অবাক হচ্ছি ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২০

রাফা বলেছেন: নারে ভাই ব্যারিষ্টারদের কথায় বিএনপি চলেনা।বিএনপি চলতেছে লন্ডন থেকে প্রদত্ত প্রেসক্রিপশনের নীতিতে।

তারা যদি ২০১৪-র নির্বাচনে যাইতো আর আওয়ামি লীগ সেই নির্বাচন ম্যানিপুলেট করতো।তাহোলে সাধারণ মানুষ আজকে নিজের তাগিদেই পথে নামতো।

আর সবচাইতে বড় ব্যারিকেড দিয়ে রাখছে যুদ্ধাপরাধী প্রশ্নে।
দেখেন নাই গো.আজমের কু পুত্র চ্যালেন্জ করে বলে বিএনপির জামাত ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়ার শক্তি নাই।সেই কথার প্রতিবাদ করতে পর্যন্ত পারেনা বিএনপির মত ১টি দল।

ধন্যবাদ,সরদার হারুন~~

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১২

দ্যা লায়ন বলেছেন: হানিফ সংকেতের একটা অনুষ্ঠাকে দেখেছিলাম এমন- কোথায় যেন একটা গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে সেখানে এক শিল্প বড্ড বেশি বেসুরে গান গাইতেছিলো, এখ শ্রোতা সহ্য করতে না পেরে একটা লাঠী নিয়ে মঞ্চে উঠে গেলো,শিল্পি ভয়ে সরে যেতে চাইলে ঐ শ্রোতা তাকে আশ্বস্ত করে বললো - আপনি যাবেননা,আপনি গান গাইতে থাকুন,আপনাকে কে আনসে তাকে খুজতেছি আমি,এই সরকারো তাই করছে,জামাতকে ছেরে বিএনপিকে ধরছে,কারণ এই জামাতকে বিএনপি এনেছে। আমার মতে খালেদা তারেক জিয়াকে ছেড়ে দেয়া উচিৎ,যারা এই অবুঝ মা পোলা নিয়ে রাজনীতি করেছে এতকাল তাদের পেটানো উচিৎ।মুর্খ অসহায় একটা পরিবারকে নিয়ে যারা আগে এবং এখনো তামশা করছে তাদের পেটানো উচীৎ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৪

রাফা বলেছেন: একদম সঠিক মন্তব্য করেছেন আপনি।

বিএনপি এখন নাইট ক্লাবে পরিনত হয়েছে,তাদের কোন কাজই প্রকাশ্যে দেখবেন না।সব কিছু ঠিক হয় রাতের অন্ধকারে।সুবিধাবাদিরা দিনে চলাফেরা করতে লজ্জা পায়।তাই তাদের সকল কুকর্ম অনুষ্ঠিত হয় রাতের আধারে।

ধন্যবাদ,দ্যা লায়ন।

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

নিলু বলেছেন: জামাত ছাড়া যদি বি এন পি ক্ষমতায় যেতে না পারে তাহলে বি এন পি জনপ্রিয় বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল হিসাবে দাবী কি ভাবে করে ? দেশে দলে দলে জোট কেনও , আসুন না আমরা বলি যে সিঙ্গেল সিঙ্গেল দল স্বতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করবে , তাতে বোঝা যাবে কারা দেশের জনপ্রিয় দল । পৃথিবীর যে দেশগুলি স্বাধীনতা লাভ করেছে সেই দেশগুলিতে কি , একজন স্বাধীনতার ঘোষক আর একজন জাতীর পিতা বলে কোনও উপাধি আছে কি বা সেই দাবী করা হয় বা হচ্ছে কি ? স্বাধীনতার দাবী বা আন্দোলন হয় এক নেতার হুকুমেই বা নির্দেশেই । , স্বাধীনতার আন্দোলন একদিনে গড়ে উঠে না , যা গড়ে উঠে দিনে দিনে , এমনকি দীর্ঘকাল কেটে যায় । অথচ বি এন পি , স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে ক্যাচাল করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে ,

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

রাফা বলেছেন: কারন আর কিছুই নয়.....রাজনীতি করতে হোলে ন্যুনতম যে যোগ্যতাটুকু থাকতে হয় তা যদি না থাকে কি নিয়ে রাজনীতি করবে?

ভারত বিরোধিতা ও ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ হয়ে আসছে বলেই এখন ঘোষক নিয়ে পড়ে আছে ,এটুকু চলে গেলেতো আর কিছুই থাকেনা -তাই এত যন্ত্রণা।

ধন্যবাদ,নলু~~

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

এই আমি সেই আমি বলেছেন: লন্ডনের চিকিৎসা ব্যবস্থা বিশ্ব সেরা কিন্ত এখন মনে হচ্ছে Pabna is better than London. আমগো পোলা ফিরাইয়া দাও । তারে পাবনা পাঠাবো ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৫

রাফা বলেছেন: হা..হা..হা...ভালোই বলছেন ।পাবনা ইজ বেটার দ্যান ইউ কে।

ধন্যবাদ,এই আমি সেই আমি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.