নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিপদে পড়লে রাজাকার,স্বৈরাচার,জাতিয়তাবাদিদের মনে পড়ে " বঙ্গবন্ধুকে"

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

আমি অবাক হয়ে ভাবি বিপদে পরলে সবারই বঙ্গবন্ধুর প্রয়োজন হয়।
যুদ্ধাপরাধের প্রশ্নে রাজাকারদের যুক্তি হয়ে যায় বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করে দিয়েছেন।
এখন কেনো আবার সেই বিষয়টা টেনে আনা হয়েছে।ঐটা একটা সেটেল বিষয়।কিন্তু বাস্তবতা সম্পুর্ণ ভিন্ন।যখন আবার বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বিকৃতির প্রশ্ন আসে তখন তাদের ভোল পাল্টে যায়।

আবার আজকে বি,এন,পি-র নেতৃত্ব অনুধাবন করতে পারছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষই নাকি ছিলো গণতন্ত্র।বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন নাকি ছিলো গণতন্ত্র কাজেই আওয়ামি লীগ নিজেই এখন বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করছে।কি সুন্দর বিপদে পরলে সবাই বঙ্গবন্ধু প্রেমিক হয়ে যাচ্ছে।এমনকি নুরুল কবিরের মত লোকেরাও তখন বঙ্গবন্ধুর মাঝে গণতন্ত্র খুজে পায়।হায়রে বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু আপনি যে বাঙ্গালীকে নিয়ে গর্ববোধ করতেন তাদের দেখলে আজ সত্যিকারের অর্থেই লজ্জিত হইতেন।

এই নির্লজ্জ বেহায়া মানুষগুলো জিবনেও মানুষ হবেনা।সব বিষয় নিয়ে কথা বলছে ,কিন্তু মূল বিষয়টি থাকছে অনুপস্থিত।অর্থাত যুদ্ধাপরাধী ও খুনিদের ব্যাপারে তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। ২১শে আগষ্টের কথা এখন আর তাদের মনে পড়েনা।সেটা এখন অতীত হয়ে গেছে ।হাজার হাজার আওয়ামি লীগের নেতা কর্মি হত্যা জায়েজ হয়ে গেছে।সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ হয়ে সুবাতাস বইছে তাই সেগুলো ভুলে যাও।এরাই নাকি জাতির বিবেক।পে্ট্টল ঢেলে মানুষ পুড়িয়ে মারলে মানবতা লংঘিত হয়না।মিটিং মিছিল না করতে দিলে চিৎকার করে উঠে গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত।হাজার হাজার গাছ কেটে ফেললেও তারা নির্বিকার থাকে।১/২জন সন্ত্রসী পুলিশ গুলি করে মারলে সব চলে যায়।তারা পুলিশের মাথা থেতলে যেতে দেখলেও নিশ্চুপ।এই হিপোক্রেটদের জন্যই আজকে আমাদের দেশের এই দশা।
রাজনৈতিক নেতৃত্ব যত গর্দভ শ্রেনির হয় ততই এদের সুবিধা।আমার মনে হয় এখন সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে এই ক্ষমতার লড়াইয়ে তাদের শুধু লস আছে কোন লাভ নেই।তাই আজ আর ডাকলেই বোকার মত বেরিয়ে আসছেনা তাদের ক্ষমতায় বসানোর জন্য।আর এই কারনেই আরো বেশি ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করছে সাধারণ জনগনকে।

কিন্তু মানুষের ধৈর্যের ১টা সীমা আছে-এরপর মনে হয় যা ইতিপুর্বে ঘটে নাই তাই ঘটবে।বিশ্ব ইতিহাসে মনে হয় বিরোধি দলকেই গণ রোষের সন্মুখিন হতে হবে এই বাংলাদেশে।সরকার খুব ভালো কিছু করছেনা সাধারণ মানুষের জন্য।কিন্তু বিরোধী দল আরো বেশি খারাপ করতেছে সাধারণ মানুষের সাথে।তাদেরকে জালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিচ্ছে।

আশা করি এবার বিজয়টা হবে শুধুই জনগণের।জয় হোক মেহনতি জনতার।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

যোগী বলেছেন:
প্রতিটা পয়েন্টই খুব সুন্দর বলেছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,যোগী~~

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: এরা গ্রেনেড আর পিপার স্প্রের পাথর্ক্যটা বুঝে না।

আমেরিকান কংগ্রেস ম্যানদের সই জাল করার মত ঘটনা যারা ঘটাতে পারে, তাদের কাছে, আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসকে জাল করা কোন ব্যাপার ই না

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৩

রাফা বলেছেন: সব কিছুই এরা বুঝে....যা কিছু করতেছে সব জেনে শুনেই করতেছে।
কোথাও সামথিং রং আমরা এখনও বুঝতে পারতেছিনা।

চক্রান্ত এদের মজ্জাগত অভ্যাস,জিয়াউর রহমান শুরু করেছিলেন ,খালেদা জিয়া করেছেন এখন তার পুত্র তারেক জিয়াও অব্যাহত রেখেছেন।

ধন্যবাদ,কলাবাগান১~~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.