নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

"শেখ হাসিনা বার বার প্রমাণ করেছেন উনি মহা নায়ক জাতির জনকের কণ্যা"

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৯

কোন কিছু বলার ভাষা নেই।উনি শুধুই ১জন প্রধানমন্ত্রী নয়-উনি ১জন মা ।জাতির জনকের কণ্যা।
সাধারণ সৌজন্য টুকু দেখানোরও কেউ নেই খালেদা জিয়ার আত্মিয় স্বজন অথবা বি,এন,পি নামক দলটির।

উনি কোন দাবি নিয়ে আসেন নাই।উনি সমবেদনা জানানোর জন্য এসেছিলেন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা সম্মান প্রদর্শনে অবশ্যই জিয়া পরিবার এগিয়ে...

তারেক জিয়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে গিয়ে ছিলেন দলবল সহ..

অথচ তারা জিন্তু জিয়ার মাজারে যাবে দূরে পারলে উঠিয়ে ফেলে??

কাদের ইতিহাস সুন্দর।

আজ তিনি যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে ধণ্যবাদতো বটেই... তবে শুরু কিন্তু খালেদা জিয়ার..
২০০৯ সালের মে মাসে শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর ধানমণ্ডির সুধা সদনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। সে সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমবেদনা জানান এবং দুই নেত্রীর মধ্যে কিছুক্ষণ কথাও হয়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২১

রাফা বলেছেন: আপনাদের স্বিকার করতে কষ্ট হবে এটাই জানা কথা।শেখ হাসিনাও ইচ্ছে করলে তার সাথে না দেখা করতে পারতেন।

এই সৌজন্যতা টুকুও দেখানোর কেউ নেই।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৭

রামন বলেছেন:
জনগনের রাজনীতি থেকে বেগম জিয়া বহুপূর্বেই বিদায় নিয়েছেন। এখন বেগম জিয়ার রাজনীতি আছে আমার দেশ পত্রিকায় তথা কাগুজের রাজনীতিতে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

রাফা বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা তার মূল এজেন্ডা।সাথে আছে তারেক জিয়া ও খালেদা জিয়ার নিজের দূর্ণিতী থেকে বাচার চেষ্টা।

উনি কোন রাজনীতিতে নেই।উনি আছে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করার চেষ্টায়।

ধন্যবাদ,রামন।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৮

রাফা বলেছেন: শিমুল বিস্বাস সাহেব আপনি কি অটোগ্রাফ নিতে এসেছেন নাকি?

উনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জনাব শিমূল বিস্বাস।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত কোন নেগটিভ বিষয়ে বা পূর্বের কোন তিক্ততার বিষয়ে আমি কোন কথা বলবো না কিন্তু যখন সাম্প্রতিক সময়ে মাত্র কয়েকদিন আগে খালেদা জিয়ার অফিসে তালা লাগিয়ে বলা হয় যে তিনি মুক্ত কিংবা শেখ হাসিনা যখন মিথ্যাচার করেন যে খালেদা জিয়াকে অফিসে অবরোধ করে রাখা হয়নি অথচ অফিসের সামনে ইট বালির ট্রাক রাখা হয়,এবং তাকে নিরাপত্তার কথা বলে অফিসের দিকে পিপার স্প্রে ছুড়ে মারা হয় বা সংসদের নিরাপত্তার কথা তুলে স্বামী জিয়ার মৃত্য বার্ষিকীতে কবরে যেতে দেয়া হয় না তখন রাজনৈতিক শিষ্টাচার কোথায় থাকে বলতে পারবেন কি?
:) :) :) :) :) :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১

রাফা বলেছেন: আপনি অর্ধ সত্য বলছেন ,যা মিথ্যার চেয়ে ভয়ংকর।এটাই বিএনপির মূল রাজনীতি।সমসাময়িক ঘটনাকেই কিভাবে ট্যুইস্ট করে ফেললেন।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

গাজী আলআমিন বলেছেন: দৃক্কার জানাই বিএনপিকে। আসলে প্রধাণমন্ত্রীরই ঐখানে যাওয়া উচিত হয়নি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১০

রাফা বলেছেন: বৃক্ষ তোর নাম কি ফলেই তার পরিচয়।


শেখ হাসিনা সঠিক কাজ করেছেন।সময় এর সঠিক মূল্যায়ন করবে।

ধন্যবাদ, গাজী আল আমিন।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: কোনটাই অর্ধ সত্য বলিনি। আমি যেগুলো পয়েন্টের কথা উল্লেখ করলাম কোনটা অর্ধ সত্য বলবেন কি?

খালেদা জিয়ার অফিসে বাইরে থেকে তালা মেরে রাখা হয়নি?
৫ই জানুয়ারী খালেদা জিয়ার বক্তব্যের সময় গেটের বাইরে থেকে পিপার স্প্রে ছুড়ে মারা হয় নি?
খালেদা জিয়ার অফিসের সামনে ইট বালু ট্রাক রাখা হয়নি?
জিয়ার মৃত্যু বার্ষিকীর দিন সংসদ চলার কথা বলে তার কবর জিয়ারতে কাউকেই যেতে দেয়া হয়নি?
আর খালেদা জিয়াকে বাইরে থেকে তালাবদ্ধ এবং ইট বালুর ট্রাক রেখে প্রতিবন্ধকতা করে শেখ হাসিনা কি বলেন নি যে খালেদা জিয়া মুক্ত এবং তাকে অব্রুদ্ধ করে রাখা হয়নি?

দয়া করে আমার পয়েন্ট গুলি মিথ্যা প্রমাণ করুন।


বুঝলাম খালেদা জিয়া অবরোধ করছেন এবং ছাড়া পেলে তিনি সমাবেশ করবেন কিংবা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করবেন কিন্তু তার অফিসের সামনে বালির এবং ইটের ট্রাক রাখার কি মানে হয়? আপনার কি মনে হয় খালেদা জিয়া নিজে গেট ভেঙ্গে, পুলিশ কে মেরে গেটের বাইরে বেড়িয়ে আসবেন? একই কঠা শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য যে উনিও যদি আজকে এরকম পরিস্থিতি থে থাকতেন তাহলে উনিও কি কুংফু কারাতে মারামারি করে গেত ভেঙ্গে ঘর থেকে বেড় হয়ে আসতেন? তাহলে ইট আর বালুর ট্রাক রাখাটা কতটা সৌজন্য?

আর ইতিহাস যদি টানতে চান তাহলে মনে করিয়ে দিই ২০০৯ সালে যখন শেখ হাসিনার স্বামী মারা গিয়েছিল তখন খালেদা জিয়া সুধা সদনে গিয়েছিলেন এমন কি প্রাক্তন প্রেসিডেণ্ট এবং আওয়ামীলীগের প্রাক্তন সভাপতি যখন ২০১৩ সালে মারা গিয়েছিলেন তখনও খালেদা জিয়া তাকে দেখতে গিয়েছিলেন যেখানে শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।


এবার আসি খালেদা জিয়ার কথায়। উনার অবশ্যই দেখা করা উচিৎ ছিল কিন্তু ইংজেকশন দিয়ে ঘুম পারিয়ে রাখার টেকনিক উনি মাত্রি শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখেছেন যখন খালেদা জিয়াকে বাইরে থেকে তালা মেরে রেখে এবং গেটে কয়েক ডজন পুলিশ বেরিকেড রেখে শেখ হাসিনা বলেন যে খালেদা জিয়া ইচ্ছা করেই নিজেকে অবরুদ্ধ করে রেখেছেন। এটা যেমন হাস্যকর কথা তখন ইংজেকশন দেয়ার ব্যাপারটাও তেমনই হাস্যকর।


দ্বিতীয় হচ্ছে সরকারের অনেক ইন্টিলিজেন্স আর রাজনৈতিক যোগাযোগ নাকি আছে তাই এই তথ্যটা নিতে পারলোনা যে শেখ হাসিনা গেলে খালেদা জিয়া দেখা করবেন কিনা? কেননা এখন সময়টা অস্বাভাবিক এবং দুই দলের নেতাদের সম্পর্ক সরবোচ্চ তিক্ত তাই এই অবস্থায় আগেই খবর নেয়া উচিৎ ছিল। এবং শিমুল বিশ্বাস যখন সাংবাদিকদের জানাচ্ছিলেন যে খালেদা জিয়াকে ইংজেকশন দিয়ে ঘুম পারিয়ে রাখা হয়েছে তখন কেন শেখ হাসিনা রওনা দিলেন? এটা কি রাজনৈতিক স্টান্টবাজি না? যে দেখো আমি দেখা করতে আসলাম কিন্তু খালেদা জিয়া দেখা করলেন না। যেটা এখন হচ্ছে।

আমরা সদাধারণ জনগণ এই দুই নেত্রীর হাত থেকে মুক্তি চাই। মুক্তি চাই এদের মিথ্যাচার এবং রাজনৈতিক খেলা থেকে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৭

রাফা বলেছেন: ডিএমপি থেকে ঘোষণা দিয়ে বলা হয়েছিলো উনি ইচ্ছা করলে জিয়ার মাজার জিয়ারত করতে যেতে পারেন।

অবরুদ্ধ থাকলে বাইরে থেকে কেউ গিয়েও দেখা করতে পারেনা ।অথচ খালেদা জিয়ার সাথে তার সব রকম আত্মিয় স্বজন নেতারা দেখা করতে পারছেন।

বিবেচনা করে দেখুন এখন ,ধন্যবাদ।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৮

রেজওয়ান26 বলেছেন: ৫ই জানুয়ারী ২০১৪ এর নির্বাচন করে শেখ হাসিনা কি প্রমান করেছেন? এটা কি আপনার মহানায়কের আদর্শের নির্বাচন ছিল?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬

রাফা বলেছেন: আরেকটি এক/এগার বন্ধ করেছেন।সামরিক হস্তক্ষেপ যাতে না ঘটে সেই পথও রুদ্ধ করেছেন।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১২

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে আগে যোগাযোগ না করে হুট করে টেলিভিশনে ঘোষনা দিয়ে গেটে এসে যোগাযোগের মানে কি? যোগাযোগ করে সম্মতি পেলে তবেই প্রেসে জানানোটা ছিল স্বাভাবিক ভদ্রতাজ্ঞান। সেটা না করে টেলিভিশনের স্ট্যান্টবাজি করাটা যে নেহাত অভদ্রতা ও নোংরা রাজনীতি সেটা বোঝার মত জ্ঞানবুদ্ধি ও সংবেদনশীলতা বাকশালীদের কখনও হবে না।

এসএসএফ-এর ক্লিয়ারেন্স ছাড়াতো প্রধানমন্ত্রীর মুভ করার নিয়ম নাই। খালেদা জিয়া মেডিকেশনে ঘুমাচ্ছেন, জানলে আসার কথা না, আর যদি সেটা জেনেও এসে থাকেন তো স্রেফ অভদ্রতা। কারও ব্যক্তিগত দুঃসময়ে এমন রাজনীতির অভদ্রতার করার মানে কী? (প্রশ্নটা করার জন্য করা, অন্তত আপনার কাছ থেকে সেটা আশা করা বাতুলতা জানি)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১

রাফা বলেছেন: কি জ্ঞান বুদ্ধি আপনার....উনি কি বিয়ে বাড়িতে গিয়েছেন কিংবা দাওয়াত খেতে গিয়েছিলেন?

প্রধানমণ্ত্রী যখন যান তখন আইন শৃংখলা বাহিনি ঘেরাও করে রাখে।
আশা করি না বুঝার কিছু নেই।

উনি প্রধানমন্ত্রী ম্যান।টিভিতে ১ঘন্টা আগে থেকেই প্রচার চলছিলো।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৪

মাসূদ রানা বলেছেন: কোন কিছু বলার ভাষা নেই।উনি শুধুই ১জন প্রধানমন্ত্রী নয়-উনি ১জন মা ।

মা তো বটেই ......... যখন আন্দোলন দমানোর নামে ডজন ডজন মানুষ খুন করে, তখন কই থাকে এই মাগিড়ি ছাগলের বাচ্চা ছাগল?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

রাফা বলেছেন: হুমম....হতবাক হওয়া ছাড়া কিছুই করার নেই আমাদে । আমিতো কোন আন্দোলন খুজে পাইতেছিনা।

সন্ত্রাস যদি আন্দোলন হয় তাহোলে আল-কায়েদা ও তালেবানও আন্দোলনই করতেছে কি বলেন?
মাণুষ পুড়িয়ে মারার জন্য কি সাস্তী হইতে পারে, প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেওয়া উচিত কি বলেন?

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: শাহ আজিজ ভাই ভাল বলেছেন... উনি যদি ঘুমিয়েও থাকে, তাহলেও শেখ হাসিনাকে ঢুকতে দেওয়া উচিত ছিল যাতে উনি ঘুমন্ত খালেদা জিয়ার পাশে কয়েক মিনিট বসে থেকে আসতে পারতেন... ঢুকতে না দেওয়াটা চুড়ান্ত ....

হাসিনা যদি লোক দেখানোর জন্য গিয়ে থাকে... অন্তত লোক দেখানোর জন্য হলেও উনাকে ঢুকতে বা বসতে দেওয়া উচিত ছিল বিনপির

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৭

রাফা বলেছেন: খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকতেই পারেন পুত্রশোকে।কিনতু অবাক হতে হয় যখন বলা হয় শোক বইয়ে মন্তব্য নেওয়ার জন্য দৌড়ে আসেন বলে নিজেদের দৈন্যতা প্রকাশ করেন।
একজন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে মনে হয় অটোগ্রাফ নিতে আসেন ।উনি গেটে দাড়িয়ে শোক বইয়ে শোকবার্তা লিখবেন।এর চাইতে বড় প্রহসন আর কি হতে পারে।

সত্যি বাঙ্গালী হিসেবে আমি আজ লজ্জিত।আমাদের যদি পরম শত্রুও মেহমান হিসেবে আসেন আমরা তাকে সন্মান দেখাই।আজকের এই দৃষ্টান্ত নজিরবিহিন।

ধন্যবাদ,কলাবাগান১।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৪

তিক্তভাষী বলেছেন: মাননীয় প্রধানমনত্রী 'গরু মেরে জুতো দান' প্রবাদটির সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ তৈরীতে সক্ষম হয়েছেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩

রাফা বলেছেন: সব পোষ্টে একই মন্তব্য করে এক শ্রনীর প্রানি যাদেরকে আমরা ছাগু নামে সম্ভোদন করি।

এখন ভেবে দেখুন আপনি সেই শ্রেনিভুক্ত কিনা?

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৬

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: যে ছেলেকে এই সরকার দেশে থাকতে দেয়নি। নানা মিথ্যে মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে পাঠিয়েছে, অসুস্থ বানিয়েছে। সেই ছেলের মৃত্যুতে এই সরকারের শোকপ্রকাশ হাস্যরস ছাড়া আর কিছুই নয়।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:০৮

রাফা বলেছেন: মিথ্যা দিয়ে যে দলের শুরু তার সমর্থনকারিরা যে মিথ্যার আশ্র নিবে এটা আবারও প্রমান করলেন।

তারেক এবং কোকো মুচলেকা দিয়ে মইন উদ্দিন,ফখরুদ্দিন ও ইয়াজ উদ্দিনের সরকারের কাছে নাকে খত দিয়ে বিদেশে পালিয়ে বেচেছিলেন।
একজন অপরাধীকেই প্রমাণ করতে হবে যে সে অপরাধী নয়।আর তার জন্য আইনের মাধ্যমেই তাকে প্রমাণ করতে হবে সে নিরপরাধ।

হাসিনা একজন সন্তান হারা মাকে সমবেদনা জানাতে গিয়ে ছিলেন।
কোন অপরাধীকে দেখতে নয়।

১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

জনাব মাহাবুব বলেছেন: যাক রাজনীতির মোড় তাহলে ঘুরলো আরেকদিকে।

এখন কয়েকদিন চলবে কচলাকচলি। কে ঢুকতে চাইছিলো কে ঢুকতে দিলো না। |-)

অনেকদিন পর রাজনীতিতে নতুনত্বের স্বাদ পাচ্ছি। B-)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৩

রাফা বলেছেন: যেমন রুচিবোধ ঠিক তেমনি মন্তব্য।আসলে মাঝে মাঝে মনে হয় আপনার মত মানুষের সংখ্যাই আমাদের দেশে বেশি।অন্যায় দেখেও চোখ বন্ধ করে রাখি।

আমাদের তো লজ্জিত হওয়া উচিত।একজন প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত আমরা সাধারণ সৌজন্যতা টুকু দেখাতে পারিনা।অথচ আশা করি সব সমস্যার সমাধান করছেননা কেনো?

১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

এমএম মিন্টু বলেছেন: বাহ! বাহ! ভারী মজু পিলুম আপু তোমার পোষ্টে । চালিয়ে যাও সারা বাংলা তোমার পাশে থকব.

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৬

রাফা বলেছেন: আপনি জেন্ডার মিস্টেক করছেন কেনো বার বার।আমার প্রোফাইল দেখেন-আমি আপু হইলাম কবে....!

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৯

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: দলীয় দালালদের কিছু বলা ভুল। দালালী চালিয়ে যান

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৫

রাফা বলেছেন: নিজেরা বার বার এটাই প্রমাণ করে যাইতেছেন।কারনটা আমরা খুব ভালো করেই জানি,বিএনপি নামক দলটি এখন জামাত বাচাতে ব্যাস্ত।কাজেই জামাতের চ্যালারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাখবেই যে কোন মূল্যে।দালাল আমরা এই একটি শ্রেনীকেই বলি।আপনি যে তার বাইরে নন তার আর প্রমাণ দেওয়ার দরকার নেই।

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪৫

মিতক্ষরা বলেছেন: ঠিক। তিনিও তার পিতার মত নির্বাচন ব্যতিরেকে (কিংবা তামাশার নির্বাচন দিয়ে) ক্ষমতা আকড়ে থাকতে ভালবাসেন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

রাফা বলেছেন: বন্দুকের জোড়ে নয় ,নির্বাচনের মাধ্যমেই তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রি।
জিবন বাজী রেখে যারা ভোট দিয়েছে তাদের ভোটের মূল্য আপনাদের নপুংসকদের চাইতে বেশি বলেই আমি মনে করি।
এত মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে ভোট তা বৃথা যেতে পারেনা।

১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

মিতক্ষরা বলেছেন: "বন্দুকের জোড়ে নয় ,নির্বাচনের মাধ্যমেই তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রি।
জিবন বাজী রেখে যারা ভোট দিয়েছে তাদের ভোটের মূল্য আপনাদের নপুংসকদের চাইতে বেশি বলেই আমি মনে করি।
এত মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে ভোট তা বৃথা যেতে পারেনা।"


তার মানে স্বীকার করছেন একটি অবাধ এবং অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন করার মত বিশ্বাস যোগ্যতা হাসিনার নেই। এরকম একজনকে সমর্থন দেবার মানসিকতা আপনার থাকলেও সাধারন মানুষের নেই। সেটা জানে বলেই হাসিনা গদি আকড়ে পড়ে রয়েছে।

বিএনপিও এক সময় এই রকম নির্বাচন করেছিল (যদিও সেসময় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৪৭ জন নির্বাচিত হয়েছিল, এখনকার এক তৃতীয়াংশ)। কিন্তু জনতার প্রতি সম্মান জানিয়ে পরবর্তীতে কেয়ার টেকার সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল। আর সেই নির্বাচন নিয়ে তখন শেখ হাসিনা কতই না হাসাহাসি করেছিল।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

রাফা বলেছেন: শেখ হাসিনা জনগণকে সংঙ্গে নিয়েই আন্দোলন করে সে সরকারকে বাধ্য করেছিলো পুনরায় নির্বাচন দিতে।

আপনাদের ভাষায় যদি বর্তমান বিরোধী দলের পক্ষে ৯৫% লোকের সমর্থন থাকে তাহোলে এই সরকার খর কুটার মত উড়ে যাওয়ার কথা।

হাসিনা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে ২০ দলকে নির্বাচনে আনতে।বাংলাদেশের ইতিহাসে ক্ষমতায় থেকে প্রধানমন্ত্রি কোন বিরোধী দলের নেতাকে ফোন করে আমন্ত্রন জানিয়েছে আলোচনার জন্য এমন কোন নজির নেই।শেখ হাসিনা সেই উদারতা দেখিয়েছেন।১জন যদি বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হোতে পারে তাহোলে ৩০০ জন কেনো পারবেনা! এটা তাহোলে বেআইনি ঘোষণা করে দিলেইতো পারতো জামাত/বিএনপি সরকার।

আওয়ামি লীগ একমাত্র দল যে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছে।
কারন নির্বাচন ব্যাতিত রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব অর্জনের অন্য কোন পন্থা জানা নেই এই দলটির।আন্দোলন করতে ৯৫% লোকের প্রয়োজন নেই ২০% লোক নিয়ে মাঠে নামেন কোন সরকারই ১ সপ্তাহের বেশি থাকবেনা।আর সন্ত্রাস করে ২০ বছরেও সরকার পরিবর্তন হয়না...যদি হইতো তাহোলে আফগানস্থান ও পাকিস্তান সহ সব দেশেই দশবার করে সরকার বদলে যেতো দেখতেন।

১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮

মিতক্ষরা বলেছেন: বিন্দুমাত্র বিবেক থাকলে আপনি এই সরকারের এরকম নির্লজ্জ সাফাই গাইতে পারতেন না। আমি পত্রিকা খুললেই দেখি একশ একটা নৃশংস সন্ত্রাসী ঘটনা দিয়ে পত্রিকার পাতা ভর্তি।

"শেখ হাসিনা জনগণকে সংঙ্গে নিয়েই আন্দোলন করে সে সরকারকে বাধ্য করেছিলো পুনরায় নির্বাচন দিতে।"

এইটা বিএনপি সরকারের উদারতা ছিল। দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ, গুম বা ঐ জাতীয় সন্ত্রাসী কায়দা কিন্তু বিএনপির ছিল না। । এমনকি ইয়াহিয়া পর্যন্ত ৭ই মার্চের সমাবেশের অনুমতি দিয়েছিল। র‌্যাব জনসমর্থন হারিয়েছে এ সরকারের আমলে।

বিএনপি পুনরায় নির্বাচন দিয়েছিল কারন বিএনপির নিজের লোকেরাই তখন ঐভাবে ক্ষমতায় থাকাটা পছন্দ করে নি। হ্যা, এই খানে আওয়ামী
বুদ্ধিজীবীরা রীতিমত দলকানা। তারা কখনই দলীয় আনুগত্যের বাইরে যায় না।


"আপনাদের ভাষায় যদি বর্তমান বিরোধী দলের পক্ষে ৯৫% লোকের সমর্থন থাকে তাহোলে এই সরকার খর কুটার মত উড়ে যাওয়ার কথা।"

না, চসেষ্কু বা সাদ্দামরা বন্দুকের নল দিয়ে অনেক দিন টিকে থাকে। যদিও পরিনতি হয় করুন।

নির্বাচন দিলেই প্রমান হয় কার পক্ষে কত জনগন রয়েছে। কিন্তু সরকার সেই নির্বাচন চাইছে না।

সরকারের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল উপজেলা নির্বাচনের আয়োজন করা। ঐখানেই প্রমান হয়েছে ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন ছিল সম্পূর্ন ব্লু প্রিন্ট।


"হাসিনা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে ২০ দলকে নির্বাচনে আনতে।বাংলাদেশের ইতিহাসে ক্ষমতায় থেকে প্রধানমন্ত্রি কোন বিরোধী দলের নেতাকে ফোন করে আমন্ত্রন জানিয়েছে আলোচনার জন্য এমন কোন নজির নেই।শেখ হাসিনা সেই উদারতা দেখিয়েছেন।"

ঐসব নিয়ে হাজারটা টক শো হয়েছে। একটা ফোন কলের কারনে সংলাপ হয় নি - এটা বিশ্বাস যোগ্য নয়। এটা ছিল আই ওয়াশ।


"১জন যদি বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হোতে পারে তাহোলে ৩০০ জন কেনো পারবেনা! "

ঐটা নিয়ে এক সময় আওয়ামীরা নিজেরাই অনেক হাসাহাসি করেছে। কবুল করুন, ৮৮ কিংবা ৯৬ এর নির্বাচনে এরশাদ বা বিএনপি সঠিক অবস্থানে ছিল। কারন তখন আরো কম লোক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে।

"আওয়ামি লীগ একমাত্র দল যে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছে।
কারন নির্বাচন ব্যাতিত রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব অর্জনের অন্য কোন পন্থা জানা নেই এই দলটির।"

সরকারে থেকে নির্বাচন তুলে দেবার নজিরও তারাই রেখে গেছে।

"আন্দোলন করতে ৯৫% লোকের প্রয়োজন নেই ২০% লোক নিয়ে মাঠে নামেন কোন সরকারই ১ সপ্তাহের বেশি থাকবেনা।আর সন্ত্রাস করে ২০ বছরেও সরকার পরিবর্তন হয়না...যদি হইতো তাহোলে আফগানস্থান ও পাকিস্তান সহ সব দেশেই দশবার করে সরকার বদলে যেতো দেখতেন।"

আপনার এই কথাটা ঠিক। তবে অসম্পূর্ন। কারন পাকিস্তান আর আফগানিস্তানের সন্ত্রাসের এই সমস্যার মূলে হল তাদের দেশে গনতন্ত্র না থাকা। বাংলাদেশও সেই দিকেই এগোচ্ছে। যার কারন শেখ হাসিনার ক্ষমতার লালসা। বিরোধী দলের সব লোকজন জেলে ভরেও কিংবা ক্রশ ফায়ারে দিয়েও কিন্তু শেখ হাসিনা সন্ত্রাস বন্ধ করতে ব্যর্থ। কারন সুশাসন যেখানে অনুপস্থিত, চরমপন্থা আর সন্ত্রাসবাদ সেখানে চাড়া দিয়ে থাকে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮

রাফা বলেছেন: আপনি মনে হয় নিতান্তই শিশু ছিলেন ৯০ আর ৯৬-এর আন্দোলনের সময়।মতিয়া চৌধুরিকে প্রায় বিবস্র করে ফেলেছিলো পুলিশ /র‌্যাব মিলে -নাসিম ,তোফায়েল,রাশেদ খান মেননরা রাস্তায় গড়াগড়ি খেয়েছে ,কিন্তু রাজপথ ছাড়ে নাই।আমার দৃষ্টিতে সেটাকেই আন্দোলন বলে।

এমনকি সরকারের প্রশাসন পর্যন্ত ৯৬ সালে সরকারকে সমর্থন করে নাই দেশ চালাবে কিভাবে।

এর পরের ইতিহাসতো আরো ভয়ংকর ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত।যে নেত্রিকে তার পুরো দল সহ নশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো উনিই গিয়েছিলেন খালেদার পুত্র মারা যাওয়ার পর।সেই রাজনীতিও দেখলাম।

আসলে চোখ বন্ধ করে রাখলে কি আর করার আছে।পত্রিকা খুলে আর কিছু দেখেন না আপনি! প্রতিদিন মানুষ পুড়িয়ে মারা কোন ব্যাপারই না এখন।এটাই নাকি আন্দোলন !

১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩০

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: শেখ হাসিনা ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

রাফা বলেছেন: আপনারা ফিরিয়ে আনুন-সে অধিকার।

২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৩

মিতক্ষরা বলেছেন: "প্রতিদিন মানুষ পুড়িয়ে মারা কোন ব্যাপারই না এখন "


সেই জন্যই তো সরকারের পদত্যাগের দরকার। পরিস্থিতি সামালে সরকার অপারগ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৮

রাফা বলেছেন: হুমমম.....এতক্ষনে অরিন্দম কহিলো বিষাদে।

খালেদা জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী /নিজামি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর মুজাহিদ অর্থমন্ত্রী হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।সব পরিস্থিতি শতভাগ নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে কি বলেন?
খালেদা জিয়া নির্বাচনে যেতে চায়-না ।উনি ক্ষমতায় যেতে চায়।এবং সেটা সাধারণ মানুষকে হত্যা করে।

আরেকটা আগষ্ট সৃষ্টি করার ইচ্ছা উনার আছে।

২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৫

মিতক্ষরা বলেছেন: "খালেদা জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী /নিজামি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর মুজাহিদ অর্থমন্ত্রী হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।সব পরিস্থিতি শতভাগ নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে কি বলেন? "

না, আপাতত সেনা নিয়ন্ত্রিত জরূরী অবস্থা জারি হলেই ভাল। জরুরী অবস্থা জারী হলে মৌলিক অধিকার না থাকলেও নিরাপত্তা থাকে।

আর হ্যা, পরবর্তীতে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আর তা অন্ততপক্ষে আওয়ামীদের দ্বারা সম্ভব নয়। সেইসব হয়েছিল তত্বাবধায়ক সরকারের দ্বারা। সেইজন্যই তত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন রয়েছে। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই। আপনি আওয়ামীদের চান, আমি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই। আপনি ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচন ভালবাসেন, আর আমি ভালবাসি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্বাচন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৭

রাফা বলেছেন: আপনি অনির্বাচিত সরকার চান আবার নির্বাচনের কথা বলেন ,এটা স্ববিরোধী।আর জরুরী অবস্থা আমার কখনই কাম্য নয়।আমি চাই পরবর্তিতে যে নির্বাচন গুলো হবে সেখানে আলাদা কোন সরকারের প্রয়োজন হবেনা।
আমি চাই নির্বাচনি ব্যাবস্থার আমূল পরিবর্তন।শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনই হোতে পারে সবচাইতে গুরুত্বপূরণ।আমি ৫ই জানুয়ারির মত নির্বাচন চাইনা।তবে ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন হয়েছিলো বলেই এখনও সঠিক পথে আছে বাংলাদেশ।তা না হোলে আবার একটি সামরীক সরকার দেখতে হইতো আমাদের।সেখান থেকে রক্ষাকবচ দিয়েছে ৫ই জানুয়ারি।

সর্বোপরি বাংলাদেশে যারাই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক আমার সমস্যা নেই।কিন্তু সরকার ও বিরোধী দল সব যায়গাতেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ দেখতে চাই।কোন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে রাষ্ট্র পরিচালনার অংশিদারও দেখতে চাইনা।
সেনা শাসন তিব্রভাবে ঘৃণা করি আমি।সেটা যত ভালোই হোক।ঠিক যেমন ঘৃণা করি রাজাকারদের।

ধন্যবাদ।আশা করি আমার অবস্থান পরিস্কার করতে পেরেছি।

২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫২

লেখক আবীর বলেছেন: ভাই মিতক্ষরা এখন সরকার গদি চাড়বে না । সরকার ভালো করে জানে গদি ছাড়লেই ফাসির কাষ্টে থাকে ঝুলতে হবে ।
১ বিডিয়ার বিদ্রোহ
২ হেফাজত কর্মী হত্যা

আর বললাম বাকি গুলা চিন্তা করে দেখে নেন ।

২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৬

মিতক্ষরা বলেছেন: "ভাই মিতক্ষরা এখন সরকার গদি চাড়বে না । সরকার ভালো করে জানে গদি ছাড়লেই ফাসির কাষ্টে থাকে ঝুলতে হবে ।
১ বিডিয়ার বিদ্রোহ
২ হেফাজত কর্মী হত্যা

আর বললাম বাকি গুলা চিন্তা করে দেখে নেন । "



তা জানি। কিন্তু নিরোর বাশি বাজিয়ে তো বেশী দিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তো তাও ভাল। তারা এসবের বৈধ বিচার করবে। কিংবা হয়তবা কিছুটা ছাড়ও দেবে। কারন বিএনপি ফেরেশতা নয়, কালিমা তাদেরও রয়েছে। কিন্তু তৃতীয় শক্তি আসলে তো তা আওয়ামীদের জন্য আরো খারাপ হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.