নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনাব শিমূল বিশ্বাস /প্রধানমন্ত্রীর আগমন নিয়ে আপনি অলরেডি রাজনীতি শুরু করে দিয়েছেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

উনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জনাব শিমূল বিশ্বাস।আপনি কি গেটের কাছে তাকে দাড়া করিয়ে তার অটোগ্রাফ নিতে এসেছিলেন?

এত টুকু সৌজন্যতা দেখাতে পারলেন না আপনারা।কত হিনমন্যতা নিয়ে রাজনীতি করেন তা এভাবে প্রমাণ করার কোন প্রয়োজন ছিলো কি?

খুব ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন আপনারা।সেই টেলিফোন সংলাপের কথাটাই মনে পড়ে গেলো।একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী আরেকজন প্রধানমন্ত্রীর সাথে কি ভাষায় কথা বলেছিলেন সব কিছুই আমরা অবগত আছি।

আরেকটি নোংরা দৃষ্টান্ত স্থাপিত হলো আজকে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

গাজী আলআমিন বলেছেন: প্রধাণমন্ত্রীরই যাওয়া উচিত হয়নি সাধারণ মানুষ হত্যাকারীদের বাসায়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

রাফা বলেছেন: না উনি গিয়ে প্রমাণ করে দিয়েছেন,উনি সত্যিকার অর্থেই একজন রাষ্ট্রনায়ক।

সময়ই বলে দিবে প্রত্যেকের অবস্থান।

ধন্যবাদ, গাজী আল আমিন~~

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর অফিসের লোকজন আগে থেকে যোগাযোগ না করে অফিসের গেটে এসে যোগাযোগ করার মানে কী? প্রধানমন্ত্রী কখনও এসএসএফ-এর ক্লিয়ারেন্স ছাড়া মুভ করে?

একজনের এই দুঃসময়ে এই নাটক করার মানে কী? সবকিছুতে রাজনীতি না করলেই নয়!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৯

রাফা বলেছেন: আপনারা কি জেগে জেগে ঘুমান নাকি.? এতটাই অন্ধ আপনারা ...মৃতের বাড়িতে যেতেও আপনাদের প্রটোকল লাগে।

খালেদা জিয়া ছাড়া কি সেখানে আর কেউ উপস্থিত ছিলোনা।

ছি,ছি,ছি এটা নিয়ে আপনারা কোন কথা বইলেননা প্লিজ।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩

তিক্তভাষী বলেছেন: মাননীয় প্রধানমনত্রী 'গরু মেরে জুতো দান' প্রবাদটির সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ তৈরীতে সক্ষম হয়েছেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

রাফা বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর উচিত ছিলো ২০০১-এর মত একটি নির্বাচন করে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেওয়া।

তারপর তার হয়ে আন্দোলনটাও করে দেওয়া।কারন ক্ষমতার বাইরে খালেদা জিয়া শুণ্য।

দলকানাদের কাছে সব কিছু একাকার হয়ে গেছে।কথায় বলে সঙ্গ-দোষে লোহা ভাসে।জামাতের সাথে থাকতে থাকতে পুরো পাকিস্তানের রিতিনীতি রপ্ত করে ফেলেছেন।

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনারা কি জেগে জেগে ঘুমান নাকি.? এতটাই অন্ধ আপনারা ...মৃতের বাড়িতে যেতেও আপনাদের প্রটোকল লাগে।

প্রধানমন্ত্রী যাবেন, সেখানে প্রটোকল লাগে না! তাহলে সাথে এসএসএফ কেন গিয়েছিল? এএপিএসপিএম কর্নেল মাহবুব কেন গিয়েছিল? তাদের কাজইতো প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ও প্রটোকল নিশ্চিত করা। সেটা নিশ্চিত হওয়ার তথ্যের পরেও কেন নাটকের ভন্ডামী করা?

প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল স্টাফ যে যোগাযোগ করেছিল তা নিশ্চিত করেছেন শিমুল বিশ্বাস। শিমুল খালেদা জিয়ার ঘুমানোর তথ্য জানানোর পরেও প্রেসে তা জানিয়ে টিভি ক্যামেরার মহাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যাওয়াটা কতটা নাটক, কতটা ভন্ডামি তা একজন বাকশালী বুঝবে না।

যে খালেদার নাম শুনলে হাসিনা সাপের মত হিসহিস করতে থাকেন, নানান ইতর বিশেষনে ডাকেন, তারেক জিয়াকে জানোয়ার বলে সংসদে বসে অভিহিত করেন, জিয়াকে দুবেলা পাকিস্তানের চর বলে বাঁকা হাসেন, তার পক্ষে সান্ত্বনা দেয়া নয়, স্রেফ নাটকই করার কথা ছিল, সেটাই করেছেন। একজন শোকতপ্ত মায়ের বেদনা রাজনীতির কুৎসিত আঁধারে ঢেকে দিল বাকশালি ইতরেরা...

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

রাফা বলেছেন: হা,হা,হা,..যেমন দল- নেতারা যেমন সেই দলের নেতা কর্মিরা সে রকম মস্তিস্কের অধিকারি হবে সেটাই স্বভাবিক।

উনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ম্যান।আর এখন তো আরও বেশি সিকিুরিটির প্রয়োজন।যেভাবে মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করা হইতেছে।

বুঝলাম ,শেখ হাসিনা খুব খারাপ মানুষ।বাঙ্গালী হিসেবে আমাদের একটা আলাদা সুনাম আছে ।আমাদের কোন শত্রুও যদি আমাদের বাড়িতে চলে আসে আমরা তার সাথে সাধারণ ভদ্রতা টুকু দেখাই।


নিজের মন্তব্যটার দিকেই তাকিয়ে দেখেন।

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

শেরশাহ০০৭ বলেছেন: আবুল বাবুলের বাড়িঘর ভেঙ্গেচুরে তার ভিটায় ঘুঘু চড়াবে, তার পোলাপানদের গ্রামছাড়া করবে, তার মরা আত্মীয়স্বজন আর পোলাপানকে খিস্তি দিবে, তাকে দিনের পরদিন তালাবদ্ধ করে রাখবে, বের হতে চাইলে মরিচের গুড়া মারবে, আর ইন দ্য মিনটাইম সেই পোলাপানের একটা মারা গেলে আবুল সেই তালাবন্ধ ঘরে ছুটে যাওয়ার পর বাবুল তাকে "আবুলগো... আয়, তালাডা খুইল্লা আমার বুকে আয়!" বলে ডুকরে কেঁদে উঠবে আর বাঙ্গালি সেই দৃশ্য দেখে মোড়ের মনার দোকানে বেঞ্চিতে এক পা তুলে বাকির কেনা চায়ে ফুড়ুত করে চুমুক দিয়ে বলবে, "বুঝলি মনা, দ্যাশেত্থে সইভ্যতা এহনো উইঠ্যা যায় নাই" - এটাই যদি দস্তুর হয়, তাহলে বাঙ্গালির জন্য স্টার জলসা জি-বাংলা বালাজি টেলিফিল্মের চেয়ে উপযুক্ত আর কিছু নাই।
আর এই বিষয়ে জাফ্রিকের এখনো কোন লেখা নাই কেন? দেশে হরতাল অবরোধ চলে দেখে আমরা একটু মজাও পেতে পারবনা?
[যাঁরা ওয়াল থেকে ডাকাতি করেছি: Mohammed Tawsif Salam]

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩২

রাফা বলেছেন: হুম......আক্রোশটা কোথায় সেটা বুঝতে পেরেছি।

আবুল,বাবুল আর কাবুলরা সাধারণ মানুষকে জিন্মি করে আন্দোলনের নামে যা করছে তারা জাহান্নামে চলে গেলেও আমার কিছু বলার নেই।
বিন্দুমাত্র সমবেদনা নেই তাদের জন্য।

একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নাই মানলাম শেখ হাসিনাকে।একজন মা হিসেবে আর একজন শোকার্ত মা-কে সমবেদনা জানানোটা খুব ভুল হয়ে গেছে মনে হয় শেখ হাসিনার।

ধন্য আপনাদের চিন্তা ভাবনা ও রুচিবোধ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.