নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিজিটাল সরকারের বিরুদ্ধে জামাত /বিএনপির এ্যানালগ সন্ত্রাস।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭





ডিজিটাল সরকারের বিরুদ্ধে জামাত /বিএনপির এ্যানালগ সন্ত্রাস।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~



হ্যা এটাকে আমি কোনভাবেই আন্দোলনের ছকে ফেলতে পারলাম-না।

আন্দোলন করতে করতে একটা সময় হয়তো কিছু সহিংস ঘটণা ঘটতেই পারে।কিন্তু সেটা হোতে হবে সক্রিয় নেতা-কর্মিদের মাধ্যমেই।কারন প্রকৃতপক্ষে তারা কখনই সীমা লঙ্গন করেনা।দেশটা যে তাদের নিজেদের মায়ের মতন।কিন্তু যখন কোন কিছুর বিনিময়ে আন্দোলন করার জন্য কোন ভারাটিয়া আন্দোলনকারী নিয়োগ করা হয়।তারা কখনই দেশ ও দেশের মানুষের কথা চিন্তা করবেনা।কারণ তাদের কাছে এটা শুধুই আদান প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ।তারা নগদ নারায়ন প্রপ্তির আশায় যে কোন কিছু করতেই রাজি।



আসুন একটু বিশ্লেষন করে দেখি বর্তমান পরিস্থিতি কেনো এখানে আসলো।

্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্

শুধু ৯০-এর পর থেকেই একটু ফিরে দেখা যাক।



৯০-এর আন্দোলনের পর আপামর সকল মানুষের সমর্থনে যে সরকারের অধিনে ১টি নির্বাচন হলো সেখানেই প্রথম ধাক্কাটা খেলো আওয়ামি লীগ।আওয়ামি লীগ অতি আত্মবিশ্বাসী হোয়ে নির্বাচনে প্রচারনার দিকে অমনোযোগি ছিলো।তারা ছিলো ওভার কনফিডেন্ট যে তারাই সরকার গঠন করবে।পক্ষান্তরে বিএনপি জানপ্রাণ দিয়ে প্রচারণার পাশাপাশি চতুরতার সাথে জামাতের সাথে অলিখিত জোট করে ছাড় দিলো।আর এতেই কেল্লা-ফতে জামাতের সমর্থনে সরকার গঠণ করলো তারা।যদিও ভোট বেশি পেয়েছিলো আওয়ামি লীগ ।তবুও তারা জয়লাভ করতে ব্যার্থ হলো।মোটামুটি সাধারণ মানের দেশ পরিচালনা করে বিএনপি বুঝতে পারলো পরবর্তি নির্বাচনে তাদের কোন আশা নেই।



সেখান থেকেই শুরু হলো বিএনপির অধঃপতন।যে করেই হোক ক্ষমতা আকড়ে থাকতে চাইলো তারা।তারা ভুলে গেলো সবার আন্দোলনের ফসলেই তারা দেশ পরিচালনা করার দায়িত্ব পেয়েছিলো।বিএনপি মনে করলো তারাই বাংলাদেশের সবচাইতে শক্তিশালী দল।সর্বশক্তি নিয়োগ করে ১৫ই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করলো।যেখানে বিরোধীদল হিসেবে আবির্ভূত হলো বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বিকৃত খুনিরা।আবারো হত্যা করলো জাতির জনককে।এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে ফুসে উঠলো মুক্তিযুদ্ধের সন্মিলিত শক্তি সহ সাধারণ মানুষ।আওয়ামি লীগ বাধ্য করলো তত্বাবধায়ক সরকার মেনে নিয়ে নির্বাচন দিতে।মোটামুটি একটি নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামি লীগ সরকার গঠণ করলো ৯৬ সালে ।দেশ পরিচালনায় তারা খুব খারাপ কিছু করেনি বিএনপির ৯১ থেকে ৯৫ এর তুলনায়।সব চাইতে বড় ভুলটা করেছিলো শাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি করে।এতটাই কনফিডেন্ট ছিলো তারা স্বেচ্ছায় সুন্দরভাবে তত্বাবধায়কের হাতে ন্যাস্ত করলো শাসনভার।এটাই ছিলো সবচাইতে সুন্দরভাবে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার ইতিহাস।২০০১ সালে লতিফুর রহমান এমনভাবে নির্বাচন করলো যে আওয়ামি লীগ দিশেহারা হয়ে গেলো।

নির্বাচন পরবর্তি সহিংসতা ছিলো কঠিন।মনে হলো বিএনপি /জামাত মিলে আওয়ামি লীগকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে।জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিলো গনতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে।কায়েম করলো জঙ্গীবাদের।এক সময় মনে হইতেছিলো আমরা পাকিস্তানকেও ছাড়িয়ে যাবো সন্ত্রাসের প্রতিযোগিতায়।২০০৪ সালে আওয়ামি লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য করা হলো গ্রেনেড হামলা।সরকারের প্যারালাল সৃষ্টি হলো হাওয়া ভবন-যা ছিলো দূর্ণিতির সূতিকাগার।গাজিপুরে তৈরি করা হলো মামুন/তারেকের রঙমহল।এক সাথে ৫৬ জেলায় বোমা ব্লাষ্ট করে জানান দিলো জঙ্গীবাদ কোন স্তরে গিয়ে পৌছেছে বাংলাদেশে।তারপর শুরু হলো নানা তাল-বাহানা করে ক্ষমতা আকড়ে থাকার ষড়যন্ত্র।সেই পরিক্রমায় ইয়াজ উদ্দিন নিজেই নিজেকে তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধাণ বানিয়ে ফেললো।এর মাঝেতো নির্বাচন কমিশন ও বিচারপতি হাসান জটিলতা ছিলোই।২২শে জানুয়ারি নির্বাচন করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করলো খালেদা জিয়ার তত্বাবধায়ক সরকার।আর এই সুযোগেই আমেরিকার প্রেসক্রিপশনে সৃষ্টি হলো এক এগারোর।হাসিনাকে গুনতে হলো গুনাহ না করেও তার ফল।খালেদা ও হাসিনাকে এক পর্যায়ে নামিয়ে আনার তেলেসমাতি দেখলাম তখন।পাপ না করেও নিতে হলো বিএনপির পাপের ভাগ।



শেষ পর্যন্ত এক এগারোর সরকারের অধীনে নির্বাচন করে অভুতপুর্ব বিজয় অর্জন করলো আওয়ামি লীগ।এবং উপলব্দি করতে পারলো বিএনপি গনতন্ত্রের ভাষা বুঝেনা।আওয়ামি লীগ সোজা সরল পথে হাটতে চাইলেও বিএনপি বাঁকা পথেই হাটতে পছন্দ করে।বিএনপি, আওয়ামি লীগকে তাদের স্তরে নামিয়ে আনতে চেয়েছিলো।তত্বাবধায়ক সরকারটাকে এতটাই বিতর্কিত করে ফেলছে বিএনপি এখন আর সেখানে ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই আসেনা।একটিবারের জন্যও সুস্থভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নাই বিএনপি/জামাত ।২০১৪ সালের নির্বাচন পুর্ববর্তি বিভিষিকা আবার ফিরিয়ে এনেছে জামাত-শিবির ও বিএনপি।কাজেই এখন আর কোন সুযোগ নেই তাদের এই সন্ত্রাসকে মেনে নেওয়ার।আমরা আর ফিরে যেতে চাইনা পাকিস্তানি ধারায়।



আশা করি বাংলাদেশের মানুষ ৭১-র চেতনায় সঠিক সিদ্ধান্তের সাথেই থাকবে।আমরা আর পেছনের দিকে হাটতে চাইনা।

বিএনপি তার সঠিক রাজনীতিতে ফিরে আসুক এই কামনা করছি।আওয়ামি লীগ আর কোন ভুল করুক তা চাইনা মনে প্রানে।



আসলে বিশ্লেষন বিশাল বেপার।যদি প্রকৃতপক্ষে বিশ্লেষন করতে যাই ,প্রতিটি বিষয়ে ১০পাতা করে লিখতে হবে।আমি শুধু হালকা কিছু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।তা না হোলে যত রাজনৈতিক হত্যা হয়েছে চারদলীয় শাসনামলে তা দিয়ে মহা ভারত রচনা করা যাবে।এই কথাগুলো কোন বুদ্ধিজীবি বা টিভি টক শো-এর আলোচক বৃন্দ করেন না ।

এক কথায় বি,এন,পি-কে তারা অনেকটাই ধোয়া তুলশি-পাতার পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন।মনে হয় এগুলো বি,এন,পি/জামাত করতেই পারে।শুধু পরিশুদ্ধ থাকতে হবে আওয়ামি লীগকে।



শাসনের নামে সবার জন্য লুটপাট ,খুন-খারাবি জায়েজ।কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহ উন্নয়ন ,গণতন্ত্র সব কিছুই সঠিক ভাবে করতে হবে শুধুই আওয়ামি লীগকে।দেশকে এগিয়ে নেওয়ার দায় দ্বায়িত্ব শুধুই আওয়ামি লীগের।তারেক,কোকো-ফালু,ঝন্টু ,মন্টুরা দূর্ণিতি করতেই পারে তাতে কারো কিছু আসে যায়না।যদি শুধু "জয়" হাওয়া ভবন বা বাতাস ভবনের মত কিছু করতো তাহোলে রাজনীতিবিদ আর বুদ্ধিজীবিদের আস্ফালন দেখতেন ,তারা আকাঁশ পাতাল এক করে ফেলতো।



তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ সবাই মিলে কিছু না কিছু লিখুন।সত্যটাই লিখুন।আমি কাজের ফাঁকে চেষ্টা করি কিন্তু কিছুই পারিনা।



ধন্যবাদ,ব্লগার বন্ধুরা।



ক্যাটেগরি:

রাজনীতি













মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পড়লাম।
অনেক কিছুই অজানা ছিল। ভালো থাকবেন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৬

রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ,এই জানার চেষ্টাটুকুই করতে চায়না অন্ধকারের পোকা গুলো।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

নিলু বলেছেন: ৭২ থেকে শুরু করলে ভালো হতো , লিখতে থাকুন

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

রাফা বলেছেন: বি,এন,পি-র জন্ম হয় নাই তখন ,কাজেই তুলনা করা যাবেনা।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন:


ক্যাটেগরি:

রাজনীতি না,

দলকানা হবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৪

রাফা বলেছেন: শুধু বলুন কোন অংশ টুকু অসত্য....? চোখ বন্ধ করে রাখেন সব কিছু জায়েজ হয়ে যাবে আপনাদের জন্য।

চোরায় না শুনে ধর্মের কাহিনি,চালিয়ে যান মানুষ যখন রুখে দাড়াবে পালাবার পথ খুজে পাবেন-না।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

নিয়ন আলোয় সন্ধ্যা বলেছেন: পক্ষপাতদুষ্ট পোস্ট, পক্ষপাতদুষ্ট পোস্টদাতা

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭

রাফা বলেছেন: অবশ্যই পক্ষপাত দুষ্ট,কারন আমার প্রোফাইলেই লেখা আছে আমি নিরপেক্ষ নই।আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।লেজ গুটিয়ে পালিয়ে থাকিনা নিজের অবস্থান জানাতে।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: সত্য কথায় গা জ্বলে উপরের দুজন কমেন্টকারীর। এখানে মিথ্যা কথা কি আছে সেটা খন্ডন করুন..। বিনপি কি একবার ও ভালোভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিল ত্বত্তাবধায়ক সরকারের কাছে? দুই বার ই নানান টাল বাহানা করেছিল আর ২০০১ সনে নির্বাচনের পরে যে পাকিদের নমুনায় ১৯৭১ এর মত গ্রামের পর গ্রামে আক্রমন করেছিল, তা কি ভুলে গিয়েছেন আপনারা?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৮

রাফা বলেছেন: উনাদের কাছে আজকের পরিস্থিতিটাকেই আন্দোলন মনে হইতেছে।
প্রয়োজনে আল-কায়েদাও জায়েজ হয়ে যাবে এই স্বশিক্ষিত মানুষের কাছে।

ধন্যবাদ,কলাবাগান ।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

দেশী ম্যান বলেছেন: বিএনপি কে চরম মূল্য দিতে হচ্ছে কারন তারা প্রচুর আকাম করেছিলো এখোনো করতেসে, আরো বাশ খাবে। দেখতে থাকেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৭

রাফা বলেছেন: আমরা সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে পারিনা বলেই যা খুশি তাই করতে পারে এই খুনিরা।

গ্রেনেড হামলা চালিয়ে শত শত মানুষ হত্যা করতে পারে।পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করতেও বিবেকে বাধেনা এই নর-পিশাচদের।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

অেসন বলেছেন: তথ্যবহুল বিশ্লেষন।
বিচারপতিদের বয়সসীমা বৃদ্ধি ও ইয়াজুদ্দিনকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বানিয়ে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কবর রচনার শুরু বিএনপিই করেছিলো। আর কখনোই
বিএনপি সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। আর ১৯৯৬ ও ২০০৭ এ একতরফা ভাবে
নির্বাচন করেছিলো বা করতে চেয়েছিলো।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮

রাফা বলেছেন: আসলে বিশ্লেষন বিশাল বেপার।যদি প্রকৃতপক্ষে বিশ্লেষন করতে যাই ,প্রতিটি বিষয়ে ১০পাতা করে লিখতে হবে।আমি শুধু হালকা কিছু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।তা না হোলে যত রাজনৈতিক হত্যা হয়েছে চারদলীয় শাসনামলে তা দিয়ে মহা ভারত রচনা করা যাবে।এই কথাগুলো কোন বুদ্ধিজীবি বা টিভি টক শো-এর আলোচক বৃন্দ করেন না ।
এক কথায় বি,এন,পি-কে তারা অনেকটাই ধোয়া তুলশি-পাতার পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন।মনে হয় এগুলো বি,এন,পি/জামাত করতেই পারে।শুধু পরিশুদ্ধ থাকতে হবে আওয়ামি লীগকে।

শাসনের নামে সবার জন্য লুটপাট ,খুন-খারাবি জায়েজ।কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহ উন্নয়ন ,গণতন্ত্র সব কিছুই সঠিক ভাবে করতে হবে শুধুই আওয়ামি লীগকে।দেশকে এগিয়ে নেওয়ার দায় দ্বায়িত্ব শুধুই আওয়ামি লীগের।তারেক,কোকো-ফালু,ঝন্টু ,মন্টুরা দূর্ণিতি করতেই পারে তাতে কারো কিছু আসে যায়না।যদি শুধু জয়, হাওয়া ভবন বা বাতাস ভবনের মত কিছু করতো তাহোলে রাজনীতিবিদ আর বুদ্ধিজীবিদের আস্ফালন দেখতেন ,তারা আকাঁশ পাতাল এক করে ফেলতে।

তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ সবাই মিলে কিছু না কিছু লিখুন।সত্যটাই লিখুন।আমি কাজের ফাঁকে চেষ্টা করি কিন্তু কিছুই পারিনা।

ধন্যবাদ,অেসন।

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

চলন বিল বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

রাফা বলেছেন: এই শ্লোগান-তো ৪৪ বছর পুর্বে জামাতে ইসলামি আর খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্ট থেকে দিতো।আপনি কি তার উত্তরশুরি নাকি....?

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

চলন বিল বলেছেন: জি ভাই আমি তাদের উত্তরসুরি। কোন আপত্তি থাকলে জানান, হাসাহাসি করা যাবে।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ শ্লোগানটি শুনে যাদের অন্তর জ্বলে তারা বাংলাদেশে থাকে কেন? দাদার দেশে গেলেই পারেন।

X(( X((

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৮

রাফা বলেছেন: বেশ ভালো বলছেনতো জয়ী হয়েছি আমরা এখন আমাদেরকেই দেশ ছাড়তে হবে। ;)

অপ পাকিস্তান ফিরিয়ে আনতে আপনাদের কাছে কি ইজারা দিতে হবে নাকি।? :(

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

চলন বিল বলেছেন: ///বেশ ভালো বলছেনতো জয়ী হয়েছি আমরা এখন আমাদেরকেই দেশ ছাড়তে হবে।///---------

দুঃখিত ভায়া জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। কোন ইন্ডিয়ান দালালের জয় হয় নি।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.