নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

রাফা

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।গালি সহ্য করার মানসিকতা শুণ্যের কোঠায়।রাজাকার,আলবদর ,আল সামস মোট কথা বাংলাদেশের বিরোধী যে কোন শক্তিকে প্রচন্ড রকম ঘৃণা করি। তার চাইতে বেশি ঘৃণা করি নব্য ছাগিয়তাবাদিদের। যারা আশ্রয় প্রশ্রয় দেয় যুদ্ধাপরাধীদের ।

রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেট্ট্রোল বোমাবাজ আর শিবির নামক সন্ত্রাসীদের লাইফ লাইন কাটুন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩২





আমার মনে হয় এখন প্রকৃত সময় জামাত/শিবির ও সন্ত্রাস বাদিদের লাইফ লাইন কাটতে হবে।বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ আবুল বারাকাত বার বার সতর্ক করেছেন।জঙ্গীবাদের অর্থনীতিতে হাত না দিলে এর বিস্তার রোধ করা কিছুতেই সম্ভব নয়।ইউরোপ আমেরিকা এই কাজে অনেক সফলতা অর্জন করেছে।অথচ আমাদের দেশে এদিকটা সব সময় এড়িয়ে যাওয়ার ১টা প্রবনতা লক্ষ করা যায়।

আর এতেই পরিস্কার বোঝা যায় এই অর্থের ভাগ মনে হয় প্রশাসন থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতা ও কোন কোন দলও পেয়ে থাকে।আর এই কারনেই পৃষ্ঠপোষকতা করে যায় জঙ্গীবাদের বিষ বৃক্ষকে।আর বেশি দেরি না করে এখনই সময় জঙ্গীবাদের মূল চালিকা শক্তি অর্থের যোগান বন্ধ করতে হবে।সকল প্রতিষ্ঠান গুলোকে সরকারি-করণ করে যারা এই সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের স্বিকার তাদেরকে সহায়তা করার কাজে ব্যাবহার হোক সেই অর্থ।পে্ট্রোল বোমা/ককটেল সহ যত রকম সন্ত্রাসের ভুক্তভোগিদের পরিবারকে সেখান থেকে অর্থের যোগান দেওয়া হোক।আর সকল প্রতিষ্ঠান থেকে জামাত শিবির ও সন্ত্রাসীদের ঝেটিয়ে বিদায় করা হোক ।

এবং তাহোলেই মনে হয় বাংলাদেশে সন্ত্রাসের লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে।



আরেকটি কঠিন কথা বলতে চাই -প্রবীন আইনজীবি রফিকুল হক সাহেবের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই লাথি মারো সংলাপের কপালে।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

সাধারণ মানুষের জিবনকে জিন্মি করে যারা তাদের ক্ষমতা লিপ্সা পুরন করতে চায়।তাদের সাথে কোন আলোচনা নয়।সরকার যদি এই ফাঁদে পা দেয় তাহোলে অনেক খারাপ দৃষ্টান্তের মত এটাকে বার বার ব্যাবহার করা হবে।যা আমরা দেখতে পাচ্ছি কিছু বিএনপি পন্থি বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে।তারা শেরাটনের ঘটণাকে সামনে নিয়ে এসে আজকের বর্বরতাকে জাষ্টিফাই করতে চাইছে।অথচ একটি অপরাধেরও বিচার তারা করে নাই।এমনকি ২১শে আগষ্টের মত ঘটণাকে নিয়ে তারা জজ মিয়া নাটক সাঁজিয়েছিলো।এখন আবার রব উঠাইতেছে জামাতকে কেনো নিষিদ্ধ করতেছেনা আঃ লীগ।তাহোলে তাদের আর ছাড়ার প্রশ্ন উঠবেনা।অর্থাত সব ঝন্জাল পরিস্কার করার একমাত্র দায়িত্ব আওয়ামি লীগের।আর উনাদের দায়িত্ব হচ্ছে ক্ষমতায় এসে হাওয়া ভবন তৈরি করে লুটপাট করা।



জামাতে ইসলামি আইন করেই নিষিদ্ধ ছিলো বাংলাদেশে।আঃ লীগ নিষিদ্ধ করলে আবার তারা ক্ষমতায় এসে জামাতকে রাজনীতি করার অধিকার দিবেনা তার কি গ্যারান্টি আছে।তারা এই পর্যন্ত এটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারলোনা যে তারা যুদ্ধাপরাধীদের সাথে নাই।তাহোলে তাদেরকে কতটা বিশ্বাস করা যায়?



তাই সকল রকম ব্যাড প্রাক্টিসকে লাথ্থি মেরে বলতে চাই -



মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

যোগী বলেছেন:
সেই সাথে প্রতিটা গ্রেফতারের সাথে একটা করে বন্দুকযুদ্ধ দেখতে চাই আমি।
জানোয়ার দের কোন ক্ষমা নাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

রাফা বলেছেন: না ,আমি তা চাইনা।আমি চাই বিচারের মাধ্যমে কঠিন সাস্তী।
প্রতিটি মানুষকে পুড়িয়ে মারার সাথে যারা জড়িত ১জনও যেনো রক্ষা না পায়।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

এরশাদ বাদশা বলেছেন: এটা আসলেই খুব ভয়ংকর একটা পয়েন্ট। বিএনপি জমসমর্থনহীন হয়ে এখন লোক ভাড়া করে মানুষ মারছে। নিজেরা রাস্তায় নামছেওনা, নামতে পারছেনও না। আওয়ামীলীগের আন্দোলনেও মানুষ মরেছে। তবে এভাবে কন্টিনিওয়াসলি টার্গেট করে বিএনপি জামাত যেভাবে নিরীহ মানুষ মেরে তাদের আন্দোলন বলে চালাচ্ছে অতীতে কখনোই এমনটি ঘটেনি। এই ওয়েতে তারা যতি সফল হয়েই যায়, তাহলে ভবিষ্যতে এটা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য পন্থা হিসেবে বিবেচিত হবে। কিন্তু দেশের মানুষের কাছে একটাই চাওয়া এখন, সবাই ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসতে হবে। এভাবে কতো মানুষ পুড়ে ছাড়খার হতে থাকবে। তার চে বরং রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাই, বোমাবাজ নিরীহ মানুষ হত্যাকারীদের দেখিয়ে দেই, তারা আমাদের জন্য রাজনীতি করছেনা। আমরা তাদের এসব নোংরা, ভয়ংকর খেলায় নেই। আমরা জীবনের নিরাপত্তা চাই, বাসা থেকে অফিস, অফিস থেকে বাসায় নিরাপদে ফেরার গ্যারান্টি চাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

রাফা বলেছেন: রাজনীতিকে আউট সোর্সিং করে পুরো সন্ত্রাসের পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।
টাকা দিয়ে সন্ত্রাসী ভাড়ার পাশাপাশি নিজেরাও পেট্ট্রোল দিয়ে মানুষ হত্যা করে সরকারকে আলোচনায় আনতে বাধ্য করতে চাইছে।যা কোনভাবেই মেনে নেওয়ার মত নয়।এটা যদি মেনে নেয় তাহোলে আর রাজনীতি বলে কিছুই থাকবেনা বাংলাদেশে।

কঠোরতার সাথে এই সংকট থেকে উত্তরন ঘটাতে হবে।সরকারের হাতে এর কোন বিকল্প নেই ।কাজেই সন্ত্রাস নির্মূল করার জন্য যা যা করা দরকার সরকারকে সব কিছুই করতে হবে।আশা করি সরকার সফলতার সাথেই তার দায়িত্ব পালন করবে।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ২০০৮ এর নির্বাচনে ৫৬% ভোট পাওয়া আওয়ামী লীগ যেভাবে সরকারী, আইনী, সামরিক ও জঙ্গি শক্তি নিয়ে মাত্র ৫% ভোট পাওয়া জামায়াত-শিবিরের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, এর মাধ্যমে তাদের বীরত্ব কতটুকু প্রকাশ পায়? তারা কী পক্ষান্তরে জামায়াত-শিবিরকে মানুষের কাছে হিরোয়িক ইমেজ তৈরিতে ভূমিকা রাখছেনা?

অবরোধ শুরু হবার পর সরকার এ পর্যন্ত সাড়ে চার হাজার জামায়াত-শিবির কর্মীকে আটক করে নির্যাতন করেছে, ১১ জনকে বন্দুকযুদ্ধে মেরেছে, ৩ জনকে গ্রেফতার করার পর পায়ে গুলি করেছে - খুব বীরত্বের কথা, তাই না? কিন্তু এত বীরত্ব দেখিয়ে পেট্রোল সন্ত্রাস কি বন্ধ করতে পেরেছে? মানুষের জীবনের নিরাপত্তা কি নিশ্চিত করতে পেরেছে?

যদি না করে থাকে, তবে স্পষ্ট জেনে রাখুন - এই বোমা হামলা, পুড়িয়ে মানুষ মারার মত নোংরা সহিংসতা যদি জামায়াত-শিবিরও করে থাকে, জনগণ এর জন্য সরকারকেই দোষ দেবে - জামায়াত-শিবিরকে নয়।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

রাফা বলেছেন: সন্ত্রাসীদের সাস্তী একটাই,আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস দমন আইনে পরিস্কার লেখা আছে কি করতে হবে।
কুলাঙ্গাররা আবার হিরো হয় কিভাবে ! জামাত শিবির হোচ্ছে নপুংসক কাপুরুষ।অশহায় মানুষকে হয় পেছন থেকে না হয় রাতের অন্ধকারে হত্যা করতে পারে।এদের ক্ষমতা হয়না সরাসরি প্রতিপক্ষের মোকাবেলা করার।
৭১এর ভুমিকায় অবতির্ন হয়েছে আবার।
রাতের অন্ধকারে চোরের মত খুনিরা বাসের মধ্য পেট্টোল বোমা মেরে শিশু ও নারীদেরকে হত্যা করছে ।এদের চরিত্রের কোন পরিবর্তন নেই।
কিন্তু শেখ হাসিনা যতদিন বেচে থাকবেন এদের কোন ক্ষমা নেই।প্রয়োজনে পৃথিবীর আরেক প্রান্তে পালিয়ে থাকলেও ধরে এনে বিচার করে প্রাপ্য সাস্তী নিশ্চিত করা হবে ইনশা-আল্লাহ।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫% ভোট পাওয়া জঙ্গি জামায়াত-শিবির অবস্যই সমস্যা।

সুধু ৫% না, মাত্র ২ জন জঙ্গি সেদিন প্যারিসের মত বড় একটি শহর ৩দিন থামিয়ে ফেলেছিল। তারা আত্নসমর্পন করার পরও মাথায় গুলি করা হয়েছিল।

জঙ্গি হত্যাকারিদের প্রতি বিন্দুমাত্র সহানভুতি নয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১৬

রাফা বলেছেন: সন্ত্রাস দমন আইনের সঠিক প্রয়োগ করে এখনি বন্ধ করা উচিত হত্যা ও সন্ত্রাস।বাংলাদেশের সেই অধিকার রয়েছে।কতিপয় সন্ত্রাসীর জন্য কোটি কোটি সাধারণ মানুষ কেনো বিপদে থাকবে।

আশা করি সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদের বিরুদ্ধে সরকার সর্বোচ্চ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ধন্যবাদ,হাসান কালবৈশাখী।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: @ নীল আকাশ ২০১৪ - কি মজা , তাই না ??? দেশ টাকে একটা অরাজক দেশ হিসেবে প্রমানের তাগিদে কিছু দলের প্রানান্তকর প্রচেষ্টা............একদলের নেত্রী হরতাল আর অবরোধ ডাকে আর একদলের সৈনিকেরা জীবন বাজী রেখে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে বারবিকিউ বানাচ্ছে। আর আপনারা বলছেন সরকারের দায়। বিবেকের কি নির্লজ্জ বাহানা আপনাদের !!!!!

এই আপনারাই সাগর রুনি, ইলিয়াস, হত্যার বিচারের জন্য সরকারের পদত্যাগ দাবী করেছেন..াইদ্যিকে চাঁন্দে দেখা লোকগুলোর উন্মত্ত আস্ফালনের আগুন নেভাতে গুলি করা নিয়ে সোচ্চার.........অথচ আপনারা এইটা বলেন না যে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো বন্ধ করতে আগে অবরোধ হরতাল টাকে সাময়িক স্থগিত করা হোক।

আপনাদের মতো লোকজন আসলে রাজনীতি বা রাষ্ট্র কি জিনিষ তা বোঝার ক্ষমতা রাখেন না। খালি পারেন অন্ধভাবে তর্কের জন্ম দেয়া।


৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

গেদু চাচা বলেছেন:


ওয়াক থু

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৩

রাফা বলেছেন: Suck your spit .

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী, প্যারিসের শারলি হেব্দো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কোন মুসলিম ঘটিয়েছে - একথা যদি আপনি বিশ্বাস করে থাকেন, তবে একজন সাচ্চা ইহুদীর সাথে আপনার কোন পার্থক্য নেই।

কোন হত্যাকারী ফ্রান্সের মত এত আধুনিক নিরাপত্তা পরিবেষ্টিত দেশে এতবড় হত্যাকান্ড ঘটিয়ে পালিয়ে যেতে পারেনা।

কোন হত্যাকারী কোন হত্যাকান্ডে অংশ নইলে তার আইডি কার্ড বহন করবেনা, করলেও তা আবার ঘটনাস্থলে ভুলে ফেলে রেখে যাবেনা।

শারলি হেব্দো হত্যাকান্ডে যারা অংশ নিয়েছে, তারা গাড়ি চালনায় খুব দক্ষ, কিন্তু কুয়াশী ভাইয়েরা এই কাজে অনেকটাই আনাড়ি বলে তাদের ভিডিও দেখে তাই মনে হয়েছে।

আরও অনেক কথা আছে - আপনি সত্য জেনে তারপর এগুলো ঝাড়তে আসবেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

রাফা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী-কোথাও কি বলেছেন ঐ জঙ্গীরা মুসলমান ছিলো !
উনার উদাহারণ দেওয়ার অর্থ হলো সব জঙ্গীদের ধর্মই এক।কারন যার নিজের জিবনের মায়া থাকেনা ,তার দ্বারা সব কিছুই সম্ভব।যে কোন বিশৃংখলা সৃষ্টি করার জন্য অল্প কয়েক জনই যথেষ্ট এটাই বুঝাতে চেয়েছেন তিনি।

আপনি ভালো করে পড়ে তারপর প্রশ্ন আথবা উত্তর দিন।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: শারলি হেব্দোর ঘটনা কোন জঙ্গি হামলার মধ্যেই পড়েনা। মুস্লম বিশ্ব এবং তাদের ধর্মবিশ্বাসকে হেয় করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে, এবং এর জন্য বলির পাঁঠা বানানো হয়েছে দুজন মুসলিমকে - যারা আদৌ কোন জঙ্গি নয়।

যারা বিশ্বাস করে শারলি হেব্দোর হত্যাকান্ড কেবল দুজন জঙ্গির কাজ, তারা নিশ্চই এটাও অবিশ্বাস করবেনা যে যাদের মাথায় গুলি করে এ কাহিনীর সমাপ্তি টানা হয়েছে, তারাই জঙ্গি। আর যেহেতু তারা মুসলিম নামধারী, তাই শারলি হেবদোর জঙ্গি কানেকশন বিশ্বাস করার অর্থই হল ইহুদীদের পাতা ফাঁদে পা দেওয়া।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

রাফা বলেছেন: ঐ পত্রিকার পুরো ঘটনা আমার জানা নেই ।তবে মুসলিম ধর্মকে নিয়ে বিকৃত কার্টুন ছাপা হয়েছিলো বলেই ঐ হামলা হয়েছে বলে সবার ধারণা।

পত্রিকা অফিসে হামলা যে হয়েছে এটাতো সত্যি এবং কয়েকজনকে হত্যাও করা হয়েছে।এটাকে কি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বলে কিনা সেটা বলুন আমাকে ?

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এটি অবশ্যই সন্ত্রাসী হামলা নয়। একটি সাজানো ঘটনা - আগাগোড়া একটা স্যাবোটাজ। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে যান।
http://www.globalresearch.ca/paris-killings-media-lies-unanswered-questions-was-it-a-false-flag/5424029

এন্টি-মুসলিম শক্তি অর্থাৎ নাস্তিকেরা ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে তাদের পথের কাটা সরাতে এই আয়োজন করেছে। ফ্রান্সের জনগণ ও সরকার মুসলিম বিশ্বের জন্য অনেকটা সহানুভূতিশীল হয়ে উঠেছিল, বিশেষ করে ওলানদের কিছু কাজ মুসলিম বিশ্বকে চরম্ভাবে আশাবাদী করে তুলেছিল - এই হামলার মাধ্যমে ফ্রান্সের সব ধরণের মুসলিম সহানুভূতিকে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া হল - পাশাপাশি ইসলাম বিদ্বেষীরাও তাদের বিকৃত রুচি চারিতারথ করার জন্য একটা নিরাপদ প্লাটফর্ম পেয়ে গেল।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

রাফা বলেছেন: তার চাইতে বড় ঘটনা ৯/১১ নিয়েই জানি আমি।এগুলো নিয়ে কথা বলে লাভ নেই।
৯/১১-একটি স্যাবোটাজ ছিলো,এটা মোসাদ ঘটিয়েছে প্রায় সবার দৃঢ় বিশ্বাস। কিন্তু কথা সেটা নয় সেটাতে যারা অংশ গ্রহণ করছিলো তারা সবাই মুসলমান ছিলো।এবং এমন ঘটনাকে সবাই সন্ত্রাসী ঘটনাই বলে।

কাজেই আমাকে লজিক দিয়ে বুঝাতে হবেনা।আপনাকে ফাঁদে ফেলে আমি যদি কোন সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটাই সেটাকে সন্ত্রসী কর্মকান্ডই বলতে হবে।
ঠিক তেমনি করে সাদ্দাম,লাদেন সব আমেরিকার তৈরি।কিন্তু আমার কথা হলো আমরা কেনো ইউজ হবো -এটাই আমার মূল কথা।
সন্ত্রাসকে সন্ত্রাসই বলুন।এখন বি,এন,পি /জামাত যা করছে তার কোথাও রাজনীতি নেই পুরোটাই সন্ত্রাস।

এরপরও যদি না বুঝেন তাহোলে গুগল সার্চ দিয়ে সন্ত্রাস কি দেখে নিন দয়া করে।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: প্যারিস হামলা নিয়ে জোরদাড় একটি বিশ্লেষণ আছে এখানে
http://www.thesleuthjournal.com/paris-killings-terrorism-false-flag/

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

নিলু বলেছেন: লিখে যান

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

রাফা বলেছেন: আপনি পড়তে থাকুন~~

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

ইখতামিন বলেছেন:
জনসম্মুখে ওদের শরীরের অর্ধেক পুড়িয়ে ছেড়ে দেয়া হোক.. যেনো মানুষ শিক্ষা নিতে পারে

কেমন আছেন?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

রাফা বলেছেন: এদেরকে দৃষ্টান্তমূলক সাস্তী দেওয়া উচিত।এবং দ্রুত আইনে বিচার করা উচিত।

ভলো লাগলো অনেকদিন পর "ইখতামিকে" দেখে।হ্যা মোটামুটি আছি আমি।
নতুন জিবন কেমন চলছে -ইখতামিন।
ধন্যবাদ।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো চলছে :)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪২

রাফা বলেছেন: Great , be happy rest of yours life☆★☆★☆★

:)

১৪| ০১ লা মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

রাঙা মীয়া বলেছেন: হুমম ! শেরাটনের সামনে গান পাউডার দিয়ে নিরীহ ১১ জন বাসযাত্রীকে যারা পুড়িয়ে মেরেছিলো তাদের কি হওয়া উচিত ? আর বিচার বহির্ভূত ভাবে একের পর এক গুম-হত্যার লাইসেন্স ইস্যুকারীদের নিয়ে কিছু বলুন :-*

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.